সাঁকো

চাঁদপুরের হাজীগঞ্জে ভোট না দেওয়ায় প্রায় ২০০ পরিবারের মানুষের যাতায়াতের একমাত্র বাঁশের সাঁকোটি ভেঙে ফেলার অভিযোগ উঠেছে পরাজিত মেম্বার (ইউপি সদস্য) প্রার্থী মো. কামরুজ্জামান মোল্লার বিরুদ্ধে। তিনি উপজেলার বাকিলা ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে ৪ নম্বর ওয়ার্ডের ‘মোরগ’ প্রতীকের ইউপি সদস্য প্রার্থী ছিলেন। 

বাগেরহাটের চিতলমারী উপজেলার চরবানিয়ারীতে স্বেচ্ছাশ্রমে বলেশ্বর নদে বাঁশের সাঁকোর নির্মাণকাজ শুরু হয়েছে। গতকাল শুক্রবার সকাল ১০টায় দুই পারের দুই বিভাগের দুই শতাধিক মানুষ এ কাজে অংশ নেন। নির্মাণকাজ চলবে মাসব্যাপী। শুধু স্বেচ্ছাশ্রমই নয়, এ কাজের জন্য তাঁরা স্বেচ্ছায় টাকা, বাঁশ ও গাছ দিচ্ছেন।

নীলফামারীর ডিমলায় তিস্তাবেষ্টিত কয়েক গ্রামের প্রায় ১০ হাজার মানুষের যাতায়াতে ভরসা নড়বড়ে কাঠের সাঁকো। উপজেলার টেপাখড়িবাড়ী ইউনিয়নের তাঁতিপাড়া গ্রামে খালের ওপর নির্মাণ করা এ সাঁকোতে প্রায়ই ঘটছে দুর্ঘটনা। এবারের বন্যায় সাঁকোটি আংশিক ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।

নীলফামারীর ডিমলায় তিস্তা বেষ্টিত কয়েকটি গ্রামের প্রায় ১০ হাজার মানুষের যাতায়াতের একমাত্র ভরসা নড়বড়ে কাঠের সাঁকো। টেপাখড়িবাড়ী ইউনিয়নের তাঁতিপাড়া গ্রামের খালের ওপর নির্মাণ করা হয় এই নড়বড়ে কাঠের সাঁকো।

মুলাদীতে ভাঙা সড়কে সাঁকো দিয়ে চলাচল করছেন স্থানীয় বাসিন্দারা। উপজেলার নাজিরপুর ইউনিয়নের মিয়ারচর খোকন মাস্টারের বাড়ি থেকে কুড়িরচর পর্যন্ত মাটির সড়কটির বিভিন্ন স্থানে ভেঙে এই পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়েছে।

সিরাজগঞ্জ সদরের কাঁটাখালি খালের ওপর সেতু নির্মিত না হওয়ায় পারাপারে ভোগান্তি পোহাচ্ছে খালের আশপাশের পাঁচটি গ্রামের প্রায় ৩০ হাজার মানুষ। সংযোগ সড়ক সংস্কার ও খাল খননের সময় আগের সড়কগুলো ভেঙে ফেলার পর পুনরায় তৈরি না করায় এ ভোগান্তিতে পড়েছেন স্থানীয়রা।

ফুলপুর উপজেলার পয়ারী ইউনিয়নের মধ্যে দিয়ে বয়ে গেছে খরিয়া নদী। কিন্তু নদীর ওপর সেতু না থাকায় সাঁকো দিয়ে পার হতে হচ্ছে দুই পাড়ের ছয় গ্রামের মানুষ। এতে তীব্র দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে তাদের। দীর্ঘদিন ধরে সেতু নির্মাণের দাবি জানিয়ে আসলেও টনক নড়েনি কর্তৃপক্ষের।

চাঁপাইনবাবগঞ্জের শিবগঞ্জ উপজেলায় বর্ষায় ক্ষতিগ্রস্ত একটি সেতুর রড ও ইট চুরি হয়ে গেছে। সেতুটির অস্তিত্বই নেই এখন। চুরি যাওয়া সেতুর স্থানে নির্মাণ করা হয়েছে বাঁশের সাঁকো। এটিই এখন স্থানীয় মানুষের চলাচলের একমাত্র মাধ্যম। বাঁশের সাঁকো দিয়ে ঝুঁকি নিয়ে চলাচল করছেন প্রায় লক্ষাধিক মানুষ। এদিকে, কে বা কারা ভ

ঠাকুরগাঁওয়ের হরিপুরে ভাঙা সেতুর সঙ্গে সাঁকো তৈরি করে ঝুঁকি নিয়ে যাতায়াত করছে ছয় গ্রামের মানুষ। সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে বিষয়টি জানানো হলেও সেতু মেরামতের কোনো উদ্যোগ নেওয়া হয়নি। তাই চলাচলের বিকল্প পথ না পেয়েই ভাঙা সেতু ব্যবহার করছেন এলাকাবাসী।

জাতীয় বা স্থানীয় নির্বাচনে শুরু হয় নেতা-কর্মীদের আনাগোনা। সেতু নির্মাণের প্রতিশ্রুতি দেন তাঁরা। পরে আর দেখা মেলে না তাঁদের। ফলে ঝুঁকিপূর্ণ কাঠের সাঁকো দিয়েই পারাপার হচ্ছে ১০ গ্রামের মানুষ।

খাল পার হওয়ার একমাত্র পথ ছিল বাঁশের সাঁকো। গ্রামের মানুষজন মিলে সাঁকোটি তৈরি করেছিলেন। চার গ্রামের মানুষের চলাচলের একমাত্র অবলম্বন সাঁকোটি ভেঙে ফেলায় বিপাকে পড়েছে এলাকাবাসী। ইউনিয়ন পরিষদের সদস্য পদে এক প্রার্থী পরাজিত হওয়ায় তাঁর সমর্থকেরা রাতের আঁধারে সেতুটি ভেঙে ফেলেছে বলে অভিযোগ উঠেছে।  

একটি বাঁশের সাঁকোই চলাচলের ভরসা নাগেশ্বরী উপজেলার বল্লভেরখাষ ইউনিয়নের চর মাদারগঞ্জ এবং খাসমহল গ্রামের মানুষের। প্রতিদিন জীবনের ঝুঁকি নিয়ে চলাচল করেন এই দুই গ্রামসহ মাদারগঞ্জ, বকুলতলা ও অমিতের বাজার এলাকার দুই হাজারের বেশি মানুষ।

নেছারাবাদে তিনটি গ্রামের চলাচলের জন্য নির্মিত একটি ভাঙা লোহার পুলের মেরামতের উদ্যোগ নিচ্ছেন না কেউ। প্রায় ৫০ বছর পূর্বে এলাকার এক ধনাঢ্য ব্যক্তির নিজস্ব অর্থায়নে ওই লোহার পুলটি নির্মাণ করা হয়েছিল। প্রায় ৪০ মিটার দীর্ঘ ও ৬ ফুট প্রস্থ লোহার পুলের উপরের অংশ অনেক আগেই ভেঙে পড়েছে। উপরের অংশ ভেঙে যাওয়ায় ব

কুষ্টিয়ার কুমারখালীতে স্বেচ্ছাশ্রমে ৭০ ফিট দৈর্ঘ্য ও তিন ফিট প্রস্থের বাঁশের সেতু নির্মাণ করা হয়েছে। উপজেলার যদুবয়রা ইউনিয়নের ঐতিহ্যবাহী যদুবয়রা মাধ্যমিক ও সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় এলাকার জিকে ক্যানালের ওপর সেতুটি নির্মাণ করা হয়। এতে সপ্তাহখানেক সময় ও শ্রম দিয়েছেন স্থানীয় প্রায় অর্ধশতাধিক যুবক। 

ঝালকাঠির কাঠালিয়া উপজেলার চেঁচরী রামপুর ইউনিয়নের বানাই ভারানী খালের ওপর দিয়ে ঝুঁকি নিয়ে সাঁকো পারাপার হচ্ছে মানুষ। শিক্ষার্থী, রোগী, বৃদ্ধসহ গ্রামের সকল মানুষ সুপারি গাছের সাঁকো দিয়ে যাতায়াত করছে

গাইবান্ধার সাঘাটা উপজেলার কামালেরপাড়া ইউনিয়নের চরপাড়া গ্রামের মানুষের চলাচলের একমাত্র ভরসা নড়বড়ে একটি বাঁশের সাঁকো। বিকল্প কোনো পথ না থাকায় এই সাঁকো দিয়েই ঝুঁকি নিয়ে চলাচল করছে মানুষ। 

গাইবান্ধা সাঘাটা উপজেলার ভরতখালী ও পদুম শহর দুই ইউনিয়নের মানুষের চলাচলের একমাত্র নড়বড়ে ভরসা একটি বাঁশের সাঁকো। বিকল্প কোনো পথ না থাকায় এই সাঁকো দিয়েই যাতায়াত করতে হয় দুই ইউনিয়নবাসীর প্রায় ৩০ হাজার মানুষ। স্থানীয়দের উদ্যোগে নির্মিত সাঁকোটি মেরামত করেন নিজেরাই