
নির্বাচনের তিন দিন পর গত বুধবার গিনি বিসাউয়ে উত্তেজনা বিরাজ করছিল, তবে পরিস্থিতি ছিল শান্ত। ২৫ লাখ জনসংখ্যার পশ্চিম আফ্রিকার দেশটি জাতীয় নির্বাচন কমিশনের কাছ থেকে আনুষ্ঠানিক ফলাফলের অপেক্ষায় ছিল। বেশির ভাগ ভোটকেন্দ্রের গণনা শেষ হওয়ায় দেশজুড়ে ধারণা তৈরি হয়েছিল, বিরোধী প্রার্থী ফার্নান্দো দিয়াস এগিয়ে

তাঁদের নামোল্লেখ ছিল শুধু যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্টের পাকিস্তান সংক্রান্ত বোঝাপড়ার নতুন অধ্যায়ের ইঙ্গিত এবং পাকিস্তানের রাজনৈতিক বাস্তবতারও প্রতিফলন। দুজনের নাম একসঙ্গে উচ্চারণ করার মাধ্যমে মার্কিন প্রেসিডেন্ট পাকিস্তানের বেসামরিক প্রধানমন্ত্রী আর দেশের সবচেয়ে ক্ষমতাধর সেনাপ্রধানকে সমান গুরুত্ব দে

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ম্যাজিস্ট্রেসি পাওয়ারসহ মাঠে থাকবে সেনাবাহিনী। নির্বাচন কমিশনের (ইসি) সিনিয়র সচিব আখতার আহমেদ এসব কথা জানিয়েছেন। আজ বৃহস্পতিবার আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনে ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন উপলক্ষে আইনশৃঙ্খলাবিষয়ক মতবিনিময় ও প্রাক্-প্রস্তুতিমূলক সভা শেষে এই তথ্য জানান তিনি।

আফ্রিকার দেশ গিনি বিসাউয়ে সামরিক অভ্যুত্থান সংঘটিত হয়েছে। একদল সামরিক কর্মকর্তা দেশের ‘পূর্ণ নিয়ন্ত্রণ’ নেওয়ার দাবি করেছে। এর ঠিক একদিন আগে প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে দুজন শীর্ষ প্রার্থী নিজ নিজ বিজয়ের ঘোষণা দেন। কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল–জাজিরার প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।