প্রযুক্তি ডেস্ক
বৃহত্তর পরিসরে সেমিকন্ডাক্টর চিপ উৎপাদনে তাইওয়ানকে পাশে চায় জাপান। আজ মঙ্গলবার দ্বিপক্ষীয় অর্থনৈতিক ও বাণিজ্য বৈঠকে তাইওয়ানের প্রতি এ আহ্বান জানিয়েছে দেশটি। বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
রয়টার্সের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, জাপানে সেমিকন্ডাক্টর উৎপাদন সম্প্রসারণ পরিকল্পনার জন্য তাইওয়ান সেমিকন্ডাক্টর ম্যানুফ্যাকচারিং কোম্পানি লিমিটেডের (টিএসএমসি) প্রশংসা করেছেন জাপান-তাইওয়ান এক্সচেঞ্জ অ্যাসোসিয়েশনের চেয়ারম্যান মিতসুও ওহাশি। তাইওয়ানের এ সহযোগিতা আরও প্রসারিত করার আহ্বান জানিয়েছেন তিনি। এতে করে তাইওয়ান ও জাপানের সাপ্লাইচেইনের ধারাবাহিকতা বজায় থাকবে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেন মিতসুও ওহাশি।
ওহাশি বলেন, ‘করোনা মহামারি জাপান ও তাইওয়ানের বিনিময় সম্পর্কে বেশ বাজে প্রভাব ফেলেছে। তবে অর্থনীতি ও বাণিজ্যে এ দুই দেশের গভীর সম্পর্ক সে সমস্যা খুব ভালোভাবেই কাটিয়ে উঠবে বলে আমার বিশ্বাস।’
তাইওয়ান ও জাপানের মধ্যে আনুষ্ঠানিক কূটনৈতিক সম্পর্ক নেই। তবে চীনের কার্যকলাপ এ দেশ দুটির জন্য বেশ উদ্বেগের বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে। তাই এ ধরনের উদ্যোগ তাদের পারস্পরিক সম্পর্ক আরও জোরদার করবে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
তাইওয়ান-জাপান অর্থনৈতিক ও বাণিজ্য সম্মেলন প্রতিবছর অনুষ্ঠিত হয়। তবে মহামারির কারণে এ সপ্তাহে তা ভার্চুয়ালি অনুষ্ঠিত হয়েছে।
বিশ্বজুড়ে চিপ ঘাটতি মেটাতে বড় ইলেকট্রনিকস নির্মাতা ও গাড়ি তৈরিকারক প্রতিষ্ঠানগুলো তাইওয়ানের ওপর বেশ নির্ভরশীল হয়ে পড়েছে। গত বছর বিশ্বের বৃহত্তম চিপ নির্মাতা প্রতিষ্ঠান টিএসএমসি জাপানে একটি গবেষণা ও উন্নয়ন কেন্দ্র স্থাপন করার ঘোষণা দেয় । যেখানে প্রায় ৭ বিলিয়ন ডলার মূল্যের চিপ প্ল্যান্ট স্থাপন করা হবে বলে জানানো হয়েছিল তখন।
আরও পড়ুন:
বৃহত্তর পরিসরে সেমিকন্ডাক্টর চিপ উৎপাদনে তাইওয়ানকে পাশে চায় জাপান। আজ মঙ্গলবার দ্বিপক্ষীয় অর্থনৈতিক ও বাণিজ্য বৈঠকে তাইওয়ানের প্রতি এ আহ্বান জানিয়েছে দেশটি। বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
রয়টার্সের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, জাপানে সেমিকন্ডাক্টর উৎপাদন সম্প্রসারণ পরিকল্পনার জন্য তাইওয়ান সেমিকন্ডাক্টর ম্যানুফ্যাকচারিং কোম্পানি লিমিটেডের (টিএসএমসি) প্রশংসা করেছেন জাপান-তাইওয়ান এক্সচেঞ্জ অ্যাসোসিয়েশনের চেয়ারম্যান মিতসুও ওহাশি। তাইওয়ানের এ সহযোগিতা আরও প্রসারিত করার আহ্বান জানিয়েছেন তিনি। এতে করে তাইওয়ান ও জাপানের সাপ্লাইচেইনের ধারাবাহিকতা বজায় থাকবে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেন মিতসুও ওহাশি।
ওহাশি বলেন, ‘করোনা মহামারি জাপান ও তাইওয়ানের বিনিময় সম্পর্কে বেশ বাজে প্রভাব ফেলেছে। তবে অর্থনীতি ও বাণিজ্যে এ দুই দেশের গভীর সম্পর্ক সে সমস্যা খুব ভালোভাবেই কাটিয়ে উঠবে বলে আমার বিশ্বাস।’
তাইওয়ান ও জাপানের মধ্যে আনুষ্ঠানিক কূটনৈতিক সম্পর্ক নেই। তবে চীনের কার্যকলাপ এ দেশ দুটির জন্য বেশ উদ্বেগের বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে। তাই এ ধরনের উদ্যোগ তাদের পারস্পরিক সম্পর্ক আরও জোরদার করবে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
তাইওয়ান-জাপান অর্থনৈতিক ও বাণিজ্য সম্মেলন প্রতিবছর অনুষ্ঠিত হয়। তবে মহামারির কারণে এ সপ্তাহে তা ভার্চুয়ালি অনুষ্ঠিত হয়েছে।
বিশ্বজুড়ে চিপ ঘাটতি মেটাতে বড় ইলেকট্রনিকস নির্মাতা ও গাড়ি তৈরিকারক প্রতিষ্ঠানগুলো তাইওয়ানের ওপর বেশ নির্ভরশীল হয়ে পড়েছে। গত বছর বিশ্বের বৃহত্তম চিপ নির্মাতা প্রতিষ্ঠান টিএসএমসি জাপানে একটি গবেষণা ও উন্নয়ন কেন্দ্র স্থাপন করার ঘোষণা দেয় । যেখানে প্রায় ৭ বিলিয়ন ডলার মূল্যের চিপ প্ল্যান্ট স্থাপন করা হবে বলে জানানো হয়েছিল তখন।
আরও পড়ুন:
বন্ধুদের সঙ্গে রিলস ভাগাভাগির প্রক্রিয়া আরও সহজ করতে ‘ব্লেন্ড’ নামের নতুন ফিচার নিয়ে হাজির হলো ইনস্টাগ্রাম। এই ফিচারের মাধ্যমে ব্যবহারকারীরা এখন তাঁদের বন্ধু বা গ্রুপ চ্যাটের সদস্যদের সঙ্গে একটি ব্যক্তিগত ও কাস্টমাইজড রিলস ফিড শেয়ার করতে পারবেন। তবে এই ফিচার ব্যবহার করতে হলে বন্ধুদের আমন্ত্রণ...
৮ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের মহাকাশ গবেষণা সংস্থা নাসার ওয়েবসাইটে গুরুত্বপূর্ণ নিরাপত্তা ত্রুটি ধরিয়ে দিয়ে আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি অর্জন করেছেন ইরাকি কিশোর মুনতাধার মোহাম্মদ আহমেদ সালেহ। বাগদাদের আল-তারমিয়া জেলার আল-বায়ারিক উচ্চ বিদ্যালয়ের এই মেধাবী শিক্ষার্থী নিজের অসাধারণ প্রযুক্তি দক্ষতা দিয়ে নাসার বিশেষ প্রশংসা
১০ ঘণ্টা আগেমানুষের কাজের জগতে এক যুগান্তকারী পরিবর্তনের ইঙ্গিত নিয়ে বিশ্বের প্রযুক্তিকেন্দ্র সিলিকন ভ্যালিতে আত্মপ্রকাশ করল বিতর্কিত স্টার্টআপ ‘মেকানাইজ’। বিখ্যাত এআই গবেষক ও প্রতিষ্ঠাতা তামায় বেসিরোগ্লু ঘোষণা দিয়েছেন, এই স্টার্টআপের লক্ষ্য হলো—‘সব ধরনের কাজের পূর্ণ স্বয়ংক্রিয়করণ’ এবং ‘সম্পূর্ণ অর্থনীতির...
১১ ঘণ্টা আগেফোল্ডেবল ফোনের দৌড়ে যখন স্যামসাং, হুয়াওয়ে বা অপো একে অপরকে টপকে যাওয়ার প্রতিযোগিতায় ব্যস্ত, প্রযুক্তির বাজারে ঠিক তখন এক অপ্রত্যাশিত প্রতিদ্বন্দ্বী মাঠে নেমেছে। সেটি হলো—ভাঁজযোগ্য ইবুক রিডার। ই-ইংক প্রযুক্তির উন্নতির ফলে ই-রিডারে বই পড়ার অভিজ্ঞতা এখন অনেকটাই কাগজের বইয়ের মতো।
১৩ ঘণ্টা আগে