ছবি ও ভিডিওর মান আরও উন্নত করতে আইফোন ১৬ প্রো ম্যাক্সের লেন্সে অনেক পরিবর্তন নিয়ে আসবে অ্যাপল। আগের মডেলের তুলনায় ফোনটির ক্যামেরায় ১২ শতাংশ বড় লেন্স ব্যবহার করা হবে। এমনই তথ্য ফাঁস করেছেন চীনের মাইক্রোব্লগিং ওয়েবসাইটে ওয়েবুর এক ব্লগার। তাই আইফোন ১২ প্রো ম্যাক্স মডেলটি ‘ইমেজ ফ্ল্যাগশিপ’ ফোন হবে বলে বিভিন্ন প্রতিবেদনে বলা হচ্ছে।
আইফোনের প্রধান ক্যামেরাতে ৪৮ মেগাপিক্সেল সনি আইএমএক্স ৯০৩ সেন্সর ব্যবহার করা হয়েছে। ছবির ডেটা আরও ভালো করে রূপান্তরের জন্য ১৪ বিটের অ্যানালগ থেকে ডিজিটাল কনভারটার (এডিসি), ডাইনামিক রেঞ্জ ও নয়েজ কন্ট্রোলের জন্য ডিজিটাল গেইন কন্ট্রোলারের (ডিসিজি) মতো অত্যাধুনিক প্রযুক্তি এই সেন্সরে ব্যবহার করা হয়েছে। বিভিন্ন অংশ একাধিক স্তর বা লেয়ারে সুসজ্জিত রেখে এই সেন্সরের নকশা করা হয়েছে।
আইফোন ১৬ প্রো ম্যাক্সে ক্যামেরার সেন্সরটি আগের মডেলগুলোর তুলনায় ১২ শতাংশ বড় হবে। যার আকার হবে ১ / ১.১৪ ইঞ্চি। আইফোন ১৪ প্রো ও আইফোন ১৫ প্রো মডেলে ১ / ১.২৮ ইঞ্চি সেন্সর ব্যবহার করা হয়েছে। এই সেন্সর আইফোনের প্রধান ক্যামেরার রেঞ্জ (পরিসীমা) ও ব্যাকগ্রাউন্ড ব্লার (ছবির বিষয়বস্তুকে স্পষ্ট করে ব্যাকগ্রাউন্ড অস্পষ্ট করার ফিচার) বৃদ্ধি করবে। এই লেন্স কম আলোতে আরও ভালো ছবি তোলার ক্ষমতা বৃদ্ধি করবে। কারণ লেন্সের বড় হওয়ার কারণে এতে বেশি আলো প্রবেশ করতে পারবে।
ওয়েবুর ব্লগটিতে আরও বলা হয়, পরবর্তী প্রজন্মের আইফোনগুলোয় নকশায় কার্ভ স্ক্রিন দেখা যাবে। এটি গত বছর আইফোন ১৫ সিরিজের নকশার পুনরাবৃত্তি।
আইফোন ১৫ সিরিজ নিয়ে গত বছরে ওয়েবুতে প্রকাশিত ফাঁস হওয়া তথ্য সঠিক ছিল। ওয়েবসাইটটিতে বলা হয়েছিল—আইফোন ১৫ প্রো ও আইফোন ১৫ ম্যাক্সের তুলনায় আইফোন ১৫ ও আইফোন ১৫ প্লাসে একটু ছোট ৪৮ মেগাপিক্সেল সেন্সর ব্যবহার করা হবে। সিরিজটি উন্মোচনের পর এই তথ্যের সত্যতা পাওয়া যায়। সেই সঙ্গে আইফোন ১২ এর প্যানেল ডিজাইন বা নকশা সম্পর্কেও সঠিক পূর্বাভাস দেয় ওয়েবু। তাই আইফোন ১৬ প্রো এর ক্ষেত্রেও এর ব্যতিক্রম হবে না বলে আশা করা যায়।
তথ্যসূত্র: ম্যাকরিউমার
ছবি ও ভিডিওর মান আরও উন্নত করতে আইফোন ১৬ প্রো ম্যাক্সের লেন্সে অনেক পরিবর্তন নিয়ে আসবে অ্যাপল। আগের মডেলের তুলনায় ফোনটির ক্যামেরায় ১২ শতাংশ বড় লেন্স ব্যবহার করা হবে। এমনই তথ্য ফাঁস করেছেন চীনের মাইক্রোব্লগিং ওয়েবসাইটে ওয়েবুর এক ব্লগার। তাই আইফোন ১২ প্রো ম্যাক্স মডেলটি ‘ইমেজ ফ্ল্যাগশিপ’ ফোন হবে বলে বিভিন্ন প্রতিবেদনে বলা হচ্ছে।
আইফোনের প্রধান ক্যামেরাতে ৪৮ মেগাপিক্সেল সনি আইএমএক্স ৯০৩ সেন্সর ব্যবহার করা হয়েছে। ছবির ডেটা আরও ভালো করে রূপান্তরের জন্য ১৪ বিটের অ্যানালগ থেকে ডিজিটাল কনভারটার (এডিসি), ডাইনামিক রেঞ্জ ও নয়েজ কন্ট্রোলের জন্য ডিজিটাল গেইন কন্ট্রোলারের (ডিসিজি) মতো অত্যাধুনিক প্রযুক্তি এই সেন্সরে ব্যবহার করা হয়েছে। বিভিন্ন অংশ একাধিক স্তর বা লেয়ারে সুসজ্জিত রেখে এই সেন্সরের নকশা করা হয়েছে।
আইফোন ১৬ প্রো ম্যাক্সে ক্যামেরার সেন্সরটি আগের মডেলগুলোর তুলনায় ১২ শতাংশ বড় হবে। যার আকার হবে ১ / ১.১৪ ইঞ্চি। আইফোন ১৪ প্রো ও আইফোন ১৫ প্রো মডেলে ১ / ১.২৮ ইঞ্চি সেন্সর ব্যবহার করা হয়েছে। এই সেন্সর আইফোনের প্রধান ক্যামেরার রেঞ্জ (পরিসীমা) ও ব্যাকগ্রাউন্ড ব্লার (ছবির বিষয়বস্তুকে স্পষ্ট করে ব্যাকগ্রাউন্ড অস্পষ্ট করার ফিচার) বৃদ্ধি করবে। এই লেন্স কম আলোতে আরও ভালো ছবি তোলার ক্ষমতা বৃদ্ধি করবে। কারণ লেন্সের বড় হওয়ার কারণে এতে বেশি আলো প্রবেশ করতে পারবে।
ওয়েবুর ব্লগটিতে আরও বলা হয়, পরবর্তী প্রজন্মের আইফোনগুলোয় নকশায় কার্ভ স্ক্রিন দেখা যাবে। এটি গত বছর আইফোন ১৫ সিরিজের নকশার পুনরাবৃত্তি।
আইফোন ১৫ সিরিজ নিয়ে গত বছরে ওয়েবুতে প্রকাশিত ফাঁস হওয়া তথ্য সঠিক ছিল। ওয়েবসাইটটিতে বলা হয়েছিল—আইফোন ১৫ প্রো ও আইফোন ১৫ ম্যাক্সের তুলনায় আইফোন ১৫ ও আইফোন ১৫ প্লাসে একটু ছোট ৪৮ মেগাপিক্সেল সেন্সর ব্যবহার করা হবে। সিরিজটি উন্মোচনের পর এই তথ্যের সত্যতা পাওয়া যায়। সেই সঙ্গে আইফোন ১২ এর প্যানেল ডিজাইন বা নকশা সম্পর্কেও সঠিক পূর্বাভাস দেয় ওয়েবু। তাই আইফোন ১৬ প্রো এর ক্ষেত্রেও এর ব্যতিক্রম হবে না বলে আশা করা যায়।
তথ্যসূত্র: ম্যাকরিউমার
আশির দশকে মুক্তিপ্রাপ্ত ‘টার্মিনেটর’ চলচ্চিত্রে দেখা গিয়েছিল স্কাইনেট নামের এক কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা নিজে সচেতন হয়ে উঠে এবং মানবজাতিকে ধ্বংস করতে উদ্যোগী হয়। তখন সেটি ছিল নিছক বিজ্ঞান কল্পকাহিনি। তবে সময় বদলেছে। বর্তমান যুগে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা এখন আর কেবল কল্পকাহিনির বিষয় নয়, তা বাস্তব হয়ে উঠছে।
২ ঘণ্টা আগেকৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) মডেল প্রশিক্ষণ ও পরিচালনার খরচ বিপুল। শুধু বিদ্যুৎ ব্যয় হিসাব করলেও দেখা যায়, ব্যবহারকারীদের অনুরোধ প্রক্রিয়াজাত ও উত্তর প্রদানে বিশ্বজুড়ে এআই ডেটা সেন্টারগুলো বছরে ১০০ মিলিয়ন বা ১০ কোটি ডলারেরও বেশি খরচ করে।
৬ ঘণ্টা আগেগুগল, মেটা, অ্যাপলসহ যুক্তরাষ্ট্রের শীর্ষ প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠানগুলোর একচেটিয়া ব্যবসা চলে আসছে বছরের পর বছর। এতে বছরে বিলিয়ন ডলারের ব্যবসা হলেও বিভিন্ন মামলার তোপে পড়তে হয়েছে প্রতিষ্ঠানগুলোকে। সম্প্রতি দেশটির প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের শুল্কনীতির চাপও নিতে হচ্ছে এসব প্রতিষ্ঠানকে। চলতি সময়
৮ ঘণ্টা আগেসামনে একটি কম্পিউটার আর যদি প্রশিক্ষণ থাকে, তাহলে পৃথিবীর যেকোনো জায়গায় বসে ফ্রিল্যান্সার হওয়া সম্ভব। বাংলাদেশে শহরের বাইরে থাকা অনেক তরুণ এই কাজের সঙ্গে যুক্ত অনেক দিন ধরে। নিজেদের দক্ষতা কাজে লাগিয়ে নিজ নিজ এলাকায় বসে মাসে লাখ টাকা পর্যন্ত উপার্জন করছেন তাঁরা। নিজেরা ফ্রিল্যান্সিং শেখার পর এই তরুণ
৮ ঘণ্টা আগে