প্রযুক্তি ডেস্ক
গত নভেম্বরে যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা গবেষণা প্রতিষ্ঠান ওপেনএআই এনেছে চ্যাটজিপিটি। এটি চালুর পর থেকে নড়েচড়ে বসে টেক জায়ান্ট প্রতিষ্ঠানগুলো। মাত্র ২ মাসেই ১০ কোটির বেশি মানুষ যুক্ত হয় এই প্ল্যাটফর্মে। গুগলকে পাল্লা দিতে মাইক্রোসফট নিজেদের সার্চ ইঞ্জিন বিংয়ে যুক্ত করেছে চ্যাটজিপিটি প্রযুক্তির চ্যাটবট। চ্যাটজিপিটি নিয়ে উদ্বিগ্ন গুগলও আনে নিজস্ব কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তাসম্পন্ন চ্যাটবট ‘বার্ড’। বসে নেই অন্যান্য প্ল্যাটফর্মও। গত কয়েক মাসে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তানির্ভর অনেক প্রযুক্তি এনেছে প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠানগুলো। বলা হচ্ছে, এই কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার কারণেই ফুলটাইম চাকরি হারাতে পারেন বিশ্বের অন্তত ৩০ কোটি মানুষ। এটি যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপে এক-চতুর্থাংশ চাকরি দখল করতে পারে। তবে এআইয়ের কারণে নতুন কাজের ক্ষেত্র ও উৎপাদনশীলতা বাড়বে।
বহুজাতিক ব্যাংক গোল্ডম্যান স্যাশের বরাতে বিবিসি প্রতিবেদনে জানা যায়, কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার কারণে বিশ্বব্যাপী উৎপাদিত পণ্য ও সেবার মোট বার্ষিক পরিমাণ ৭ শতাংশ পর্যন্ত বাড়তে পারে। যুক্তরাজ্যের সরকার দেশটিতে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা খাতে বিনিয়োগ বাড়াতে আগ্রহী। কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা ‘গোটা অর্থনীতিতে উৎপাদনশীলতা বাড়াবে’। এর প্রভাব সম্পর্কে জনসাধারণকে আশ্বস্ত করার চেষ্টা করছে ব্রিটিশ সরকার।
যুক্তরাজ্যের প্রযুক্তিমন্ত্রী মিশেল ডোনেলান স্থানীয় সংবাদমাধ্যমকে বলেন, ‘আমরা নিশ্চিত করতে চাই যে যুক্তরাজ্যে আমরা যেভাবে কাজ করছি, কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা তাতে আমাদের কাজ কেড়ে নিচ্ছে না, বরং আমাদের কাজগুলো আরও সহজ করে তুলছে।’
বিভিন্ন খাতে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার প্রভাব ভিন্ন হবে। প্রশাসনিক কাজের ক্ষেত্রে ৪৬ শতাংশ ও আইনি পেশায় ৪৪ শতাংশ স্বয়ংক্রিয় হতে পারে। তবে নির্মাণ খাতে মাত্র ৬ শতাংশ এবং রক্ষণাবেক্ষণে মাত্র ৪ শতাংশ প্রভাব পড়বে।
আগামী কয়েক বছরে সৃজনশীল কাজে ব্যাপক প্রভাব ফেলতে পারে জেনারেটিভ এআই। গোল্ডম্যান স্যাশের প্রতিবেদনের গবেষণা অনুযায়ী, বর্তমানে ৬০ শতাংশ কর্মী এমন পেশায় রয়েছেন, যার অস্তিত্ব ১৯৪০ সালে ছিল না। তবে অন্যান্য গবেষণা অনুযায়ী, ১৯৮০-র দশক থেকে প্রযুক্তিগত পরিবর্তনের ফলে নতুন কর্মসংস্থান তৈরির চেয়ে কর্মী ছাঁটাই হয়েছে বেশি। ধারণা করা হচ্ছে, যদি জেনারেটিভ এআই অতীতের মতো প্রভাব রাখে, তবে এটি খুব শিগগিরই অনেক মানুষের চাকরি হারানোর কারণ হতে যাচ্ছে।
গত নভেম্বরে যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা গবেষণা প্রতিষ্ঠান ওপেনএআই এনেছে চ্যাটজিপিটি। এটি চালুর পর থেকে নড়েচড়ে বসে টেক জায়ান্ট প্রতিষ্ঠানগুলো। মাত্র ২ মাসেই ১০ কোটির বেশি মানুষ যুক্ত হয় এই প্ল্যাটফর্মে। গুগলকে পাল্লা দিতে মাইক্রোসফট নিজেদের সার্চ ইঞ্জিন বিংয়ে যুক্ত করেছে চ্যাটজিপিটি প্রযুক্তির চ্যাটবট। চ্যাটজিপিটি নিয়ে উদ্বিগ্ন গুগলও আনে নিজস্ব কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তাসম্পন্ন চ্যাটবট ‘বার্ড’। বসে নেই অন্যান্য প্ল্যাটফর্মও। গত কয়েক মাসে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তানির্ভর অনেক প্রযুক্তি এনেছে প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠানগুলো। বলা হচ্ছে, এই কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার কারণেই ফুলটাইম চাকরি হারাতে পারেন বিশ্বের অন্তত ৩০ কোটি মানুষ। এটি যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপে এক-চতুর্থাংশ চাকরি দখল করতে পারে। তবে এআইয়ের কারণে নতুন কাজের ক্ষেত্র ও উৎপাদনশীলতা বাড়বে।
বহুজাতিক ব্যাংক গোল্ডম্যান স্যাশের বরাতে বিবিসি প্রতিবেদনে জানা যায়, কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার কারণে বিশ্বব্যাপী উৎপাদিত পণ্য ও সেবার মোট বার্ষিক পরিমাণ ৭ শতাংশ পর্যন্ত বাড়তে পারে। যুক্তরাজ্যের সরকার দেশটিতে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা খাতে বিনিয়োগ বাড়াতে আগ্রহী। কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা ‘গোটা অর্থনীতিতে উৎপাদনশীলতা বাড়াবে’। এর প্রভাব সম্পর্কে জনসাধারণকে আশ্বস্ত করার চেষ্টা করছে ব্রিটিশ সরকার।
যুক্তরাজ্যের প্রযুক্তিমন্ত্রী মিশেল ডোনেলান স্থানীয় সংবাদমাধ্যমকে বলেন, ‘আমরা নিশ্চিত করতে চাই যে যুক্তরাজ্যে আমরা যেভাবে কাজ করছি, কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা তাতে আমাদের কাজ কেড়ে নিচ্ছে না, বরং আমাদের কাজগুলো আরও সহজ করে তুলছে।’
বিভিন্ন খাতে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার প্রভাব ভিন্ন হবে। প্রশাসনিক কাজের ক্ষেত্রে ৪৬ শতাংশ ও আইনি পেশায় ৪৪ শতাংশ স্বয়ংক্রিয় হতে পারে। তবে নির্মাণ খাতে মাত্র ৬ শতাংশ এবং রক্ষণাবেক্ষণে মাত্র ৪ শতাংশ প্রভাব পড়বে।
আগামী কয়েক বছরে সৃজনশীল কাজে ব্যাপক প্রভাব ফেলতে পারে জেনারেটিভ এআই। গোল্ডম্যান স্যাশের প্রতিবেদনের গবেষণা অনুযায়ী, বর্তমানে ৬০ শতাংশ কর্মী এমন পেশায় রয়েছেন, যার অস্তিত্ব ১৯৪০ সালে ছিল না। তবে অন্যান্য গবেষণা অনুযায়ী, ১৯৮০-র দশক থেকে প্রযুক্তিগত পরিবর্তনের ফলে নতুন কর্মসংস্থান তৈরির চেয়ে কর্মী ছাঁটাই হয়েছে বেশি। ধারণা করা হচ্ছে, যদি জেনারেটিভ এআই অতীতের মতো প্রভাব রাখে, তবে এটি খুব শিগগিরই অনেক মানুষের চাকরি হারানোর কারণ হতে যাচ্ছে।
প্রযুক্তি খাতে নিজেদের অবস্থান আরও জোরালো করতে এবার ল্যাপটপ নিয়ে এল মটোরোলা। ভারতের বাজারের জন্য উন্মোচন করা হয়েছে তাদের প্রথম ল্যাপটপ মটো বুক ৬০। পেশাজীবী, শিক্ষার্থী ও কনটেন্ট ক্রিয়েটরদের লক্ষ্য করে তৈরি করা হয়েছে এই ডিভাইস। একই সঙ্গে মটোরোলা চালু করেছে মটো প্যাড ৬০ প্রো ট্যাবলেট।
৩ ঘণ্টা আগেমিথ্যা বা বিভ্রান্তিকর তথ্য রুখতে ‘ফুটনোটস’ নামের নতুন ফিচার নিয়ে এসেছে টিকটক। ফিচারটি পরীক্ষামূলকভাবে চালু হয়েছে যুক্তরাষ্ট্রে। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্সের (সাবেক টুইটার) ‘কমিউনিটি নোটস’-এর মতোই কাজ করবে ফিচারটি।
৪ ঘণ্টা আগেদৃষ্টিপ্রতিবন্ধী ও স্বল্পদৃষ্টিসম্পন্ন ব্যক্তিদের জন্য নিরাপদে চলাফেরার পথ সহজ করতে এক নতুন ধরনের পরিধানযোগ্য ডিভাইস তৈরি করেছেন চীনের বিজ্ঞানীরা। কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) প্রযুক্তিনির্ভর ডিভাইসটি ব্যবহারকারীদের চারপাশের প্রতিবন্ধকতা শনাক্ত করে এবং চলার জন্য নিরাপদ পথের নির্দেশনা দেয়।
৬ ঘণ্টা আগেসরকার ইতিমধ্যে সাবমেরিন কেবল ব্যান্ডউইথের মূল্য ১০ শতাংশ কমিয়ে এনেছে। ফাইবারের জটিলতা নিরসন করা হয়েছে। এর মধ্যে ৫০০ টাকায় ৫ এমবিপিএসের বদলে ১০ এমবিপিএস গতির ইন্টারনেট সেবা দেওয়ার ঘোষণা দিয়েছে ইন্টারনেট সার্ভিস প্রোভাইডার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (আইএসপিএবি)।
৭ ঘণ্টা আগে