দেশে এক বছরের ব্যবধানে বেকারের সংখ্যা বেড়েছে ১ লাখ ৬০ হাজার। একই সঙ্গে কমেছে কর্মক্ষম ও কর্মে নিয়োজিত জনগোষ্ঠী। বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো (বিবিএস) প্রকাশিত শ্রমশক্তি জরিপ ২০২৪-এ উঠে এসেছে এ চিত্র।
বেকারত্ব নিয়ে অনেক দিন ধরেই লড়াই করছে ভারত। বিশ্বের দ্বিতীয় জনবহুল রাষ্ট্রের কর্মসংস্থানের বেহাল চিত্র এবার উঠে এসেছে এক সমীক্ষায়। ভারতীয় স্নাতকদের চাকরির যোগ্যতা নিয়ে করা এক সমীক্ষায় দেখা যায়, স্নাতক শেষ করা তরুণ-তরুণীর ৫৮ শতাংশই চাকরি পাওয়ার অযোগ্য। আর এই অযোগ্যতার প্রধান কারণ প্রযুক্তিগত দক্ষতার
১৮ কোটি মানুষের বাংলাদেশে কর্মক্ষম জনগোষ্ঠীর প্রায় ৬৩ লাখই বেকার। আর এই বেকারদের ৮৭ শতাংশই শিক্ষিত বেকার। আর ২১ শতাংশ বেকার বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতক ও স্নাতকোত্তর ডিগ্রি নিয়েও কোনো কাজে যুক্ত নন। বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর (বিবিএস) শ্রমশক্তি জরিপ-২০২৩-এ এই তথ্য উঠে এসেছে। জরিপের তথ্য বলছে, ১৫ থেকে
কাশ্মীরে বর্তমানে অর্থনৈতিক হতাশা স্পষ্ট। কারণ অসংখ্য শিক্ষিত যুবক সেখানে চাকরি খুঁজে পেতে সংগ্রাম করছে। যদিও ২০১৯ সালে এই অঞ্চলটিতে সমৃদ্ধির আশ্বাস দিয়ে সরাসরি নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠা করেছিল নয়াদিল্লি। এর আগে স্বায়ত্তশাসিত ছিল এই রাজ্যটি।