
বাংলাদেশের জন্য ৯০ কোটি মার্কিন ডলারের (বাংলাদেশি মুদ্রায় সাড়ে ১০ হাজার ৫৫২ কোটি টাকা) ঋণ অনুমোদন করেছে বিশ্বব্যাংক। এর মধ্যে শুধু বাজেট সহায়তা হিসেবে দেওয়া হচ্ছে ৫০ কোটি ডলার। এই ঋণ ছাড় হলে চাপে থাকা বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভে কিছুটা স্বস্তি মিলবে।

ডলার-সংকটে নড়বড়ে দশায় পড়েছে বিদেশ থেকে পণ্য আমদানি। ডলার-খরায় ঋণপত্র (এলসি) খোলা এবং নিষ্পত্তি মারাত্মকভাবে বাধাগ্রস্ত হয়েছে। ব্যবসায়ীরা চাহিদা অনুযায়ী এলসি খুলতে না পারায় ভোগ্যপণ্যের আমদানিতে ধস নেমেছে। চলতি ২০২৩-২৪ অর্থবছরের প্রথম ৯ মাসে (জুলাই-মার্চ) ভোগ্যপণ্যের এলসি খোলা কমেছে প্রায় ১৫ শতাংশ। আর

উচ্চ প্রযুক্তির পারমাণবিক শক্তি অর্জনের ক্ষেত্রে যুক্তরাষ্ট্র চীনের চেয়ে ১৫ বছর পিছিয়ে আছে। মূলত চীনের রাষ্ট্রায়ত্ত সম্মিলিত প্রচেষ্টা ও অর্থায়নের কারণেই যুক্তরাষ্ট্র পিছিয়ে। আজ সোমবার প্রত্যাশিত ওয়াশিংটনভিত্তিক থিংক ট্যাংক ইনফরমেশন টেকনোলজি অ্যান্ড ইনোভেশন ফাউন্ডেশন প্রকাশিত এক প্রতিবেদন

ডলারের পরিবর্তে জাপানি ইয়েনে উন্নয়ন সহযোগীদের কাছ থেকে কিছু ঋণ নেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার। অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগ (ইআরডি) সূত্রে জানা গেছে, বিশ্বব্যাংক থেকে ৩০ কোটি ডলার বাজেট সহায়তা এবং একটি প্রকল্পের জন্য ৪০ কোটি ডলারের সমপরিমাণ অর্থ নেওয়া হচ্ছে জাপানি মুদ্রায়।