নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
মগ্ন দুপুর কিংবা মৌন বিকেল, মন খারাপে বা আনন্দ-উল্লাসে গান শোনার ইচ্ছে জাগে প্রায় সবারই। তবে যা-ই বলি না কেন, গিটার, দোতারা, বাঁশি, কিবোর্ড ইত্যাদি বাদ্যযন্ত্রের ঠিকঠাক আওয়াজ শুনতে না পেলে প্রাণ জুড়াবে না। আর তাই এসব যন্ত্রানুষঙ্গের আওয়াজ আলাদা করে পেতে হলে চাই একটি ভালো মানের সাউন্ড বক্স বা স্পিকার।
সাউন্ড সিস্টেমের আছে নানা ধরন। যেমন ২: ১, ৩: ১, ৪:১, ৫: ১; ৭: ২ স্পিকারের সাউন্ড সিস্টেম। এগুলো হলো শব্দের আউটপুট আর বেজ অ্যাম্পের সংখ্যার অনুপাত। কোনো গান বাজলে তার সঙ্গে বেজের যে বিটগুলো পড়ে, সেসব দারুণভাবে উপভোগ করা যায় বেজ অ্যাম্পে। চাইলে এর সঙ্গে আবার ছোট ছোট উফারও ব্যবহার করা যায়।
সাউন্ড সিস্টেম বাড়িতে থাকলেই তো আর হলো না, চাই সঠিক সাউন্ডও। তাই জেনে রাখা জরুরি ভালো সাউন্ড পেতে হলে করণীয় কী।
ভলিউম: ভলিউম ঠিকঠাক পয়েন্টে দেওয়া না থাকলে শোনার কাজটি ঠিকমতো হবে না। কখনো হয়তো উচ্চ শব্দে শোনা যাবে আবার কখনো খুবই আস্তে। ঝিরঝির শব্দও শোনা যেতে পারে। কিন্তু স্পষ্ট করে কিছু বোঝা যাবে না। তাই ভলিউম ঠিক করে নিতে হবে।
সেটিংস: টিভি বা অন্য যেকোনো ডিভাইসের সাউন্ডের যন্ত্র কেনার পর তার সাউন্ড মোডগুলো দেখে নিতে হবে। সেটিংসে গিয়ে বেজ কমিয়ে ট্রেবল
বাড়িয়ে যা-ই শুনুন না কেন, পরিষ্কার শোনা যাবে।
ওয়্যারলেস হেডফোন: এখন ব্লুটুথের সাহায্যে চলমান ডলবি ডিজিটাল সাউন্ড সিস্টেম পাওয়া যায়। এটি ব্যবহারের ক্ষেত্রে ডিভাইস থেকে বেশি দূরে যাওয়া যাবে না। উৎস ডিভাইস থেকে দূরে চলে গেলে এর সাউন্ড কোয়ালিটি খারাপ হয়। এ ধরনের হেডফোনে সাউন্ড বেশি বাড়ানো উচিত নয়। এতে কানের ক্ষতি করতে পারে।
মাল্টি স্পিকার সাউন্ড সিস্টেম: যাঁরা টিভি দর্শক বা টিভি থেকে মানসম্মত সাউন্ড পেতে চান, তাঁরা চাইলে টিভির বদলে আলাদা স্পিকার ব্যবহার করতে পারেন। এ ক্ষেত্রে টিভির আউটপুট জ্যাকের সঙ্গে কানেকশন দিলেই স্পিকারে সাউন্ড আসবে এবং বাইরের স্পিকারের সাউন্ড টিভির বিল্ট ইন স্পিকার থেকে ভালো হবে।
বাজার ঘুরে: এসব সাউন্ড সিস্টেমেও আছে নানান ধরন-ধারণ। সেসব বুঝে দরদামেও আছে ওঠানামা। ৫০০ টাকা থেকে শুরু করে লাখ টাকার পণ্যও আছে বাজারে।
ট্রান্সকম, প্যানাসনিক, ফিলিপস, সনি ইত্যাদি ব্র্যান্ডের সাউন্ড সিস্টেম পাওয়া যায়। এগুলোর দাম ২৫ হাজার থেকে শুরু করে ১ লাখ ৫০ হাজার টাকা পর্যন্ত হয়ে থাকে। এ ছাড়া লজিটেক, ইনটেক্স, গোল্ডব্রিজ, নিউম্যান, ব্ল্যাকক্যাট, ম্যাজিক বিভিন্ন কোম্পানির সাউন্ড বক্স বাজারে পাওয়া যায়।
সাউন্ড সিস্টেমের যত্নআত্তি
মডেল: তানজিনা, ছবি: মঞ্জু আলম
মগ্ন দুপুর কিংবা মৌন বিকেল, মন খারাপে বা আনন্দ-উল্লাসে গান শোনার ইচ্ছে জাগে প্রায় সবারই। তবে যা-ই বলি না কেন, গিটার, দোতারা, বাঁশি, কিবোর্ড ইত্যাদি বাদ্যযন্ত্রের ঠিকঠাক আওয়াজ শুনতে না পেলে প্রাণ জুড়াবে না। আর তাই এসব যন্ত্রানুষঙ্গের আওয়াজ আলাদা করে পেতে হলে চাই একটি ভালো মানের সাউন্ড বক্স বা স্পিকার।
সাউন্ড সিস্টেমের আছে নানা ধরন। যেমন ২: ১, ৩: ১, ৪:১, ৫: ১; ৭: ২ স্পিকারের সাউন্ড সিস্টেম। এগুলো হলো শব্দের আউটপুট আর বেজ অ্যাম্পের সংখ্যার অনুপাত। কোনো গান বাজলে তার সঙ্গে বেজের যে বিটগুলো পড়ে, সেসব দারুণভাবে উপভোগ করা যায় বেজ অ্যাম্পে। চাইলে এর সঙ্গে আবার ছোট ছোট উফারও ব্যবহার করা যায়।
সাউন্ড সিস্টেম বাড়িতে থাকলেই তো আর হলো না, চাই সঠিক সাউন্ডও। তাই জেনে রাখা জরুরি ভালো সাউন্ড পেতে হলে করণীয় কী।
ভলিউম: ভলিউম ঠিকঠাক পয়েন্টে দেওয়া না থাকলে শোনার কাজটি ঠিকমতো হবে না। কখনো হয়তো উচ্চ শব্দে শোনা যাবে আবার কখনো খুবই আস্তে। ঝিরঝির শব্দও শোনা যেতে পারে। কিন্তু স্পষ্ট করে কিছু বোঝা যাবে না। তাই ভলিউম ঠিক করে নিতে হবে।
সেটিংস: টিভি বা অন্য যেকোনো ডিভাইসের সাউন্ডের যন্ত্র কেনার পর তার সাউন্ড মোডগুলো দেখে নিতে হবে। সেটিংসে গিয়ে বেজ কমিয়ে ট্রেবল
বাড়িয়ে যা-ই শুনুন না কেন, পরিষ্কার শোনা যাবে।
ওয়্যারলেস হেডফোন: এখন ব্লুটুথের সাহায্যে চলমান ডলবি ডিজিটাল সাউন্ড সিস্টেম পাওয়া যায়। এটি ব্যবহারের ক্ষেত্রে ডিভাইস থেকে বেশি দূরে যাওয়া যাবে না। উৎস ডিভাইস থেকে দূরে চলে গেলে এর সাউন্ড কোয়ালিটি খারাপ হয়। এ ধরনের হেডফোনে সাউন্ড বেশি বাড়ানো উচিত নয়। এতে কানের ক্ষতি করতে পারে।
মাল্টি স্পিকার সাউন্ড সিস্টেম: যাঁরা টিভি দর্শক বা টিভি থেকে মানসম্মত সাউন্ড পেতে চান, তাঁরা চাইলে টিভির বদলে আলাদা স্পিকার ব্যবহার করতে পারেন। এ ক্ষেত্রে টিভির আউটপুট জ্যাকের সঙ্গে কানেকশন দিলেই স্পিকারে সাউন্ড আসবে এবং বাইরের স্পিকারের সাউন্ড টিভির বিল্ট ইন স্পিকার থেকে ভালো হবে।
বাজার ঘুরে: এসব সাউন্ড সিস্টেমেও আছে নানান ধরন-ধারণ। সেসব বুঝে দরদামেও আছে ওঠানামা। ৫০০ টাকা থেকে শুরু করে লাখ টাকার পণ্যও আছে বাজারে।
ট্রান্সকম, প্যানাসনিক, ফিলিপস, সনি ইত্যাদি ব্র্যান্ডের সাউন্ড সিস্টেম পাওয়া যায়। এগুলোর দাম ২৫ হাজার থেকে শুরু করে ১ লাখ ৫০ হাজার টাকা পর্যন্ত হয়ে থাকে। এ ছাড়া লজিটেক, ইনটেক্স, গোল্ডব্রিজ, নিউম্যান, ব্ল্যাকক্যাট, ম্যাজিক বিভিন্ন কোম্পানির সাউন্ড বক্স বাজারে পাওয়া যায়।
সাউন্ড সিস্টেমের যত্নআত্তি
মডেল: তানজিনা, ছবি: মঞ্জু আলম
যুক্তরাষ্ট্রের একটি স্টার্টআপ প্রতিষ্ঠান বিশ্বের প্রথম ‘ফ্লাইং কার’ বা উড়ন্ত গাড়ি উদ্ভাবনের দাবি করেছে। সম্প্রতি প্রতিষ্ঠানটি ক্যালিফোর্নিয়ার একটি দাঁড়ানো গাড়ির ওপর দিয়ে উড়ে যাওয়ার সফল পরীক্ষা চালিয়েছে।
১৩ ঘণ্টা আগেপ্রযুক্তি জগতে স্মার্টফোন নিয়ে অ্যাপল ও স্যামসাংয়ের প্রতিযোগিতা বরাবরই আলোচনার কেন্দ্রে থাকে। ২০১৪ সালে বড় পর্দার ফোনে এগিয়ে ছিল স্যামসাং, আর অ্যাপল ভক্তরা চাইছিলেন একটি বড় স্ক্রিনের আইফোন। অবশেষে আইফোন ৬ আনার মাধ্যমে অ্যাপল সেই দাবি পূরণ করে। সেবার জয় হয়েছিল অ্যাপলের।
১৪ ঘণ্টা আগেব্যাংক অ্যাকাউন্ট ও ডিজিটাল পরিচয় চুরির নতুন এক কৌশলে প্রতারণার শিকার হচ্ছেন বহু ব্যবহারকারী। প্রতারণার এই নতুন রূপটি পরিচিত হচ্ছে ‘হোয়াটসঅ্যাপ স্ক্রিন-শেয়ারিং প্রতারণা’ নামে। সরল এই কৌশলেই প্রতারকেরা ব্যবহারকারীর একান্ত ব্যক্তিগত তথ্য ও ব্যাংক অ্যাক্সেস হাতিয়ে নিচ্ছে বলে সতর্ক করেছে বিভিন্ন সাইবার
১৫ ঘণ্টা আগেবর্তমান সময়ে প্রযুক্তি জগতে অ্যাপল সম্ভবত সবচেয়ে বেশি পরিচিত এবং প্রভাবশালী একটি প্রতিষ্ঠান। উদ্ভাবনী শক্তি, সাধারণ ডিজাইন এবং উচ্চমানের পণ্যের জন্য অ্যাপলের আলাদা একটি খ্যাতি রয়েছে। আজকের দিনে অ্যাপল শুধু একটি হার্ডওয়্যার নির্মাতা নয়, বরং এটি একটি সাংস্কৃতিক প্রতীক। প্রতিটি নতুন আইফোন বা ম্যাকবুকের
১৭ ঘণ্টা আগে