
ভাগাভাগি নিয়ে জটিলতার কারণে গাইবান্ধায় ৬০ বিঘা তিন ফসলি জমি চার বছর ধরে অনাবাদি পড়ে রয়েছে। জমিগুলো এখন গবাদিপশুর চারণভূমি। দীর্ঘদিন ধরে ওই জমিগুলোর অর্ধশতাধিক বর্গাচাষি চাষাবাদের সুযোগ পাচ্ছেন না। ফলের তাঁদের পরিবারগুলোর চার শতাধিক সদস্য অনাহারে-অর্ধাহারে দিন পার করছেন বলে দাবি করেছেন।

নীলফামারীর ডিমলায় অধিগ্রহণ না করেই তিন ফসলি জমিতে খাল খনন করার অভিযোগ উঠেছে। এতে ওই এলাকার শত শত বিঘা জমির ফসল নষ্ট হচ্ছে। পরে এলাকাবাসীর প্রতিবাদের মুখে ঠিকাদার খনন বন্ধ করে দেন। উপজেলার দক্ষিণ ঝুনাগাছ চাপানি এলাকায় চলতি বছরের জানুয়ারি মাসের শুরুর দিকে এ খাল খনন শুরু হয়।

দলিল যার জমি তার—এই আইনের জন্য মানুষ অপেক্ষায় আছে বলে জাতীয় সংসদে জানিয়েছেন ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান চৌধুরী। আগামী সংসদ অধিবেশনে এই বিলটি মন্ত্রণালয় উত্থাপন করতে পারবে বলে আশা প্রকাশ করেছেন তিনি।

স্থানীয় একটি সড়কের অংশ দখল করে বিক্রির অভিযোগ উঠেছে স্থানীয় প্রভাবশালী জমি ব্যবসায়ীর বিরুদ্ধে। এতে বন্ধ হয়ে গেছে পার্শ্ববর্তী কবরস্থানের যাওয়ার পথটিও। এরই মধ্যে সড়কের মাটি কেটে সরানো হয়েছে। এ ঘটনার পর ক্ষোভ প্রকাশ করলেও আতঙ্কে প্রতিবাদ করার সাহস পাচ্ছেন না ভুক্তভোগীরা।