মেহরাব মাসাঈদ হাবিব
গাড়ি কেনার সময় ক্রেতারা যে সব বিষয়ের ওপর নজর দেন তার মধ্যে একটি হলো, যে গাড়িটি তাঁরা কিনছেন, তা দামের দিক থেকে সাশ্রয়ী কি না। গাড়ির সাশ্রয়ী মূল্যের মতো আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো, গাড়িটি কতটুকু জ্বালানি সাশ্রয়ী। জ্বালানি সাশ্রয় অনেকাংশে নির্ভর করে গাড়ির গিয়ার, বিশেষত ম্যানুয়াল গিয়ারের গিয়ার শিফটিংয়ের ওপর। সঠিক সময়ে গিয়ার শিফট করতে পারলে গাড়ির জ্বালানিও অনেকাংশে সাশ্রয় করা যায়।
ম্যানুয়াল গিয়ারের গাড়ির জ্বালানি সাশ্রয় নিশ্চিত করতে একটি বিষয় খেয়াল রাখা খুবই গুরুত্বপূর্ণ—তা হলো, গাড়ির ইঞ্জিনের আরপিএম বা রেভল্যুশন পার মিনিট যতটা সম্ভব কম রাখা। গাড়ির ইঞ্জিন যত বেশি দ্রুত ঘুরবে, জ্বালানিও তত বেশি ব্যয় হবে। সর্বোচ্চ জ্বালানি সাশ্রয় নিশ্চিত করতে কখন গিয়ার শিফট করা উচিত? সঠিক সময়ে গিয়ার শিফট করা এবং কম আরপিএম নিশ্চিত করা গাড়ির জ্বালানি সাশ্রয়ের একটি অন্যতম পূর্বশর্ত। প্রশ্ন জাগতে পারে, কোন কারণে কম আরপিএমে জ্বালানি সাশ্রয় বেশি হয়? উত্তর খুব সহজ। কম আরপিএমে কম ফ্রিকশন বা ঘর্ষণ হয়। ধরা যাক, একটি ইঞ্জিন ঘোরার আরপিএম ছয় হাজার। এ ক্ষেত্রে ইঞ্জিনকে অনেক ঘর্ষণ পার করতে হয়। এই ঘর্ষণ সৃষ্টি হয় যখন ইঞ্জিনের পিস্টন সিলিন্ডারের দেয়ালের সঙ্গে এবং ক্রাংকশাফটের বিয়ারিংয়ের সঙ্গে ঘষা খায়।
আরেকটি বিষয় লক্ষ রাখা দরকার। তা হলো, ইঞ্জিনের লোড কী পরিমাণ থাকছে তার ওপর। ধরা যাক, আপনি হাইওয়েতে গাড়ি চালাচ্ছেন আর আপনার গাড়িতে ইঞ্জিনের লোড কম। সে ক্ষেত্রে ইঞ্জিনের মোট থ্রোটলের মাত্র ৫ শতাংশ ব্যবহৃত হচ্ছে। এ রকম ক্ষেত্রে ইঞ্জিনকে অনেক বেশি কাজ করতে হয়, যার ফলে জ্বালানি বেশি ব্যয় হয়। জ্বালানি সাশ্রয়ের জন্য এ ক্ষেত্রে সবচেয়ে ভালো হলো বেশি লোডে এবং কম আরপিএমে ইঞ্জিন চালু রাখা। ফলে ইঞ্জিনের থ্রোটল অনেকটা খোলা থাকবে এবং গাড়িকে সামনে নিয়ে যেতে ইঞ্জিনকে বেশি কাজ করতে হবে না। এর ফলে জ্বালানি সাশ্রয় হবে। তবে অবশ্যই গিয়ার শিফট করতে হবে সময়মতো।
লেখক: ফাউন্ডার ও সিইও, বাংলা অটোমোবাইল স্কিলস
গাড়ি কেনার সময় ক্রেতারা যে সব বিষয়ের ওপর নজর দেন তার মধ্যে একটি হলো, যে গাড়িটি তাঁরা কিনছেন, তা দামের দিক থেকে সাশ্রয়ী কি না। গাড়ির সাশ্রয়ী মূল্যের মতো আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো, গাড়িটি কতটুকু জ্বালানি সাশ্রয়ী। জ্বালানি সাশ্রয় অনেকাংশে নির্ভর করে গাড়ির গিয়ার, বিশেষত ম্যানুয়াল গিয়ারের গিয়ার শিফটিংয়ের ওপর। সঠিক সময়ে গিয়ার শিফট করতে পারলে গাড়ির জ্বালানিও অনেকাংশে সাশ্রয় করা যায়।
ম্যানুয়াল গিয়ারের গাড়ির জ্বালানি সাশ্রয় নিশ্চিত করতে একটি বিষয় খেয়াল রাখা খুবই গুরুত্বপূর্ণ—তা হলো, গাড়ির ইঞ্জিনের আরপিএম বা রেভল্যুশন পার মিনিট যতটা সম্ভব কম রাখা। গাড়ির ইঞ্জিন যত বেশি দ্রুত ঘুরবে, জ্বালানিও তত বেশি ব্যয় হবে। সর্বোচ্চ জ্বালানি সাশ্রয় নিশ্চিত করতে কখন গিয়ার শিফট করা উচিত? সঠিক সময়ে গিয়ার শিফট করা এবং কম আরপিএম নিশ্চিত করা গাড়ির জ্বালানি সাশ্রয়ের একটি অন্যতম পূর্বশর্ত। প্রশ্ন জাগতে পারে, কোন কারণে কম আরপিএমে জ্বালানি সাশ্রয় বেশি হয়? উত্তর খুব সহজ। কম আরপিএমে কম ফ্রিকশন বা ঘর্ষণ হয়। ধরা যাক, একটি ইঞ্জিন ঘোরার আরপিএম ছয় হাজার। এ ক্ষেত্রে ইঞ্জিনকে অনেক ঘর্ষণ পার করতে হয়। এই ঘর্ষণ সৃষ্টি হয় যখন ইঞ্জিনের পিস্টন সিলিন্ডারের দেয়ালের সঙ্গে এবং ক্রাংকশাফটের বিয়ারিংয়ের সঙ্গে ঘষা খায়।
আরেকটি বিষয় লক্ষ রাখা দরকার। তা হলো, ইঞ্জিনের লোড কী পরিমাণ থাকছে তার ওপর। ধরা যাক, আপনি হাইওয়েতে গাড়ি চালাচ্ছেন আর আপনার গাড়িতে ইঞ্জিনের লোড কম। সে ক্ষেত্রে ইঞ্জিনের মোট থ্রোটলের মাত্র ৫ শতাংশ ব্যবহৃত হচ্ছে। এ রকম ক্ষেত্রে ইঞ্জিনকে অনেক বেশি কাজ করতে হয়, যার ফলে জ্বালানি বেশি ব্যয় হয়। জ্বালানি সাশ্রয়ের জন্য এ ক্ষেত্রে সবচেয়ে ভালো হলো বেশি লোডে এবং কম আরপিএমে ইঞ্জিন চালু রাখা। ফলে ইঞ্জিনের থ্রোটল অনেকটা খোলা থাকবে এবং গাড়িকে সামনে নিয়ে যেতে ইঞ্জিনকে বেশি কাজ করতে হবে না। এর ফলে জ্বালানি সাশ্রয় হবে। তবে অবশ্যই গিয়ার শিফট করতে হবে সময়মতো।
লেখক: ফাউন্ডার ও সিইও, বাংলা অটোমোবাইল স্কিলস
বিশ্বজুড়ে জনপ্রিয়তা পেয়েছে এআই চলচ্চিত্র। পিছিয়ে নেই বাংলাদেশও। যুগের সঙ্গে তাল মিলিয়ে দেশের বিজ্ঞানভিত্তিক এডুটেক প্ল্যাটফর্ম বিজ্ঞানপ্রিয় নিয়ে এসেছে এআই নির্মিত স্বল্পদৈর্ঘ্য বাংলা চলচ্চিত্র কিংবা শর্টফিল্ম ‘টাইম ট্রাভেল’।
১ ঘণ্টা আগেগতকাল সোমবার জেড ডট এআই জানিয়েছে, তাদের নতুন মডেল জেএলএম–৪.৫ ব্যবহার করতে ডিপসিকের চেয়েও কম খরচ হবে। আর এই মডেলটি ‘এজেন্টিক এআই’ ভিত্তিতে তৈরি। অর্থাৎ মডেলটি কোনো কাজ পেলে তা নিজেই ছোট ছোট কাজে ভাগ করে নিয়ে আরও নির্ভুলভাবে নির্দেশ সম্পন্ন করতে পারে।
১ ঘণ্টা আগেএকটা সময় ছিল, যখন রূপকথায় বা হলিউড সিনেমায় দেখা যেত, একই গাড়ি পানিতে চলছে, আবার ডাঙায়ও দৌড়াচ্ছে। অনেকে ভাবতেন, এসব শুধুই কল্পনা। কিন্তু প্রযুক্তির অগ্রগতিতে এমন কল্পনাই আজ বাস্তবে রূপ নিচ্ছে।
১ ঘণ্টা আগেইউটিউব কনটেন্ট তৈরি করা যতটা গুরুত্বপূর্ণ, তা সঠিক সময়ে দর্শকদের সামনে উপস্থাপন করাও ততটা জরুরি। বিশেষ করে যাঁরা নিয়মিত ভিডিও বানান বা পেশাদার কনটেন্ট ক্রিয়েটর হিসেবে ইউটিউবে কাজ করছেন, তাঁদের জন্য সময় ব্যবস্থাপনা ও ধারাবাহিকতা বজায় রাখা অত্যন্ত প্রয়োজনীয়। আর এই কাজ সহজ করে তোলে ইউটিউবের...
৩ ঘণ্টা আগে