আজকের বাণিজ্য

নিয়মের কোনো তোয়াক্কা না করেই পাবনার পাপা রোমা নামক একটি প্রতিষ্ঠানকে অভিনব কায়দায় ৫ কোটি টাকা ঋণ দিয়েছে এনআরবি কমার্শিয়াল (এনআরবিসি) ব্যাংক। ব্যাংকটির পরিচালনা পর্ষদের চেয়ারম্যান পারভেজ তমালের সভাপতিত্বে ৭৮তম সভায় এই ঋণের অনুমোদন দেওয়া হয়।

যে দেশের পোশাক কারখানার বদনাম ছিল বিশ্বজুড়ে; সে দেশের পোশাক কারখানাই এখন সুনামের শীর্ষে। অনিরাপদ শিল্পের শীর্ষ দেশটিই এখন বিশ্বের সবার কাছে পরিবেশবান্ধব ও নিরাপদ কারখানার অনন্য উদাহরণ। গত প্রায় ১০ বছরে পুরো বদলে গেছে বাংলাদেশের কারখানার কর্মপরিবেশ...

প্রাণিজ আমিষের চাহিদা পূরণে অগ্রভাগে থাকা পোলট্রিশিল্পের প্রান্তিক খামারিদের দিন ভালো যাচ্ছে না। দেশের প্রাণিজ আমিষের চাহিদা পূরণের সঙ্গে কর্মসংস্থান সৃষ্টিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখলেও ভালো নেই খামারিরা।

বিদেশগমনে ডলারসহ বৈদেশিক মুদ্রা আবশ্যক। এসব মুদ্রার পুরো কর্তৃত্ব নিয়েছিলেন নিলামকারীরা। তাঁরা স্বাধীনতার পরে সোনালী ব্যাংক থেকে নিলামে বৈদেশিক মুদ্রা কিনে তা বিদেশগামীদের কাছে বিক্রি করতেন।

দুই দশক আগেও দেশে বাইসাইকেল ছিল পুরোটা আমদানিনির্ভর। শতভাগ আমদানিনির্ভর খাতটিতে এখন স্থানীয় উৎপাদনের আধিপত্যের পথে রয়েছে। স্থানীয় বাজারে দেশের মোট চাহিদার ৪০ শতাংশ উৎপাদন করছে দেশীয় কয়েকটি প্রতিষ্ঠান।

বিপুল সম্ভাবনায়ও সংকটে পরিবেশবান্ধব পেপার কাপশিল্প। কাঁচামালে উচ্চ শুল্কের কারণে এই শিল্পটির প্রসার বাধাগ্রস্ত হচ্ছে। ফলে স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর প্লাস্টিক কাপে চা থেকে বিভিন্ন পানীয় পান করেন ভোক্তারা। শিল্পের সঙ্গে জড়িত ব্যক্তিরা বলছেন...

‘রুটি-মদ ফুরিয়ে যাবে, প্রিয়ার কালো চোখ ঘোলাটে হয়ে আসবে, কিন্তু বইখানা অনন্ত-যৌবনা’। প্রখ্যাত সাহিত্যিক সৈয়দ মুজতবা আলী ওমর খৈয়ামের কবিতার ভাবানুবাদ করেছিলেন এভাবে। বই পড়ে কেউ কখনো দেউলিয়া হয় না। পৃথিবীর বিখ্যাত জ্ঞানী-গুণী মনীষীরা তাঁদের যাবতীয় জ্ঞানের ভান্ডার বইয়ের মাধ্যমে রেখে গেছেন...

ব্যবসা-বাণিজ্য, অর্থনীতি বড় হচ্ছে। প্রতিবছরই বাড়ছে অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি। তবে রাজস্ব আয়ে তার প্রতিফলন নেই। সরকারি হিসাবে সাড়ে ১৬ কোটি মানুষের সিংহভাগই করের আওতায় নেই। বিপুল জনসংখ্যার মাত্র ৪ শতাংশের কিছু বেশি মানুষ করদাতার খাতায় নাম লিখিয়েছেন। কমবেশি ৭৬ লাখ মানুষ কর দেওয়ার জন্য টিআইএন নম্বর নিয়েছেন। ত

তৈরি পোশাকের পর রপ্তানির দ্বিতীয় প্রধান খাত হোম টেক্সটাইলেও মন্দার আভাস পাওয়া যাচ্ছে। চলতি সেপ্টেম্বর মাসে ক্রয়াদেশ কমেছে প্রায় ৩০ শতাংশ। খাত-সংশ্লিষ্টরা বলছেন, যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপে মুদ্রাস্ফীতির কারণে জীবনযাত্রার ব্যয় বেড়ে যাওয়ায় সেখানে পণ্যের চাহিদা কম থাকায় ক্রেতারা ক্রয়াদেশ কমিয়ে দিতে শুরু করেছ

প্রবৃদ্ধির পথে তিনটি বাধা— বাণিজ্য প্রতিযোগিতায় সক্ষমতার অভাব, ঝুঁকিপূর্ণ আর্থিক খাত ও ভারসাম্যহীন নগরায়ণ।

মানুষ একসময় অর্থ বলতে কেবল নগদ টাকাকেই বুঝত। আর নগদ টাকা দিয়েই চলত কেনাকাটাসহ যাবতীয় লেনদেন। কিন্তু সময়ের ব্যবধানে ও প্রযুক্তির ছোঁয়ায় সেই গতানুগতিক ধারণা বদলে গেছে। বিশ্বের সঙ্গে তাল মিলিয়ে এ দেশের মানুষও ডিজিটাল লেনদেন শুরু করেছে। অনেকে

আগামী মৌসুমের চাহিদা মেটাতে মজুত বাড়ানোর ধারাবাহিকতায় দেশি-বিদেশি উৎস থেকে আরও ৯০ হাজার টন সার কিনবে সরকার। এর মধ্যে ৬০ হাজার টন আমদানি করা হবে, আর ৩০ হাজার টন দেশি প্রতিষ্ঠান থেকে কেনা হবে। মোট ব্যয় হবে ৫৯৮ কোটি ৫৭ লাখ টাকা। এ-বিষয়ক তিনটি ক্রয় প্রস্তাব অনুমোদন দিয়েছে সরকারি ক্রয়সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা

মোবাইল ফিন্যান্সিয়াল সার্ভিসেস বা এমএফএস পুরো আর্থিক লেনদেনের চিত্রই পাল্টে দিয়েছে। এর ফলে সশরীর ব্যাংকে গিয়ে লেনদেন করার দিন প্রায় শেষের পথে। প্রযুক্তি আর্থিক সেবাকে মানুষের হাতের মুঠোয় নিয়ে এসেছে। প্রতিনিয়ত এ সেবা লেনদেনকে করেছে সহজ ও দ্রুততর। হাতের মোবাইল ফোনটি দিয়েই এখন টাকা পাঠানো, ব্যাংক থেকে

বাস্তবতা ভিন্ন হলেও এখনো রাশিয়ান মুদ্রা রুবলেই জ্বালানি তেল দিতে অনড় রয়েছে দেশটির জ্বালানি উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠান গাজপ্রম। সংস্থাটি বাংলাদেশ সরকারকে দেওয়া তাদের প্রস্তাবটি নিয়ে আলোচনা করে যাচ্ছে।

গণপরিবহনের অভাব ও যানজট এড়িয়ে দ্রুত গন্তব্যে পৌঁছানোর বিকল্প মাধ্যম হিসেবে রাইড শেয়ারিং জনপ্রিয় হয়ে ওঠায় মোটরসাইকেলের ওপর মানুষের ভরসা বাড়ছে দিন দিন। গত এক দশকে দেশের অর্থনীতির আকার বাড়ার সঙ্গে পাল্লা দিয়ে বাড়া মধ্যবিত্ত শ্রেণি ও মানুষের ক্রয়ক্ষমতাও এই দুই চাকার জনপ্রিয়তার অন্যতম কারণ।

আমানতকারীদের জামানতের সুরক্ষা দিতে ব্যাংকগুলোর ঋণ বিতরণে নির্দিষ্ট সীমা বেঁধে দিয়েছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। কিন্তু বিশেষায়িত রাজশাহী কৃষি উন্নয়ন ব্যাংক (রাকাব), রাষ্ট্রায়ত্ত বেসিক ব্যাংক, চতুর্থ প্রজন্মের পদ্মা ব্যাংকসহ পাঁচটি ব্যাংক নিয়ম লঙ্ঘন করে

চলতি (২০২২-২৩) অর্থবছরের প্রথম দুই মাসে ৮৬ কোটি ৪২ লাখ ডলারের ঋণ ছাড় করেছে বিভিন্ন উন্নয়ন-সহযোগী সংস্থা। দেশি মুদ্রায় এর পরিমাণ প্রায় ৮ হাজার কোটি টাকা। যা গত বছরের প্রথম দুই মাসের চেয়ে ২৪ দশমিক ৩৮ শতাংশ কম।