দেশে বেকার জনগোষ্ঠী বেড়েছে। ৩ মাসের হিসাব ধরে ১ বছরের ব্যবধানে এই সংখ্যা বেড়েছে ১ লাখ ৪০ হাজার। এর বিপরীতে কাজে নিয়োজিত লোকের সংখ্যা কমেছে ১০ লাখ ৭০ হাজার। পাশাপাশি কাজে সক্ষম, এমন লোক কমেছে ৯ লাখ ৩০ হাজার। সবচেয়ে বেশি যুব কর্মসংস্থান কমেছে ১৭ লাখ ৮০ হাজার। এই সময়ে পুরুষের বেকারত্ব বেড়েছে ১ লাখ ৮০ হাজার। কিন্তু নারীর বেকারত্ব কমেছে ৬০ হাজার। সব মিলে সার্বিক বেকারত্বের হার আগের ৩ দশমিক ৪১ থেকে বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৩ দশমিক ৬৫ শতাংশে।
বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর (বিবিএস) ২০২৪ সালের এপ্রিল-জুন ত্রৈমাসিক শ্রমশক্তি জরিপে এ তথ্য উঠে এসেছে। আগের বছরের একই সময়ের তুলনা করে সারা দেশে দৈব চয়নের ভিত্তিতে ১ হাজার ২৮৪ নমুনা এলাকার ১ লাখ ২৩ হাজার ২৬৪টি খানা থেকে তথ্য সংগ্রহের ভিত্তিতে প্রতিবেদনটি তৈরি করা হয়।
এর তথ্য বিশ্লেষণে দেখা যায়, ২০২২-২৩ অর্থবছরের এপ্রিল-জুন সময়ে মোট শ্রমশক্তির পরিমাণ ছিল ৭ কোটি ৭ লাখ ১০ হাজার। ২০২৩-২৪ অর্থবছরের এই সময় তা কমে ৬ কোটি ৯৬ লাখ ৪০ হাজারে নেমে এসেছে। অর্থাৎ এক বছরে কর্মসংস্থান কমেছে ১০ লাখ ৭০ হাজার।
আবার কর্মসংস্থানে নিয়োজিত লোকের সংখ্যা কমায় বেড়েছে বেকারত্ব। গত বছর জুনে বেকার মানুষ ছিল ২৫ লাখ। চলতি বছর একই সময়ে ৫ দশমিক ৬ শতাংশ বেড়ে ২৬ লাখ ৪০ হাজারে উন্নীত হয়েছে। ফলে বছরের জুন শেষে দেশে বেকারত্বের হার ৩ দশমিক ৬৫ শতাংশ হয়েছে।
দেশে বেকার জনগোষ্ঠী বেড়েছে। ৩ মাসের হিসাব ধরে ১ বছরের ব্যবধানে এই সংখ্যা বেড়েছে ১ লাখ ৪০ হাজার। এর বিপরীতে কাজে নিয়োজিত লোকের সংখ্যা কমেছে ১০ লাখ ৭০ হাজার। পাশাপাশি কাজে সক্ষম, এমন লোক কমেছে ৯ লাখ ৩০ হাজার। সবচেয়ে বেশি যুব কর্মসংস্থান কমেছে ১৭ লাখ ৮০ হাজার। এই সময়ে পুরুষের বেকারত্ব বেড়েছে ১ লাখ ৮০ হাজার। কিন্তু নারীর বেকারত্ব কমেছে ৬০ হাজার। সব মিলে সার্বিক বেকারত্বের হার আগের ৩ দশমিক ৪১ থেকে বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৩ দশমিক ৬৫ শতাংশে।
বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর (বিবিএস) ২০২৪ সালের এপ্রিল-জুন ত্রৈমাসিক শ্রমশক্তি জরিপে এ তথ্য উঠে এসেছে। আগের বছরের একই সময়ের তুলনা করে সারা দেশে দৈব চয়নের ভিত্তিতে ১ হাজার ২৮৪ নমুনা এলাকার ১ লাখ ২৩ হাজার ২৬৪টি খানা থেকে তথ্য সংগ্রহের ভিত্তিতে প্রতিবেদনটি তৈরি করা হয়।
এর তথ্য বিশ্লেষণে দেখা যায়, ২০২২-২৩ অর্থবছরের এপ্রিল-জুন সময়ে মোট শ্রমশক্তির পরিমাণ ছিল ৭ কোটি ৭ লাখ ১০ হাজার। ২০২৩-২৪ অর্থবছরের এই সময় তা কমে ৬ কোটি ৯৬ লাখ ৪০ হাজারে নেমে এসেছে। অর্থাৎ এক বছরে কর্মসংস্থান কমেছে ১০ লাখ ৭০ হাজার।
আবার কর্মসংস্থানে নিয়োজিত লোকের সংখ্যা কমায় বেড়েছে বেকারত্ব। গত বছর জুনে বেকার মানুষ ছিল ২৫ লাখ। চলতি বছর একই সময়ে ৫ দশমিক ৬ শতাংশ বেড়ে ২৬ লাখ ৪০ হাজারে উন্নীত হয়েছে। ফলে বছরের জুন শেষে দেশে বেকারত্বের হার ৩ দশমিক ৬৫ শতাংশ হয়েছে।
ঈদের আগে শেষ কর্মদিবসে এসে দেখা গেল, দেশে ১ হাজার ৯৯৯টি কারখানার শ্রমিক এখনো ঈদুল আজহার বোনাস পাননি। শুধু তা-ই নয়, ৩৭৫টি কারখানায় এখনো এপ্রিল মাসের বেতন বকেয়া। সরকারের নির্ধারিত সময়সীমা মে মাসের ২৮ তারিখ শেষ হলেও তা মানেননি বহু মালিক; অথচ আর দুই দিন পরই ঈদ।
৬ ঘণ্টা আগেকোরবানির ঈদে চামড়া প্রক্রিয়াজাতকরণের জন্য বিশেষ ঋণ দিতে বরাবরের মতো এবারও অনাগ্রহ দেখিয়েছে ব্যাংকগুলো। মাত্র ২৩২ কোটি টাকা ঋণ অনুমোদন করেছে ৯টি ব্যাংক। পর্যাপ্ত অর্থায়নের অভাবে চামড়া সংগ্রহ ও প্রক্রিয়াজাত বাধাগ্রস্ত হওয়ার শঙ্কা সৃষ্টি হয়েছে।
৬ ঘণ্টা আগেসরকার পরিচালিত অগ্রণী ব্যাংক পিএলসিকে ৩ লাখ টাকা জরিমানা করা হয়েছে। মূলত গ্রাহকের সম্পত্তি ক্রোক করার পর সেই সম্পদ নির্ধারিত সময়ে বিক্রি করে ঋণ সমন্বয় না করার দায়ে এই জরিমানা করা হয়েছে।
১১ ঘণ্টা আগে২০২৫-২৬ অর্থবছরের প্রস্তাবিত বাজেটে মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে কার্যকর পরিকল্পনার অভাব রয়েছে। লক্ষ্য নির্ধারিত; কিন্তু বাস্তবধর্মী পদক্ষেপ নেই। বাজেটে রাজস্ব আদায়ের যে লক্ষ্যমাত্রা নেওয়া হয়েছে, সেটি অবাস্তব। কার্যকর কর সংস্কার ছাড়া ৫ লাখ ৬৪ হাজার কোটি টাকার লক্ষ্যমাত্রা অর্জন সম্ভব নয়।
১৫ ঘণ্টা আগে