নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার আগে দেশের আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর শীর্ষ কর্মকর্তাদের সঙ্গে বৈঠকে বসতে চলেছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনে আগামীকাল বৃহস্পতিবার (২৭ নভেম্বর) সকাল সাড়ে ১০টায় এ বৈঠক শুরু হবে। বৈঠকে নির্বাচনে আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় কৌশল নির্ধারণ নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা হওয়ার কথা রয়েছে।
নির্বাচন কমিশনের কর্মকর্তারা জানান, মূলত তফসিল ঘোষণার আগের পরিস্থিতি পর্যালোচনা এবং তফসিল ঘোষণার পরে আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় করণীয় নির্ধারণ করাই এ বৈঠকের উদ্দেশ্য। বৈঠকে ২০টির বেশি অ্যাজেন্ডা রয়েছে, যার মধ্যে অন্যতম—অবৈধ অস্ত্র ব্যবহার রোধ ও নিয়ন্ত্রণের উদ্যোগ গ্রহণ। বৈধ অস্ত্র প্রদর্শনের ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ। নির্বাচনী প্রচারণায় ড্রোন ব্যবহারে বিধিনিষেধ আরোপ। সারা দেশ থেকে পোস্টার, ব্যানার, গেট, তোরণ ইত্যাদি প্রচারসামগ্রী অপসারণ। নির্বাচনপূর্ব, নির্বাচনকালীন ও নির্বাচনপরবর্তী আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি পর্যালোচনা করে শান্তিপূর্ণ পরিবেশ সৃষ্টিতে করণীয় নির্ধারণ। নির্বাচনী এলাকায় শান্তিপূর্ণ পরিবেশ বজায় রাখার কর্মপরিকল্পনা প্রণয়ন। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী সংস্থাসমূহের কার্যক্রমে সমন্বয়সাধন ও সুসংহতকরণ এবং সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি রক্ষা ও সংখ্যালঘুসহ সবার নিরাপত্তা নিশ্চিত করা।
বৈঠকে সেনাবাহিনী, নৌবাহিনী ও বিমানবাহিনীর প্রধান, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব, পুলিশের আইজিপি, বিজিবি, র্যাব, আনসারসহ সব বাহিনীর প্রধানদের আমন্ত্রণ জানিয়েছে ইসি। এ ছাড়া সরকারের বিভিন্ন গোয়েন্দা সংস্থার প্রধানদেরও অংশ নেওয়ার কথা রয়েছে।
ইসির কর্মকর্তারা আরও জানান, এর আগেও কমিশন আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে বৈঠক করেছিল। সে সময়ে নেওয়া সিদ্ধান্তের অগ্রগতিও আগামীকালের বৈঠকে তুলে ধরা হবে।

আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার আগে দেশের আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর শীর্ষ কর্মকর্তাদের সঙ্গে বৈঠকে বসতে চলেছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনে আগামীকাল বৃহস্পতিবার (২৭ নভেম্বর) সকাল সাড়ে ১০টায় এ বৈঠক শুরু হবে। বৈঠকে নির্বাচনে আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় কৌশল নির্ধারণ নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা হওয়ার কথা রয়েছে।
নির্বাচন কমিশনের কর্মকর্তারা জানান, মূলত তফসিল ঘোষণার আগের পরিস্থিতি পর্যালোচনা এবং তফসিল ঘোষণার পরে আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় করণীয় নির্ধারণ করাই এ বৈঠকের উদ্দেশ্য। বৈঠকে ২০টির বেশি অ্যাজেন্ডা রয়েছে, যার মধ্যে অন্যতম—অবৈধ অস্ত্র ব্যবহার রোধ ও নিয়ন্ত্রণের উদ্যোগ গ্রহণ। বৈধ অস্ত্র প্রদর্শনের ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ। নির্বাচনী প্রচারণায় ড্রোন ব্যবহারে বিধিনিষেধ আরোপ। সারা দেশ থেকে পোস্টার, ব্যানার, গেট, তোরণ ইত্যাদি প্রচারসামগ্রী অপসারণ। নির্বাচনপূর্ব, নির্বাচনকালীন ও নির্বাচনপরবর্তী আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি পর্যালোচনা করে শান্তিপূর্ণ পরিবেশ সৃষ্টিতে করণীয় নির্ধারণ। নির্বাচনী এলাকায় শান্তিপূর্ণ পরিবেশ বজায় রাখার কর্মপরিকল্পনা প্রণয়ন। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী সংস্থাসমূহের কার্যক্রমে সমন্বয়সাধন ও সুসংহতকরণ এবং সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি রক্ষা ও সংখ্যালঘুসহ সবার নিরাপত্তা নিশ্চিত করা।
বৈঠকে সেনাবাহিনী, নৌবাহিনী ও বিমানবাহিনীর প্রধান, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব, পুলিশের আইজিপি, বিজিবি, র্যাব, আনসারসহ সব বাহিনীর প্রধানদের আমন্ত্রণ জানিয়েছে ইসি। এ ছাড়া সরকারের বিভিন্ন গোয়েন্দা সংস্থার প্রধানদেরও অংশ নেওয়ার কথা রয়েছে।
ইসির কর্মকর্তারা আরও জানান, এর আগেও কমিশন আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে বৈঠক করেছিল। সে সময়ে নেওয়া সিদ্ধান্তের অগ্রগতিও আগামীকালের বৈঠকে তুলে ধরা হবে।

প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস এবং অন্তর্বর্তী সরকারের প্রতি বাংলাদেশের মানুষ ব্যাপক আস্থা প্রকাশ করেছেন। মার্কিন ফেডারেল সরকারের অর্থায়নে রিপাবলিকান পার্টি-ঘনিষ্ঠ অলাভজনক প্রতিষ্ঠান ইন্টারন্যাশনাল রিপাবলিকান ইনস্টিটিউট (আইআরআই) এক জরিপের ভিত্তিতে এই তথ্য জানিয়েছে।
২ ঘণ্টা আগে
আগামী সপ্তাহে জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হলে ৩০ শতাংশ ভোটার বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল-বিএনপিকে ভোট দেবেন। জামায়াতে ইসলামীকে ভোট দেবেন ২৬ শতাংশ ভোটার। অর্থাৎ দুই দলের মধ্যে ব্যবধান মাত্র ৪ শতাংশ। মার্কিন ফেডারেল সরকারের অর্থায়নে রিপাবলিকান পার্টি-ঘনিষ্ঠ অলাভজনক প্রতিষ্ঠান
২ ঘণ্টা আগে
দেশের অন্তর্বর্তী সরকার এবং প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের কার্যক্রম নিয়ে একটি জরিপ চালিয়েছে যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক বেসরকারি সংস্থা ইন্টারন্যাশনাল রিপাবলিকান ইনস্টিটিউটের (আইআরআই) সেন্টার ফর রাইটস। এই জরিপে উঠে এসেছে, ৬৯ শতাংশ মানুষ প্রধান উপদেষ্টার কাজে সন্তুষ্ট।
৮ ঘণ্টা আগে
১৯৯৭ সালের ২ ডিসেম্বর স্বাক্ষরিত হয় পার্বত্য চট্টগ্রাম চুক্তি। সেই চুক্তির বয়স ২৮ বছর হলেও আজও পূর্ণভাবে বাস্তবায়িত হয়নি চুক্তিটি। চুক্তি অনুযায়ী রাঙামাটি, খাগড়াছড়ি, বান্দরবান জেলা পরিচালিত হবে পার্বত্য চুক্তির আলোকে। চুক্তির আলোকে গঠিত হয় পার্বত্য চট্টগ্রামবিষয়ক মন্ত্রণালয় ও পার্বত্য চট্টগ্রাম আঞ্চ
৯ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস এবং অন্তর্বর্তী সরকারের প্রতি বাংলাদেশের মানুষ ব্যাপক আস্থা প্রকাশ করেছেন। মার্কিন ফেডারেল সরকারের অর্থায়নে রিপাবলিকান পার্টি-ঘনিষ্ঠ অলাভজনক প্রতিষ্ঠান ইন্টারন্যাশনাল রিপাবলিকান ইনস্টিটিউট (আইআরআই) এক জরিপের ভিত্তিতে এই তথ্য জানিয়েছে।
ইন্টারন্যাশনাল রিপাবলিকান ইনস্টিটিউটের সেন্টার ফর ইনসাইটস ইন সার্ভে রিসার্চের পক্ষে জরিপটি পরিচালনা করেছে একটি স্থানীয় গবেষণা প্রতিষ্ঠান। ২০২৫ সালের ১৩ সেপ্টেম্বর থেকে ১২ অক্টোবর পর্যন্ত তথ্য সংগ্রহ করা হয়। সাক্ষাৎকার নেওয়া হয় সিএপিআই পদ্ধতিতে সরাসরি উপস্থিত হয়ে।
এই জরিপে ৪ হাজার ৯৮৫ জনের সাক্ষাৎকার নেওয়া হয়, যাঁদের বয়স ১৮ বছর বা তার বেশি। বাংলাদেশের আটটি বিভাগের ৬৪ জেলার মধ্যে ৬৩ জেলা থেকে সংগ্রহ করা হয়। রাঙামাটি জেলা থেকে কোনো নমুনা বাছাই করা হয়নি। জরিপকারীদের দাবি, এই জরিপের আস্থার পরিমাণ ৯৫ শতাংশ। তবে আরও নিশ্চয়তার ভিত্তিতে ১ দশমিক ৪ শতাংশ এদিক-সেদিক হতে পারে।
এই জরিপে অংশগ্রহণকারীদের ৬৯ শতাংশ বলেছেন, ড. ইউনূস ভালো কাজ করছেন। আর ৭০ শতাংশ জানিয়েছেন, তাঁরা অন্তর্বর্তী সরকারের কর্মকাণ্ডে সন্তুষ্ট।
আইআরআই এশিয়া-প্যাসিফিক অঞ্চলের সিনিয়র পরিচালক জোহান্না কাও বলেন, ‘স্পষ্টভাবে বোঝা যাচ্ছে ড. ইউনূসের নেতৃত্বে মানুষ অগ্রগতির সম্ভাবনা দেখছেন। তাঁর এবং অন্তর্বর্তী সরকারের প্রতি জনগণের এই আস্থা স্থিতিশীলতা, জবাবদিহি ও সংস্কারের ব্যাপক প্রত্যাশা তুলে ধরে।’
জরিপে দেখা যায়, আসন্ন জাতীয় নির্বাচন নিয়ে ভোটারদের আগ্রহও অনেক। ভোট দিতে খুবই আগ্রহী বলে জানিয়েছে ৬৬ শতাংশ ভোটার। আর ২৩ শতাংশ ‘কিছুটা আগ্রহী’ বলে জানিয়েছেন। এ ছাড়া নির্বাচন অবাধ ও সুষ্ঠু হবে বলে বিশ্বাস করেন জরিপে অংশ নেওয়া ৮০ শতাংশ লোক।
কাও আরও বলেন, ‘বাংলাদেশিদের এই উৎসাহ-উদ্দীপনা প্রমাণ করে সংস্কার প্রক্রিয়া ধরে রাখা এবং নির্বাচনকে বিশ্বাসযোগ্য ও শান্তিপূর্ণ করা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। আইআরআই নিয়মিতভাবে বাংলাদেশে জনমত জরিপ পরিচালনা করে। নীতিমালা, রাজনীতি ও শাসনব্যবস্থা সম্পর্কে জনগণের দৃষ্টিভঙ্গি বোঝার জন্য সংস্থাটি থেকে এই জরিপ করা হয়।
আসন্ন নির্বাচন ঘিরে প্রতিষ্ঠানটি দায়িত্বশীল ও ইস্যুভিত্তিক রাজনৈতিক সম্পৃক্ততা বাড়ানোর কাজ করছে।

প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস এবং অন্তর্বর্তী সরকারের প্রতি বাংলাদেশের মানুষ ব্যাপক আস্থা প্রকাশ করেছেন। মার্কিন ফেডারেল সরকারের অর্থায়নে রিপাবলিকান পার্টি-ঘনিষ্ঠ অলাভজনক প্রতিষ্ঠান ইন্টারন্যাশনাল রিপাবলিকান ইনস্টিটিউট (আইআরআই) এক জরিপের ভিত্তিতে এই তথ্য জানিয়েছে।
ইন্টারন্যাশনাল রিপাবলিকান ইনস্টিটিউটের সেন্টার ফর ইনসাইটস ইন সার্ভে রিসার্চের পক্ষে জরিপটি পরিচালনা করেছে একটি স্থানীয় গবেষণা প্রতিষ্ঠান। ২০২৫ সালের ১৩ সেপ্টেম্বর থেকে ১২ অক্টোবর পর্যন্ত তথ্য সংগ্রহ করা হয়। সাক্ষাৎকার নেওয়া হয় সিএপিআই পদ্ধতিতে সরাসরি উপস্থিত হয়ে।
এই জরিপে ৪ হাজার ৯৮৫ জনের সাক্ষাৎকার নেওয়া হয়, যাঁদের বয়স ১৮ বছর বা তার বেশি। বাংলাদেশের আটটি বিভাগের ৬৪ জেলার মধ্যে ৬৩ জেলা থেকে সংগ্রহ করা হয়। রাঙামাটি জেলা থেকে কোনো নমুনা বাছাই করা হয়নি। জরিপকারীদের দাবি, এই জরিপের আস্থার পরিমাণ ৯৫ শতাংশ। তবে আরও নিশ্চয়তার ভিত্তিতে ১ দশমিক ৪ শতাংশ এদিক-সেদিক হতে পারে।
এই জরিপে অংশগ্রহণকারীদের ৬৯ শতাংশ বলেছেন, ড. ইউনূস ভালো কাজ করছেন। আর ৭০ শতাংশ জানিয়েছেন, তাঁরা অন্তর্বর্তী সরকারের কর্মকাণ্ডে সন্তুষ্ট।
আইআরআই এশিয়া-প্যাসিফিক অঞ্চলের সিনিয়র পরিচালক জোহান্না কাও বলেন, ‘স্পষ্টভাবে বোঝা যাচ্ছে ড. ইউনূসের নেতৃত্বে মানুষ অগ্রগতির সম্ভাবনা দেখছেন। তাঁর এবং অন্তর্বর্তী সরকারের প্রতি জনগণের এই আস্থা স্থিতিশীলতা, জবাবদিহি ও সংস্কারের ব্যাপক প্রত্যাশা তুলে ধরে।’
জরিপে দেখা যায়, আসন্ন জাতীয় নির্বাচন নিয়ে ভোটারদের আগ্রহও অনেক। ভোট দিতে খুবই আগ্রহী বলে জানিয়েছে ৬৬ শতাংশ ভোটার। আর ২৩ শতাংশ ‘কিছুটা আগ্রহী’ বলে জানিয়েছেন। এ ছাড়া নির্বাচন অবাধ ও সুষ্ঠু হবে বলে বিশ্বাস করেন জরিপে অংশ নেওয়া ৮০ শতাংশ লোক।
কাও আরও বলেন, ‘বাংলাদেশিদের এই উৎসাহ-উদ্দীপনা প্রমাণ করে সংস্কার প্রক্রিয়া ধরে রাখা এবং নির্বাচনকে বিশ্বাসযোগ্য ও শান্তিপূর্ণ করা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। আইআরআই নিয়মিতভাবে বাংলাদেশে জনমত জরিপ পরিচালনা করে। নীতিমালা, রাজনীতি ও শাসনব্যবস্থা সম্পর্কে জনগণের দৃষ্টিভঙ্গি বোঝার জন্য সংস্থাটি থেকে এই জরিপ করা হয়।
আসন্ন নির্বাচন ঘিরে প্রতিষ্ঠানটি দায়িত্বশীল ও ইস্যুভিত্তিক রাজনৈতিক সম্পৃক্ততা বাড়ানোর কাজ করছে।

আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার আগে দেশের আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর শীর্ষ কর্মকর্তাদের সঙ্গে বৈঠকে বসতে চলেছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনে আগামীকাল বৃহস্পতিবার (২৭ নভেম্বর) সকাল সাড়ে ১০টায় এ বৈঠক শুরু হবে। বৈঠকে নির্বাচনে আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় কৌশল নির্ধারণ...
৫ দিন আগে
আগামী সপ্তাহে জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হলে ৩০ শতাংশ ভোটার বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল-বিএনপিকে ভোট দেবেন। জামায়াতে ইসলামীকে ভোট দেবেন ২৬ শতাংশ ভোটার। অর্থাৎ দুই দলের মধ্যে ব্যবধান মাত্র ৪ শতাংশ। মার্কিন ফেডারেল সরকারের অর্থায়নে রিপাবলিকান পার্টি-ঘনিষ্ঠ অলাভজনক প্রতিষ্ঠান
২ ঘণ্টা আগে
দেশের অন্তর্বর্তী সরকার এবং প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের কার্যক্রম নিয়ে একটি জরিপ চালিয়েছে যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক বেসরকারি সংস্থা ইন্টারন্যাশনাল রিপাবলিকান ইনস্টিটিউটের (আইআরআই) সেন্টার ফর রাইটস। এই জরিপে উঠে এসেছে, ৬৯ শতাংশ মানুষ প্রধান উপদেষ্টার কাজে সন্তুষ্ট।
৮ ঘণ্টা আগে
১৯৯৭ সালের ২ ডিসেম্বর স্বাক্ষরিত হয় পার্বত্য চট্টগ্রাম চুক্তি। সেই চুক্তির বয়স ২৮ বছর হলেও আজও পূর্ণভাবে বাস্তবায়িত হয়নি চুক্তিটি। চুক্তি অনুযায়ী রাঙামাটি, খাগড়াছড়ি, বান্দরবান জেলা পরিচালিত হবে পার্বত্য চুক্তির আলোকে। চুক্তির আলোকে গঠিত হয় পার্বত্য চট্টগ্রামবিষয়ক মন্ত্রণালয় ও পার্বত্য চট্টগ্রাম আঞ্চ
৯ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

আগামী সপ্তাহে জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হলে ৩০ শতাংশ ভোটার বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল-বিএনপিকে ভোট দেবেন। জামায়াতে ইসলামীকে ভোট দেবেন ২৬ শতাংশ ভোটার। অর্থাৎ দুই দলের মধ্যে ব্যবধান মাত্র ৪ শতাংশ। মার্কিন ফেডারেল সরকারের অর্থায়নে রিপাবলিকান পার্টি-ঘনিষ্ঠ অলাভজনক প্রতিষ্ঠান ইন্টারন্যাশনাল রিপাবলিকান ইনস্টিটিউটের (আইআরআই) এক জরিপের ভিত্তিতে এই তথ্য জানিয়েছে।
ইন্টারন্যাশনাল রিপাবলিকান ইনস্টিটিউটের সেন্টার ফর ইনসাইটস ইন সার্ভে রিসার্চের পক্ষে জরিপটি পরিচালনা করেছে একটি স্থানীয় গবেষণা প্রতিষ্ঠান। ২০২৫ সালের ১৩ সেপ্টেম্বর থেকে ১২ অক্টোবর পর্যন্ত তথ্য সংগ্রহ করা হয়। সাক্ষাৎকার নেওয়া হয় সিএপিআই পদ্ধতিতে সরাসরি উপস্থিত হয়ে।
এই জরিপে ৪ হাজার ৯৮৫ জনের সাক্ষাৎকার নেওয়া হয়, যাঁদের বয়স ১৮ বছর বা তার বেশি। বাংলাদেশের আটটি বিভাগের ৬৪ জেলার মধ্যে ৬৩ জেলা থেকে নমুনা সংগ্রহ করা হয়। রাঙামাটি জেলা থেকে কোনো নমুনা বাছাই করা হয়নি। জরিপকারীদের দাবি, এই জরিপের আস্থার পরিমাণ ৯৫ শতাংশ। তবে আরও নিশ্চয়তার ভিত্তিতে ১ দশমিক ৪ শতাংশ এদিক-সেদিক হতে পারে।
জরিপ অনুসারে, একই শর্তে, অর্থাৎ আগামী সপ্তাহে জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠিত হলে জাতীয় নাগরিক পার্টিকে (এনসিপি) ভোট দেবেন ৬ শতাংশ ভোটার। জাতীয় পার্টিকে ভোট দেবেন ৫ শতাংশ ভোটার এবং ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশকে ভোট দেবেন ৪ শতাংশ ভোটার। এবং অন্যান্য দলকে ভোট দেবেন ৮ শতাংশ ভোটার।
বিশ্লেষকেরা বলছেন, জরিপ অনুসারে সমর্থন বিচারে প্রধান দুই দল বিএনপি এবং জামায়াতে ইসলামীর মধ্যে ব্যবধান কম থাকায় ছোট দলগুলো ‘গেম চেঞ্জার’ হিসেবে আবির্ভূত হতে পারে। বিশেষ করে এনসিপি, জাতীয় পার্টি এবং ইসলামী আন্দোলনের পক্ষে যেকোনো একদিকে নির্বাচনী জোটের পাল্লা ভারী করে দেওয়ার সুযোগ আছে। তবে ফার্স্ট পাস্ট দ্য পোস্ট সিস্টেম, অর্থাৎ যে বেশি ভোট পাবে সে জিতবে পদ্ধতিতে নির্বাচন হওয়ায় অনেক সময় জনসমর্থন কাছাকাছি হলেও কোনো একটি দল নির্বাচনে বেশি আসন লাভ করতে পারে।

আগামী সপ্তাহে জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হলে ৩০ শতাংশ ভোটার বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল-বিএনপিকে ভোট দেবেন। জামায়াতে ইসলামীকে ভোট দেবেন ২৬ শতাংশ ভোটার। অর্থাৎ দুই দলের মধ্যে ব্যবধান মাত্র ৪ শতাংশ। মার্কিন ফেডারেল সরকারের অর্থায়নে রিপাবলিকান পার্টি-ঘনিষ্ঠ অলাভজনক প্রতিষ্ঠান ইন্টারন্যাশনাল রিপাবলিকান ইনস্টিটিউটের (আইআরআই) এক জরিপের ভিত্তিতে এই তথ্য জানিয়েছে।
ইন্টারন্যাশনাল রিপাবলিকান ইনস্টিটিউটের সেন্টার ফর ইনসাইটস ইন সার্ভে রিসার্চের পক্ষে জরিপটি পরিচালনা করেছে একটি স্থানীয় গবেষণা প্রতিষ্ঠান। ২০২৫ সালের ১৩ সেপ্টেম্বর থেকে ১২ অক্টোবর পর্যন্ত তথ্য সংগ্রহ করা হয়। সাক্ষাৎকার নেওয়া হয় সিএপিআই পদ্ধতিতে সরাসরি উপস্থিত হয়ে।
এই জরিপে ৪ হাজার ৯৮৫ জনের সাক্ষাৎকার নেওয়া হয়, যাঁদের বয়স ১৮ বছর বা তার বেশি। বাংলাদেশের আটটি বিভাগের ৬৪ জেলার মধ্যে ৬৩ জেলা থেকে নমুনা সংগ্রহ করা হয়। রাঙামাটি জেলা থেকে কোনো নমুনা বাছাই করা হয়নি। জরিপকারীদের দাবি, এই জরিপের আস্থার পরিমাণ ৯৫ শতাংশ। তবে আরও নিশ্চয়তার ভিত্তিতে ১ দশমিক ৪ শতাংশ এদিক-সেদিক হতে পারে।
জরিপ অনুসারে, একই শর্তে, অর্থাৎ আগামী সপ্তাহে জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠিত হলে জাতীয় নাগরিক পার্টিকে (এনসিপি) ভোট দেবেন ৬ শতাংশ ভোটার। জাতীয় পার্টিকে ভোট দেবেন ৫ শতাংশ ভোটার এবং ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশকে ভোট দেবেন ৪ শতাংশ ভোটার। এবং অন্যান্য দলকে ভোট দেবেন ৮ শতাংশ ভোটার।
বিশ্লেষকেরা বলছেন, জরিপ অনুসারে সমর্থন বিচারে প্রধান দুই দল বিএনপি এবং জামায়াতে ইসলামীর মধ্যে ব্যবধান কম থাকায় ছোট দলগুলো ‘গেম চেঞ্জার’ হিসেবে আবির্ভূত হতে পারে। বিশেষ করে এনসিপি, জাতীয় পার্টি এবং ইসলামী আন্দোলনের পক্ষে যেকোনো একদিকে নির্বাচনী জোটের পাল্লা ভারী করে দেওয়ার সুযোগ আছে। তবে ফার্স্ট পাস্ট দ্য পোস্ট সিস্টেম, অর্থাৎ যে বেশি ভোট পাবে সে জিতবে পদ্ধতিতে নির্বাচন হওয়ায় অনেক সময় জনসমর্থন কাছাকাছি হলেও কোনো একটি দল নির্বাচনে বেশি আসন লাভ করতে পারে।

আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার আগে দেশের আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর শীর্ষ কর্মকর্তাদের সঙ্গে বৈঠকে বসতে চলেছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনে আগামীকাল বৃহস্পতিবার (২৭ নভেম্বর) সকাল সাড়ে ১০টায় এ বৈঠক শুরু হবে। বৈঠকে নির্বাচনে আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় কৌশল নির্ধারণ...
৫ দিন আগে
প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস এবং অন্তর্বর্তী সরকারের প্রতি বাংলাদেশের মানুষ ব্যাপক আস্থা প্রকাশ করেছেন। মার্কিন ফেডারেল সরকারের অর্থায়নে রিপাবলিকান পার্টি-ঘনিষ্ঠ অলাভজনক প্রতিষ্ঠান ইন্টারন্যাশনাল রিপাবলিকান ইনস্টিটিউট (আইআরআই) এক জরিপের ভিত্তিতে এই তথ্য জানিয়েছে।
২ ঘণ্টা আগে
দেশের অন্তর্বর্তী সরকার এবং প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের কার্যক্রম নিয়ে একটি জরিপ চালিয়েছে যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক বেসরকারি সংস্থা ইন্টারন্যাশনাল রিপাবলিকান ইনস্টিটিউটের (আইআরআই) সেন্টার ফর রাইটস। এই জরিপে উঠে এসেছে, ৬৯ শতাংশ মানুষ প্রধান উপদেষ্টার কাজে সন্তুষ্ট।
৮ ঘণ্টা আগে
১৯৯৭ সালের ২ ডিসেম্বর স্বাক্ষরিত হয় পার্বত্য চট্টগ্রাম চুক্তি। সেই চুক্তির বয়স ২৮ বছর হলেও আজও পূর্ণভাবে বাস্তবায়িত হয়নি চুক্তিটি। চুক্তি অনুযায়ী রাঙামাটি, খাগড়াছড়ি, বান্দরবান জেলা পরিচালিত হবে পার্বত্য চুক্তির আলোকে। চুক্তির আলোকে গঠিত হয় পার্বত্য চট্টগ্রামবিষয়ক মন্ত্রণালয় ও পার্বত্য চট্টগ্রাম আঞ্চ
৯ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

দেশের অন্তর্বর্তী সরকার এবং প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের কার্যক্রম নিয়ে একটি জরিপ চালিয়েছে যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক বেসরকারি সংস্থা ইন্টারন্যাশনাল রিপাবলিকান ইনস্টিটিউটের (আইআরআই) সেন্টার ফর রাইটস। এই জরিপে উঠে এসেছে, ৬৯ শতাংশ মানুষ প্রধান উপদেষ্টার কাজে সন্তুষ্ট। আর ৭০ শতাংশ মানুষ অন্তর্বর্তী সরকারের কাজে সন্তুষ্ট।
গতকাল সোমবার এই নিয়ে একটি প্রতিবেদন আইআরআইয়ের ওয়েবসাইটে প্রকাশ করা হয়েছে। আইআরআইয়ের চালানো এই জরিপে আরও বেশ কিছু বিষয় উঠে এসেছে। এতে বলা হয়েছে, বাংলাদেশের মানুষ আসন্ন জাতীয় নির্বাচনের জন্য আগ্রহ নিয়ে করছেন। ৬৬ নাগরিক জানিয়েছেন, তাঁরা এই নির্বাচনে ভোট দেওয়ার বিষয়ে বেশি আগ্রহী। ২৩ শতাংশ নাগরিকের ভোট দেওয়ার খানিকটা আগ্রহ রয়েছে। আর ৮০ শতাংশ মানুষ মনে করছেন, এবারের নির্বাচন সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ হবে।
এ প্রসঙ্গে আইআরআইয়ের এশিয়া-প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলের পরিচালক জোহান্না খাও বলেন, এটা পরিষ্কার যে ড. ইউনূসের নেতৃত্বে বাংলাদেশ এগিয়ে যাচ্ছে। তাঁর এবং অন্তর্বর্তী সরকারের প্রতি জনগণের আস্থা দেশের স্থিতিশীলতা, জবাবদিহি ও সংস্কারের জন্য ব্যাপক আকাঙ্ক্ষারই প্রতিফলন।
আইআরআই জানিয়েছে, গত ১৩ সেপ্টেম্বর থেকে ১২ অক্টোবর পর্যন্ত এই জরিপ চালানো হয়েছে। রাঙামাটি বাদে অর্থাৎ ৬৩ জেলায় এই জরিপ চালানো হয়েছে। ৪ হাজার ৯৮৫ জন প্রাপ্তবয়স্ক এই জরিপে অংশ নিয়েছেন। জরিপে অংশ নেওয়াদের মধ্যে ২ হাজার ৪১০ জন পুরুষ এবং ২ হাজার ৫৭৫ জন নারী। জরিপে শহর ও নগর এলাকার ১ হাজার ৫৭৭ জন এবং প্রান্তিক এলাকার ৩ হাজার ৪০৮ জন অংশ নিয়েছেন।

দেশের অন্তর্বর্তী সরকার এবং প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের কার্যক্রম নিয়ে একটি জরিপ চালিয়েছে যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক বেসরকারি সংস্থা ইন্টারন্যাশনাল রিপাবলিকান ইনস্টিটিউটের (আইআরআই) সেন্টার ফর রাইটস। এই জরিপে উঠে এসেছে, ৬৯ শতাংশ মানুষ প্রধান উপদেষ্টার কাজে সন্তুষ্ট। আর ৭০ শতাংশ মানুষ অন্তর্বর্তী সরকারের কাজে সন্তুষ্ট।
গতকাল সোমবার এই নিয়ে একটি প্রতিবেদন আইআরআইয়ের ওয়েবসাইটে প্রকাশ করা হয়েছে। আইআরআইয়ের চালানো এই জরিপে আরও বেশ কিছু বিষয় উঠে এসেছে। এতে বলা হয়েছে, বাংলাদেশের মানুষ আসন্ন জাতীয় নির্বাচনের জন্য আগ্রহ নিয়ে করছেন। ৬৬ নাগরিক জানিয়েছেন, তাঁরা এই নির্বাচনে ভোট দেওয়ার বিষয়ে বেশি আগ্রহী। ২৩ শতাংশ নাগরিকের ভোট দেওয়ার খানিকটা আগ্রহ রয়েছে। আর ৮০ শতাংশ মানুষ মনে করছেন, এবারের নির্বাচন সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ হবে।
এ প্রসঙ্গে আইআরআইয়ের এশিয়া-প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলের পরিচালক জোহান্না খাও বলেন, এটা পরিষ্কার যে ড. ইউনূসের নেতৃত্বে বাংলাদেশ এগিয়ে যাচ্ছে। তাঁর এবং অন্তর্বর্তী সরকারের প্রতি জনগণের আস্থা দেশের স্থিতিশীলতা, জবাবদিহি ও সংস্কারের জন্য ব্যাপক আকাঙ্ক্ষারই প্রতিফলন।
আইআরআই জানিয়েছে, গত ১৩ সেপ্টেম্বর থেকে ১২ অক্টোবর পর্যন্ত এই জরিপ চালানো হয়েছে। রাঙামাটি বাদে অর্থাৎ ৬৩ জেলায় এই জরিপ চালানো হয়েছে। ৪ হাজার ৯৮৫ জন প্রাপ্তবয়স্ক এই জরিপে অংশ নিয়েছেন। জরিপে অংশ নেওয়াদের মধ্যে ২ হাজার ৪১০ জন পুরুষ এবং ২ হাজার ৫৭৫ জন নারী। জরিপে শহর ও নগর এলাকার ১ হাজার ৫৭৭ জন এবং প্রান্তিক এলাকার ৩ হাজার ৪০৮ জন অংশ নিয়েছেন।

আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার আগে দেশের আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর শীর্ষ কর্মকর্তাদের সঙ্গে বৈঠকে বসতে চলেছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনে আগামীকাল বৃহস্পতিবার (২৭ নভেম্বর) সকাল সাড়ে ১০টায় এ বৈঠক শুরু হবে। বৈঠকে নির্বাচনে আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় কৌশল নির্ধারণ...
৫ দিন আগে
প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস এবং অন্তর্বর্তী সরকারের প্রতি বাংলাদেশের মানুষ ব্যাপক আস্থা প্রকাশ করেছেন। মার্কিন ফেডারেল সরকারের অর্থায়নে রিপাবলিকান পার্টি-ঘনিষ্ঠ অলাভজনক প্রতিষ্ঠান ইন্টারন্যাশনাল রিপাবলিকান ইনস্টিটিউট (আইআরআই) এক জরিপের ভিত্তিতে এই তথ্য জানিয়েছে।
২ ঘণ্টা আগে
আগামী সপ্তাহে জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হলে ৩০ শতাংশ ভোটার বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল-বিএনপিকে ভোট দেবেন। জামায়াতে ইসলামীকে ভোট দেবেন ২৬ শতাংশ ভোটার। অর্থাৎ দুই দলের মধ্যে ব্যবধান মাত্র ৪ শতাংশ। মার্কিন ফেডারেল সরকারের অর্থায়নে রিপাবলিকান পার্টি-ঘনিষ্ঠ অলাভজনক প্রতিষ্ঠান
২ ঘণ্টা আগে
১৯৯৭ সালের ২ ডিসেম্বর স্বাক্ষরিত হয় পার্বত্য চট্টগ্রাম চুক্তি। সেই চুক্তির বয়স ২৮ বছর হলেও আজও পূর্ণভাবে বাস্তবায়িত হয়নি চুক্তিটি। চুক্তি অনুযায়ী রাঙামাটি, খাগড়াছড়ি, বান্দরবান জেলা পরিচালিত হবে পার্বত্য চুক্তির আলোকে। চুক্তির আলোকে গঠিত হয় পার্বত্য চট্টগ্রামবিষয়ক মন্ত্রণালয় ও পার্বত্য চট্টগ্রাম আঞ্চ
৯ ঘণ্টা আগেহিমেল চাকমা, রাঙামাটি

১৯৯৭ সালের ২ ডিসেম্বর স্বাক্ষরিত হয় পার্বত্য চট্টগ্রাম চুক্তি। সেই চুক্তির বয়স ২৮ বছর হলেও আজও পূর্ণভাবে বাস্তবায়িত হয়নি চুক্তিটি। চুক্তি অনুযায়ী রাঙামাটি, খাগড়াছড়ি, বান্দরবান জেলা পরিচালিত হবে পার্বত্য চুক্তির আলোকে। চুক্তির আলোকে গঠিত হয় পার্বত্য চট্টগ্রামবিষয়ক মন্ত্রণালয় ও পার্বত্য চট্টগ্রাম আঞ্চলিক পরিষদ। সংশোধন করা হয় তিন পার্বত্য (রাঙামাটি, খাগড়াছড়ি, বান্দরবান) জেলা পরিষদ।
চুক্তিতে উল্লেখ আছে, তিন পার্বত্য জেলার স্থায়ী বাসিন্দাদের প্রত্যক্ষ ভোটে নির্বাচিত হবেন তিন পার্বত্য জেলা পরিষদের একজন করে চেয়ারম্যান এবং ৩৩ জন করে সদস্য। নির্বাচিত জেলা পরিষদের সদস্যদের প্রত্যক্ষ ভোটে নির্বাচিত হবেন পার্বত্য চট্টগ্রাম আঞ্চলিক পরিষদের একজন চেয়ারম্যান এবং ২২ জন সদস্য। ২৫ সদস্যের আঞ্চলিক পরিষদে পদাধিকারবলে সদস্য হবেন তিন পার্বত্য জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান।
পার্বত্য জেলা পরিষদগুলোর সব কার্যক্রম সমন্বয় করে পার্বত্য চট্টগ্রামবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সঙ্গে সমন্বয় করবে আঞ্চলিক পরিষদ। জেলা ও আঞ্চলিক পরিষদের পক্ষ হয়ে অন্যান্য মন্ত্রণালয়ের সঙ্গে সমন্বয় করবে পার্বত্য মন্ত্রণালয়। পার্বত্য চুক্তির আলোকে তিন পার্বত্য জেলা পরিষদের কাছে শিক্ষা, স্বাস্থ্য, কৃষি, মৎস্য, প্রাণিসম্পদ, সমবায়, ক্রীড়া, সংস্কৃতি ইত্যাদি ২৮টির বেশি দপ্তর হস্তান্তর করা হয়। যেগুলো আগে জেলা প্রশাসকের নিয়ন্ত্রণে ছিল।
পার্বত্য চুক্তিমতে, জেলা পুলিশ এবং ভূমি দপ্তরটি জেলা পরিষদে হস্তান্তরের কথা থাকলেও এখনো তা হয়নি। স্থানীয় বাসিন্দাদের ভোটার তালিকা চূড়ান্ত করে পার্বত্য জেলা পরিষদগুলোর নির্বাচন অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা থাকলেও চুক্তির ২৮ বছরে তা করা হয়নি। যে সরকার আসে, সেই সরকারের মনোনীত ব্যক্তিদের দিয়ে চালানো হচ্ছে অন্তর্বর্তীকালীন জেলা পরিষদ। ফলে এসব সদস্যের কাছে সাধারণ মানুষের দাবিদাওয়ার চেয়ে দলীয় দাবিদাওয়া গুরুত্বপূর্ণ হয়ে যায়।
রাঙামাটি জেলা পরিষদের সদস্য হাবিব আজম বলেন, ‘জেলা পরিষদগুলো শক্তিশালী নয়। শক্তিশালী করতে হলে নির্বাচনটা জরুরি। ৩৪ সদস্য কাঠামোর জেলা পরিষদ চলছে মাত্র ১৫ জন দিয়ে। এটি যথেষ্ট নয়। আমরা নির্বাচিত সদস্য না হওয়ায় সিদ্ধান্ত নিতে অনেক কিছু ভাবতে হয়। পাহাড়ের সমস্যা সমাধানে আমাদের ভাবতে হবে।’
পার্বত্য চট্টগ্রামের রাজনৈতিক বিশ্লেষক ও গবেষক তনয় দেওয়ান বলেন, ‘শিক্ষিত ও মধ্যবিত্ত শ্রেণির ক্ষমতার দ্বন্দ্বে পার্বত্য চট্টগ্রাম চুক্তির বিভিন্ন সংকট বিরাজমান রয়েছে। প্রকৃত বঞ্চিত অংশকে ক্ষমতায়ন করা হলে পার্বত্য চট্টগ্রাম চুক্তির সুফল পাওয়া যাবে। না হলে এই সংকট যুগ যুগ ধরে চলমান থাকবে।’
এদিকে চুক্তি বাস্তবায়নে দেরি হওয়ায় এর অস্তিত্ব নিয়ে প্রশ্ন তুলছেন অনেকে। পার্বত্য চুক্তির বৈধতার চ্যালেঞ্জ করে ২০০০ সালে মো. বদিউজ্জামান এবং ২০০৭ সালে সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী মো. তাজুল ইসলাম পৃথক রিট আবেদন করেন। এ দুটি রিট আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে ২০১০ সালে ১২ ও ১৩ এপ্রিল হাইকোর্ট পার্বত্য চট্টগ্রাম আঞ্চলিক পরিষদ আইনকে অসাংবিধানিক ঘোষণা করেন। পরে হাইকোর্টের এ রায়ের বিরুদ্ধে সরকার ২০১০ সালেই আপিলের জন্য আবেদন করলে আপিল বিভাগ ২০১১ সালের ৩ মার্চ আপিল বিভাগ সরকারের আপিলের অনুমতি গ্রহণ করেন। এরপর থেকে এটি আপিল বিভাগে বিচারাধীন।
সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী নিকোলাস চাকমা বলেন, ‘হাইকোর্ট চুক্তিকে বৈধ বলেছেন, অপরদিকে আঞ্চলিক পরিষদকে সংবিধানের সঙ্গে সাংঘর্ষিক বলেছেন। এ রায় আমাদের ভাবিয়ে তুলেছে। হাইকোর্টের রায়ের বিরুদ্ধে সরকার আপিল করেছে। এখন আপিল বিভাগ যেকোনো সময় রায় দিতে পারেন। এটি চুক্তির পক্ষে বা বিপক্ষেও যেতে পারে। এই অবস্থায় ভবিষ্যতে পার্বত্য চুক্তি কোথায় গিয়ে দাঁড়ায়, সেটা দেখার বিষয়।’
১৯৯৮ সালে পার্বত্য জেলা পরিষদ ৫ সদস্যবিশিষ্ট থাকলেও ২০১৫ সালে এর পরিধি বাড়িয়ে করা হয় ১৫ সদস্য; যা বর্তমানেও বিদ্যমান রয়েছে।
১৯৭৫ পরবর্তী বিভিন্ন সময় সরকার সমতল অঞ্চল থেকে বাঙালি এনে বসতি নির্মাণের কারণে যে ভূমি বিরোধ সৃষ্টি হয়, তা নিরসনে করা হয় পার্বত্য চট্টগ্রাম ভূমি বিরোধ নিষ্পত্তি কমিশন আইন, ২০০১। পরে ২০১৬ সালে এটি সংশোধন করা হলেও এই কমিশন নিষ্পত্তি করতে পারেনি কোনো ভূমি বিরোধ।
পার্বত্য চট্টগ্রাম জনসংহতি সমিতির কেন্দ্রীয় সহসভাপতি ঊষাতন তালুকদার বলেন, ‘চুক্তি পরবর্তী ২টি দলীয় সরকার এবং দুটি তত্ত্বাবধায়ক সরকার দায়িত্ব পালন করলেও কোনো সরকার রাজনৈতিক সদিচ্ছা নিয়ে এগিয়ে আসেনি। এই সরকার এবং আগামী সরকারের কাছে আমাদের দাবি থাকবে, তারা পার্বত্য চুক্তি বাস্তবায়নে যেন এগিয়ে আসে।’

১৯৯৭ সালের ২ ডিসেম্বর স্বাক্ষরিত হয় পার্বত্য চট্টগ্রাম চুক্তি। সেই চুক্তির বয়স ২৮ বছর হলেও আজও পূর্ণভাবে বাস্তবায়িত হয়নি চুক্তিটি। চুক্তি অনুযায়ী রাঙামাটি, খাগড়াছড়ি, বান্দরবান জেলা পরিচালিত হবে পার্বত্য চুক্তির আলোকে। চুক্তির আলোকে গঠিত হয় পার্বত্য চট্টগ্রামবিষয়ক মন্ত্রণালয় ও পার্বত্য চট্টগ্রাম আঞ্চলিক পরিষদ। সংশোধন করা হয় তিন পার্বত্য (রাঙামাটি, খাগড়াছড়ি, বান্দরবান) জেলা পরিষদ।
চুক্তিতে উল্লেখ আছে, তিন পার্বত্য জেলার স্থায়ী বাসিন্দাদের প্রত্যক্ষ ভোটে নির্বাচিত হবেন তিন পার্বত্য জেলা পরিষদের একজন করে চেয়ারম্যান এবং ৩৩ জন করে সদস্য। নির্বাচিত জেলা পরিষদের সদস্যদের প্রত্যক্ষ ভোটে নির্বাচিত হবেন পার্বত্য চট্টগ্রাম আঞ্চলিক পরিষদের একজন চেয়ারম্যান এবং ২২ জন সদস্য। ২৫ সদস্যের আঞ্চলিক পরিষদে পদাধিকারবলে সদস্য হবেন তিন পার্বত্য জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান।
পার্বত্য জেলা পরিষদগুলোর সব কার্যক্রম সমন্বয় করে পার্বত্য চট্টগ্রামবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সঙ্গে সমন্বয় করবে আঞ্চলিক পরিষদ। জেলা ও আঞ্চলিক পরিষদের পক্ষ হয়ে অন্যান্য মন্ত্রণালয়ের সঙ্গে সমন্বয় করবে পার্বত্য মন্ত্রণালয়। পার্বত্য চুক্তির আলোকে তিন পার্বত্য জেলা পরিষদের কাছে শিক্ষা, স্বাস্থ্য, কৃষি, মৎস্য, প্রাণিসম্পদ, সমবায়, ক্রীড়া, সংস্কৃতি ইত্যাদি ২৮টির বেশি দপ্তর হস্তান্তর করা হয়। যেগুলো আগে জেলা প্রশাসকের নিয়ন্ত্রণে ছিল।
পার্বত্য চুক্তিমতে, জেলা পুলিশ এবং ভূমি দপ্তরটি জেলা পরিষদে হস্তান্তরের কথা থাকলেও এখনো তা হয়নি। স্থানীয় বাসিন্দাদের ভোটার তালিকা চূড়ান্ত করে পার্বত্য জেলা পরিষদগুলোর নির্বাচন অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা থাকলেও চুক্তির ২৮ বছরে তা করা হয়নি। যে সরকার আসে, সেই সরকারের মনোনীত ব্যক্তিদের দিয়ে চালানো হচ্ছে অন্তর্বর্তীকালীন জেলা পরিষদ। ফলে এসব সদস্যের কাছে সাধারণ মানুষের দাবিদাওয়ার চেয়ে দলীয় দাবিদাওয়া গুরুত্বপূর্ণ হয়ে যায়।
রাঙামাটি জেলা পরিষদের সদস্য হাবিব আজম বলেন, ‘জেলা পরিষদগুলো শক্তিশালী নয়। শক্তিশালী করতে হলে নির্বাচনটা জরুরি। ৩৪ সদস্য কাঠামোর জেলা পরিষদ চলছে মাত্র ১৫ জন দিয়ে। এটি যথেষ্ট নয়। আমরা নির্বাচিত সদস্য না হওয়ায় সিদ্ধান্ত নিতে অনেক কিছু ভাবতে হয়। পাহাড়ের সমস্যা সমাধানে আমাদের ভাবতে হবে।’
পার্বত্য চট্টগ্রামের রাজনৈতিক বিশ্লেষক ও গবেষক তনয় দেওয়ান বলেন, ‘শিক্ষিত ও মধ্যবিত্ত শ্রেণির ক্ষমতার দ্বন্দ্বে পার্বত্য চট্টগ্রাম চুক্তির বিভিন্ন সংকট বিরাজমান রয়েছে। প্রকৃত বঞ্চিত অংশকে ক্ষমতায়ন করা হলে পার্বত্য চট্টগ্রাম চুক্তির সুফল পাওয়া যাবে। না হলে এই সংকট যুগ যুগ ধরে চলমান থাকবে।’
এদিকে চুক্তি বাস্তবায়নে দেরি হওয়ায় এর অস্তিত্ব নিয়ে প্রশ্ন তুলছেন অনেকে। পার্বত্য চুক্তির বৈধতার চ্যালেঞ্জ করে ২০০০ সালে মো. বদিউজ্জামান এবং ২০০৭ সালে সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী মো. তাজুল ইসলাম পৃথক রিট আবেদন করেন। এ দুটি রিট আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে ২০১০ সালে ১২ ও ১৩ এপ্রিল হাইকোর্ট পার্বত্য চট্টগ্রাম আঞ্চলিক পরিষদ আইনকে অসাংবিধানিক ঘোষণা করেন। পরে হাইকোর্টের এ রায়ের বিরুদ্ধে সরকার ২০১০ সালেই আপিলের জন্য আবেদন করলে আপিল বিভাগ ২০১১ সালের ৩ মার্চ আপিল বিভাগ সরকারের আপিলের অনুমতি গ্রহণ করেন। এরপর থেকে এটি আপিল বিভাগে বিচারাধীন।
সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী নিকোলাস চাকমা বলেন, ‘হাইকোর্ট চুক্তিকে বৈধ বলেছেন, অপরদিকে আঞ্চলিক পরিষদকে সংবিধানের সঙ্গে সাংঘর্ষিক বলেছেন। এ রায় আমাদের ভাবিয়ে তুলেছে। হাইকোর্টের রায়ের বিরুদ্ধে সরকার আপিল করেছে। এখন আপিল বিভাগ যেকোনো সময় রায় দিতে পারেন। এটি চুক্তির পক্ষে বা বিপক্ষেও যেতে পারে। এই অবস্থায় ভবিষ্যতে পার্বত্য চুক্তি কোথায় গিয়ে দাঁড়ায়, সেটা দেখার বিষয়।’
১৯৯৮ সালে পার্বত্য জেলা পরিষদ ৫ সদস্যবিশিষ্ট থাকলেও ২০১৫ সালে এর পরিধি বাড়িয়ে করা হয় ১৫ সদস্য; যা বর্তমানেও বিদ্যমান রয়েছে।
১৯৭৫ পরবর্তী বিভিন্ন সময় সরকার সমতল অঞ্চল থেকে বাঙালি এনে বসতি নির্মাণের কারণে যে ভূমি বিরোধ সৃষ্টি হয়, তা নিরসনে করা হয় পার্বত্য চট্টগ্রাম ভূমি বিরোধ নিষ্পত্তি কমিশন আইন, ২০০১। পরে ২০১৬ সালে এটি সংশোধন করা হলেও এই কমিশন নিষ্পত্তি করতে পারেনি কোনো ভূমি বিরোধ।
পার্বত্য চট্টগ্রাম জনসংহতি সমিতির কেন্দ্রীয় সহসভাপতি ঊষাতন তালুকদার বলেন, ‘চুক্তি পরবর্তী ২টি দলীয় সরকার এবং দুটি তত্ত্বাবধায়ক সরকার দায়িত্ব পালন করলেও কোনো সরকার রাজনৈতিক সদিচ্ছা নিয়ে এগিয়ে আসেনি। এই সরকার এবং আগামী সরকারের কাছে আমাদের দাবি থাকবে, তারা পার্বত্য চুক্তি বাস্তবায়নে যেন এগিয়ে আসে।’

আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার আগে দেশের আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর শীর্ষ কর্মকর্তাদের সঙ্গে বৈঠকে বসতে চলেছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনে আগামীকাল বৃহস্পতিবার (২৭ নভেম্বর) সকাল সাড়ে ১০টায় এ বৈঠক শুরু হবে। বৈঠকে নির্বাচনে আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় কৌশল নির্ধারণ...
৫ দিন আগে
প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস এবং অন্তর্বর্তী সরকারের প্রতি বাংলাদেশের মানুষ ব্যাপক আস্থা প্রকাশ করেছেন। মার্কিন ফেডারেল সরকারের অর্থায়নে রিপাবলিকান পার্টি-ঘনিষ্ঠ অলাভজনক প্রতিষ্ঠান ইন্টারন্যাশনাল রিপাবলিকান ইনস্টিটিউট (আইআরআই) এক জরিপের ভিত্তিতে এই তথ্য জানিয়েছে।
২ ঘণ্টা আগে
আগামী সপ্তাহে জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হলে ৩০ শতাংশ ভোটার বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল-বিএনপিকে ভোট দেবেন। জামায়াতে ইসলামীকে ভোট দেবেন ২৬ শতাংশ ভোটার। অর্থাৎ দুই দলের মধ্যে ব্যবধান মাত্র ৪ শতাংশ। মার্কিন ফেডারেল সরকারের অর্থায়নে রিপাবলিকান পার্টি-ঘনিষ্ঠ অলাভজনক প্রতিষ্ঠান
২ ঘণ্টা আগে
দেশের অন্তর্বর্তী সরকার এবং প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের কার্যক্রম নিয়ে একটি জরিপ চালিয়েছে যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক বেসরকারি সংস্থা ইন্টারন্যাশনাল রিপাবলিকান ইনস্টিটিউটের (আইআরআই) সেন্টার ফর রাইটস। এই জরিপে উঠে এসেছে, ৬৯ শতাংশ মানুষ প্রধান উপদেষ্টার কাজে সন্তুষ্ট।
৮ ঘণ্টা আগে