এনসিটিবি

বিনা মূল্যের পাঠ্যবই ছাপিয়ে দেওয়ার দায়িত্ব পালন করে জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ড (এনসিটিবি)। দপ্তরটি শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের অধীন। এই দপ্তর স্বাধীনতার পর থেকেই প্রথম থেকে দ্বাদশ শ্রেণি পর্যন্ত পাঠ্যবই প্রণয়ন, ছাপানো ও বিতরণের দায়িত্ব পালন করছে। কিন্তু বর্তমানে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয় এ দা

ভুলত্রুটি নয়, বিতর্কহীন থাকতেই ষষ্ঠ ও সপ্তম শ্রেণির দুটি বইয়ের পাঠদান প্রত্যাহার করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ডের (এনসিটিবি) সদস্য (শিক্ষাক্রম) মো. মশিউজ্জামান। 

করোনা মহামারির কারণে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ ছিল দেড় বছরের বেশি সময়। এ সময়ে প্রাথমিকের শিক্ষার্থীদের বিভিন্ন বিষয়ে গড়ে ২৭ শতাংশ শিক্ষণ ঘাটতি হয়েছে। জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ডের (এনসিটিবি) এক জরিপে এ তথ্য

নানা আলোচনা-সমালোচনার মুখে নতুন শিক্ষাক্রমের চলতি শিক্ষাবর্ষের দুটি বই পাঠদান থেকে প্রত্যাহার করেছে জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ড (এনসিটিবি)। বই দুটি হলো ষষ্ঠ ও সপ্তম শ্রেণির ইতিহাস ও সামাজিক বিজ্ঞান বিষয়ের ‘অনুসন্ধানী পাঠ’। এ সিদ্ধান্তের ফলে এ বছর বই দুটি

নতুন শিক্ষাবর্ষের এক মাসের বেশি সময় পরও শিক্ষার্থীদের হাতে সব পাঠ্যবই পৌঁছায়নি। এ পরিস্থিতিতে কোন কোন উপজেলায় কোন কোন শ্রেণির পাঠ্যবই পৌঁছায়নি তা জানতে চেয়েছে জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ড (এনসিটিবি

এবার হাতে গোনা কয়েকটি পাঠ্যবই দিয়েই বছরের প্রথম দিন স্কুলে স্কুলে বই উৎসবের আয়োজন করা হয়েছিল। তখন নীতিনির্ধারকেরা আশা প্রকাশ করেছিলেন, অল্প সময়ের মধ্যেই শিক্ষার্থীদের হাতে পৌঁছাবে নতুন বই। কিন্তু নতুন শিক্ষাবর্ষের এক মাসের বেশি সময় পরও শিক্ষার্থীদের হাতে সব পাঠ্যবই

বিনা মূল্যের পাঠ্যবইয়ে ভুলের সংশোধনী শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের ওয়েবসাইটে প্রকাশের নির্দেশ দিয়েছে জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ড (এনসিটিবি)।

চলতি বছরে শিক্ষার্থীদের মধ্যে বিতরণ করা বিনা মূল্যের পাঠ্যবইয়ে ভুল নিয়ে সমালোচনা সৃষ্টির পর সংশোধনী দিয়েছে জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ড (এনসিটিবি)। আজ মঙ্গলবার এনসিটিবির প্রধান সম্পাদক ড. সন্তোষ কুমার ঢালী স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এ সংশোধনী দেওয়া হয়। 

চলতি বছরই পরীক্ষামূলকভাবে চালু হচ্ছে দুই বছর মেয়াদি প্রাক্‌-প্রাথমিক শিক্ষা কার্যক্রম। এ বিষয়ে প্রয়োজনীয় প্রস্তুতি সম্পন্ন করেছে জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ড (এনসিটিবি)।

‘পাকিস্তানি বাহিনী ঢাকার রাজারবাগ পুলিশ ক্যাম্প, পিলখানা ইপিআর ক্যাম্প ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়সহ বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ জায়গায় আক্রমণ চালায় ও নৃশংসভাবে গণহত্যা ঘটায়।’ এমন তথ্য ঠাঁই পেয়েছে চলতি শিক্ষাবর্ষের...

এ বছর ৫ লাখ ৬২ হাজার ২২৩টি পাঠ্যবই ছাপানোর কাজ পেয়েছিল মুদ্রণ প্রতিষ্ঠান বাংলাদেশ ডিজিটাল প্রিন্টিং প্রেস। জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ডের (এনসিটিবি) পরিদর্শন প্রতিবেদন বলছে, প্রতিষ্ঠানটি গত মঙ্গলবার পর্যন্ত ৯৫ হাজার ৯২টি বই ছাপানোর কাজ শেষ করেছে। শুধু এই প্রতিষ্ঠান নয়, এবার পাঠ্যবই ছাপানোর ক

গণমাধ্যমের খবরে প্রকাশ, অন্যান্য বছরের মতো এ বছরও জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ডের (এনসিটিবি) আওতাধীন পুস্তক মুদ্রণ কার্যক্রম নানাবিধ জটিলতার মধ্যে নিপতিত হয়েছে এবং মুদ্রিত পাঠ্যপুস্তক যথাসময়ে শিক্ষার্থীদের হাতে

বই ছাপানোর জন্য সরকার যে দর দিয়েছে, তার চেয়ে নিজেরা কম দর দিয়ে কাজ পেয়েছেন মুদ্রণকারীরা। এখন সেই দরেই পুরোদমে চলছে আগামী শিক্ষাবর্ষের বিনা মূল্যের পাঠ্যবই ছাপার কাজ। কিন্তু কম দরে কাজ পাওয়ায় মান নিয়ে যে শঙ্কা তৈরি হয়েছিল, তা-ই সত্যি হতে চলেছে।

বই ছাপানোর জন্য সরকার যে দর দিয়েছে, ঠিকাদার দিয়েছেন তার চেয়ে ২৪ শতাংশ কম। স্বাভাবিক নিয়মে বিষয়টা হতো উল্টো। ঠিকাদারের দর হয় সরকারের দরের চেয়ে কিছুটা বেশি।  এটুকু শুনে মনে হতে পারে, এই ঠিকাদারেরা হয়তো রাষ্ট্রের জন্য নিজের জমিদারি ছেড়ে দিয়ে দানশীলতার প্রবাদপুরুষ দাতা হাতেম তাই হতে চান। কিন্তু সেটা মো

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের সাপ্তাহিক ছুটি দুই দিন করেছে সরকার। এর পরিপ্রেক্ষিতে মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক স্তরের ক্লাসের রুটিনে পরিবর্তন আনা হচ্ছে। এরই মধ্যে ক্লাস রুটিনের রূপরেখা চূড়ান্ত করেছে জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ড (এনসিটিবি)।

দেশের বৃহত্তম কাগজ উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠান কর্ণফুলী পেপার মিলস (কেপিএম)। ১০-১৫ বছর আগেও এ মিলের কাগজের চাহিদা ছিল শীর্ষে। কিন্তু করোনার সময়ে অর্ডার ছাড়া কাগজ উৎপাদন করে বিপাকে পড়েছে রাষ্ট্রায়ত্ত প্রতিষ্ঠানটি। প্রায় ৪ হাজার টন কাগজ গত দুই বছরেও বিক্রি করতে পারেনি কর্ণফুলী।

সম্প্রতি বিভিন্ন সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে নতুন শিক্ষাক্রমে ধর্ম শিক্ষাকে বাদ দেওয়া হয়েছে বলে যা প্রচার করা হচ্ছে, তাকে সম্পূর্ণ মিথ্যা ও বানোয়াট বলে উল্লেখ করেছে জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ড (এনসিটিবি)। নতুন শিক্ষাক্রমে চারটি ধর্মের জন্য আলাদা চারটি পাঠ্যপুস্তক রাখা হয়েছে বলে জানিয়েছে এনস