বুধবার, ২০ আগস্ট ২০২৫
ইপেপার
সর্বশেষ
জাতীয়
রাজনীতি
বিশ্ব
ভারত
পাকিস্তান
চীন
এশিয়া
মধ্যপ্রাচ্য
যুক্তরাষ্ট্র ও কানাডা
লাতিন আমেরিকা
ইউরোপ
আফ্রিকা
সারা দেশ
ঢাকা
চট্টগ্রাম
বরিশাল
ময়মনসিংহ
সিলেট
রংপুর
রাজশাহী
খুলনা
অর্থনীতি
ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান
শেয়ারবাজার
করপোরেট
নতুন উদ্যোগ
বিশ্ববাণিজ্য
খেলা
ফুটবল
ক্রিকেট
টেনিস
অন্য খেলা
ফ্রি হিট
মতামত
সাক্ষাৎকার
চ্যাম্পিয়নস ট্রফি ২০২৫
প্রযুক্তি
গ্যাজেট
সোশ্যাল মিডিয়া
নো হাউ
বিনোদন
সিনেমা
বলিউড
দক্ষিণের সিনেমা
গান
হলিউড
টেলিভিশন
সিরিয়াল
লোক-সংস্কৃতি
জীবনধারা
ভ্রমণ
খাবারদাবার
ফিচার
সাজসজ্জা
রূপবটিকা
মানসিক স্বাস্থ্য
যত্নআত্তি
জেনে নিন
গ্যাজেট
সোশ্যাল মিডিয়া
নো হাউ
চাকরি
সরকারি
বেসরকারি
ব্যাংক
এনজিও
ক্যারিয়ার পরামর্শ
আর্কাইভ
ইপেপার
ডাক্তারের পরামর্শ
কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করার উপায়
কোষ্ঠকাঠিন্য শব্দটির সঙ্গে আমরা সকলেই কম-বেশি পরিচিত। অনেকের জন্যই এটি এক ভয়ানক বাস্তবতা। শরীর তো বটেই মনের ওপরও এর নেতিবাচক প্রভাব রয়েছে। কিন্তু সঠিক খাদ্যাভ্যাস ও জীবনাচরণ দিয়ে অনায়াসে এ থেকে মুক্ত থাকা যায়।
নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষা করাচ্ছেন তো
আমাদের শরীরের সুস্থতা পর্যবেক্ষণের জন্য নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষা করা উচিত। বয়স বাড়ার সঙ্গে অনিয়ন্ত্রিত জীবন যাপন ও অস্বাস্থ্যকর খাদ্যাভ্যাসের জন্য আমাদের শরীরে বিভিন্ন ধরনের রোগ বাসা বাঁধে। তাই বয়স ত্রিশের কোঠা পার হলে প্রত্যেকেরই নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষা করা জরুরি।
রক্তে গ্লুকোজের মাত্রা কমাবে ব্যায়াম
রোগ প্রতিরোধক্ষমতা কম থাকে বলে ডায়াবেটিসের রোগীরা বিভিন্ন রোগে আক্রান্ত হলে সময় লাগে সুস্থ হতে। ফলে ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে রাখা খুবই জরুরি। ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে রাখতে সুষম খাবার খাওয়ার পাশাপাশি নিয়মিত ব্যায়াম করতে হবে। কিছু সহজ ব্যায়াম আছে, যেগুলো রক্তে গ্লুকোজের মাত্রা কমাতে সহায়তা করে।
দূরে থাক অবসাদ
আনন্দ, ভয়, রাগ, দুঃখ–জন্মগতভাবে আমাদের এ চারটি অনুভূতি রয়েছে। এগুলো প্রকাশ করতে না পারলে আমরা বিভিন্ন মানসিক কষ্টের মধ্য দিয়ে যাই। তার প্রভাব পড়ে শরীরে। মানসিক অবসাদ দূর করতে প্রয়োজনে ওষুধের ব্যবহার করা যেতেই পারে।
সুস্থ থাকুন শরীর ও মনে
সুস্থভাবে জীবনযাপন করার জন্য শরীরের সঙ্গে মনের সমন্বয় থাকাটা ভীষণ প্রয়োজন। জীবনযাপনে শরীর ও মন এই দুই বিষয়কে একসঙ্গে করেই ন্যূনতম সুস্থতা নিশ্চিত করতে হবে।
আক্কেল দাঁতের ব্যথা
আক্কেল দাঁত ওঠার অভিজ্ঞতা একটা বয়সের পর কমবেশি সবারই হয়। প্রচণ্ড ব্যথা সহ্য করতে হয় এই সময়টাতে। সেই ব্যথা থাকে কয়েক দিন পর্যন্ত! অনেকে এই ব্যথা সহ্য করতে না পেরে ব্যথানাশক সেবন করে।
রোদে থাকলেই ভিটামিন
সুষম খাবারের অন্যতম অনুষঙ্গ ভিটামিন। প্রতিবেলার খাবারে এর উপস্থিতি নিশ্চিত করা প্রয়োজন। নইলে শরীরে এর ঘাটতিজনিত বিভিন্ন সমস্যা তৈরি হয়। কয়েক ধরনের ভিটামিনের মধ্য ভিটামিন ডি একটি। এটি চর্বিতে দ্রবণীয় ভিটামিন।
চোখে অঞ্জনি হলে
চোখের পাপড়ি যেখান থেকে গজায়, সেই রেখা ঘেঁষে যে লাল লাল ছোট্ট দানা বা পুঁটলির মতো তৈরি হয়, সেটা অঞ্জনি। চিকিৎসাবিজ্ঞানে এগুলো স্টাই বা হরডিওলাম নামে পরিচিত।
চুলকানি আরামের নয়
চুলকানি এক অস্বস্তিকর অনুভূতি। এটি হঠাৎ করেই শুরু হয়ে যায়। ত্বকের শুষ্কতা ও কীটের কামড়েও চুলকানি হতে পারে। আবার ত্বকের সমস্যা ও মারাত্মক কিছু রোগেও চুলকানি হতে পারে। অস্বস্তিকর এই চুলকানি কমাতে ঘরোয়া পদ্ধতি বেশ কাজে দেয়। এসব পদ্ধতি ব্যবহারের পরেও চুলকানি না কমলে বিশেষজ্ঞ ত্বক চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে
আস্থা রাখুন নিজের ওপর
সুস্থ থাকার অর্থ শারীরিক ও মানসিকভাবে ভালো থাকা। ‘জেনে নিই, ভালো থাকি’ বিভাগে আজ মানসিক সমস্যা বিষয়ে পরামর্শ দিয়েছেন মনোরোগ বিশেষজ্ঞ ডা. সানজিদা শাহ্রিয়া।
শীতে যত্নে থাকুক চুল
চুলে এ সময় বাড়তি শুষ্কতা ও রুক্ষতা আসে। এ সময় চুলের আগা ফেটে যাওয়া অথবা চুল ভেঙে যাওয়ার সমস্যা বেশি হয়। এ সমস্যা থেকে মুক্ত থাকতে জাঁকিয়ে শীত পড়ার আগে চুল ট্রিম করুন।
ঠান্ডা ও ধুলাবালুতে অ্যালার্জি হচ্ছে
আমাদের নাকের ভেতরের অংশ একটি পাতলা সংবেদনশীল পর্দা দিয়ে আবৃত থাকে, যার নাম মিউকাস মেমব্রেন। কোনো অ্যালার্জিক কারণ, যেমন ঠান্ডা আবহাওয়া, ধুলাবালু বা মাইটের কারণে এই পর্দায় প্রদাহ হলে তাকে অ্যালার্জিক রাইনাইটিস বলে।
দাঁত রক্ষায় রুট ক্যানেল
প্রাচীনকালে দাঁতের কোনো সমস্যা হলে তার সমাধান ছিল অসুস্থ দাঁতটি উপড়ে ফেলা। আধুনিক এ সময়ে চিকিৎসাপদ্ধতিতে পরিবর্তন এসেছে। এখন চিন্তা করা হয় কীভাবে ওই আক্রান্ত দাঁতটি রাখা যায়। রুট ক্যানেল এ রকমই একটি আধুনিক চিকিৎসাপদ্ধতি।
চোখে ছানি পড়েছে
চোখে ছানি পড়া বয়স বাড়ার সঙ্গে একটি স্বাভাবিক পরিবর্তন। যেকোনো বয়সেই চোখের ছানির সমস্যা হতে পারে। তবে বয়স্ক ব্যক্তিদের এই রোগ বেশি হয়। যখন চোখে ছানি পড়বে, তখন আপনার চারপাশের সবকিছুই ম্লান হয়ে আসবে, সবকিছুই অস্পষ্ট বা কুয়াশাচ্ছন্ন দেখবেন।
ফুসফুস সুস্থ রাখুন
জানেন কি, আপনার ফুসফুস দিনে ১৭ হাজার থেকে ৩০ হাজার বার শ্বাসক্রিয়া করে? এবার নিন একটি গভীর শ্বাস আর জেনে নিন শ্বসনতন্ত্রের কাজকর্ম। মায়ের গর্ভ থেকে বেরিয়ে শ্বাস নিয়ে শুরু হয় জীবন। শ্বাসক্রিয়া আমাদের স্বাভাবিক ক্রিয়া। ফুসফুস বাতাস থেকে নেয় অক্সিজেন আর ছেড়ে দেয় কার্বন ডাই-অক্সাইড। এভাবে আমরা বাঁচি।
ব্যথা বুঝে গরম সেঁক
শরীরে ব্যথা হলে আমরা ব্যথানাশক সেবনের আগে গরম সেঁক দিই। এটা খুবই প্রচলিত। ধারণা করা হয়, ব্যথার স্থানে গরম সেঁক দিলে ব্যথা কমে। তবে গরম সেঁকের কিছু রকম রয়েছে। কোন ব্যথায় কেমন গরম সেঁক দিতে হবে, তা জেনে রাখা খুবই দরকার।
বুক জ্বালাপোড়া করলে
কোনো কিছু খাওয়ার পর বুকের ঠিক মাঝখানে প্রচণ্ড জ্বালাপোড়া হয় অনেকের। এ সমস্যাকে চিকিৎসা পরিভাষায় হার্ট বার্ন বা গ্যাস্ট্রিক রিফ্লাক্স বলে। সমস্যাটা আমাদের দেশে খুব সাধারণ হলেও আসলে এতটা সহজ নয়।