প্রযুক্তি ডেস্ক
নতুন রূপে পুরো বিশ্বকে আবার নাস্তানাবুদ করছে করোনা মহামারি। এর নতুন ধরন ওমিক্রনে টালমাটাল পশ্চিমা দেশগুলো। এর প্রভাবে পুনরায় অর্থনৈতিক মন্দা ঠেকাতে আগেভাগেই বড় প্রতিষ্ঠানগুলোকে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হচ্ছে। পিছিয়ে নেই প্রযুক্তি জায়ান্ট অ্যাপল। প্রত্যেক কর্মকর্তা-কর্মচারীর অফিসে ঢোকার নতুন নিয়ম দিয়েছে প্রতিষ্ঠানটি। সবার কাছে থাকতে হবে করোনা টিকার বুস্টার ডোজ নেওয়ার সনদ।
অ্যাপলের অভ্যন্তরীণ ই-মেইলের বরাত দিয়ে গতকাল শনিবার দ্য ভার্জ এক প্রতিবেদনে এ কথা জানিয়েছে। বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, আগামী ২৪ জানুয়ারির মধ্যে যাঁরা টিকার বুস্টার ডোজ নেওয়ার প্রমাণ জমা দেননি, অফিসে ঢোকার ক্ষেত্রে তাঁদের করোনা শনাক্তের পরীক্ষা করাতে হবে। তাতে যাঁদের নেগেটিভ ফল আসবে, তাঁদেরই কেবল অফিসে ঢুকতে দেওয়া হবে।
মূলত করোনার নতুন ধরন ওমিক্রনের সংক্রমণ ঠেকাতেই এ পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে বলে ধারণা করা হচ্ছে। যদিও এ বিষয়ে রয়টার্সের কাছে তাৎক্ষণিক কোনো মন্তব্য করেননি অ্যাপলের কোনো উচ্চপদস্থ কর্মকর্তা।
যুক্তরাষ্ট্রে ওমিক্রনের সংক্রমণ বেড়ে যাওয়ায় দেশটির প্রতিষ্ঠানগুলো তাদের কর্মচারীদের অফিসে প্রবেশের ক্ষেত্রে আরও কঠোর নিয়ম আরোপ করছে। শুধু তাই নয়, করোনা টিকার বুস্টার ডোজ বাধ্যতামূলক করা হচ্ছে। এই যেমন চলতি সপ্তাহে একই পথে হেঁটেছে ফেসবুকের মূল প্রতিষ্ঠান মেটা।
এদিকে গত শুক্রবার অ্যালফাবেট ইনকরপোরেটেডের প্রতিষ্ঠান গুগল জানিয়েছিল, যুক্তরাষ্ট্রের অফিসগুলোতে প্রতি সপ্তাহে কর্মীদের বাধ্যতামূলক করোনার টেস্ট করার সাময়িক নীতি গ্রহণ করা হচ্ছে। অন্যদিকে রয়টার্স জানিয়েছে, করোনা টিকার বুস্টার ডোজ নেওয়ার জন্য মার্কিন গুদামকর্মীদের ৪০ ডলার দেওয়ার ঘোষণা দিয়েছে যুক্তরাষ্ট্রের ই-কমার্স প্রতিষ্ঠান আমাজন ।
নতুন রূপে পুরো বিশ্বকে আবার নাস্তানাবুদ করছে করোনা মহামারি। এর নতুন ধরন ওমিক্রনে টালমাটাল পশ্চিমা দেশগুলো। এর প্রভাবে পুনরায় অর্থনৈতিক মন্দা ঠেকাতে আগেভাগেই বড় প্রতিষ্ঠানগুলোকে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হচ্ছে। পিছিয়ে নেই প্রযুক্তি জায়ান্ট অ্যাপল। প্রত্যেক কর্মকর্তা-কর্মচারীর অফিসে ঢোকার নতুন নিয়ম দিয়েছে প্রতিষ্ঠানটি। সবার কাছে থাকতে হবে করোনা টিকার বুস্টার ডোজ নেওয়ার সনদ।
অ্যাপলের অভ্যন্তরীণ ই-মেইলের বরাত দিয়ে গতকাল শনিবার দ্য ভার্জ এক প্রতিবেদনে এ কথা জানিয়েছে। বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, আগামী ২৪ জানুয়ারির মধ্যে যাঁরা টিকার বুস্টার ডোজ নেওয়ার প্রমাণ জমা দেননি, অফিসে ঢোকার ক্ষেত্রে তাঁদের করোনা শনাক্তের পরীক্ষা করাতে হবে। তাতে যাঁদের নেগেটিভ ফল আসবে, তাঁদেরই কেবল অফিসে ঢুকতে দেওয়া হবে।
মূলত করোনার নতুন ধরন ওমিক্রনের সংক্রমণ ঠেকাতেই এ পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে বলে ধারণা করা হচ্ছে। যদিও এ বিষয়ে রয়টার্সের কাছে তাৎক্ষণিক কোনো মন্তব্য করেননি অ্যাপলের কোনো উচ্চপদস্থ কর্মকর্তা।
যুক্তরাষ্ট্রে ওমিক্রনের সংক্রমণ বেড়ে যাওয়ায় দেশটির প্রতিষ্ঠানগুলো তাদের কর্মচারীদের অফিসে প্রবেশের ক্ষেত্রে আরও কঠোর নিয়ম আরোপ করছে। শুধু তাই নয়, করোনা টিকার বুস্টার ডোজ বাধ্যতামূলক করা হচ্ছে। এই যেমন চলতি সপ্তাহে একই পথে হেঁটেছে ফেসবুকের মূল প্রতিষ্ঠান মেটা।
এদিকে গত শুক্রবার অ্যালফাবেট ইনকরপোরেটেডের প্রতিষ্ঠান গুগল জানিয়েছিল, যুক্তরাষ্ট্রের অফিসগুলোতে প্রতি সপ্তাহে কর্মীদের বাধ্যতামূলক করোনার টেস্ট করার সাময়িক নীতি গ্রহণ করা হচ্ছে। অন্যদিকে রয়টার্স জানিয়েছে, করোনা টিকার বুস্টার ডোজ নেওয়ার জন্য মার্কিন গুদামকর্মীদের ৪০ ডলার দেওয়ার ঘোষণা দিয়েছে যুক্তরাষ্ট্রের ই-কমার্স প্রতিষ্ঠান আমাজন ।
ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠানের কার্যক্রমে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা এআই অন্তভুক্ত করলে বিভিন্ন কাজ দ্রুত ও সহজভাবে করা যায়। তাই এআই নিয়ে অতী উৎসাহী ব্যবসায়ীরা। তবে এই প্রযুক্তি ব্যবহার নিয়ে সংশয়ে রয়েছেন প্রতিষ্ঠানের কর্মীরা। বিশেষ করে নেতৃত্ব পর্যায়ে এই প্রযুক্তি সম্পর্কে ধারণার অভাব থাকায় সংস্থাগুলোর মধ্যে...
২ ঘণ্টা আগেটেক জায়ান্ট গুগল তার ‘প্ল্যাটফর্মস অ্যান্ড ডিভাইস’ দলে কাজ করা যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক কর্মীদের জন্য একটি ‘ভলিউন্টারি এক্সিট’ প্রোগ্রাম চালু করছে। অর্থাৎ এই বিভাগে কর্মীরা স্বেচ্ছায় পদত্যাগ করতে পারবে। পিক্সেল এবং অ্যান্ড্রয়েড প্রকল্পগুলো একত্রিত করে গত বছর এই ডিভিশন তৈরি করে প্ল্যাটফর্মটি।
৩ ঘণ্টা আগেহোয়াটসঅ্যাপে ১০০ সাংবাদিক ও বিশিষ্ট ব্যক্তির ওপর নজরদারি করেছে ইসরায়েলি সংস্থা প্যারাগন সলিউশনস। মেটা-মালিকানাধীন এই ম্যাসেজিং অ্যাপের এক কর্মী জানিয়েছে, কিছু হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারী অ্যাকাউন্ট ‘সম্ভবত আক্রান্ত’ হয়েছে স্পাইওয়্যারের মাধ্যমে। তাদের ডিভাইসের নিরাপত্তা নিয়ে সতর্ক করা হয়েছে।
৫ ঘণ্টা আগেযখন ডিপসিকের কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা এআই প্রযুক্তি পুরো বিশ্বের নজর কাড়ছে, তখন একটি পুরোনো জাপানি ধারণা আবার আলোচনায় উঠে এসেছে। আর সেটি হলো ‘কাইজেন’। এর অর্থ অবিচ্ছিন্ন উন্নতি। আজকাল কাইজেনের ধারণাটি শুধু জাপান নয়, চীনের জন্যও শক্তিশালী এক কৌশল হিসেবে আত্মপ্রকাশ করেছে। পশ্চিমা বিশ্বের জন্য এটি উদ্বেগ
২১ ঘণ্টা আগে