ইমরান খান

পাকিস্তানে ৮ ফেব্রুয়ারি জাতীয় পরিষদের নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। ২৬৬ আসনের মধ্যে ২৬৫ আসনে ভোট হয়। ফলাফলে দেখা যায়, সাবেক প্রধানমন্ত্রী ইমরান খানের দল পিটিআইয়ের স্বতন্ত্র প্রার্থীরা সর্বোচ্চ ৯৬টি আসন পেয়েছেন। দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ৭৫টি আসন পেয়েছে নওয়াজ শরিফের পিএমএল-এন। আর তৃতীয় সর্বোচ্চ ৫৪টি আসন পেয়েছে বিলাওয়

পাকিস্তানে আগামী ২৯ ফেব্রুয়ারির মধ্যেই জাতীয় পরিষদের অধিবেশন আহ্বান করতে হবে। অর্থাৎ তার আগেই সরকার গঠন করতে হবে। এই অবস্থায় পাকিস্তানের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ইমরান খানের দল পাকিস্তান তেহরিক-ই-ইনসাফের (পিটিআই) সমর্থকদের আশা ফিকে করে দিয়ে সরকার গঠনের দিকে এগিয়ে যাচ্ছে নওয়াজ শরিফের মুসলিম লীগ-নওয়াজ (পিএ

দলীয় ব্যানারে নির্বাচন না করায় পাকিস্তানের জাতীয় ও প্রাদেশিক পরিষদে সংরক্ষিত আসন লাভের ক্ষেত্রে বিপদে পড়তে পারেন পাকিস্তানের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ইমরান খানের দল তেহরিক-ই-ইনসাফ (পিটিআই) পার্টি সমর্থিত বিজয়ী স্বতন্ত্র প্রার্থীরা। এই বিষয়টি এড়াতেই অন্য দলকে সমর্থন বা সাময়িকভাবে অন্য কোনো দলের সঙ্গে একীভ

ইমরান খানের নেতৃত্বাধীন সরকারের পতন ঘটার পর পাকিস্তানে কেমন নির্বাচন হবে, সে ব্যাপারে রাজনীতিসচেতন সবার মধ্যেই মোটামুটি স্পষ্ট ধারণা ছিল। দেশটির বিধান অনুযায়ী, একটি নির্দলীয় তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে নির্বাচনের আয়োজন হলেও তারা যে ‘লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড’ প্রতিষ্ঠা করতে পারছিলেন না, সেটাও ছিল স্পষ্ট।

পাকিস্তানের সরকার গঠন নিয়ে ঐকমত্যে পৌঁছেছে পিএমএল-এন ও পিপিপি। আজ শনিবার রাতে নওয়াজ শরিফের নেতৃত্বাধীন পাকিস্তান মুসলিম লিগ (পিএমএল-এন) এবং বিলাওয়াল ভুট্টো জারদারির পাকিস্তান পিপলস পার্টির (পিপিপি) মধ্যে একটি গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়েছে। 

৮ ফেব্রুয়ারি পাকিস্তানে অনুষ্ঠিত জাতীয় নির্বাচনে কোনো দলই একক সংখ্যাগরিষ্ঠতা পায়নি। নির্বাচনের পরদিন গত শুক্রবার সন্ধ্যায় দেশটির সাবেক প্রধানমন্ত্রী নওয়াজ শরিফ তাঁর দল সবচেয়ে বেশি আসনে জয় পেয়েছে বলে দাবি করেছিলেন। তবে সেদিনই মধ্যরাতে জেল থেকে প্রচার করা এক বিবৃতিতে ‘পাকিস্তান তেহরিক-ই-ইনসাফ’ (পিটিআই

পাকিস্তানের জাতীয় পরিষদের নির্বাচনে শতাধিক আসনে জয়ে পেয়েছেন সাবেক প্রধানমন্ত্রী ইমরান খানের দল পাকিস্তান তেহরিক-ই-ইনসাফ (পিটিআই) সমর্থিত প্রার্থীরা। নির্বাচনে কোনো দল সংখ্যাগরিষ্ঠতা না পাওয়ায় এখন জোট সরকার গঠনে ব্যাপক দৌড়ঝাঁপ শুরু হয়েছে। সরকার গঠনের দৌড়ে এগিয়ে থাকা দেশটির সাবেক প্রধানমন্ত্রী নওয়াজ শ

নির্বাচন পরবর্তী সময়ে পাকিস্তানের সরকার গঠন নিয়ে এক অচলাবস্থার সৃষ্টি হয়েছে। গত ৮ ফেব্রুয়ারি অনুষ্ঠিত ওই নির্বাচনে আজ শনিবার প্রাপ্ত ফলাফলে দেখা গেছে, ১০১ আসনে জয় পেয়ে অন্য দলগুলোর তুলনায় পরিষ্কার ব্যবধানে এগিয়ে আছে ইমরান খানের দল পিটিআই সমর্থিত স্বতন্ত্র প্রার্থীরা।

পাকিস্তানের জাতীয় পরিষদের নির্বাচনে কোনো দলই সরকার গঠনে নির্দিষ্ট সংখ্যক আসন না পাওয়ায় ফলাফলে এগিয়ে থাকা দলগুলোর জোট সরকার গঠনের বিষয়ে তুমুল দৌড়ঝাঁপ শুরু হয়েছে। দেশটির সাবেক প্রধানমন্ত্রী নওয়াজ শরিফের রাজনৈতিক দল পাকিস্তান মুসলিম লীগ-নওয়াজ (পিএমএল-এন) জোট সরকার গঠনের দৌড়ে পাকিস্তান পিপলস পার্টির (পি

নির্বাচনের তিন দিন পর পাকিস্তানের জাতীয় নির্বাচন কমিশন চূড়ান্ত ফল প্রকাশ করেছে আজ রোববার। নির্বাচন কমিশনের ঘোষণা অনুযায়ী, গত বৃহস্পতিবারের নির্বাচনে স্বতন্ত্র প্রার্থীরা ১০১টি আসন জিতেছেন। যার মধ্যে ৯৬টি আসনে জিতেছেন ইমরান খানের পিটিআই সমর্থিত স্বতন্ত্র প্রার্থীরা। অন্যদিকে সাবেক প্রধানমন্ত্রী নওয়া

পাকিস্তান পিপলস পার্টির (পিপিপি) চেয়ারম্যান বিলওয়াল ভুট্টো জারদারিকে প্রধানমন্ত্রী বানানোর শর্তে পাকিস্তান মুসলিম লীগ-নওয়াজের (পিএমএল-এন) দলের সঙ্গে পিপিপি রাজি হয়েছে বলে জানিয়েছেন দেশটির সাবেক প্রেসিডেন্ট আসিফ আলী জারদারি। প্রধানমন্ত্রীর পদ ছাড়াও আরও কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ মন্ত্রণালয় পিপিকে দেওয়া হলে

অতীতকে পেছনে ফেলে এগিয়ে যেতে প্রস্তুত পাকিস্তান তেহরিক-ই-ইনসাফের (পিটিআই) প্রতিষ্ঠাতা ইমরান খান। গতকাল শনিবার পিটিআই বলেছে, ইমরানের নেতৃত্বাধীন দলের সমর্থিত স্বতন্ত্র প্রার্থীরা সাধারণ নির্বাচনে সবার চেয়ে এগিয়ে থাকায় পাঞ্জাব, খাইবার পাখতুনখাওয়া এবং কেন্দ্রে ফেডারেল সরকার গঠন করবে। 

পাকিস্তানে জাতীয় পরিষদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হওয়ার তিন দিন পর সব আসনের ফলাফল ঘোষণা করা হয়েছে। আজ রোববার দুপুরে সব কটি আসনের ফল ঘোষণা করা হয়। কোনো দলই একক সংখ্যাগরিষ্ঠতা অর্জন করতে পারেনি। 

পাকিস্তানের নির্বাচনে এ পর্যন্ত প্রাপ্ত ফলাফল অনুযায়ী সবচেয়ে এগিয়ে থাকা দল পাকিস্তান তেহরিক-ই ইনসাফ (পিটিআই) জানিয়েছে, অপর দুই দল পাকিস্তান মুসলিম লিগ-নওয়াজ (পিএমএল-এন) বা পাকিস্তান পিপলস পার্টি (পিপিপি) কিংবা অন্য কোনো দলের সঙ্গে জোট করার কোনো পরিকল্পনা নেই দলটির। 

পাকিস্তানের পার্লামেন্ট নির্বাচনে ভোটের হিসাবে দ্বিতীয় স্থানে থাকা পাকিস্তান মুসলিম লিগ-নওয়াজের (পিএমএল-এন) চেয়ারম্যান নওয়াজ শরিফ এরই মধ্যে সরকার গঠনের জন্য দৌড়ঝাঁপ শুরু করেছেন। এ লক্ষ্যে বিভিন্ন রাজনৈতিক দলকে সঙ্গে নিয়ে জোট গঠনের তৎপরতাও শুরু করেছেন তিনি।

পাকিস্তানে জাতীয় নির্বাচনের ভোট গণনা শেষ হওয়ার আগেই সরকার গঠনের জন্য তোড়জোড় শুরু করেছে প্রধান রাজনৈতিক দলগুলোর বেশ কয়েকজন নেতা। গতকাল শুক্রবার রাতে দেশটির চার প্রদেশে ও কেন্দ্র সরকার গঠনের জন্য জোট বেঁধে পর্যাপ্তসংখ্যক আসন নিশ্চিত করতে বৈঠক করেন ইমরানবিরোধী নেতারা। 

পাকিস্তানের জাতীয় পরিষদ নির্বাচনে সাবেক প্রধানমন্ত্রী ইমরান খানের দল পাকিস্তান তেহরিক-ই-ইনসাফ (পিটিআই) পার্টি সমর্থিত স্বতন্ত্র প্রার্থীরা অন্য সব দলের তুলনায় এগিয়ে আছেন। এখন পর্যন্ত পিটিআই সমর্থিত প্রার্থীরা ৯২টি আসনে জয়লাভ করেছেন। একই দিনে, ইমরান খান আরও একটি সুখবর পেয়েছেন। গত বছরের ৯ মে সেনা স্থ