প্রযুক্তি ডেস্ক
জনপ্রিয় সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম ফেসবুক ও ইনস্টাগ্রামে ২০২৩ সালের আগে চালু হচ্ছে না এন্ড টু এন্ড এনক্রিপশন (ব্যক্তিগত মেসেজের গোপনীয়তা রক্ষা পদ্ধতি) সংবলিত মেসেজিং সিস্টেম । মূলত শিশুদের সুরক্ষা ও অপব্যবহারকারীদের শনাক্ত করতেই তাদের মূল প্রতিষ্ঠান মেটা এ সিদ্ধান্ত নিয়েছে।
দ্য গার্ডিয়ানের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, সম্প্রতি ফেসবুক ও ইনস্টাগ্রাম নিয়ে বেশ কিছু বিতর্কিত ঘটনার কারণেই মেটা এমন সিদ্ধান্ত নিতে বাধ্য হয়েছে। তবে এই সিদ্ধান্তকে ‘অগ্রহণযোগ্য’ বলে মন্তব্য করেছেন যুক্তরাজ্যের স্বরাষ্ট্রসচিব প্রীতি প্যাটেল।
এন্ড-টু-এন্ড এনক্রিপশন বলতে আসলে কী বোঝায়? ধরুন, কোনো মেসেজিং প্ল্যাটফর্ম ব্যবহার করে আপনি ও আপনার বন্ধুকে বার্তা পাঠাচ্ছেন। এই বার্তাগুলো প্রথমে ওই প্ল্যাটফর্মের ডেটা সেন্টারে গিয়ে জমা হয়। সেখান থেকে বার্তাটি আপনার বন্ধুকে পাঠানোর আগে ওই প্ল্যাটফর্ম বা কোনো তৃতীয় পক্ষের তা দেখার সুযোগ না থাকাকেই বলা হয় এন্ড-টু-এন্ড এনক্রিপশন সিস্টেম। তবে এই ব্যক্তিগত বার্তাকে অনলাইনের মাধ্যমে শিশুদের যৌন নির্যাতনের প্রথম ধাপ হিসেবে আখ্যা দিয়েছে ন্যাশনাল সোসাইটি ফর দ্য প্রিভেনশন অব ক্রুয়েলটি টু চিলড্রেন (এনএসপিসিসি)।
এই প্ল্যাটফর্মগুলোতে ব্যবহারকারীদের ব্যক্তিগত মেসেজের গোপনীয়তা রক্ষা পদ্ধতি ২০২২ সালের মধ্যে চালু করার কথা ছিল। তবে ২০২৩ সালের আগে তা সম্ভব হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন মেটার নিরাপত্তা বিভাগের প্রধান অ্যান্টিগোন ডেভিস। গত রোববার টেলিগ্রাফকে তিনি জানিয়েছেন, ‘আমাদের এই প্লাটফর্মগুলোর সঙ্গে বিশ্বের কোটি কোটি মানুষের স্বার্থ জড়িত। অনলাইনে তাদের নিরাপত্তা রক্ষায় আমরা প্রতিজ্ঞাবদ্ধ। মূলত এ কারণেই আমাদের এমন সিদ্ধান্ত।’
এরই মধ্যে মেটার আরেক ম্যাসেজিং প্ল্যাটফর্ম হোয়াটসঅ্যাপে এই এন্ড-টু-এন্ড এনক্রিপশন চালু আছে। তাই ২০২২ সালের মধ্যে ফেসবুক ও ইনস্টাগ্রামে এই পদ্ধতি চালু করার পরিকল্পনা নিয়েছিল মেটা। যদিও মেসেঞ্জারে ভয়েস ও ভিডিও কলের ক্ষেত্রে এই পদ্ধতি রক্ষা করা হয়।
প্রতিদিন গড়ে ২৮০ কোটি মানুষ মেটার এই অ্যাপগুলো ব্যবহার করে থাকেন। ইউএস ন্যাশনাল সেন্টার ফর মিসিং অ্যান্ড এক্সপ্লয়েটেড চিলড্রেনের দেওয়া তথ্য অনুযায়ী, ২০২০ সালে মেটার এই প্ল্যাটফর্মগুলো ব্যবহার করে বিশ্বব্যাপী ২ কোটি ১০ লাখ শিশুকে যৌন নির্যাতনের ঘটনা ঘটেছে।
শিশুদের নিরাপত্তায় প্রযুক্তি সংস্থাগুলোকে আরও সতর্ক হওয়ার আহ্বান জানিয়ে অফকমের প্রধান নির্বাহী মেলানি ডাউস শনিবার বলেন, শিশুদের সরাসরি মেসেজ করার ক্ষেত্রে সোশ্যাল মিডিয়া কোম্পানিগুলোর প্রাপ্তবয়স্কদের ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা উচিত।
অন্যদিকে মেটার এই সিদ্ধান্তকে স্বাগত জানিয়েছেন যুক্তরাজ্যের সংগঠন ন্যাশনাল সোসাইটি ফর দ্য প্রিভেনশন অব ক্রুয়েলটি টু চিলড্রেনের অনলাইন নিরাপত্তা বিভাগের প্রধান অ্যান্ডি বারোজ। তিনি বলেন, প্রযুক্তিগত উন্নয়নের মাধ্যমে শিশুদের নিরাপত্তা নিশ্চিত না হওয়া পর্যন্ত ফেসবুকের মতো জনপ্রিয় প্ল্যাটফর্মগুলোয় ‘এন্ড টু এন্ড এনক্রিপশন’ ম্যাসেজিং সিস্টেম বন্ধ রাখাই উচিত।
জনপ্রিয় সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম ফেসবুক ও ইনস্টাগ্রামে ২০২৩ সালের আগে চালু হচ্ছে না এন্ড টু এন্ড এনক্রিপশন (ব্যক্তিগত মেসেজের গোপনীয়তা রক্ষা পদ্ধতি) সংবলিত মেসেজিং সিস্টেম । মূলত শিশুদের সুরক্ষা ও অপব্যবহারকারীদের শনাক্ত করতেই তাদের মূল প্রতিষ্ঠান মেটা এ সিদ্ধান্ত নিয়েছে।
দ্য গার্ডিয়ানের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, সম্প্রতি ফেসবুক ও ইনস্টাগ্রাম নিয়ে বেশ কিছু বিতর্কিত ঘটনার কারণেই মেটা এমন সিদ্ধান্ত নিতে বাধ্য হয়েছে। তবে এই সিদ্ধান্তকে ‘অগ্রহণযোগ্য’ বলে মন্তব্য করেছেন যুক্তরাজ্যের স্বরাষ্ট্রসচিব প্রীতি প্যাটেল।
এন্ড-টু-এন্ড এনক্রিপশন বলতে আসলে কী বোঝায়? ধরুন, কোনো মেসেজিং প্ল্যাটফর্ম ব্যবহার করে আপনি ও আপনার বন্ধুকে বার্তা পাঠাচ্ছেন। এই বার্তাগুলো প্রথমে ওই প্ল্যাটফর্মের ডেটা সেন্টারে গিয়ে জমা হয়। সেখান থেকে বার্তাটি আপনার বন্ধুকে পাঠানোর আগে ওই প্ল্যাটফর্ম বা কোনো তৃতীয় পক্ষের তা দেখার সুযোগ না থাকাকেই বলা হয় এন্ড-টু-এন্ড এনক্রিপশন সিস্টেম। তবে এই ব্যক্তিগত বার্তাকে অনলাইনের মাধ্যমে শিশুদের যৌন নির্যাতনের প্রথম ধাপ হিসেবে আখ্যা দিয়েছে ন্যাশনাল সোসাইটি ফর দ্য প্রিভেনশন অব ক্রুয়েলটি টু চিলড্রেন (এনএসপিসিসি)।
এই প্ল্যাটফর্মগুলোতে ব্যবহারকারীদের ব্যক্তিগত মেসেজের গোপনীয়তা রক্ষা পদ্ধতি ২০২২ সালের মধ্যে চালু করার কথা ছিল। তবে ২০২৩ সালের আগে তা সম্ভব হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন মেটার নিরাপত্তা বিভাগের প্রধান অ্যান্টিগোন ডেভিস। গত রোববার টেলিগ্রাফকে তিনি জানিয়েছেন, ‘আমাদের এই প্লাটফর্মগুলোর সঙ্গে বিশ্বের কোটি কোটি মানুষের স্বার্থ জড়িত। অনলাইনে তাদের নিরাপত্তা রক্ষায় আমরা প্রতিজ্ঞাবদ্ধ। মূলত এ কারণেই আমাদের এমন সিদ্ধান্ত।’
এরই মধ্যে মেটার আরেক ম্যাসেজিং প্ল্যাটফর্ম হোয়াটসঅ্যাপে এই এন্ড-টু-এন্ড এনক্রিপশন চালু আছে। তাই ২০২২ সালের মধ্যে ফেসবুক ও ইনস্টাগ্রামে এই পদ্ধতি চালু করার পরিকল্পনা নিয়েছিল মেটা। যদিও মেসেঞ্জারে ভয়েস ও ভিডিও কলের ক্ষেত্রে এই পদ্ধতি রক্ষা করা হয়।
প্রতিদিন গড়ে ২৮০ কোটি মানুষ মেটার এই অ্যাপগুলো ব্যবহার করে থাকেন। ইউএস ন্যাশনাল সেন্টার ফর মিসিং অ্যান্ড এক্সপ্লয়েটেড চিলড্রেনের দেওয়া তথ্য অনুযায়ী, ২০২০ সালে মেটার এই প্ল্যাটফর্মগুলো ব্যবহার করে বিশ্বব্যাপী ২ কোটি ১০ লাখ শিশুকে যৌন নির্যাতনের ঘটনা ঘটেছে।
শিশুদের নিরাপত্তায় প্রযুক্তি সংস্থাগুলোকে আরও সতর্ক হওয়ার আহ্বান জানিয়ে অফকমের প্রধান নির্বাহী মেলানি ডাউস শনিবার বলেন, শিশুদের সরাসরি মেসেজ করার ক্ষেত্রে সোশ্যাল মিডিয়া কোম্পানিগুলোর প্রাপ্তবয়স্কদের ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা উচিত।
অন্যদিকে মেটার এই সিদ্ধান্তকে স্বাগত জানিয়েছেন যুক্তরাজ্যের সংগঠন ন্যাশনাল সোসাইটি ফর দ্য প্রিভেনশন অব ক্রুয়েলটি টু চিলড্রেনের অনলাইন নিরাপত্তা বিভাগের প্রধান অ্যান্ডি বারোজ। তিনি বলেন, প্রযুক্তিগত উন্নয়নের মাধ্যমে শিশুদের নিরাপত্তা নিশ্চিত না হওয়া পর্যন্ত ফেসবুকের মতো জনপ্রিয় প্ল্যাটফর্মগুলোয় ‘এন্ড টু এন্ড এনক্রিপশন’ ম্যাসেজিং সিস্টেম বন্ধ রাখাই উচিত।
যুক্তরাজ্যে পর্নোগ্রাফি দেখতে হলে এখন থেকে বয়স যাচাইয়ের জন্য সেলফি কিংবা ছবিসহ আইডি কার্ড দেখানো বাধ্যতামূলক করা হয়েছে। গত শুক্রবার (২৫ জুলাই) থেকে কার্যকর হওয়া সরকারের নতুন নিয়ম অনুযায়ী, পর্নো কনটেন্ট প্রকাশ বা প্রদর্শনকারী যেকোনো ওয়েবসাইটকে ‘ব্যাপকভাবে কার্যকর’ বয়স যাচাইকরণ ব্যবস্থা চালু করতে হবে।
৫ ঘণ্টা আগেঅস্ট্রেলিয়ায় চলতি মাসে অনুষ্ঠিত আন্তর্জাতিক গণিত অলিম্পিয়াডের (আইএমও) প্রশ্ন মানুষের মতো সমাধান করে ‘স্বর্ণপদকের মান’ (গোল্ড স্ট্যান্ডার্ড) অর্জন করেছে গুগল ডিপমাইন্ডের তৈরি একটি চ্যাটবট এআই সিস্টেম। ছয়টি সমস্যার মধ্যে পাঁচটির সমাধান করে এই কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা প্রথমবারের মতো এমন উচ্চস্তরের পারফরম্যা
৮ ঘণ্টা আগেবিশ্বব্যাপী কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) প্রযুক্তি নিয়ে সহযোগিতা বাড়াতে একটি নতুন আন্তর্জাতিক সংস্থা গঠনের প্রস্তাব করছে চীন। গতকাল শনিবার শাংহাইয়ে অনুষ্ঠিত ‘ওয়ার্ল্ড আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স কনফারেন্স’-এ চীনের প্রধানমন্ত্রী লি কিয়াং এই প্রস্তাব দেন।
৯ ঘণ্টা আগেসামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুক, ইনস্টাগ্রাম ও থ্রেডসের মূল প্রতিষ্ঠান মেটা চলতি বছরের অক্টোবরে ইউরোপীয় ইউনিয়নে (ইইউ) সব ধরনের রাজনৈতিক বিজ্ঞাপন বন্ধ করে দেবে। নতুন আইনকে ‘অকার্যকরযোগ্য’ দাবি করে এই সিদ্ধান্ত নিয়েছে কোম্পানিটি।
৯ ঘণ্টা আগে