কর

রাজস্ব আদায়ে হোঁচট খাওয়ার পর এবার জমি ও ফ্ল্যাটের নিবন্ধনে উৎসে কর কমিয়ে আনার পরিকল্পনা করছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)। চলতি অর্থবছরের বাজেটে এনবিআর জমি-ফ্ল্যাটের নিবন্ধনে উৎসে কর দ্বিগুণ করেছে। এতে খরচ বেড়ে যাওয়ায় জমি ও ফ্ল্যাট নিবন্ধনে আগ্রহ কমে গেছে ক্রেতাদের। শুধু ঢাকা ও

দেশে প্রতিনিয়ত বাড়ছে ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানের সংখ্যা। কিন্তু সে হিসাবে বাড়ছে না রিটার্ন দাখিলের সংখ্যা। বিদায়ী ২০২২-২৩ অর্থবছর শেষে রিটার্ন দাখিল করেছে ৩৩ হাজার ৯০৫টি কোম্পানি, যা মোট কোম্পানি সংখ্যার হিসাবে ১২ শতাংশেরও (১১ দশমিক ৯৪) কম। অর্থাৎ ৮৮ শতাংশেরও বেশি প্রতিষ্ঠান কর দেয়নি। জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনব

বাংলাদেশকে দেওয়া ঋণের শর্ত পূরণে বেশ পিছিয়ে আছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)। এ নিয়ে সম্প্রতি অসন্তোষও প্রকাশ করেছে উন্নয়ন সহযোগী সংস্থাটি। এ অবস্থায় আইএমএফের ‘মান ভাঙাতে’ তাদের শর্ত মানার যাবতীয় প্রস্তুতি সম্পন্ন করেছে এনবিআর।

চীনা বিনিয়োগকারীদের ওপর কর নিয়ে ভারতের কড়াকড়ি নিত্য নৈমিত্তিক বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে। এতে চীনা কোম্পানির ক্ষতি হলেও ভারতের যে লাভ হবে তা ভাবার কারণ নেই। বরং সার্বিক বিবেচনায় ভারতের অর্থনীতিই ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে। বিষয়টির অবতারণার কারণ, চীনা গাড়িনির্মাতা বিওয়াইডির বিরুদ্ধে কর ফাঁকির অভিযোগ এনেছে ভারত।

সিঙ্গার বাংলাদেশ লিমিটেড ও পাঁচ তারকা হোটেল রেডিসন পৃথকভাবে ৫৬ কোটি টাকার ভ্যাট ফাঁকি দিয়েছে। আইন ও বিধিবহির্ভূতভাবে গৃহীত রেয়াত গ্রহণ করে সিঙ্গার ভ্যাট ফাঁকি দিয়েছে ৩৪ কোটি ৬০ লাখ টাকা। আর সেনা হোটেল ডেভেলপমেন্টস

জমি ও ফ্ল্যাট নিবন্ধনে উৎসে কর বাড়িয়ে দ্বিগুণ করায় নেতিবাচক প্রভাব পড়েছে আবাসন খাতে। অনেক ক্রেতা জমি ও ফ্ল্যাটের টাকা জোগাড় করলেও নিবন্ধনের টাকা সংগ্রহ করতে হিমশিম খাচ্ছেন। কেউ কেউ জমি কেনার আগ্রহই হারিয়ে ফেলেছেন।

বাংলা সনের পরিবর্তে অর্থবছরকে কর বছর ধরা হবে। এই বিধান রেখেই ভূমি উন্নয়ন কর বিল উত্থাপন করা হয়েছে জাতীয় সংসদে। গতকাল বৃহস্পতিবার ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান চৌধুরী বিলটি সংসদে তোলেন।

টাঙ্গাইলের সখীপুরে বন বিভাগের সঙ্গে মালিকানাসংক্রান্ত জটিলতায় ২৫ বছর ধরে খাজনা (ভূমি কর) দিতে পারছেন না ভূমির মালিকেরা। এতে বন্ধ রয়েছে ভূমি রেজিস্ট্রি ও নামজারিসহ সব কার্যক্রম। ফলে একদিকে সরকার কোটি কোটি টাকা রাজস্ব হারাচ্ছে, অন্যদিকে ভূমির অধিকার থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন স্থানীয় ভূমিমালিকেরা...

আগামী অর্থবছরের বাজেটে সম্পদ করে ধনীরা কিছুটা ছাড় পেয়েছেন। চলতি অর্থবছরে তিন কোটি টাকার সম্পদ থাকলেই তার কাছ থেকে সম্পদ কর বা সারচার্জ নেওয়া হত। তবে আগামী অর্থবছর থেকে ন্যূনতম সীমা চার কোটি টাকা করা হয়েছে।

আগামী অর্থবছর থেকে একের অধিক গাড়ি থাকলেই মালিকদের বাড়তি কর দিতে হবে। কার্বন কর নামে নতুন এ করের পরিমান ২৫ হাজার থেকে তিন লাখ টাকা পর্যন্ত হতে পারে 

অপটিক্যাল ফাইবার ক্যাবল উৎপাদন পর্যায়ে ৫ শতাংশ অতিরিক্ত মূল্য সংযোজন কর অব্যাহতি প্রদানের প্রস্তাব করা হয়েছে ২০২৩-২৪ অর্থবছরের বাজেটে। এ প্রস্তাবের কারণে ইন্টারনেটের দাম কমবে 

রাজধানী ঢাকা ও চট্টগ্রাম মহানগরীসহ দেশে জমি রেজিস্ট্রেশনের খরচ বাড়তে পারে। অর্থমন্ত্রী তাঁর প্রস্তাবিত বাজেটে এ দুই এলাকাসহ জমি রেজিস্ট্রেশনে উৎসে কর বাড়ানোর প্রস্তাব করেছেন।

করোনা মহামারির বিশাল ধাক্কা। মানুষের স্বস্তি ফেরার আগেই শুরু হয়ে গেল রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ। জোড়া বিপর্যয়ে বিশ্ব যেমন ধুঁকছে, বাদ যায়নি বাংলাদেশও। অনেক মানুষ কাজ হারিয়েছে করোনার সময়। এরপর যুদ্ধের ডামাডোলে পড়ে বেড়ে গেল নিত্যপণ্যের দাম। বাজারের সঙ্গে তাল মেলাতে নাভিশ্বাস অবস্থা অনেকের।

ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান চৌধুরী জাবেদ বলেছেন, ‘ভূমি উন্নয়ন কর ও জমির নামজারি থেকে শুরু করে সকল প্রকার ভূমিসেবা এখন অনলাইনে পাওয়া যাচ্ছে। অনেক পরিশ্রমের পর ভূমি মন্ত্রণালয়কে ইমেজ সংকটের জায়গা থেকে বের করে এনেছি। ভূমিসেবা এখন হাতের মুঠোয়।’ শনিবার সকালে নগরের এম এ আজিজ স্টেডিয়ামসংলগ্ন জিমনেসিয়ামে আয়োজি

কর দেওয়ার সক্ষমতা যাচাই করে কোনো নাগরিককে করদাতা বানানোর দায়িত্ব বেসরকারি এজেন্টের ওপর ন্যস্ত করতে যাচ্ছে সরকার। করদাতা বাড়াতে এবং কর ফাঁকি ঠেকাতে আসছে অর্থবছর থেকে সরকার এ ধরনের এজেন্ট নিয়োগ দিতে যাচ্ছে। আগামী ১ জুন অর্থমন্ত্রীর বাজেট বক্তৃতায় এমন ঘোষণা থাকতে পারে। তেমনটি হলে কমিশনের ভিত্তিতে সরকার

মাংসের কর কমাতে করপোরেট ব্যবসায়ীদের পক্ষে তদবির করছেন বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি। মাংস উৎপাদন, প্রক্রিয়াজাতকরণ ও বিতরণকারী করপোরেট প্রতিষ্ঠানগুলোর পক্ষ নিয়ে মাংসের উৎসে কর কমাতে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) চেয়ারম্যানকে চিঠি দিয়ে জোর সুপারিশ করেছেন তিনি।

ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান চৌধুরী জাবেদ এমপি বলেছেন, ‘বাংলাদেশ বিশ্বের সবচেয়ে অগ্রগতির দেশ। আমরা দক্ষিণ এশিয়ায় নেতৃত্ব দিচ্ছি। আগামী পয়লা বৈশাখ থেকে ভূমি কর সম্পূর্ণভাবে অনলাইনে নেওয়া হবে। ওই দিন থেকে ভূমি কর আর হাতে হাতে নেওয়া হবে না। ৫০০ টাকার ভূমি কর দিতে গিয়ে তহশিল অফিসে মানুষ হয়রানি হতো। আজকে আমি