প্রযুক্তি ডেস্ক
যুক্তরাষ্ট্রের কারখানায় ৩ ন্যানোমিটার প্রযুক্তির চিপ উৎপাদন করার পরিকল্পনা হাতে নিয়েছে তাইওয়ান ভিত্তিক সেমিকনডাক্টর উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠান টিএসএমসি।
যুক্তরাষ্ট্র ভিত্তিক প্রযুক্তি বিষয়ক সংবাদমাধ্যম টেকক্রাঞ্চের এক প্রতিবেদনে জানা যায়, ২০২৪ সাল থেকে যুক্তরাষ্ট্রের অ্যারিজোনা অঙ্গরাজ্যে অবস্থিত প্রতিষ্ঠানটির কারখানায় উৎপাদন করা হবে এই চিপ। কারখানাটি এখনো নির্মাণাধীন।
তাইওয়ানের রাজধানী তাইপেতে অনুষ্ঠিত এক প্রেস কনফারেন্সে মরিস চ্যাং বলেন, টিএসএমসির হাতে এখন একটি পরিকল্পনা রয়েছে। যদিও পরিকল্পনাটি চূড়ান্ত হয়নি। তবে এতটুক আমরা প্রায় নিশ্চিত করেছি যে, অ্যারিজোনায় আমরা দুই ধাপে চিপ উৎপাদন করব। প্রথম ধাপে ৫ ন্যানোমিটার এবং দ্বিতীয় ধাপে ৩ ন্যানোমিটার প্রযুক্তির চিপ উৎপাদন করবো।
৩ ন্যানোমিটার প্রযুক্তিকে টিএসএমসি বলছে ‘এন-৩ ’। টিএসএমসি এর ওয়েবসাইটে বলা হয়েছে, এন-৩ প্রযুক্তির লজিক আগের তুলনায় ৭০ শতাংশ বেশি ঘনত্ব অর্জন করেছে। একই শক্তি খরচে আগের এন–৫–এর চেয়ে ১৫ শতাংশ বেশি গতি পাওয়া যাবে নতুন এই প্রযুক্তিতে। এ ছাড়া আগের গতিই পাওয়া যাবে ৩০ শতাংশ কম বিদ্যুৎ খরচে।
বিশ্ব বাজারে উন্নত চিপের প্রায় ৫০ শতাংশই উৎপাদন করে টিএসএমসি। চীনের ওপর নির্ভরতা কমাতে অ্যারিজোনায় টিএসএমসির কারখানাসহ পরিকল্পনায় থাকা আরেকটি কারখানা বাইডেন প্রশাসনের ‘মেড ইন আমেরিকা’ কৌশলেরই অংশ।
টিএসএমসি জাপানে নিজেদের আরেকটি কারখানা স্থাপন করছে। জার্মানিতেও কারখানা তৈরির জন্য সে দেশের সরকারের সঙ্গে আলোচনা করছে টিএসএমসি।
এদিকে, চলতি বছরের জুন মাস থেকেই ৩ ন্যানোমিটার প্রযুক্তির চিপ উৎপাদন শুরু করেছে স্যামসাং। গত বছর স্যামসাং জানায়, তারা প্রায় ১৩ হাজার ২০০ কোটি মার্কিন ডলার বিনিয়োগ করবে এতে। এ ছাড়া যুক্তরাষ্ট্রের টেক্সাস অঙ্গরাজ্যে একটি সেমিকন্ডাক্টর প্ল্যান্টও নির্মাণ করছে স্যামসাং।
যুক্তরাষ্ট্রের কারখানায় ৩ ন্যানোমিটার প্রযুক্তির চিপ উৎপাদন করার পরিকল্পনা হাতে নিয়েছে তাইওয়ান ভিত্তিক সেমিকনডাক্টর উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠান টিএসএমসি।
যুক্তরাষ্ট্র ভিত্তিক প্রযুক্তি বিষয়ক সংবাদমাধ্যম টেকক্রাঞ্চের এক প্রতিবেদনে জানা যায়, ২০২৪ সাল থেকে যুক্তরাষ্ট্রের অ্যারিজোনা অঙ্গরাজ্যে অবস্থিত প্রতিষ্ঠানটির কারখানায় উৎপাদন করা হবে এই চিপ। কারখানাটি এখনো নির্মাণাধীন।
তাইওয়ানের রাজধানী তাইপেতে অনুষ্ঠিত এক প্রেস কনফারেন্সে মরিস চ্যাং বলেন, টিএসএমসির হাতে এখন একটি পরিকল্পনা রয়েছে। যদিও পরিকল্পনাটি চূড়ান্ত হয়নি। তবে এতটুক আমরা প্রায় নিশ্চিত করেছি যে, অ্যারিজোনায় আমরা দুই ধাপে চিপ উৎপাদন করব। প্রথম ধাপে ৫ ন্যানোমিটার এবং দ্বিতীয় ধাপে ৩ ন্যানোমিটার প্রযুক্তির চিপ উৎপাদন করবো।
৩ ন্যানোমিটার প্রযুক্তিকে টিএসএমসি বলছে ‘এন-৩ ’। টিএসএমসি এর ওয়েবসাইটে বলা হয়েছে, এন-৩ প্রযুক্তির লজিক আগের তুলনায় ৭০ শতাংশ বেশি ঘনত্ব অর্জন করেছে। একই শক্তি খরচে আগের এন–৫–এর চেয়ে ১৫ শতাংশ বেশি গতি পাওয়া যাবে নতুন এই প্রযুক্তিতে। এ ছাড়া আগের গতিই পাওয়া যাবে ৩০ শতাংশ কম বিদ্যুৎ খরচে।
বিশ্ব বাজারে উন্নত চিপের প্রায় ৫০ শতাংশই উৎপাদন করে টিএসএমসি। চীনের ওপর নির্ভরতা কমাতে অ্যারিজোনায় টিএসএমসির কারখানাসহ পরিকল্পনায় থাকা আরেকটি কারখানা বাইডেন প্রশাসনের ‘মেড ইন আমেরিকা’ কৌশলেরই অংশ।
টিএসএমসি জাপানে নিজেদের আরেকটি কারখানা স্থাপন করছে। জার্মানিতেও কারখানা তৈরির জন্য সে দেশের সরকারের সঙ্গে আলোচনা করছে টিএসএমসি।
এদিকে, চলতি বছরের জুন মাস থেকেই ৩ ন্যানোমিটার প্রযুক্তির চিপ উৎপাদন শুরু করেছে স্যামসাং। গত বছর স্যামসাং জানায়, তারা প্রায় ১৩ হাজার ২০০ কোটি মার্কিন ডলার বিনিয়োগ করবে এতে। এ ছাড়া যুক্তরাষ্ট্রের টেক্সাস অঙ্গরাজ্যে একটি সেমিকন্ডাক্টর প্ল্যান্টও নির্মাণ করছে স্যামসাং।
বন্ধুদের সঙ্গে রিলস ভাগাভাগির প্রক্রিয়া আরও সহজ করতে ‘ব্লেন্ড’ নামের নতুন ফিচার নিয়ে হাজির হলো ইনস্টাগ্রাম। এই ফিচারের মাধ্যমে ব্যবহারকারীরা এখন তাঁদের বন্ধু বা গ্রুপ চ্যাটের সদস্যদের সঙ্গে একটি ব্যক্তিগত ও কাস্টমাইজড রিলস ফিড শেয়ার করতে পারবেন। তবে এই ফিচার ব্যবহার করতে হলে বন্ধুদের আমন্ত্রণ...
৮ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের মহাকাশ গবেষণা সংস্থা নাসার ওয়েবসাইটে গুরুত্বপূর্ণ নিরাপত্তা ত্রুটি ধরিয়ে দিয়ে আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি অর্জন করেছেন ইরাকি কিশোর মুনতাধার মোহাম্মদ আহমেদ সালেহ। বাগদাদের আল-তারমিয়া জেলার আল-বায়ারিক উচ্চ বিদ্যালয়ের এই মেধাবী শিক্ষার্থী নিজের অসাধারণ প্রযুক্তি দক্ষতা দিয়ে নাসার বিশেষ প্রশংসা
১০ ঘণ্টা আগেমানুষের কাজের জগতে এক যুগান্তকারী পরিবর্তনের ইঙ্গিত নিয়ে বিশ্বের প্রযুক্তিকেন্দ্র সিলিকন ভ্যালিতে আত্মপ্রকাশ করল বিতর্কিত স্টার্টআপ ‘মেকানাইজ’। বিখ্যাত এআই গবেষক ও প্রতিষ্ঠাতা তামায় বেসিরোগ্লু ঘোষণা দিয়েছেন, এই স্টার্টআপের লক্ষ্য হলো—‘সব ধরনের কাজের পূর্ণ স্বয়ংক্রিয়করণ’ এবং ‘সম্পূর্ণ অর্থনীতির...
১১ ঘণ্টা আগেফোল্ডেবল ফোনের দৌড়ে যখন স্যামসাং, হুয়াওয়ে বা অপো একে অপরকে টপকে যাওয়ার প্রতিযোগিতায় ব্যস্ত, প্রযুক্তির বাজারে ঠিক তখন এক অপ্রত্যাশিত প্রতিদ্বন্দ্বী মাঠে নেমেছে। সেটি হলো—ভাঁজযোগ্য ইবুক রিডার। ই-ইংক প্রযুক্তির উন্নতির ফলে ই-রিডারে বই পড়ার অভিজ্ঞতা এখন অনেকটাই কাগজের বইয়ের মতো।
১৩ ঘণ্টা আগে