রবিবার, ০২ মার্চ ২০২৫
ইপেপার
সর্বশেষ
জাতীয়
রাজনীতি
বিশ্ব
ভারত
পাকিস্তান
চীন
এশিয়া
মধ্যপ্রাচ্য
যুক্তরাষ্ট্র ও কানাডা
লাতিন আমেরিকা
ইউরোপ
আফ্রিকা
সারা দেশ
ঢাকা
চট্টগ্রাম
বরিশাল
ময়মনসিংহ
সিলেট
রংপুর
রাজশাহী
খুলনা
অর্থনীতি
ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান
শেয়ারবাজার
করপোরেট
নতুন উদ্যোগ
বিশ্ববাণিজ্য
খেলা
ফুটবল
ক্রিকেট
টেনিস
অন্য খেলা
ফ্রি হিট
মতামত
সাক্ষাৎকার
চ্যাম্পিয়নস ট্রফি ২০২৫
বিনোদন
সিনেমা
বলিউড
দক্ষিণের সিনেমা
গান
হলিউড
টেলিভিশন
সিরিয়াল
লোক-সংস্কৃতি
ফ্যাক্টচেক
দেশ
বিদেশ
জানি, কিন্তু ভুল
আজকের ফ্যাক্ট
আমাদের সম্পর্কে
ফ্যাক্টচেক টিম
রেটিং
অনুরোধ
প্রযুক্তি
গ্যাজেট
সোশ্যাল মিডিয়া
নো হাউ
চাকরি
ক্যারিয়ার টিপস
ইপেপার
হাদিস
কোরআনে যাদের সফল বলা হয়েছে
মানুষ সফলতাপ্রিয়। সবাই সফলতা চায়। কিন্তু চাইলেই পাওয়া যায় না। এর জন্য নিরবচ্ছিন্ন পরিশ্রম করতে হয়। মেধা ও বুদ্ধি খাটাতে হয়। ইসলামি দৃষ্টিকোণ থেকে পরকালীন সফলতা অর্জনের জন্য তিনটি গুণ থাকা আবশ্যক।
সিদ্ধান্তহীনতায় ভুগলে যে আমল করবেন
জীবনের প্রয়োজনে আমাদের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত নিতে হয়। কিন্তু অনেক সময় সিদ্ধান্ত নিতে আমরা হিমশিম খাই। দোটানা ও সিদ্ধান্তহীনতা আমাদের ভোগায়। এ ক্ষেত্রে মহানবী (সা.) নামাজের আশ্রয় নিতে পরামর্শ দিয়েছেন। এর মাধ্যমে আল্লাহর কাছে সিদ্ধান্তে পৌঁছানোর তৌফিক কামনা করতে বলেছেন তিনি। এই নামাজকে ইসলামে
সুদিনের মূল্যায়নে নবীজির নসিহত
পৃথিবীর প্রতিটি সৃষ্টিজীব আল্লাহ তাআলার দয়ার চাদরে আবৃত। তন্মধ্যে সবচেয়ে বড় নিয়ামত হলো সুস্থতা ও অবসর। কিন্তু দুঃখের বিষয় হলো, এই দুটি নিয়ামতকে আমরা অবহেলায় নষ্ট করে ফেলি। হজরত ইবনে আব্বাস (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুল (সা.) বলেছেন, এমন দুটি নিয়ামত আছে, যে ব্যাপারে বেশির ভাগ মানুষ ধোঁকায় নিপতিত—সুস্বাস্থ
তাকওয়ার মর্ম ও গুরুত্ব
প্রতিটি মুসলিমের জীবনে তাকওয়া এক অপরিহার্য অনুষঙ্গ। তাকওয়া পরকালীন সাফল্য ও মুক্তির চাবিকাঠি। তাকওয়া হলো মহান আল্লাহর ভয়, ভালোবাসা এবং অতিশয় শ্রদ্ধাসহকারে তাঁর আনুগত্য করা এবং তাঁর অবাধ্যতা থেকে বিরত থাকা। পবিত্র কোরআন ও হাদিসের অনেক জায়গায় তাকওয়ার গুরুত্ব আলোচিত হয়েছে। আল্লাহ তাআলা এবং তাঁর রাসুল (
মুসলিম বিশ্বে গ্রন্থাগারের সমৃদ্ধ অতীত
লাইব্রেরি বা গ্রন্থাগার জ্ঞানের বাতিঘর। ইসলামের সোনালি যুগে মুসলমানরা কোরআন-হাদিস, ভাষা ও অন্যান্য জ্ঞানচর্চার মাধ্যমে নিজেদের জ্ঞানের ভান্ডার সমৃদ্ধ করেন। এরপর গ্রিক, সংস্কৃত ও ফারসি জ্ঞানভান্ডার আরবিতে রূপান্তর করে বিশ্বজ্ঞানের আলোয় আলোকিত হন। সুতরাং জ্ঞানচর্চার প্রয়োজনে স্বাভাবিকভাবেই অসংখ্য সমৃদ
জীবনসায়াহ্নে নবীজির ৮ অসিয়ত
মহানবী (সা.) ছিলেন পুরো বিশ্বের জন্য শান্তির দূত। কিয়ামত পর্যন্ত আগত মানবজাতির কাছে হিদায়াতের বার্তা পৌঁছে দেওয়ার দায়িত্ব তাঁকেই অর্পণ করা হয়েছিল। স্বাভাবিকভাবেই উম্মতের প্রতি দরদ থেকে তিনি জীবনের শেষ দিনগুলোতে অনেক মূল্যবান অসিয়ত করে গেছেন। এখানে গুরুত্বপূর্ণ আটটি অসিয়তের কথা তুলে ধরা হলো—
কোরআনে যে ভূখণ্ডকে বরকতময় বলা হয়েছে
পবিত্র কোরআনের একাধিক আয়াতে আল্লাহ তাআলা একটি অঞ্চলকে পবিত্র ও বরকতময় আখ্যা দিয়েছেন, যেটিকে আগেকার যুগে শাম বলা হতো। মূলত শাম বলে সেকালে ফিলিস্তিন, সিরিয়া, লেবানন, জর্ডান ও আশপাশের অঞ্চলকে বোঝানো হতো। এই ভূখণ্ডে অসংখ্য নবী-রাসুল পাঠিয়েছেন আল্লাহ তাআলা। তাই একে পৃথিবীর সভ্যতার কেন্দ্র বলা যায়। অবশ্য
পরকালের সবচেয়ে অসহায় ব্যক্তি কে
আমরা সাধারণত ধন-সম্পদ ও টাকাপয়সার মাধ্যমে ধনী কিংবা অসহায় নির্ণয় করি। এটিই দুনিয়ার রীতি। তবে পরকালের চিরস্থায়ী জীবনে ধনী বা অসহায় যাচাই করা হবে নিষ্ঠার সঙ্গে করা আমলের মাধ্যমে। তবে শুধু আমল বা ইবাদত করলেই কিয়ামতের মাঠে পার পাওয়া যাবে না, মানুষের প্রতি অন্যায়-অনাচার থেকেও পবিত্র হতে হবে। কোনো অনাচার
অজ্ঞতা সম্পর্কে নবীজির সতর্কতা
ইসলাম সম্পর্কে প্রয়োজনীয় জ্ঞান অর্জন করা প্রত্যেক মুসলমানের জন্য আবশ্যক। অজ্ঞতা মানুষকে বিপথে পরিচালিত করে, পথভ্রষ্ট করে। অজ্ঞতাপ্রসূত কথা থেকে বিরত থাকতে আদেশ দিয়েছেন মহানবী (সা.)। এ ছাড়া কেয়ামতের আগে মুসলমানদের মধ্যে অজ্ঞতা বাড়বে বলেও সতর্ক করেন তিনি।
যাচাই না করে সংবাদ প্রচার অনুচিত
সমাজে মিথ্যা সংবাদ ও গুজবের কারণে পরস্পরের মধ্যে বিভেদ সৃষ্টি হয়, ঐক্য বিনষ্ট হয়, ভুল-বোঝাবুঝির সৃষ্টি হয়, হানাহানি ও রক্তপাত ঘটানোর মতো অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটে। এ জন্য ইসলাম সংবাদ যাচাইয়ের ক্ষেত্রে বিশেষ গুরুত্বারোপ করেছে। যেমন পবিত্র কোরআনে সংবাদ যাচাই প্রসঙ্গে ইরশাদ করেছেন, ‘হে মুমিনগণ, তোমাদের কাছে য
মুমিনের জীবনে নবীপ্রেম
মানবজাতির প্রতি মহানবী (সা.)-এর যে বিপুল অবদান রয়েছে, তার স্বীকৃতি হিসেবে তাঁকে ভালোবাসা উপহার দেওয়া ইমানের দাবি। মুমিন মাত্রই এই মহামানবের অকুণ্ঠ ভালোবাসা লালন করে। পবিত্র কোরআন-হাদিসে নবীপ্রেমের গুরুত্বপূর্ণ নির্দেশনা এসেছে।
আত্মীয়তার সম্পর্ক রক্ষার ৩ ফজিলত
ইসলামি শরিয়তে একজন মুসলমানের জন্য আত্মীয়তার সম্পর্ক বজায় রাখা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। বর্তমানে আত্মীয়তার সম্পর্ক নষ্ট করাকে কোনো গুনাহই মনে করা হয় না। ইহকালে ঐক্য ও সমঝোতা সৃষ্টি এবং পরকালে জান্নাত লাভের সর্বোত্তম উপায় আত্মীয়তার সম্পর্ক রক্ষা করা। নিচে আত্মীয়তা রক্ষার কয়েকটি ফজিলত আলোচনা করা হলো।
রোগী দেখতে গেলে কী করবেন
এক মুসলমান অপর মুসলমানের ভাই। এই ভ্রাতৃত্বের বন্ধন রক্তের নয়, ইমানের। আর সেই ভ্রাতৃত্বের বন্ধনের খাতিরেই এক মুসলমান অসুস্থ হলে অপর মুসলমানের কিছু দায়িত্ব ও কর্তব্য বর্তায়। যথা—
পানি পানের ইসলামি শিষ্টাচার
আল্লাহ তাআলা কতশত নিয়ামত ও রহমত দিয়ে আমাদের জীবনধারণকে সহজ করেছেন, তার অন্ত নেই। আমাদের জীবনের পুরোটা দিয়েও যদি তাঁর শুকরিয়া আদায় করি, তবু কৃতজ্ঞতা আদায় করে শেষ করা যাবে না। পানি আল্লাহর অন্যতম বড় নিয়ামত
কোরআনের শেষ ২ সুরার প্রেক্ষাপট ও মর্ম
পবিত্র কোরআনের সর্বশেষ দুটি সুরা—সুরা ফালাক ও সুরা নাস। এই দুটি সুরাই মদিনায় অবতীর্ণ হয়েছে। ফালাক ১১৩তম সুরা, আয়াত ৫টি, রুকু ১টি আর সুরা নাস ১১৪তম সুরা। আয়াত ৬টি, রুকু ১টি। সুরা ফালাকে মহান আল্লাহ মানুষকে সব ধরনের মন্দ ও অনিষ্ট থেকে তাঁর আশ্রয় চাওয়ার নির্দেশ দিয়েছেন। এ সুরায় বিশেষভাবে অন্ধকার রাতের
অহেতুক প্রশ্ন করা নিন্দনীয়
অনর্থক প্রশ্ন করা মন্দ স্বভাবের কাজ। এ কাজের জন্য মানুষকে ঘৃণিত ও নিন্দিত হতে হয়। স্বাভাবিকভাবে এটাকে বদ স্বভাব মনে করা হয়। এরপরও কিছু লোক এমন আছে, যারা অহেতুক প্রশ্ন করতে আগ্রহী। ইসলামে
মহানবীর বড় ৫ কূটনৈতিক সাফল্য
পবিত্র কোরআনের ভাষ্য অনুযায়ী মহানবী হজরত মুহাম্মদ (সা.)কে পাঠানোর প্রধান উদ্দেশ্য হলো মানবজাতিকে গোমরাহির অন্ধকার থেকে হিদায়াতের মাধ্যমে আলোর পথে নিয়ে আসা এবং পৃথিবীবাসীর ওপর চেপে বসা শোষণমূলক আইন ও সমাজব্যবস্থাকে পরাজিত করে আল্লাহর নির্দেশিত শোষণহীন ও ন্যায়ভিত্তিক সমাজব্যবস্থা প্রতিৃষ্ঠা করা।