কিছু ব্যাংক রক্ষা করা সম্ভব হবে না বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ড. আহসান এইচ মনসুর। তিনি বলেছেন, ‘ব্যাংক খাতের ভয়াবহ অবস্থা কম-বেশি আমরা সবাই জানি। একটা গ্রুপের হাতে ঋণের স্তূপ দেখা গেছে। ব্যাংকের খেলাপি ঋণ ৮৭ শতাংশ হয়ে গেছে। এতে কিছু ব্যাংকের অবস্থা এতটাই নাজুক যে, সেগুলো বাঁচানো
দেশের অর্থনৈতিক সংকট নিয়ে আলোচনা চলছে দীর্ঘদিন ধরে। সমস্যাগুলো সবারই কমবেশি জানা, আলোচনার কমতিও নেই। সংশ্লিষ্টরা বারবার বলেছেন, বিশ্লেষণও করেছেন—কোথায় কী সমস্যা। কিন্তু সমাধান কোথায়? কেন সংস্কার বাস্তবায়িত হয় না? কোথায় গিয়ে সব থেমে যায়? প্রশ্নগুলোর উত্তরই যেন সবচেয়ে বেশি অনুপস্থিত।
কার্বন নিঃসরণ কমছে না। সেই সঙ্গে নতুন নতুন দেশ যোগ হচ্ছে। কিন্তু ক্ষতি অনুযায়ী অর্থ আসছে না। সে জন্য জলবায়ু অর্থায়নে আরও নতুন দেশকে অন্তর্ভুক্ত করার বিষয়টি বাংলাদেশ সমর্থন করে।
২০২৩-২৪ অর্থবছরে বাংলাদেশের মোট দেশজ উৎপাদনের (জিডিপি) প্রবৃদ্ধি কমে ৪.২২ শতাংশে নেমেছে, যা চার অর্থবছরের মধ্যে সর্বনিম্ন। প্রাথমিক হিসাবে এই হার ৫.৮২ শতাংশ বলা হলেও চূড়ান্ত হিসাবে তা আরও কমে গেছে। শিল্প খাতে প্রবৃদ্ধি ৬.৬৬ শতাংশ থেকে...
পর্যাপ্ত তথ্য-উপাত্ত না থাকায় সরকার বাজার নিয়ন্ত্রণ করতে পারছে না বলে মন্তব্য করেছেন বেসরকারি গবেষণা সংস্থা সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগের (সিপিডি) গবেষণা পরিচালক ড. খন্দকার গোলাম মোয়াজ্জেম। তিনি বলেন, ‘অনেক সময় উৎপাদন পর্যাপ্ত থাকার পরও বাজারে সংকট থাকে। চাহিদার হিসাবটাও আমাদের ঠিকঠাক হয় না...
বাংলাদেশে রাজনৈতিক বিবেচনায় প্রয়োজনের চেয়ে বেশি ব্যাংক অনুমোদন পাওয়ায় কিছু ব্যাংক নাজুক অবস্থায় রয়েছে। এই ধরনের ‘লাইফ সাপোর্টে’ থাকা ব্যাংক বন্ধের সুপারিশ করেছে বেসরকারি গবেষণা সংস্থা সিপিডি। এছাড়া, তারা খেলাপি ঋণ কমানো, কেন্দ্রীয় ব্যাংকের স্বাধীনতা বৃদ্ধি এবং কর ব্যবস্থার সংস্কারের ওপর গুরুত্বারোপ
দেশের অর্থনৈতিক কঠিন বাস্তবতা ও রাজস্ব আহরণের নানা চ্যালেঞ্জের সামনে চলতি ২০২৪-২৫ অর্থবছরের লক্ষ্যমাত্রা থেকে সরে দাঁড়াল সরকার। গত জুনে প্রস্তাবিত মূল বাজেটে সামগ্রিক অর্থনীতির প্রবৃদ্ধি ও উন্নতির আশা নিয়ে ৫ লাখ ৪১ হাজার কোটি টাকার রাজস্ব আয় নির্ধারণ করা হয়েছিল।
দেশে শ্রম অধিকার নিয়ে যত আলোচনার মঞ্চ তৈরি হয়, তার আলো ছুঁয়ে যায় মাত্র ৫ শতাংশ শ্রমিককে; যাঁরা প্রাতিষ্ঠানিক কাঠামোর অন্তর্ভুক্ত। অথচ এই আলোচনার সীমানার বাইরেই থেকে যান বাকি ১০ শতাংশ প্রাতিষ্ঠানিক শ্রমিক। কিন্তু সবচেয়ে বেশি উপেক্ষিত সেই ৮৫ শতাংশ শ্রমিক, যাঁরা অপ্রাতিষ্ঠানিক খাতে কাজ করছেন, সংখ্যায় প
অর্থনীতিবিদ ও বিশেষজ্ঞদের আপত্তির পরেও ঢাকঢোল পিটিয়ে ১০০টি অর্থনৈতিক অঞ্চলের ঘোষণা দিয়েছিল শেখ হাসিনা সরকার। শেষ পর্যন্ত ৯৭টির উদ্যোগ নেওয়া হয়, সেগুলোর মধ্যে ৬৮টিই ছিল সরকারি। আওয়ামী লীগ সরকার উচ্চাভিলাষী এসব প্রকল্প বাস্তবায়ন করে যেতে পারেনি।
নারীদের কর্মসংস্থানে প্রতিবন্ধকতা দূর করতে অন্তর্বর্তী সরকারের শ্রম বিষয়ক সংস্কার কমিশনকে উদ্যোগ নেওয়ার আহ্বান জানিয়েছে গবেষণা প্রতিষ্ঠান সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগের (সিপিডি) গবেষণা পরিচালক খন্দকার মোয়াজ্জেম।
সরকার পরিবর্তন হলেই শাসনব্যবস্থার পরিবর্তন হয় না বলে মন্তব্য করেছেন নাগরিক প্ল্যাটফর্মের আহ্বায়ক ও সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগের (সিপিডি) বিশেষ ফেলো ড. দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য। তিনি বলেছেন, জুলাই বিপ্লবের প্রতি সম্মান জানাতে হলে আগের সময়ের পাচার ও লুটপাট বন্ধ করে সমাজে সুশাসন প্রতিষ্ঠা করতে হবে...
বাংলাদেশ স্বল্পোন্নত দেশের (এলডিসি) তালিকায় থাকা দেশের মতো নয় বলে মন্তব্য করেছেন শ্বেতপত্র প্রণয়ন কমিটির প্রধান ও বেসরকারি গবেষণা প্রতিষ্ঠান সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগের (সিপিডি) বিশেষ ফেলো ড. দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য।
জুলাই-আগস্টে ছাত্র-জনতার গণ–অভ্যুত্থানে সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগের (সিপিডি) গবেষণা ভূমিকা রেখেছে বলে মন্তব্য করেছেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। তিনি বলেন, ‘ছাত্র-জনতার গণ–অভ্যুত্থানের মনন সৃষ্টিতে সিপিডির গবেষণা ও জনসচেতনতামূলক কার্যক্রম অশেষ ভূমিকা রেখেছে। এ কারণে...
দেশের অর্থনীতি–সংক্রান্ত শ্বেতপত্র আগামী রোববার অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের তুলে দেওয়া হবে। আজ বৃহস্পতিবার রাজধানীর পল্টনে অর্থনীতি–বিষয়ক সাংবাদিকদের সংগঠন ইআরএফ ও বেসরকারি গবেষণাপ্রতিষ্ঠান রিসার্চ অ্যান্ড পলিসি ইন্টিগ্রেশন ফর ডেভেলপমেন্টের (র্যাপিড) যৌথ আয়োজনে এক সংলাপ
জ্বালানি তেলের মূল্য নির্ধারণ কাঠামোর সংস্কার করলে দাম ১০ থেকে ১২ টাকা কমানো সম্ভব হবে বলে জানিয়েছে বেসরকারি গবেষণা প্রতিষ্ঠান সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগ (সিপিডি)। তারা বলেছে, যদি বাজারভিত্তিক ও আন্তর্জাতিক মানদণ্ডে মূল্য নির্ধারণ করা হয়, তাহলে ডিজেল, কেরোসিন, পেট্রল ও ফার্নেস ওয়েলের দাম যথাক্রমে ১০ দশ
দুর্নীতি, মূল্যস্ফীতি, উচ্চ করহারসহ ১৭ ধরনের বাধায় বিপর্যস্ত দেশের ব্যবসা-বাণিজ্য। রয়েছে সামাজিক সমস্যাও।
বাংলাদেশের দুটি কিডনিই খেয়ে ফেলা হয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন গবেষণাপ্রতিষ্ঠান সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগের (সিপিডি) বিশেষ ফেলো ও অর্থনীতির শ্বেতপত্র প্রণয়ন কমিটির প্রধান ড. দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য