অনলাইন ডেস্ক
স্কুলপড়ুয়া ছেলে ও তার হোমওয়ার্কের খাতা নিয়ে গল্প তৈরি করেছিলেন চীনের জনপ্রিয় সোশ্যাল মিডিয়া ইনফ্লুয়েন্সার থারম্যান মাওয়েবেই। সেই গল্পের ভিডিও কিছু দিনের মধ্যেই ভাইরাল হয়ে যায় ও দেশজুড়ে আলোড়ন সৃষ্টি করে। কিন্তু গল্পটি ছিল ভুয়া বা বানোয়াট। আর তাই চীনের কর্তৃপক্ষ থারম্যানের সোশ্যাল মিডিয়া অ্যাকাউন্ট বন্ধ করে দিয়েছে বিবিসি জানিয়েছে।
চীনের টিকটক ডুয়িন, ওয়েবু ও বিলিবিলিসহ বেশ কয়েকটি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে থারম্যানের অ্যাকাউন্ট খোলা ছিল। এসব প্ল্যাটফর্মে তার সম্মিলিত ফলোয়ার সংখ্যা ৩ কোটি। গত সপ্তাহ শেষের দিকে অ্যাকাউন্টগুলো বন্ধ করে দেওয়া হয়।
বিবিসির প্রতিবেদনে বলা হয়, সামাজিক যোগযোগ মাধ্যমের এই জনপ্রিয় ব্যক্তিত্বের নাম ‘জু’ হিসেবে প্রকাশ করেছে পুলিশ। চীনের পুলিশ বলেছে, জু ও তার কোম্পানি শাস্তির মুখোমুখি হয়েছেন। এ ঘটনার জন্য তাকে সাবধান করে দেওয়া থেকে আটক করা পর্যন্ত হতে পারে। শুক্রবার রাতে পোস্ট করা এক ভিডিওতে ‘ইন্টারনেট দূষণের’ জন্য ক্ষমা চান থারম্যান।
কর্তৃপক্ষের মতে, মিসেস জু ও তার সহকর্মীরা বানোয়াট ভিডিওগুলোর একটি সিরিজ তৈরি করেছিলেন। গত ১৬ ফেব্রুয়ারি থেকে একাধিক প্ল্যাটফর্মে এসব ভিডিও ছড়িয়ে দেওয়া হয়।
মিস জু দাবি করেন, চন্দ্র নববর্ষ বা লুনার নিউ ইয়ারের জন্য প্যারিসে ছুটি কাটানোর সময় কফি শপের কর্মীরা তাকে দুটি খালি হোমওয়ার্ক খাতা দিয়েছিলেন যেগুলো কিন ল্যাং নামের গ্রেড ১ এর ছাত্রের। এরপর তিনি চীনের ছেলেটির কাছে বইগুলো ফিরিয়ে দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দেন।
বানোয়াট গল্পটি ভাইরাল হয়ে যায়। চীনে দেশজুড়ে ছেলেটির জন্য অনুসন্ধান শুরু করা হয়। এ জন্য বিভিন্ন হ্যাশট্যাগও ব্যবহার করা হয়। যেমন—‘Grade 1 Class 8 Qin Lang’ ও ‘Primary school kid lost homework in Paris’। এসব হ্যাশট্যাগের আওতায় ভিডিওগুলো ডুইন ও ওয়েবুতে লক্ষ লক্ষ ভিউ অর্জন করেছে।
মিস জু এর ভিডিওগুলো ব্যাপকভাবে শেয়ার করা হয়েছিল। এমনকি রাষ্ট্র-অধিভুক্ত মিডিয়াও বিষয়টি নিয়ে প্রতিবেদন প্রকাশ করেছিল। কিছু সাংবাদিক ছেলেটিকে খুঁজে পাওয়ার আশায় স্কুলে ফোন করেছিল। তবে সেই স্কুল থেকে বলা হয়, এমন ছেলের কোনো অস্তিত্ব নেই।
প্রথম ভিডিওটি পোস্ট করার প্রায় এক সপ্তাহ পর মিসেস জু একটি পৃথক ভিডিওতে দাবি করেন, তিনি ছেলেটির পিতামাতার সঙ্গে যোগাযোগ করতে পেরেছেন ও খাতাগুলো ফিরিয়ে দেওয়া হয়েছে।
চীনের হ্যাংজু শহরের পুলিশ বলে, তারা জু–এর ভাইরাল ভিডিও সম্পর্কে অভিযোগ পেয়ে তদন্ত শুরু করে। তদন্তের মাধ্যমে পুলিশ জানতে পারে, জু ও তার সহকর্মীরা ভাইরাল ভিডিও তৈরির উদ্দেশ্যে বইগুলো নিজেরাই কিনেছিলেন।
চীনের জননিরাপত্তা মন্ত্রণালয় মামলাটিকে অনলাইন গুজবের বিরুদ্ধে ক্র্যাকডাউনের একটি ‘সাধারণ উদাহরণ’ হিসেবে তালিকাভুক্ত করেছে। চীনের অনলাইন সেন্সরশিপ ভিন্নমতাবলম্বী ও রাজনৈতিক কনটেন্টের ওপর বেশি দৃষ্টি নিবদ্ধ করে। তবে সাম্প্রতিক বছরগুলোতে অরাজনৈতিক অনলাইন মিথ্যা বা ভুয়া কনটেন্টের বিরুদ্ধে ক্র্যাকডাউন শুরু করেছে কর্তৃপক্ষ।
মন্ত্রণালয় বলছে, গত ডিসেম্বর থেকে অনলাইন গুজবের সঙ্গে সম্পর্কিত ১ হাজার ৫০০ জনেরও বেশি ব্যক্তিকে গ্রেপ্তার করা হয়। আর ১০ হাজার ৭০০ জনেরও বেশি ব্যক্তিকে শাস্তি দেওয়া হয়েছে।
জু বলেন, তিনি আইনি বিষয় সম্পর্কে কম জানতেন। তাই এই গল্প তৈরি করেছেন। তিনি এ জন্য দুঃখ প্রকাশ করে বলেন, তিনি ‘ইন্টারনেট ব্যবহারের নিয়ম ভঙ্গ করেছেন’ এবং এর ফলে ব্যাপক নেতিবাচক প্রভাব পড়েছে।
তিনি আরও বলেন, ‘সামাজিক দায়িত্বগুলো সম্পর্কে আমার স্পষ্টভাবে জানা উচিত এবং শুধুমাত্র মনোযোগ আকর্ষণের জন্য কোনো কনটেন্ট তৈরি করা উচিত নয়। আমার ভুল থেকে সহকর্মীদের শিক্ষা নেওয়া উচিত। আমি মিথ্যা ও বানোয়াট কনটেন্ট তৈরি বা ছড়ানো বন্ধে আহ্বান জানাই। আসুন আমরা একটি পরিষ্কার ও সুস্থ অনলাইন পরিবেশ বজায় রাখতে একসঙ্গে কাজ করি।’
একজন ফ্যাশন ডিজাইনার থেকে ভ্লগার হয়ে উঠেছেন জু। তার দৈনন্দিন জীবন নিয়ে বিভিন্ন ভ্লগ বেশ জনপ্রিয়। তিনি ২০২০ সাল থেকে থারম্যান মাওয়েবেই নামে ভিডিও পোস্ট করছেন।
অনেকেই তার অ্যাকাউন্ট বন্ধ করার সিদ্ধান্তকে স্বাগত জানিয়েছেন। আবার কারও কারও মতে, এটি ‘নিরীহ রসিকতার’ জন্য খুব কঠোর একটি শাস্তি।
ওয়েবুতে এক ব্যবহারকারী বলেন, তার প্রভাবশালী অ্যাকাউন্টের জন্য শুধু কনটেন্ট তৈরিতে মন দেওয়া উচিত ছিল।’
আরেক মন্তব্যে বলা হয়, ভুয়া গল্পটি তৈরি করা ঠিক ছিল না, তবে এটি খুব একটা বাড়াবাড়ি নয়। প্রতিটি অ্যাকাউন্টের ক্ষেত্রে এই মান অনুসরণ করা হলে অনেক অ্যাকাউন্ট বন্ধ হয়ে যাবে।
স্কুলপড়ুয়া ছেলে ও তার হোমওয়ার্কের খাতা নিয়ে গল্প তৈরি করেছিলেন চীনের জনপ্রিয় সোশ্যাল মিডিয়া ইনফ্লুয়েন্সার থারম্যান মাওয়েবেই। সেই গল্পের ভিডিও কিছু দিনের মধ্যেই ভাইরাল হয়ে যায় ও দেশজুড়ে আলোড়ন সৃষ্টি করে। কিন্তু গল্পটি ছিল ভুয়া বা বানোয়াট। আর তাই চীনের কর্তৃপক্ষ থারম্যানের সোশ্যাল মিডিয়া অ্যাকাউন্ট বন্ধ করে দিয়েছে বিবিসি জানিয়েছে।
চীনের টিকটক ডুয়িন, ওয়েবু ও বিলিবিলিসহ বেশ কয়েকটি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে থারম্যানের অ্যাকাউন্ট খোলা ছিল। এসব প্ল্যাটফর্মে তার সম্মিলিত ফলোয়ার সংখ্যা ৩ কোটি। গত সপ্তাহ শেষের দিকে অ্যাকাউন্টগুলো বন্ধ করে দেওয়া হয়।
বিবিসির প্রতিবেদনে বলা হয়, সামাজিক যোগযোগ মাধ্যমের এই জনপ্রিয় ব্যক্তিত্বের নাম ‘জু’ হিসেবে প্রকাশ করেছে পুলিশ। চীনের পুলিশ বলেছে, জু ও তার কোম্পানি শাস্তির মুখোমুখি হয়েছেন। এ ঘটনার জন্য তাকে সাবধান করে দেওয়া থেকে আটক করা পর্যন্ত হতে পারে। শুক্রবার রাতে পোস্ট করা এক ভিডিওতে ‘ইন্টারনেট দূষণের’ জন্য ক্ষমা চান থারম্যান।
কর্তৃপক্ষের মতে, মিসেস জু ও তার সহকর্মীরা বানোয়াট ভিডিওগুলোর একটি সিরিজ তৈরি করেছিলেন। গত ১৬ ফেব্রুয়ারি থেকে একাধিক প্ল্যাটফর্মে এসব ভিডিও ছড়িয়ে দেওয়া হয়।
মিস জু দাবি করেন, চন্দ্র নববর্ষ বা লুনার নিউ ইয়ারের জন্য প্যারিসে ছুটি কাটানোর সময় কফি শপের কর্মীরা তাকে দুটি খালি হোমওয়ার্ক খাতা দিয়েছিলেন যেগুলো কিন ল্যাং নামের গ্রেড ১ এর ছাত্রের। এরপর তিনি চীনের ছেলেটির কাছে বইগুলো ফিরিয়ে দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দেন।
বানোয়াট গল্পটি ভাইরাল হয়ে যায়। চীনে দেশজুড়ে ছেলেটির জন্য অনুসন্ধান শুরু করা হয়। এ জন্য বিভিন্ন হ্যাশট্যাগও ব্যবহার করা হয়। যেমন—‘Grade 1 Class 8 Qin Lang’ ও ‘Primary school kid lost homework in Paris’। এসব হ্যাশট্যাগের আওতায় ভিডিওগুলো ডুইন ও ওয়েবুতে লক্ষ লক্ষ ভিউ অর্জন করেছে।
মিস জু এর ভিডিওগুলো ব্যাপকভাবে শেয়ার করা হয়েছিল। এমনকি রাষ্ট্র-অধিভুক্ত মিডিয়াও বিষয়টি নিয়ে প্রতিবেদন প্রকাশ করেছিল। কিছু সাংবাদিক ছেলেটিকে খুঁজে পাওয়ার আশায় স্কুলে ফোন করেছিল। তবে সেই স্কুল থেকে বলা হয়, এমন ছেলের কোনো অস্তিত্ব নেই।
প্রথম ভিডিওটি পোস্ট করার প্রায় এক সপ্তাহ পর মিসেস জু একটি পৃথক ভিডিওতে দাবি করেন, তিনি ছেলেটির পিতামাতার সঙ্গে যোগাযোগ করতে পেরেছেন ও খাতাগুলো ফিরিয়ে দেওয়া হয়েছে।
চীনের হ্যাংজু শহরের পুলিশ বলে, তারা জু–এর ভাইরাল ভিডিও সম্পর্কে অভিযোগ পেয়ে তদন্ত শুরু করে। তদন্তের মাধ্যমে পুলিশ জানতে পারে, জু ও তার সহকর্মীরা ভাইরাল ভিডিও তৈরির উদ্দেশ্যে বইগুলো নিজেরাই কিনেছিলেন।
চীনের জননিরাপত্তা মন্ত্রণালয় মামলাটিকে অনলাইন গুজবের বিরুদ্ধে ক্র্যাকডাউনের একটি ‘সাধারণ উদাহরণ’ হিসেবে তালিকাভুক্ত করেছে। চীনের অনলাইন সেন্সরশিপ ভিন্নমতাবলম্বী ও রাজনৈতিক কনটেন্টের ওপর বেশি দৃষ্টি নিবদ্ধ করে। তবে সাম্প্রতিক বছরগুলোতে অরাজনৈতিক অনলাইন মিথ্যা বা ভুয়া কনটেন্টের বিরুদ্ধে ক্র্যাকডাউন শুরু করেছে কর্তৃপক্ষ।
মন্ত্রণালয় বলছে, গত ডিসেম্বর থেকে অনলাইন গুজবের সঙ্গে সম্পর্কিত ১ হাজার ৫০০ জনেরও বেশি ব্যক্তিকে গ্রেপ্তার করা হয়। আর ১০ হাজার ৭০০ জনেরও বেশি ব্যক্তিকে শাস্তি দেওয়া হয়েছে।
জু বলেন, তিনি আইনি বিষয় সম্পর্কে কম জানতেন। তাই এই গল্প তৈরি করেছেন। তিনি এ জন্য দুঃখ প্রকাশ করে বলেন, তিনি ‘ইন্টারনেট ব্যবহারের নিয়ম ভঙ্গ করেছেন’ এবং এর ফলে ব্যাপক নেতিবাচক প্রভাব পড়েছে।
তিনি আরও বলেন, ‘সামাজিক দায়িত্বগুলো সম্পর্কে আমার স্পষ্টভাবে জানা উচিত এবং শুধুমাত্র মনোযোগ আকর্ষণের জন্য কোনো কনটেন্ট তৈরি করা উচিত নয়। আমার ভুল থেকে সহকর্মীদের শিক্ষা নেওয়া উচিত। আমি মিথ্যা ও বানোয়াট কনটেন্ট তৈরি বা ছড়ানো বন্ধে আহ্বান জানাই। আসুন আমরা একটি পরিষ্কার ও সুস্থ অনলাইন পরিবেশ বজায় রাখতে একসঙ্গে কাজ করি।’
একজন ফ্যাশন ডিজাইনার থেকে ভ্লগার হয়ে উঠেছেন জু। তার দৈনন্দিন জীবন নিয়ে বিভিন্ন ভ্লগ বেশ জনপ্রিয়। তিনি ২০২০ সাল থেকে থারম্যান মাওয়েবেই নামে ভিডিও পোস্ট করছেন।
অনেকেই তার অ্যাকাউন্ট বন্ধ করার সিদ্ধান্তকে স্বাগত জানিয়েছেন। আবার কারও কারও মতে, এটি ‘নিরীহ রসিকতার’ জন্য খুব কঠোর একটি শাস্তি।
ওয়েবুতে এক ব্যবহারকারী বলেন, তার প্রভাবশালী অ্যাকাউন্টের জন্য শুধু কনটেন্ট তৈরিতে মন দেওয়া উচিত ছিল।’
আরেক মন্তব্যে বলা হয়, ভুয়া গল্পটি তৈরি করা ঠিক ছিল না, তবে এটি খুব একটা বাড়াবাড়ি নয়। প্রতিটি অ্যাকাউন্টের ক্ষেত্রে এই মান অনুসরণ করা হলে অনেক অ্যাকাউন্ট বন্ধ হয়ে যাবে।
যখন ডিপসিকের কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা এআই প্রযুক্তি পুরো বিশ্বের নজর কাড়ছে, তখন একটি পুরোনো জাপানি ধারণা আবার আলোচনায় উঠে এসেছে। আর সেটি হলো ‘কাইজেন’। এর অর্থ অবিচ্ছিন্ন উন্নতি। আজকাল কাইজেনের ধারণাটি শুধু জাপান নয়, চীনের জন্যও শক্তিশালী এক কৌশল হিসেবে আত্মপ্রকাশ করেছে। পশ্চিমা বিশ্বের জন্য এটি উদ্বেগ
১৬ ঘণ্টা আগেআগামী ৪ মার্চ নতুন পণ্য উন্মোচনের ঘোষণা দিয়েছে লন্ডন ভিত্তিক স্মার্টফোন প্রস্তুতকারক কোম্পানি নাথিং। সেই ইভেন্টে ‘নাথিং ফোন ৩ এ’ এবং ‘ফোন ৩এ প্রো’ উন্মোচন করা হতে পারে বলে গুঞ্জন রয়েছে। আনুষ্ঠানিকভাবে ফোন দুটি সম্পর্কে কোনো তথ্য না দিলেও কোম্পানিটির সম্ভাব্য মডেলের ছবি অনলাইনে ফাঁস হয়ে গেছে। এই ছবি
২১ ঘণ্টা আগেচীনের ডিপসিকের কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) মডেলগুলো নিয়ে নিজের মতামত প্রকাশ করেছেন অ্যাপলের সিইও টিম কুক। তাঁর মতে, মডেলটি ‘দক্ষতা বৃদ্ধির উদ্ভাবন’ হিসেবে কাজ করবে। গতকাল বৃহস্পতিবার আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করার সময় কুক এই মন্তব্য করে।
১ দিন আগেযুক্তরাষ্ট্রের অন্যতম শীর্ষ কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা গবেষণা প্রতিষ্ঠান ওপেনএআইয়ে ৪০ বিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের জন্য আলোচনা করছে জাপানের অন্যতম শীর্ষ বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠান সফটব্যাংক। নতুন বিনিয়োগের ফলে ওপেনএআই–এর মোট বাজারমূল্য ৩০০ বিলয়ন ডলার হবে। এই আলোচনা সফল হলে, এটি একক ফান্ডিং রাউন্ডে সর্বোচ্চ পরিমাণ অর্থ
১ দিন আগে