আয়শা আফরোজা
আপনার জীবদ্দশায় হয়তো একবারই দেখতে পাবেন, এমন একটি মহাজাগতিক বস্তু হলো ধূমকেতু। ঝাঁটার মতো দেখতে উজ্জ্বল বস্তুটি সৌরজগতের বড় বিস্ময়।
জার্মান গণিতবিদ ও জ্যোতির্বিজ্ঞানী ইয়োহানেস কেপলার বলেন, ধূমকেতু মহাকাশে সরলরেখায় চলাচলের সময় হঠাৎ সৌরজগতে ঢুকে পড়ে এবং পৃথিবীর কাছ দিয়ে যাওয়ার সময় একবার দেখা দিয়ে চলে যায়, আর কখনো ফিরে আসে না। কেপলারের এমনটি বলার কারণ, দীর্ঘ সময় পর একবার পৃথিবীর আকাশে ধূমকেতুর দেখা মেলে।
বিশ্বের আকাশে এবার দেখা যেতে পারে এক উজ্জ্বল ধূমকেতু, যা হবে ১ লাখ ৬০ হাজার বছরের মধ্যে বিরল ঘটনা।
যুক্তরাষ্ট্রের মহাকাশ গবেষণা সংস্থা নাসা জানিয়েছে, ১৩ জানুয়ারি ধূমকেতুটি পেরিহেলিয়নে অবস্থান করছিল। এটি এমন একটি পয়েন্ট, যা সূর্যের সবচেয়ে নিকটবর্তী। জ্যোতির্বিজ্ঞানীরা ধূমকেতুটির নাম দিয়েছেন সি/২০২৪ জি৩ (অ্যাটলাস)। এ ধূমকেতু খালি চোখে দেখার মতো যথেষ্ট উজ্জ্বল হবে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
নাসার টেরেস্ট্রিয়াল-ইমপ্যাক্ট লাস্ট অ্যালার্ট সিস্টেমে গত বছর ধূমকেতু সি/২০২৪ জি৩ (অ্যাটলাস) শনাক্ত হয়। তবে কোন কোন জায়গা থেকে এটি দেখা যাবে, তা এখনো অজানা। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, এটি শুক্র গ্রহের মতো উজ্জ্বল হতে পারে এবং ভালোভাবে দেখা যেতে পারে পৃথিবীর দক্ষিণ গোলার্ধ থেকে।
বিশ্লেষকেরা জানান, যুক্তরাজ্যসহ উত্তর গোলার্ধের অন্যান্য দেশ থেকে এ ধূমকেতু দেখা কঠিন হতে পারে। কিংস কলেজ লন্ডনের অ্যাস্ট্রোপার্টিকল ফিজিকস ও কসমোলজির গবেষক শ্যাম বালাজি জানিয়েছেন, ধূমকেতুটির বর্তমান গতিপথের হিসাব অনুযায়ী, এটি প্রায় ৮ দশমিক ৩ মিলিয়ন বা ৮৩ লাখ মাইল দূর থেকে সূর্যকে অতিক্রম করবে। দক্ষিণ গোলার্ধে বসবাসকারী লোকজন সূর্যোদয়ের আগে পূর্ব দিগন্তে এ ধূমকেতু দেখতে পাবে এবং পেরিহেলিয়নের পর সূর্যাস্ত শেষে পশ্চিম দিগন্তে দেখা যাবে। এটি দক্ষিণ গোলার্ধ থেকে ভালোভাবে দেখা যেতে পারে।
শ্যাম বালাজি বলেন, এ ধূমকেতু দেখার সুযোগের বিষয়টি নির্ভর করছে স্থানীয় পারিপার্শ্বিক অবস্থা এবং এর আচরণের ওপর। অন্য সব ধূমকেতুর সঙ্গে তুলনা করলে এর দৃশ্যময়তা ও উজ্জ্বলতা বেশি হতে পারে।
সম্প্রতি নাসার নভোচারী ডন পেটিট সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে এ ধূমকেতুর একটি ছবি শেয়ার করেন। আন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশন থেকে তোলা হয়েছিল সেটি।
ধূমকেতু হলো হিমায়িত গ্যাস, শিলা ও ধূলিকণার বরফের দেহ, যা সূর্যের কাছাকাছি যাওয়ার সময় উষ্ণ হয়ে গ্যাস নির্গত করে। ১৬৮০ সালে জার্মান জ্যোতির্বিজ্ঞানী গটফ্রিড কির্চ প্রথম টেলিস্কোপ দিয়ে ধূমকেতু আবিষ্কার করেন।
আপনার জীবদ্দশায় হয়তো একবারই দেখতে পাবেন, এমন একটি মহাজাগতিক বস্তু হলো ধূমকেতু। ঝাঁটার মতো দেখতে উজ্জ্বল বস্তুটি সৌরজগতের বড় বিস্ময়।
জার্মান গণিতবিদ ও জ্যোতির্বিজ্ঞানী ইয়োহানেস কেপলার বলেন, ধূমকেতু মহাকাশে সরলরেখায় চলাচলের সময় হঠাৎ সৌরজগতে ঢুকে পড়ে এবং পৃথিবীর কাছ দিয়ে যাওয়ার সময় একবার দেখা দিয়ে চলে যায়, আর কখনো ফিরে আসে না। কেপলারের এমনটি বলার কারণ, দীর্ঘ সময় পর একবার পৃথিবীর আকাশে ধূমকেতুর দেখা মেলে।
বিশ্বের আকাশে এবার দেখা যেতে পারে এক উজ্জ্বল ধূমকেতু, যা হবে ১ লাখ ৬০ হাজার বছরের মধ্যে বিরল ঘটনা।
যুক্তরাষ্ট্রের মহাকাশ গবেষণা সংস্থা নাসা জানিয়েছে, ১৩ জানুয়ারি ধূমকেতুটি পেরিহেলিয়নে অবস্থান করছিল। এটি এমন একটি পয়েন্ট, যা সূর্যের সবচেয়ে নিকটবর্তী। জ্যোতির্বিজ্ঞানীরা ধূমকেতুটির নাম দিয়েছেন সি/২০২৪ জি৩ (অ্যাটলাস)। এ ধূমকেতু খালি চোখে দেখার মতো যথেষ্ট উজ্জ্বল হবে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
নাসার টেরেস্ট্রিয়াল-ইমপ্যাক্ট লাস্ট অ্যালার্ট সিস্টেমে গত বছর ধূমকেতু সি/২০২৪ জি৩ (অ্যাটলাস) শনাক্ত হয়। তবে কোন কোন জায়গা থেকে এটি দেখা যাবে, তা এখনো অজানা। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, এটি শুক্র গ্রহের মতো উজ্জ্বল হতে পারে এবং ভালোভাবে দেখা যেতে পারে পৃথিবীর দক্ষিণ গোলার্ধ থেকে।
বিশ্লেষকেরা জানান, যুক্তরাজ্যসহ উত্তর গোলার্ধের অন্যান্য দেশ থেকে এ ধূমকেতু দেখা কঠিন হতে পারে। কিংস কলেজ লন্ডনের অ্যাস্ট্রোপার্টিকল ফিজিকস ও কসমোলজির গবেষক শ্যাম বালাজি জানিয়েছেন, ধূমকেতুটির বর্তমান গতিপথের হিসাব অনুযায়ী, এটি প্রায় ৮ দশমিক ৩ মিলিয়ন বা ৮৩ লাখ মাইল দূর থেকে সূর্যকে অতিক্রম করবে। দক্ষিণ গোলার্ধে বসবাসকারী লোকজন সূর্যোদয়ের আগে পূর্ব দিগন্তে এ ধূমকেতু দেখতে পাবে এবং পেরিহেলিয়নের পর সূর্যাস্ত শেষে পশ্চিম দিগন্তে দেখা যাবে। এটি দক্ষিণ গোলার্ধ থেকে ভালোভাবে দেখা যেতে পারে।
শ্যাম বালাজি বলেন, এ ধূমকেতু দেখার সুযোগের বিষয়টি নির্ভর করছে স্থানীয় পারিপার্শ্বিক অবস্থা এবং এর আচরণের ওপর। অন্য সব ধূমকেতুর সঙ্গে তুলনা করলে এর দৃশ্যময়তা ও উজ্জ্বলতা বেশি হতে পারে।
সম্প্রতি নাসার নভোচারী ডন পেটিট সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে এ ধূমকেতুর একটি ছবি শেয়ার করেন। আন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশন থেকে তোলা হয়েছিল সেটি।
ধূমকেতু হলো হিমায়িত গ্যাস, শিলা ও ধূলিকণার বরফের দেহ, যা সূর্যের কাছাকাছি যাওয়ার সময় উষ্ণ হয়ে গ্যাস নির্গত করে। ১৬৮০ সালে জার্মান জ্যোতির্বিজ্ঞানী গটফ্রিড কির্চ প্রথম টেলিস্কোপ দিয়ে ধূমকেতু আবিষ্কার করেন।
চীনের শীর্ষস্থানীয় প্রযুক্তি কোম্পানি হুয়াওয়ের নতুন স্মার্টফোন সিরিজ ‘পুরা ৮০’ উন্মোচন হবে আগামী ১১ জুন। এর সঙ্গে একাধিক স্মার্ট পণ্যও উন্মোচন করবে বলে আনুষ্ঠানিকভাবে ঘোষণা দিয়েছে কোম্পানিটি।
৮ ঘণ্টা আগেকৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা তথা এআই—এর সর্বশেষ মডেলগুলো ব্যবহারকারীদের কাছে মিথ্যা বলছে। এমনই অভিযোগ করেছেন এআই গডফাদারদের একজন কানাডার শিক্ষাবিদ জোশুয়া বেনজিও। তিনি বলেছেন, কেবল মিথ্যা বলাই নয়, আরও অনেক বিপজ্জনক বৈশিষ্ট্য দেখাচ্ছে এআই।
৮ ঘণ্টা আগেকৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) প্রযুক্তিতে দক্ষ যুক্তরাজ্যের কর্মীরা গড়ে ১১ শতাংশ বেশি আয় করেন। বিশ্বের শীর্ষস্থানীয় পেশাজীবী প্রতিষ্ঠান পিডব্লিউসির এক নতুন গবেষণায় এমনই তথ্য উঠে এসেছে। ২০২৫ গ্লোবাল এআই জবস ব্যারোমিটার শীর্ষক এই গবেষণায় বলা হয়, যেসব খাতে এআইয়ের মাধ্যমে কাজের একটি অংশ স্বয়ংক্রিয় হয়ে যাচ্ছ
৯ ঘণ্টা আগেহোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য আসছে এক বহুল প্রত্যাশিত নতুন ফিচার—ইউজারনেম। এই সুবিধার মাধ্যমে এখন ব্যবহারকারীরা ফোন নম্বর গোপন রেখেও অন্যদের সঙ্গে যোগাযোগ করতে পারবেন।
৯ ঘণ্টা আগে