ড. হাছান মাহমুদ

আর দেড় বছর পরে নির্বাচন। এখন বিএনপিকে দেখা যায় না, মাঝেমধ্যে গর্ত থেকে উঁকি দিয়ে চায় আর চোরাগোপ্তা মিছিল করে। আইনগতভাবেই বেগম জিয়া এবং তারেক রহমানের নির্বাচন করার কোনো সুযোগ নেই...

জাতীয় উন্নয়ন ত্বরান্বিত করতে তথ্যের অবাধ প্রবাহ নিশ্চিত করা হয়েছে উল্লেখ তিনি বলেছেন, ‘নিরপেক্ষ সংবাদ প্রকাশের লক্ষ্যে সরকার জাতীয় সম্প্রচার নীতিমালা, তথ্য অধিকার আইন প্রণয়ন ও তথ্য কমিশন প্রতিষ্ঠাসহ অনলাইন গণমাধ্যম নীতিমালা প্রণয়ন করেছে।’ 

জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নেতৃত্বে বাঙালি জাতির স্বাধিকার থেকে স্বাধীনতা সংগ্রাম, স্বাধীনতা যুদ্ধের মাধ্যমে স্বাধীনতা অর্জন। কিন্তু সেটির পেছনে কিছু প্রথিতযশা মানুষ, কিছু লেখক, বুদ্ধিজীবী, সাংবাদিকদের অনবদ্য ভূমিকা না থাকলে জাতির মনন তৈরি হতো না। তাদের মধ্যে একজন হচ্ছেন জহুর হোসেন চৌধ

তথ্যমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ড. হাছান মাহমুদ বলেছেন, ‘পদ্মা সেতু উদ্বোধন হওয়ায় যুক্তরাষ্ট্র, প্রতিবেশী ভারত, পাকিস্তান অভিনন্দন জানালেও দুঃখজনক সত্য যে, বিএনপি অভিনন্দন জানাতে পারেনি 

আর মাত্র এক ঘণ্টা। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা উদ্বোধন করবেন দক্ষিণের মানুষের দীর্ঘ দিনের চাওয়া পদ্মা সেতুর। এ উপলক্ষে মাওয়া প্রান্তে আয়োজিত সুধী সমাবেশ ও উদ্বোধন অনুষ্ঠানে যোগ দিয়েছেন দেশের সব শ্রেণির ব্যক্তিরা। সমাবেশ স্থলে ঢোকার আগে গণমাধ্যমের সঙ্গে নানা বিষয়ে কথা বলেছেন তাঁরা।

২৫ জুন স্বপ্নের পদ্মা সেতু উদ্বোধন হতে যাচ্ছে। সমগ্র বাংলাদেশের মানুষ আনন্দে উদ্বেলিত, উল্লসিত। চালকদের মধ্যে আনন্দ উল্লাস আরও বেশি, কারণ তাদের কষ্ট লাঘব হয়েছে, পদ্মা পাড়ি দেওয়ার জন্য তাদের আর ঘণ্টার পর ঘণ্টা এমনকি দিনের পর দিন অপেক্ষা করতে হবে না

তথ্যমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ড. হাছান মাহমুদ বলেছেন, ‘একজন শেখ হাসিনা আছেন বলেই পদ্মা সেতু হয়েছে। সঠিক রাজনৈতিক নেতৃত্ব যে অসম্ভবকে যে সম্ভব করতে পারে, সেটি জাতির পিতার সুযোগ্য কন্যা, বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সভাপতি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দেখিয়ে দিয়েছেন।’ 

প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশে প্রশাসন, সেনাবাহিনী, পুলিশ, বিজিবি এবং আমাদের দলীয় নেতা কর্মী সবাই সম্মিলিতভাবে বন্যার্ত মানুষকে উদ্ধার করা, খাবার পৌঁছানোর কাজগুলো করেছে। সিলেটে আমাদের একজন নেতা জানিয়েছেন যে, তাঁর নিচের তলা পানিতে ডুবে গেছে,

তথ্যমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ড. হাছান মাহমুদ বলেছেন, ‘বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনার নেতৃত্বে কৃষিবিদদের নানা উদ্ভাবন ও কৃষকদের অক্লান্ত পরিশ্রমে শুধু পৃথিবীকে নয়, বিশ্ব খাদ্য সংস্থাকেও অবাক করে দিয়ে বাংলাদেশ খাদ্য নিরাপত্তা নিশ্চিত করেছে। এই নিরাপত্তা অক্ষুণ্ন রাখতে দেশে কৃষিজমি রক্ষ

ঢাকায় বসে বসে কেউ টক শোতে বক্তৃতা দিচ্ছেন আর ঢাকায় নয়াপল্টনে কিংবা প্রেসক্লাবের সামনে সরকারের বিরুদ্ধে অনেকে বিষোদ্গার করছেন, কিন্তু বন্যার্তদের সাহায্য করার জন্য কেউ ঝাঁপিয়ে পড়েনি। ঝাঁপিয়ে পড়েছে প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশনায় প্রশাসন ও আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা।

তথ্যমন্ত্রী বলেছেন, ‘প্রেস কাউন্সিলের বেশির ভাগ সদস্যই সাংবাদিক এবং সম্পাদক। তারাই প্রেস কাউন্সিলকে কাউন্সিলকে শক্তিশালী করতে ১৯৭৪ সালের আইন সংশোধনের জন্য ৫ বছর আগে একটা প্রস্তাব করেছিলেন। সেটি এখনো প্রক্রিয়ার মধ্যে রয়েছে। সাংবাদিকদের জন্য দেশে কোনো

সীতাকুণ্ডের বিএম ডিপো এবং পরবর্তীতে একাধিক ট্রেনে অগ্নিকাণ্ডের পেছনে নাশকতার বিষয়টি স্পষ্টতর হচ্ছে বলে মন্তব্য করেছেন তথ্যমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ড. হাছান মাহমুদ...

জননেত্রী শেখ হাসিনাকে গ্রেপ্তার করার পর আমাদের অনেক নেতা দ্বিধান্বিত ছিলেন, অনেক নেতা নিশ্চুপ ছিলেন, অনেক নেতা ভিন্ন সুরে কথা বলেছেন উল্লেখ করে তথ্যমন্ত্রী বলেন,

নবীজিকে নিয়ে কটূক্তিকারীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ায় ভারত সরকারকে ধন্যবাদ জানিয়েছেন তথ্য ও সম্প্রচারমন্ত্রী এবং আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ড. হাছান মাহমুদ। আজ শুক্রবার সন্ধ্যায় গাইবান্ধা পৌর শহীদ মিনার প্রাঙ্গণে

আগামী ২০২২-২৩ অর্থ বছরের জন্য আজ বৃহস্পতিবার জাতীয় সংসদে প্রস্তাবিত বাজেটকে অভ্যন্তরীণ উৎপাদন বৃদ্ধি উৎসাহিত করা গরিববান্ধব বাজেট বলে আখ্যায়িত করেছেন তথ্যমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ড. হাছান মাহমুদ।

চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডে কন্টেইনার ডিপোতে দুর্ঘটনা আসন্ন পদ্মা সেতু উদ্বোধনের তারিখ ঘোষণার পরিপ্রেক্ষিতে সমগ্র দেশে সৃষ্ট আনন্দ উল্লাসকে অবদমিত করতে নাশকতা কি না তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে। এটি নিছক দুর্ঘটনা নাকি দেশের ভাবমূর্তি ও রপ্তানি বাণিজ্যকে ক্ষতিগ্রস্ত করার উদ্দেশ্যে

তথ্যমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ড. হাছান মাহমুদ বলেছেন, ‘ভারত রাষ্ট্র হিসেবে বাংলাদেশের স্বাধীনতাযুদ্ধের সময় অসামান্য অবদান রেখেছে, তাদের সঙ্গে আমাদের অত্যন্ত চমৎকার সম্পর্ক থাকাই স্বাভাবিক এবং তাই আছে। মতদ্বৈধতার মুখ্য কোনো বিষয় নেই, সম্পর্ক আরো এগিয়ে নিতে প্রয়োজন একসঙ্গে কাজ করার।’