সাম্প্রতিক সময়ে মধ্যপ্রাচ্যের দেশ সংযুক্ত আরব আমিরাতে বেশ কয়েকজন বাংলাদেশি বিভিন্ন লটারি জিতেছেন। এবার সেই তালিকায় যুক্ত হয়েছে আরেক বাংলাদেশি প্রবাসীর নাম। তিনি আব্দুল মান্নান। দুই দশকের বেশি সময় ধরে আরব আমিরাতে বসবাসকারী এই বাংলাদেশি সম্প্রতি ১০ লাখ দিরহাম
যুক্তরাষ্ট্রের মেরিল্যান্ডে বসবাসকারী এক নারী সম্প্রতি ৫০ হাজার ডলারের একটি লটারি জিতেছেন। বাংলাদেশি মুদ্রায় এই অর্থ ৬০ লাখ টাকার বেশি। মজার বিষয় হলো, যে সংখ্যা ব্যবহার করে এই লটারি বিজয়, সেই সংখ্যা স্বপ্নে পেয়েছিলেন ওই নারী!
২০২৫ শিক্ষাবর্ষে মাউশির আওতাধীন ৬৮০ টি সরকারি ও ৩ হাজার ১৯৮ টি বেসরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে গত ১২ নভেম্বর থেকে শুরু করে ৩১ নভেম্বর পর্যন্ত অনলাইনে ভর্তি আবেদন গ্রহণ চলে।
সরকারি-বেসরকারি বিদ্যালয়ে ভর্তির ডিজিটাল লটারি আজ মঙ্গলবার রাজধানীর আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা ইনস্টিটিউটে অনুষ্ঠিত হবে। শিক্ষার্থীরা লটারির ফল পাবে দুপুরে।
পশ্চিম ইংল্যান্ডের উইলস্টায়ার শহরে স্বামী পিটারকে নিয়ে বাস করেন রুথ ডোইল। ২০১৪ সালে যুক্তরাজ্যের ন্যাশনাল লটারি বিজয়ী ছিলেন তিনি। এক মিলিয়ন পাউন্ডের এই লটারি তাঁর জীবনকে পুরোপুরি বদলে দিয়েছিল। কিন্তু লটারি বিজয়ের সেই খবরটি তিনি প্রায় দুই মাস পর জানতে পেরেছিলেন...
সব সরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয় এবং মহানগর ও জেলা সদর উপজেলায় অবস্থিত বেসরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে আগামী শিক্ষাবর্ষের (২০২৫) জন্য ভর্তির আবেদন গ্রহণ শুরু হয়েছে। এবারও প্রথম থেকে নবম শ্রেণিতে লটারির মাধ্যমে শিক্ষার্থী ভর্তি করা হবে।
২০০৩ সালে যুক্তরাজ্যে ‘কো-অপ’ নামে একটি সুপারশপে প্রতি ঘণ্টায় মাত্র ৩ পাউন্ড বেতনে কাজ করতেন ক্যালি রজার্স। সেই সময়টিতে তাঁর বয়স ছিল ১৬ বছর। আর এই বয়সেই কি-না তিনি জিতে নিয়েছিলেন একটি ব্রিটিশ জ্যাকপট! এর ফলে সবচেয়ে কম বয়সী লটারি বিজয়ী হিসেবে বিশ্বজুড়ে সাড়া ফেলেছিলেন তিনি।
আসন্ন মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে একটি পিটিশনে সই করা ভোটারদের লটারির মাধ্যমে ১০ লাখ ডলার করে দিয়েছেন ধনকুবের ইলন মাস্ক। ওই পিটিশন আসলে রিপাবলিকান প্রার্থী ডোনাল্ড ট্রাম্পের প্রচারণা শিবিরের একটি উদ্যোগ। এ ঘটনাকে কেন্দ্র করে ইলন মাস্ককে ডেকে পাঠিয়েছে আদালত।
মার্কিন নাগরিক জেরি হিকস গত মঙ্গলবার যখন দরকারি কিছু জিনিসপত্র কিনতে যাচ্ছিলেন তখন কল্পনাও করেননি তাঁর জীবনটা বদলে যেতে চলেছে। দোকানটির পার্কিংয়ে ২০ ডলারের একটি নোট পড়ে থাকতে দেখেন এ সময়। ওটা তুলে নিয়ে খরচ করলেন লটারির টিকিট কিনতে। তাতেই জিতলেন দশ লাখ ডলার বা বাংলাদেশি মুদ্রায় ১১ কোটি ৯৭ লাখ টাকা।
সংযুক্ত আরব আমিরাতের বিখ্যাত ‘বিগ টিকিট’ লটারিতে দুই কোটি দিরহাম পেয়েছেন বাংলাদেশি কর্মী। বাংলাদেশি মুদ্রায় এই অর্থের পরিমাণ প্রায় ৬৬ কোটি টাকা। ৫০ বছর বয়সী বাংলাদেশি রাইডার আবুল মনসুর আব্দুল সবুর বর্তমানে আমিরাতের আবুধাবি শহরে বসবাস করছেন।
‘এই জয়ে আমি খুবই আনন্দিত। আমার দুই বন্ধু আমার সঙ্গে ইতিমধ্যে উদ্যাপন শুরু করেছেন।’ এই কথাগুলো বলছিলেন লটারি জেতা শামসু মিয়া। আসলে কত বড় লটারি তিনি জিতেছেন, সেটা জানলে অনেকের চক্ষু চড়কগাছ হবে। শামসু মিয়া জিতেছেন বাংলাদেশি ৪৮ কোটি ৭৮ লাখ টাকা। বাংলাদেশি এই প্রবাসী লটারি জিতেছেন সংযুক্ত আরব আমিরাতে।
বাংলাদেশিদের কাছে স্বপ্নের গন্তব্য যুক্তরাষ্ট্র। দেশের মানুষের এই আকাঙ্ক্ষার সুযোগ নিয়ে সোশ্যাল মিডিয়ায় চলছে ভুয়া বিজ্ঞাপন-বাণিজ্য। বিভিন্ন ফেসবুক পেজ থেকে বিজ্ঞাপন দিয়ে দাবি করা হচ্ছে, যুক্তরাষ্ট্রের ডাইভার্সিটি ভিসা (ডিভি) প্রোগ্রাম ২০২৪-এ আবেদনের সুযোগ রয়েছে বাংলাদেশি ও প্রবাসীদের।
প্রথম ও দ্বিতীয় ধাপের ভোটে ভোটার উপস্থিতির সামগ্রিক পরিসংখ্যান দেখে ভোটদানে উৎসাহ দিতে এবার মধ্যপ্রদেশের ভূপালে লটারির ব্যবস্থা করা হয়েছে। যেখানে লাকি ড্র জিতলে ভোটাররা পাবেন হিরার আংটি, টিভি, বাইক, ফ্রিজ, ল্যাপটপসহ আরও অনেক আকর্ষণীয় উপহার
যুক্তরাষ্ট্রের ওরেগন অঙ্গরাজ্যের একজন ভাগ্যবান লটারি বিজয়ী পাওয়ারবলে ১ বিলিয়ন (১০০ কোটি) ডলার জিতে রাতারাতি বিলিয়নিয়ার বনে গেছেন। তিনি এখন মার্কিন পপ তারকা টেলর সুইফটের চেয়েও ধনী!
ভারতে সান্তিয়াগো মার্টিন নামে এক লটারি ব্যবসায়ী ১ হাজার ৩৬৮ কোটি রুপির নির্বাচনী বন্ড কিনে ভারতের রাজনৈতিক অর্থদাতা বা অনুদানদাতাদের তালিকার শীর্ষে জায়গা করে নিয়েছেন। তিনি ‘ফিউচার গেমিং অ্যান্ড হোটেল সার্ভিসেস নামে একটি প্রতিষ্ঠানের প্রতিষ্ঠাতা সান্তিয়াগো মার্টিন। ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসির খবর, ২০
কেউ যদি নিজের বার্ষিক বেতনের ২০ গুণের চেয়ে বেশি অর্থ লটারিতে জিতে যান, কেমন হবে বলুন তো! এমনটাই ঘটেছে যুক্তরাজ্যের এক ব্যক্তির বেলায়। এই সৌভাগ্যবান মানুষটি গাড়িতে করে পিৎজা ডেলিভারি দেওয়া মারিয়াস প্রেদা। লটারিতে তিনি জিতেছেন পাঁচ লাখ পাউন্ড বা সাত কোটি টাকা। অবশ্য হঠাৎ বড়লোক হয়ে যাওয়ার পরও চাকরি না
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে ৩৪ কোটি ডলারের লটারির টাকা বিজয়ীকে দিচ্ছে না পাওয়ার বল ও ডিসি লটারি কর্তৃপক্ষ। আয়োজকেরা বলছেন, ভুলে ওই ব্যক্তির নম্বরটি বিজয়ী হিসেবে প্রকাশ করা হয়েছে। এখন কর্তৃপক্ষের বিরুদ্ধে মামলা করেছেন বিজয়ী।