ইউরোপীয় ইউনিয়নে আইফোন ও অ্যাপলের অন্যান্য ডিভাইসে নিজস্ব অ্যাপ স্টোর ছাড়াও অন্য অ্যাপ স্টোর ব্যবহারের সুবিধা আসছে। আগামী মার্চ থেকে এই সুবিধা পাওয়া যাবে বলে বিবিসি এক প্রতিবেদনে জানিয়েছে।
গ্রাহকদের তথ্যের গোপনীয়তা রক্ষা করে তা সব সময় গুরুত্ব দিয়েছে অ্যাপল। কোম্পানির অ্যাপ স্টোরের বাইরে থার্ড পার্টির সফটওয়্যার ডাউনলোড ও ব্যবহার করার অনুমতি ডিভাইসে দেওয়া হয় না। এই নিয়মের মাধ্যমে কোম্পানিটি একচেটিয়া ব্যবসা করছে বলে অভিযোগ উঠেছে। কারণ অ্যাপল স্টোর ছাড়া অন্যান্য অ্যাপ ডিভাইসে ব্যবহার করতে পারে না গ্রাহকেরা এবং স্টোরে অ্যাপ রাখার জন্য ডেভেলপারদের ৩০ শতাংশ কমিশন দিতে হয়। এর ফলে যে ডেভেলপাররা অ্যাপলের মানদণ্ড পূরণে বা ফি প্রদান করতে ব্যর্থ হয়, তারা অ্যাপলের কোটি কোটি গ্রাহকের কাছে তাদের অ্যাপগুলো পৌঁছাতে পারে না।
এই পরিবর্তন এখনই যুক্তরাজ্যের ডিভাইসে দেখা যাবে না। যুক্তরাজ্যের ডিজিটাল মার্কেটস অ্যাক্ট বর্তমানে দেশটির পার্লামেন্টে যাচাই-বাছাই চলছে। অ্যাপলের এই সিদ্ধান্তের অনুরূপ নিয়ম তৈরির চিন্তাভাবনা করছে দেশটি।
অ্যাপলে নীতির বিরোধিতা করে অ্যাপ স্টোর থেকে জনপ্রিয় গেমগুলো সরিয়ে ফেলে ফোর্টনাইট গেমের প্রস্তুতকারক কোম্পানি এপিক গেমস। ২০২০ সাল থেকে অ্যাপ স্টোরে গেমগুলো পাওয়া যাচ্ছে না। তবে ওয়েবসাইটের মাধ্যমে অ্যাপল ডিভাইসে গেমগুলো খেলা যায়। নতুন নীতি অনুসারে ফোর্টনাইট অ্যাপটি অন্য অ্যাপ স্টোর থেকে ইনস্টল করে আইফোনের গ্রাহকেরা ব্যবহার করতে পারবে।
ইউরোপীয় ইউনিয়ন ডিজিটাল মার্কেটস অ্যাক্ট (DMA) কার্যকর করার কয়েক মাস পর অ্যাপলের নীতিতে এই পরিবর্তন এল। এই নতুন আইনের লক্ষ্য হলো—প্রতিষ্ঠিত ও ছোট কোম্পানিগুলোর জন্য বাজারের প্রতিযোগিতাকে আরও ন্যায্য করতে সার্চ ইঞ্জিন ও অ্যাপ স্টোরের মতো সেবা দেয় এমন বড় কোম্পানিগুলো নিয়ন্ত্রণ করা।
অ্যাপলের ডিভাইসে ডিফল্ট ব্রাউজার হিসেবে থাকে সাফারি। অর্থাৎ কোনো লিংক খুললে তা স্বয়ংক্রিয়ভাবে সাফারি ব্রাউজারে খুলে যায়। তবে ইউরোপীয় ইউনিয়নের গ্রাহকদের পছন্দমতো ব্রাউজার ব্যবহার করার সুবিধা দেওয়ার বিষয়েও চিন্তাভাবনা করছে।
থার্ড পার্ট অ্যাপ ও স্টোর ব্যবহারের মাধ্যমে ডিভাইসের নিরাপত্তাও বিঘ্নিত হতে পারে বলে গ্রাহকদের সতর্ক করেছে অ্যাপল। এর মাধ্যমে বিভিন্ন ম্যালওয়্যার বা ভাইরাস এসব অ্যাপের মাধ্যমে ডিভাইসে ঢুকে পড়তে পারে।
অ্যাপল বলছে, ‘আমরা আজ যে পরিবর্তনগুলো ঘোষণা করছি, তা ইউরোপীয় ইউনিয়নে ডিজিটাল মার্কেটস অ্যাক্টের নিয়মগুলো মেনে চলে। গোপনীয়তা ও নিরাপত্তার হুমকি থেকে ইউরোপীয় ইউনিয়নের গ্রাহকদের রক্ষা করতে এই নিয়মগুলো সহায়তা করে ৷’
উচ্চমূল্যের ডিভাইসগুলো গ্রাহকদের ডেটার অতিরিক্ত নিরাপত্তা দেয় বলে জানিয়েছে যুক্তরাষ্ট্রের টেক জায়ান্টটি।
অ্যান্ড্রয়েডে বিভিন্ন স্টোর থেকে অ্যাপ স্টোর করা যায়। তাই অ্যাপল থেকেও এসব ডিভাইসে ভাইরাসের আক্রমণ বেশি হয়।
ইউরোপীয় ইউনিয়নের নতুন নিয়ম ও যুক্তরাজ্যের প্রস্তাবনাগুলো অন্যান্য প্রযুক্তি কোম্পানিকে সাফল্যের সঙ্গে প্রতিযোগিতামূলক বাজারে টিকে থাকার জন্য সাহায্য করবে।
ইউরোপীয় ইউনিয়নে আইফোন ও অ্যাপলের অন্যান্য ডিভাইসে নিজস্ব অ্যাপ স্টোর ছাড়াও অন্য অ্যাপ স্টোর ব্যবহারের সুবিধা আসছে। আগামী মার্চ থেকে এই সুবিধা পাওয়া যাবে বলে বিবিসি এক প্রতিবেদনে জানিয়েছে।
গ্রাহকদের তথ্যের গোপনীয়তা রক্ষা করে তা সব সময় গুরুত্ব দিয়েছে অ্যাপল। কোম্পানির অ্যাপ স্টোরের বাইরে থার্ড পার্টির সফটওয়্যার ডাউনলোড ও ব্যবহার করার অনুমতি ডিভাইসে দেওয়া হয় না। এই নিয়মের মাধ্যমে কোম্পানিটি একচেটিয়া ব্যবসা করছে বলে অভিযোগ উঠেছে। কারণ অ্যাপল স্টোর ছাড়া অন্যান্য অ্যাপ ডিভাইসে ব্যবহার করতে পারে না গ্রাহকেরা এবং স্টোরে অ্যাপ রাখার জন্য ডেভেলপারদের ৩০ শতাংশ কমিশন দিতে হয়। এর ফলে যে ডেভেলপাররা অ্যাপলের মানদণ্ড পূরণে বা ফি প্রদান করতে ব্যর্থ হয়, তারা অ্যাপলের কোটি কোটি গ্রাহকের কাছে তাদের অ্যাপগুলো পৌঁছাতে পারে না।
এই পরিবর্তন এখনই যুক্তরাজ্যের ডিভাইসে দেখা যাবে না। যুক্তরাজ্যের ডিজিটাল মার্কেটস অ্যাক্ট বর্তমানে দেশটির পার্লামেন্টে যাচাই-বাছাই চলছে। অ্যাপলের এই সিদ্ধান্তের অনুরূপ নিয়ম তৈরির চিন্তাভাবনা করছে দেশটি।
অ্যাপলে নীতির বিরোধিতা করে অ্যাপ স্টোর থেকে জনপ্রিয় গেমগুলো সরিয়ে ফেলে ফোর্টনাইট গেমের প্রস্তুতকারক কোম্পানি এপিক গেমস। ২০২০ সাল থেকে অ্যাপ স্টোরে গেমগুলো পাওয়া যাচ্ছে না। তবে ওয়েবসাইটের মাধ্যমে অ্যাপল ডিভাইসে গেমগুলো খেলা যায়। নতুন নীতি অনুসারে ফোর্টনাইট অ্যাপটি অন্য অ্যাপ স্টোর থেকে ইনস্টল করে আইফোনের গ্রাহকেরা ব্যবহার করতে পারবে।
ইউরোপীয় ইউনিয়ন ডিজিটাল মার্কেটস অ্যাক্ট (DMA) কার্যকর করার কয়েক মাস পর অ্যাপলের নীতিতে এই পরিবর্তন এল। এই নতুন আইনের লক্ষ্য হলো—প্রতিষ্ঠিত ও ছোট কোম্পানিগুলোর জন্য বাজারের প্রতিযোগিতাকে আরও ন্যায্য করতে সার্চ ইঞ্জিন ও অ্যাপ স্টোরের মতো সেবা দেয় এমন বড় কোম্পানিগুলো নিয়ন্ত্রণ করা।
অ্যাপলের ডিভাইসে ডিফল্ট ব্রাউজার হিসেবে থাকে সাফারি। অর্থাৎ কোনো লিংক খুললে তা স্বয়ংক্রিয়ভাবে সাফারি ব্রাউজারে খুলে যায়। তবে ইউরোপীয় ইউনিয়নের গ্রাহকদের পছন্দমতো ব্রাউজার ব্যবহার করার সুবিধা দেওয়ার বিষয়েও চিন্তাভাবনা করছে।
থার্ড পার্ট অ্যাপ ও স্টোর ব্যবহারের মাধ্যমে ডিভাইসের নিরাপত্তাও বিঘ্নিত হতে পারে বলে গ্রাহকদের সতর্ক করেছে অ্যাপল। এর মাধ্যমে বিভিন্ন ম্যালওয়্যার বা ভাইরাস এসব অ্যাপের মাধ্যমে ডিভাইসে ঢুকে পড়তে পারে।
অ্যাপল বলছে, ‘আমরা আজ যে পরিবর্তনগুলো ঘোষণা করছি, তা ইউরোপীয় ইউনিয়নে ডিজিটাল মার্কেটস অ্যাক্টের নিয়মগুলো মেনে চলে। গোপনীয়তা ও নিরাপত্তার হুমকি থেকে ইউরোপীয় ইউনিয়নের গ্রাহকদের রক্ষা করতে এই নিয়মগুলো সহায়তা করে ৷’
উচ্চমূল্যের ডিভাইসগুলো গ্রাহকদের ডেটার অতিরিক্ত নিরাপত্তা দেয় বলে জানিয়েছে যুক্তরাষ্ট্রের টেক জায়ান্টটি।
অ্যান্ড্রয়েডে বিভিন্ন স্টোর থেকে অ্যাপ স্টোর করা যায়। তাই অ্যাপল থেকেও এসব ডিভাইসে ভাইরাসের আক্রমণ বেশি হয়।
ইউরোপীয় ইউনিয়নের নতুন নিয়ম ও যুক্তরাজ্যের প্রস্তাবনাগুলো অন্যান্য প্রযুক্তি কোম্পানিকে সাফল্যের সঙ্গে প্রতিযোগিতামূলক বাজারে টিকে থাকার জন্য সাহায্য করবে।
বন্ধুদের সঙ্গে রিলস ভাগাভাগির প্রক্রিয়া আরও সহজ করতে ‘ব্লেন্ড’ নামের নতুন ফিচার নিয়ে হাজির হলো ইনস্টাগ্রাম। এই ফিচারের মাধ্যমে ব্যবহারকারীরা এখন তাঁদের বন্ধু বা গ্রুপ চ্যাটের সদস্যদের সঙ্গে একটি ব্যক্তিগত ও কাস্টমাইজড রিলস ফিড শেয়ার করতে পারবেন। তবে এই ফিচার ব্যবহার করতে হলে বন্ধুদের আমন্ত্রণ...
১৬ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের মহাকাশ গবেষণা সংস্থা নাসার ওয়েবসাইটে গুরুত্বপূর্ণ নিরাপত্তা ত্রুটি ধরিয়ে দিয়ে আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি অর্জন করেছেন ইরাকি কিশোর মুনতাধার মোহাম্মদ আহমেদ সালেহ। বাগদাদের আল-তারমিয়া জেলার আল-বায়ারিক উচ্চ বিদ্যালয়ের এই মেধাবী শিক্ষার্থী নিজের অসাধারণ প্রযুক্তি দক্ষতা দিয়ে নাসার বিশেষ প্রশংসা
১৮ ঘণ্টা আগেমানুষের কাজের জগতে এক যুগান্তকারী পরিবর্তনের ইঙ্গিত নিয়ে বিশ্বের প্রযুক্তিকেন্দ্র সিলিকন ভ্যালিতে আত্মপ্রকাশ করল বিতর্কিত স্টার্টআপ ‘মেকানাইজ’। বিখ্যাত এআই গবেষক ও প্রতিষ্ঠাতা তামায় বেসিরোগ্লু ঘোষণা দিয়েছেন, এই স্টার্টআপের লক্ষ্য হলো—‘সব ধরনের কাজের পূর্ণ স্বয়ংক্রিয়করণ’ এবং ‘সম্পূর্ণ অর্থনীতির...
১৮ ঘণ্টা আগেফোল্ডেবল ফোনের দৌড়ে যখন স্যামসাং, হুয়াওয়ে বা অপো একে অপরকে টপকে যাওয়ার প্রতিযোগিতায় ব্যস্ত, প্রযুক্তির বাজারে ঠিক তখন এক অপ্রত্যাশিত প্রতিদ্বন্দ্বী মাঠে নেমেছে। সেটি হলো—ভাঁজযোগ্য ইবুক রিডার। ই-ইংক প্রযুক্তির উন্নতির ফলে ই-রিডারে বই পড়ার অভিজ্ঞতা এখন অনেকটাই কাগজের বইয়ের মতো।
২১ ঘণ্টা আগে