আগামী পাঁচ বছরের মধ্যে বৈশ্বিক সেমিকন্ডাক্টর বাজারে গুরুত্বপূর্ণ অবস্থান গড়তে চায় স্যামসাং। আর সেই লক্ষ্যে ২০২৫ সালের মধ্যে ২ ন্যানোমিটার প্রক্রিয়ায় এবং ২০২৭ সালের মধ্যে ১.৪ ন্যানোমিটার প্রক্রিয়ায় চিপ উৎপাদনের পরিকল্পনা করছে এই ইলেকট্রনিক জায়ান্ট।
মার্কিন সংবাদমাধ্যম সিএনবিসির এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, স্যামসাং আগামী পাঁচ বছরের মধ্যে সর্বাধুনিক চিপ উৎপাদনের পরিকল্পনা ঘোষণা দিয়েছে। মঙ্গলবার (৪ অক্টোবর) কোম্পানিটি জানায়, ২০২৭ সালের মধ্যে উন্নত প্রযুক্তির চিপগুলোর উৎপাদনক্ষমতা তিন গুণেরও বেশি বাড়ানোর পরিকল্পনা রয়েছে তাদের।
সেমিকন্ডাক্টর চিপে উৎপাদন খাতে ন্যানোমিটারের হিসাব দিয়ে চিপের ট্রানজিস্টরের আকারকে বোঝানো হয়। সেমিকন্ডাক্টর চিপ আকারে যত ছোট হবে এর কার্যকারিতা তত উন্নতমানের। ন্যানোমিটার আকৃতির ট্রানজিস্টরের কারণে সাধারণত চিপের কার্যক্ষমতা আরও বাড়ে।
ইলেকট্রনিকস পণ্য এবং মেমোরি চিপ উৎপাদনের মাধ্যমে সার্বিক প্রযুক্তি পণ্যের বাজারে শক্ত অবস্থান ধরে রেখেছে স্যামসাং। এখন চিপ নির্মাণে সক্ষমতা বাড়িয়ে তাইওয়ানের প্রতিদ্বন্দ্বী টিএসএমসিকে টক্কর দিতে চাইছে বলে জানানো হয় সিএনবিসির প্রতিবেদনে।
এদিকে টিএসএমসিও নিজেদের স্থান ধরে রাখতে এ বছর ৩ ন্যানোমিটার সেমিকন্ডাক্টর উৎপাদনের পাশাপাশি ২০২৫ সাল নাগাদ ২ ন্যানোমিটারের চিপ উৎপাদনের পরিকল্পনা হাতে নিয়েছে। তবে তারাও ১.৪ ন্যানোমিটারের চিপ তৈরি শুরু করবে কি না, তা নিয়ে আনুষ্ঠানিকভাবে কোনো তথ্য জানা যায়নি।
এ বিষয়ে যুক্তরাষ্ট্রের দাইওয়া ক্যাপিটাল মার্কেটসের বিশ্লেষক এস কে কিম সিএনবিসিকে বলেন, ‘এই প্রথমবারের মতো স্যামসাং ইলেকট্রনিকস জগতে নিজেদের ভিত শক্ত করার জন্য দীর্ঘমেয়াদি এক পরিকল্পনা হাতে নিয়েছে। আমি মনে করি, তাদের এমন সিদ্ধান্ত টিএসএমসিকে কিছুটা চাপের মুখে ফেলতে পারে।’
আগামী পাঁচ বছরের মধ্যে বৈশ্বিক সেমিকন্ডাক্টর বাজারে গুরুত্বপূর্ণ অবস্থান গড়তে চায় স্যামসাং। আর সেই লক্ষ্যে ২০২৫ সালের মধ্যে ২ ন্যানোমিটার প্রক্রিয়ায় এবং ২০২৭ সালের মধ্যে ১.৪ ন্যানোমিটার প্রক্রিয়ায় চিপ উৎপাদনের পরিকল্পনা করছে এই ইলেকট্রনিক জায়ান্ট।
মার্কিন সংবাদমাধ্যম সিএনবিসির এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, স্যামসাং আগামী পাঁচ বছরের মধ্যে সর্বাধুনিক চিপ উৎপাদনের পরিকল্পনা ঘোষণা দিয়েছে। মঙ্গলবার (৪ অক্টোবর) কোম্পানিটি জানায়, ২০২৭ সালের মধ্যে উন্নত প্রযুক্তির চিপগুলোর উৎপাদনক্ষমতা তিন গুণেরও বেশি বাড়ানোর পরিকল্পনা রয়েছে তাদের।
সেমিকন্ডাক্টর চিপে উৎপাদন খাতে ন্যানোমিটারের হিসাব দিয়ে চিপের ট্রানজিস্টরের আকারকে বোঝানো হয়। সেমিকন্ডাক্টর চিপ আকারে যত ছোট হবে এর কার্যকারিতা তত উন্নতমানের। ন্যানোমিটার আকৃতির ট্রানজিস্টরের কারণে সাধারণত চিপের কার্যক্ষমতা আরও বাড়ে।
ইলেকট্রনিকস পণ্য এবং মেমোরি চিপ উৎপাদনের মাধ্যমে সার্বিক প্রযুক্তি পণ্যের বাজারে শক্ত অবস্থান ধরে রেখেছে স্যামসাং। এখন চিপ নির্মাণে সক্ষমতা বাড়িয়ে তাইওয়ানের প্রতিদ্বন্দ্বী টিএসএমসিকে টক্কর দিতে চাইছে বলে জানানো হয় সিএনবিসির প্রতিবেদনে।
এদিকে টিএসএমসিও নিজেদের স্থান ধরে রাখতে এ বছর ৩ ন্যানোমিটার সেমিকন্ডাক্টর উৎপাদনের পাশাপাশি ২০২৫ সাল নাগাদ ২ ন্যানোমিটারের চিপ উৎপাদনের পরিকল্পনা হাতে নিয়েছে। তবে তারাও ১.৪ ন্যানোমিটারের চিপ তৈরি শুরু করবে কি না, তা নিয়ে আনুষ্ঠানিকভাবে কোনো তথ্য জানা যায়নি।
এ বিষয়ে যুক্তরাষ্ট্রের দাইওয়া ক্যাপিটাল মার্কেটসের বিশ্লেষক এস কে কিম সিএনবিসিকে বলেন, ‘এই প্রথমবারের মতো স্যামসাং ইলেকট্রনিকস জগতে নিজেদের ভিত শক্ত করার জন্য দীর্ঘমেয়াদি এক পরিকল্পনা হাতে নিয়েছে। আমি মনে করি, তাদের এমন সিদ্ধান্ত টিএসএমসিকে কিছুটা চাপের মুখে ফেলতে পারে।’
বন্ধুদের সঙ্গে রিলস ভাগাভাগির প্রক্রিয়া আরও সহজ করতে ‘ব্লেন্ড’ নামের নতুন ফিচার নিয়ে হাজির হলো ইনস্টাগ্রাম। এই ফিচারের মাধ্যমে ব্যবহারকারীরা এখন তাঁদের বন্ধু বা গ্রুপ চ্যাটের সদস্যদের সঙ্গে একটি ব্যক্তিগত ও কাস্টমাইজড রিলস ফিড শেয়ার করতে পারবেন। তবে এই ফিচার ব্যবহার করতে হলে বন্ধুদের আমন্ত্রণ...
৮ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের মহাকাশ গবেষণা সংস্থা নাসার ওয়েবসাইটে গুরুত্বপূর্ণ নিরাপত্তা ত্রুটি ধরিয়ে দিয়ে আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি অর্জন করেছেন ইরাকি কিশোর মুনতাধার মোহাম্মদ আহমেদ সালেহ। বাগদাদের আল-তারমিয়া জেলার আল-বায়ারিক উচ্চ বিদ্যালয়ের এই মেধাবী শিক্ষার্থী নিজের অসাধারণ প্রযুক্তি দক্ষতা দিয়ে নাসার বিশেষ প্রশংসা
১০ ঘণ্টা আগেমানুষের কাজের জগতে এক যুগান্তকারী পরিবর্তনের ইঙ্গিত নিয়ে বিশ্বের প্রযুক্তিকেন্দ্র সিলিকন ভ্যালিতে আত্মপ্রকাশ করল বিতর্কিত স্টার্টআপ ‘মেকানাইজ’। বিখ্যাত এআই গবেষক ও প্রতিষ্ঠাতা তামায় বেসিরোগ্লু ঘোষণা দিয়েছেন, এই স্টার্টআপের লক্ষ্য হলো—‘সব ধরনের কাজের পূর্ণ স্বয়ংক্রিয়করণ’ এবং ‘সম্পূর্ণ অর্থনীতির...
১১ ঘণ্টা আগেফোল্ডেবল ফোনের দৌড়ে যখন স্যামসাং, হুয়াওয়ে বা অপো একে অপরকে টপকে যাওয়ার প্রতিযোগিতায় ব্যস্ত, প্রযুক্তির বাজারে ঠিক তখন এক অপ্রত্যাশিত প্রতিদ্বন্দ্বী মাঠে নেমেছে। সেটি হলো—ভাঁজযোগ্য ইবুক রিডার। ই-ইংক প্রযুক্তির উন্নতির ফলে ই-রিডারে বই পড়ার অভিজ্ঞতা এখন অনেকটাই কাগজের বইয়ের মতো।
১৩ ঘণ্টা আগে