অনন্যা দাস
আজকাল পাওয়ার আউটেজ একটি বড় সমস্যা হয়ে দাঁড়িয়েছে। ইদানীং তো রুটিনমাফিক লোডশেডিং হচ্ছে সবার ঘরে। লোডশেডিংয়ের এই যন্ত্রণা থেকে মুক্তি পেতে সহজ সমাধান হচ্ছে আইপিএস। এটি প্রধানত চার্জারের মাধ্যমে ডিসি আকারে এসি পাওয়ার থেকে ব্যাটারি পর্যন্ত শক্তি সঞ্চয় করে এবং বিদ্যুৎবিভ্রাট বা লোডশেডিংয়ের ক্ষেত্রে ঝটপট বিদ্যুৎ সরবরাহ করে। আপনার যদি শক্তিশালী আইপিএস থাকে তাহলে আপনি টিভি, রেফ্রিজারেটর, এসি ইত্যাদির মতো ভারী ঘরোয়া যন্ত্র চালাতে পারবেন। অন্যথায় দৈনন্দিন যন্ত্রপাতি যেমন লাইট, ফ্যান ইত্যাদি চালাতে পারবেন।
আইপিএসের সুবিধা
স্বয়ংক্রিয় আইপিএসের একটি প্রধান সুবিধা হলো, এটি স্বয়ংক্রিয়ভাবে চলে। যখনই স্বাভাবিক বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ হয়ে যায়, তখনই এটি নিজে থেকেই চালু হয়ে যায়।
নীরব
সাধারণত সাধারণ পাওয়ার জেনারেটর মেশিন থেকে শব্দ তৈরি হয়, যা শব্দদূষণের জন্য দায়ী। কিন্তু আইপিএস জেনারেটর বা অন্যান্য শক্তি উৎপাদনকারী মেশিনের বিপরীতে সম্পূর্ণ শব্দহীনভাবে কাজ করে।
জীবাশ্ম জ্বালানি দরকার নেই
আইপিএস চালাতে পেট্রল বা ডিজেলের মতো কোনো জ্বালানির প্রয়োজন হয় না। এটির নিজস্ব ব্যাটারি রয়েছে। সে ব্যাটারি বাসার স্বাভাবিক পাওয়ার সাপ্লাইয়ের মাধ্যমে চার্জ হয়।
শক্তি সঞ্চয়
আইপিএসের একটি প্রধান বৈশিষ্ট্য হলো পাওয়ার স্টোরেজ ক্ষমতা। এটি স্বাভাবিক বিদ্যুৎ সরবরাহের মাধ্যমে শক্তি সংগ্রহ করে এবং ব্যাটারিতে সংরক্ষণ করে। বিদ্যুৎ সরবরাহের অভাবে এটি ইলেকট্রনিকস পণ্য চালানোর জন্য শক্তি সরবরাহ করে।
দরদাম
বাজারে রহিম আফরোজ, লুমিনাস, হামকো, পাওয়ার আইপিএস, মাইক্রোটেক ইত্যাদি বিভিন্ন ব্র্যান্ডের আইপিএস পাওয়া যায়। এগুলোর দাম ব্র্যান্ড ভেদে কিছুটা কমবেশি হলেও মোটামুটি কাছাকাছিই। সাধারণত ৫০০ ওয়াটের আইপিএসের দাম ৬ হাজার ৫০০ টাকা থেকে শুরু হয়। ৮০০ ওয়াটের আইপিএসের দাম ৮ হাজার টাকা থেকে শুরু এবং ১ হাজার ওয়াটের আইপিএসগুলোর দাম ১০ হাজার টাকা থেকে শুরু হয়। এ ছাড়া ৩ হাজার টাকা দামের মিনি আইপিএস পাওয়া যায়, যেগুলো দিয়ে রাউটার, মোবাইল চার্জ দেওয়ার কাজ করা যায়।
কোথা থেকে কিনবেন
ঢাকা নিউমার্কেট, বনানী ডিসিসি মার্কেট কিংবা যেকোনো বড় মার্কেটের ইলেকট্রনিকস পণ্যের দোকানে পাওয়া যাবে এই জিনিস। অথবা পছন্দমাফিক ব্র্যান্ডের অনলাইন পেজে বা শোরুম থেকেও কেনা যাবে আইপিএস। এ ছাড়া দারাজ,বিডিস্টল অন্য বা কোনো ই-কমার্স প্ল্যাটফর্মে বিভিন্ন ব্র্যান্ডের পণ্যের খোঁজ মিলবে।
আজকাল পাওয়ার আউটেজ একটি বড় সমস্যা হয়ে দাঁড়িয়েছে। ইদানীং তো রুটিনমাফিক লোডশেডিং হচ্ছে সবার ঘরে। লোডশেডিংয়ের এই যন্ত্রণা থেকে মুক্তি পেতে সহজ সমাধান হচ্ছে আইপিএস। এটি প্রধানত চার্জারের মাধ্যমে ডিসি আকারে এসি পাওয়ার থেকে ব্যাটারি পর্যন্ত শক্তি সঞ্চয় করে এবং বিদ্যুৎবিভ্রাট বা লোডশেডিংয়ের ক্ষেত্রে ঝটপট বিদ্যুৎ সরবরাহ করে। আপনার যদি শক্তিশালী আইপিএস থাকে তাহলে আপনি টিভি, রেফ্রিজারেটর, এসি ইত্যাদির মতো ভারী ঘরোয়া যন্ত্র চালাতে পারবেন। অন্যথায় দৈনন্দিন যন্ত্রপাতি যেমন লাইট, ফ্যান ইত্যাদি চালাতে পারবেন।
আইপিএসের সুবিধা
স্বয়ংক্রিয় আইপিএসের একটি প্রধান সুবিধা হলো, এটি স্বয়ংক্রিয়ভাবে চলে। যখনই স্বাভাবিক বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ হয়ে যায়, তখনই এটি নিজে থেকেই চালু হয়ে যায়।
নীরব
সাধারণত সাধারণ পাওয়ার জেনারেটর মেশিন থেকে শব্দ তৈরি হয়, যা শব্দদূষণের জন্য দায়ী। কিন্তু আইপিএস জেনারেটর বা অন্যান্য শক্তি উৎপাদনকারী মেশিনের বিপরীতে সম্পূর্ণ শব্দহীনভাবে কাজ করে।
জীবাশ্ম জ্বালানি দরকার নেই
আইপিএস চালাতে পেট্রল বা ডিজেলের মতো কোনো জ্বালানির প্রয়োজন হয় না। এটির নিজস্ব ব্যাটারি রয়েছে। সে ব্যাটারি বাসার স্বাভাবিক পাওয়ার সাপ্লাইয়ের মাধ্যমে চার্জ হয়।
শক্তি সঞ্চয়
আইপিএসের একটি প্রধান বৈশিষ্ট্য হলো পাওয়ার স্টোরেজ ক্ষমতা। এটি স্বাভাবিক বিদ্যুৎ সরবরাহের মাধ্যমে শক্তি সংগ্রহ করে এবং ব্যাটারিতে সংরক্ষণ করে। বিদ্যুৎ সরবরাহের অভাবে এটি ইলেকট্রনিকস পণ্য চালানোর জন্য শক্তি সরবরাহ করে।
দরদাম
বাজারে রহিম আফরোজ, লুমিনাস, হামকো, পাওয়ার আইপিএস, মাইক্রোটেক ইত্যাদি বিভিন্ন ব্র্যান্ডের আইপিএস পাওয়া যায়। এগুলোর দাম ব্র্যান্ড ভেদে কিছুটা কমবেশি হলেও মোটামুটি কাছাকাছিই। সাধারণত ৫০০ ওয়াটের আইপিএসের দাম ৬ হাজার ৫০০ টাকা থেকে শুরু হয়। ৮০০ ওয়াটের আইপিএসের দাম ৮ হাজার টাকা থেকে শুরু এবং ১ হাজার ওয়াটের আইপিএসগুলোর দাম ১০ হাজার টাকা থেকে শুরু হয়। এ ছাড়া ৩ হাজার টাকা দামের মিনি আইপিএস পাওয়া যায়, যেগুলো দিয়ে রাউটার, মোবাইল চার্জ দেওয়ার কাজ করা যায়।
কোথা থেকে কিনবেন
ঢাকা নিউমার্কেট, বনানী ডিসিসি মার্কেট কিংবা যেকোনো বড় মার্কেটের ইলেকট্রনিকস পণ্যের দোকানে পাওয়া যাবে এই জিনিস। অথবা পছন্দমাফিক ব্র্যান্ডের অনলাইন পেজে বা শোরুম থেকেও কেনা যাবে আইপিএস। এ ছাড়া দারাজ,বিডিস্টল অন্য বা কোনো ই-কমার্স প্ল্যাটফর্মে বিভিন্ন ব্র্যান্ডের পণ্যের খোঁজ মিলবে।
বিশ্বজুড়ে জনপ্রিয়তা পেয়েছে এআই চলচ্চিত্র। পিছিয়ে নেই বাংলাদেশও। যুগের সঙ্গে তাল মিলিয়ে দেশের বিজ্ঞানভিত্তিক এডুটেক প্ল্যাটফর্ম বিজ্ঞানপ্রিয় নিয়ে এসেছে এআই নির্মিত স্বল্পদৈর্ঘ্য বাংলা চলচ্চিত্র কিংবা শর্টফিল্ম ‘টাইম ট্রাভেল’।
১ ঘণ্টা আগেগতকাল সোমবার জেড ডট এআই জানিয়েছে, তাদের নতুন মডেল জেএলএম–৪.৫ ব্যবহার করতে ডিপসিকের চেয়েও কম খরচ হবে। আর এই মডেলটি ‘এজেন্টিক এআই’ ভিত্তিতে তৈরি। অর্থাৎ মডেলটি কোনো কাজ পেলে তা নিজেই ছোট ছোট কাজে ভাগ করে নিয়ে আরও নির্ভুলভাবে নির্দেশ সম্পন্ন করতে পারে।
১ ঘণ্টা আগেএকটা সময় ছিল, যখন রূপকথায় বা হলিউড সিনেমায় দেখা যেত, একই গাড়ি পানিতে চলছে, আবার ডাঙায়ও দৌড়াচ্ছে। অনেকে ভাবতেন, এসব শুধুই কল্পনা। কিন্তু প্রযুক্তির অগ্রগতিতে এমন কল্পনাই আজ বাস্তবে রূপ নিচ্ছে।
১ ঘণ্টা আগেইউটিউব কনটেন্ট তৈরি করা যতটা গুরুত্বপূর্ণ, তা সঠিক সময়ে দর্শকদের সামনে উপস্থাপন করাও ততটা জরুরি। বিশেষ করে যাঁরা নিয়মিত ভিডিও বানান বা পেশাদার কনটেন্ট ক্রিয়েটর হিসেবে ইউটিউবে কাজ করছেন, তাঁদের জন্য সময় ব্যবস্থাপনা ও ধারাবাহিকতা বজায় রাখা অত্যন্ত প্রয়োজনীয়। আর এই কাজ সহজ করে তোলে ইউটিউবের...
৩ ঘণ্টা আগে