বৃহস্পতিবার, ১৫ মে ২০২৫
ইপেপার
সর্বশেষ
জাতীয়
রাজনীতি
বিশ্ব
ভারত
পাকিস্তান
চীন
এশিয়া
মধ্যপ্রাচ্য
যুক্তরাষ্ট্র ও কানাডা
লাতিন আমেরিকা
ইউরোপ
আফ্রিকা
সারা দেশ
ঢাকা
চট্টগ্রাম
বরিশাল
ময়মনসিংহ
সিলেট
রংপুর
রাজশাহী
খুলনা
অর্থনীতি
ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান
শেয়ারবাজার
করপোরেট
নতুন উদ্যোগ
বিশ্ববাণিজ্য
খেলা
ফুটবল
ক্রিকেট
টেনিস
অন্য খেলা
ফ্রি হিট
মতামত
সাক্ষাৎকার
চ্যাম্পিয়নস ট্রফি ২০২৫
বিনোদন
সিনেমা
বলিউড
দক্ষিণের সিনেমা
গান
হলিউড
টেলিভিশন
সিরিয়াল
লোক-সংস্কৃতি
ফ্যাক্টচেক
দেশ
বিদেশ
জানি, কিন্তু ভুল
আজকের ফ্যাক্ট
আমাদের সম্পর্কে
ফ্যাক্টচেক টিম
রেটিং
অনুরোধ
জীবনধারা
ভ্রমণ
খাবারদাবার
ফিচার
সাজসজ্জা
রূপবটিকা
মানসিক স্বাস্থ্য
যত্নআত্তি
জেনে নিন
গ্যাজেট
সোশ্যাল মিডিয়া
নো হাউ
চাকরি
সরকারি
বেসরকারি
ব্যাংক
এনজিও
ক্যারিয়ার পরামর্শ
ইপেপার
ইবাদত
কোরবানির টাকা দান করা যাবে কি
কোরবানি ইসলামের অন্যতম মৌলিক নিদর্শন। মদিনায় হিজরতের পর নবী (সা.) একবারের জন্যও কোরবানি করা বাদ দেননি। যে ব্যক্তির ওপর কোরবানি ওয়াজিব, তার জন্য কোরবানি না করে কোরবানির টাকা কোনো দরিদ্র ব্যক্তিকে দান করে দেওয়া ইসলামি শরিয়তে বৈধ নয়।
জিলহজের নফল রোজার ফজিলত
হজ ও কোরবানির ঈদের মতো দুটি মৌলিক ও অবশ্যপালনীয় ইবাদতের কারণে জিলহজ মাসের মর্যাদা অনন্য। এ ছাড়া এই মাসের বেশকিছু নফল আমলও রয়েছে। সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ নফল আমলটি হলো—জিলহজের প্রথম দশকে রোজা রাখা।
কোরবানির সঙ্গে আকিকা দেওয়া যাবে কি
সন্তান জন্ম নেওয়ার সপ্তম দিন আকিকা করা উত্তম। তবে সপ্তম দিনে আকিকা করতে না পারলে পরে যেকোনো সময় তা আদায় করা যাবে। সন্তানের বাবা বা তাঁর অনুপস্থিতিতে অন্য যে থাকেন, তিনিই আকিকা করাবেন। নানাবাড়িতে আকিকার পশু দিতে হয়, এই ধারণা ইসলাম সমর্থন করে না।
কোরবানি আদায় না করার পরিণাম
কোনো সাবালক ও মানসিকভাবে সুস্থ মানুষ যদি কোরবানির জন্য নির্ধারিত তিন দিন তথা জিলহজের ১০, ১১ ও ১২ তারিখে জাকাতের নিসাব পরিমাণ সম্পদের মালিক হন, তাহলে তার জন্য কোরবানি দেওয়া ওয়াজিব।
যশ-খ্যাতির জন্য কোরবানি নয়
কোরবানি শব্দটি ফারসি হলেও এর উৎস আরবি কুরব শব্দ। কুরব অর্থ নৈকট্য লাভ ও সন্তুষ্টি অর্জন। ঈদুল আজহার দিন পশু জবাই করার বিধানকে ইসলামে কোরবানি বলা হয়। কোরবানি হতে হয় একমাত্র আল্লাহর সন্তুষ্টির জন্য। কোরবানি শব্দেই সেদিকে ইঙ্গিত রয়েছে। দুনিয়ার যশ-খ্যাতির জন্য কোরবানি করলে আল্লাহ তা কবুল করেন না।
কোরবানির অসামান্য ফজিলত
কোরবানি শব্দটি ফারসি। এর আরবি প্রতিশব্দ উদহিয়্যাহ। অর্থ উৎসর্গ করা। জিলহজ মাসের নির্ধারিত দিনে আল্লাহর সন্তুষ্টির জন্য পশু জবাইকে ইসলামে কোরবানি বলা হয়। জাকাতের নিসাব পরিমাণ সম্পদের মালিক হলে কোরবানি করা আবশ্যক। হাদিসে কোরবানির অসামান্য সব ফজিলতের কথা বর্ণিত হয়েছে। এখানে কয়েকটি ফজিলতের কথা তুলে ধরা
সহনশীলতার প্রতিদান জান্নাত
সহনশীলতা একটি মহৎ গুণ। সহনশীলতা অর্থ সহ্য করার ক্ষমতা। প্রতিকূল অবস্থায় আবেগ-উচ্ছ্বাস নিয়ন্ত্রণ করা এবং শক্তি থাকা সত্ত্বেও প্রতিশোধ না নিয়ে ধৈর্য ধরাই সহনশীলতা। প্রত্যেক নবী-রাসুলই সহনশীল ও ক্ষমাশীল ছিলেন। মহান আল্লাহ বিভিন্ন পরীক্ষায় ফেলে তাঁদের সহনশীল ও ধৈর্যশীল করে তুলেছেন।
শিশুকে কখন খতনা করানো উচিত
পুরুষ মানুষের বিশেষ অঙ্গের অতিরিক্ত চামড়া কেটে ফেলাকে খতনা বলা হয়। আমাদের দেশে এটি মুসলমানি নামেও পরিচিত। পুরুষের জন্য খতনা করা সুন্নতে মুয়াক্কাদা। হজরত ইবরাহিম (আ.) সর্বপ্রথম নিজ হাতে নিজের খতনা করেছিলেন।
গরমে জোহর দেরিতে আদায় করা সুন্নত
বছরজুড়ে সময়ের বৈচিত্র্য ও ঋতুর পালাবদল নিঃসন্দেহে মহান আল্লাহর অনন্য নিয়ামত। একেক মৌসুমে একেক ধরনের সুযোগ-সুবিধা পাওয়া যায়। শীত ও গ্রীষ্ম বছরের প্রধানতম দুটি ঋতু।
ভুল শুধরে দেওয়ার আদব
ইসলামে ভুল শুধরে দেওয়ার সুনির্দিষ্ট আদব রয়েছে। ব্যক্তির সম্মানের প্রতি লক্ষ রেখেই তা করতে হয়। কাউকে সবার সামনে অপমানিত করে ভুল শুধরে দেওয়ার পদ্ধতি ইসলাম অনুমোদন করে না। মহানবী হজরত মুহাম্মদ (সা.) কখনোই ভুল শুধরে দিতে কঠোরতার পথ বেছে নেননি। কেউ ভুল করলে একান্তে ডেকে নরম ভাষায় বা ইঙ্গিতে ভুল ধরিয়ে দিয়
আল্লাহর নেয়ামতের সীমা নেই
আল্লাহ তাআলা মানুষকে সর্বোত্তম মাখলুক হিসেবে সৃষ্টি করেছেন এবং তাদের উপভোগের জন্য জানা-অজানা রকমারি নেয়ামত দান করেছেন। প্রথমত মানুষ যদি নিজের দেহ নিয়ে চিন্তা করে...
দাঁড়িয়ে পানাহার করা অনুচিত
পানাহারে ইসলামের রয়েছে গুরুত্বপূর্ণ শিষ্টাচার। সাধারণভাবে খাওয়াদাওয়া বসে করাই মহানবী (সা.)-এর সুন্নত। তবে প্রয়োজনের সময় কখনো কখনো দাঁড়িয়েও পানাহার করার অনুমতি আছে।
আয়াতুল কুরসির ফজিলত ও মর্ম
আয়াতুল কুরসি পবিত্র কোরআনের ফজিলতপূর্ণ আয়াতগুলোর একটি। মহানবী (সা.) এটিকে কোরআনের শ্রেষ্ঠ আয়াত আখ্যা দিয়েছেন। একবার তিনি উবাই ইবনে কাআব (রা.)-কে জিজ্ঞেস করলেন, ‘তোমার মতে কোরআনের কোন আয়াতটি সবচেয়ে মহান?’
আলহামদুলিল্লাহ বলার তাৎপর্য
আলহামদুলিল্লাহ অর্থ সব প্রশংসা কেবল আল্লাহর জন্য। বান্দা এবং আল্লাহর কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করার মাঝে আলহামদুলিল্লাহর সম্পর্ক খুবই গভীর ও নিবিড়। কারণ, কোনো ভালো সংবাদ শোনামাত্রই আলহামদুলিল্লাহ বলা সুন্নত।
আল্লাহর স্মরণের ফজিলত ও পদ্ধতি
মানুষ আল্লাহর সেরা সৃষ্টি হিসেবে তাদের মহান স্রষ্টাকে স্মরণ করবে, এটাই স্বাভাবিক। এই স্মরণ করাই হলো জিকির। এটি সর্বোত্তম ইবাদত। সব সময়ই নানাভাবে আল্লাহকে স্মরণ করা যায়। আল্লাহ বলেন, ‘তুমি আবৃত্তি করো কিতাব থেকে, যা তোমার প্রতি প্রত্যাদেশ করা হয়। আর নামাজ কায়েম করো। নামাজ অবশ্যই অশ্লীল ও মন্দ কাজ থেক
অপবাদ দেওয়া বড় গুনাহ
আমাদের সমাজে অনেক অপরাধ ঘটে প্রতিনিয়ত। তবে কারও অপরাধ সুনির্দিষ্টভাবে প্রমাণিত না হওয়া পর্যন্ত তাকে অপরাধী বলা ইসলাম অনুমোদন করে না। নির্ভরযোগ্য দলিল-প্রমাণ ছাড়া শুধুই সন্দেহ ও অনুমানের ভিত্তিতে কাউকে দোষারোপ করা বা অপরাধ চাপিয়ে দেওয়াকে ইসলামের পরিভাষায় অপবাদ বলা হয়। অপবাদ দেওয়া বড় গুনাহ।
ধীরস্থিরে নামাজ আদায়ের গুরুত্ব
নামাজ অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ইবাদত। নামাজে দাঁড়ানোর অর্থ আল্লাহর দরবারে উপস্থিত হওয়া। তাই তা আদায়ে তাড়াহুড়ো করা কোনোভাবেই কাম্য নয়। বরং নামাজের সব আবশ্যক বিষয়াবলি ধীরস্থিরভাবে আদায় করা ওয়াজিব। (বুখারি: ৭৯৩ ও মুসলিম: ৩৯৭)