ব্যবসার ক্ষেত্রে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) দিয়ে তৈরি চ্যাটবট ব্যবহারে সাইবার ঝুঁকি রয়েছে বলে সতর্ক করেছে যুক্তরাজ্য। দেশটির কর্মকর্তারা বলছেন, চ্যাটবট বিভিন্ন ক্ষতিকর কাজে প্রলুব্ধ করতে পারে বলে গবেষণায় বেশি বেশি দেখা যাচ্ছে। এমনকি চ্যাটবটকে বিভ্রান্ত করে অননুমোদিত লেনদেনও সম্ভব।
বার্তা সংস্থা রয়টার্স এক প্রতিবেদনে বলেছে, যুক্তরাজ্যের সাইবার নিরাপত্তা সেন্টার (এনসিএসসি) বুধবার প্রকাশিতব্য বেশ কয়েকটি ব্লগ পোস্টে এ বিষয়ে সতর্ক করেছে। লার্জ ল্যাঙ্গুয়েজ মডেল (এলএলএম) নামে চ্যাটবটে মানুষের মতো কথোপকথন সৃষ্টিকারী অ্যালগরিদমের সঙ্গে সম্পর্কিত নিরাপত্তা সমস্যাগুলো সমাধানের চেষ্টায় রয়েছেন বিশেষজ্ঞরা।
চ্যাটবটের মতো এআইভিত্তিক টুল ব্যবহার বাড়ার ফলে ইন্টারনেট সার্চ কমে গেছে এবং গ্রাহকসেবা ও কলসেন্টারে কর্মসংস্থান কমে গেছে। এসব মডেল ব্যবসার অন্যান্য উপাদান ও পরিষেবার সঙ্গে যুক্ত হলে নিরাপত্তার ঝুঁকি তৈরি করবে বলে এনসিএসসি সতর্ক করেছে।
চ্যাটবটগুলিকে ভুল নির্দেশনা দিয়ে টুলটির নিজস্ব সিস্টেমকে বোকা বানানোর উপায় খুঁজে পেয়েছে গবেষকেরা। উদাহরণস্বরূপ, ব্যাংকে কোনো এআই চ্যাটবট যুক্ত হলে হ্যাকার যথাযথ কাঠামোতে প্রশ্ন করে বিভ্রান্ত করে অননুমোদিত লেনদেন করতে পারবে।
পরীক্ষামূলক সফটওয়্যার চালুর কথা উল্লেখ করে এনসিএসসি বলছে, যেসব প্রতিষ্ঠানে এলএলএম মডেলভিত্তিক এআই ব্যবহার করে পরিষেবা দেওয়া হয় তাদের সতর্ক থাকতে হবে। যেমন–বেটা ভার্সনে কোনো পণ্য বা লাইব্রেরি কোড ব্যবহারে সতর্কতা অবলম্বন করা হয়। এই টুলের ওপর পুরোপুরি ভরসা করা ঠিক হবে না। এই টুলটি যেন অননুমোদিত লেনদেন না করতে পারে সে বিষয়ে সতর্ক থাকতে হবে।
বিশ্বজুড়ে সাইবার নিরাপত্তায় নিয়োজিত কর্তৃপক্ষ এলএলএমের উত্থানের সঙ্গে লড়াই করছে। যেমন ওপেন আইয়ের চ্যাটজিপিটি সেলস ও কাস্টমার কেয়ারের পরিষেবা দিতে বিভিন্ন ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে যুক্ত হচ্ছে। এআইয়েরএ ধরনের ব্যবহার নিরাপত্তার বিষয়টিকে সামনে আনছে।
যুক্তরাষ্ট্র ও কানাডার কর্তৃপক্ষ বলছে, হ্যাকাররা এ ধরনের প্রযুক্তিকে সাদরে গ্রহণ করছে।
ব্যবসার ক্ষেত্রে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) দিয়ে তৈরি চ্যাটবট ব্যবহারে সাইবার ঝুঁকি রয়েছে বলে সতর্ক করেছে যুক্তরাজ্য। দেশটির কর্মকর্তারা বলছেন, চ্যাটবট বিভিন্ন ক্ষতিকর কাজে প্রলুব্ধ করতে পারে বলে গবেষণায় বেশি বেশি দেখা যাচ্ছে। এমনকি চ্যাটবটকে বিভ্রান্ত করে অননুমোদিত লেনদেনও সম্ভব।
বার্তা সংস্থা রয়টার্স এক প্রতিবেদনে বলেছে, যুক্তরাজ্যের সাইবার নিরাপত্তা সেন্টার (এনসিএসসি) বুধবার প্রকাশিতব্য বেশ কয়েকটি ব্লগ পোস্টে এ বিষয়ে সতর্ক করেছে। লার্জ ল্যাঙ্গুয়েজ মডেল (এলএলএম) নামে চ্যাটবটে মানুষের মতো কথোপকথন সৃষ্টিকারী অ্যালগরিদমের সঙ্গে সম্পর্কিত নিরাপত্তা সমস্যাগুলো সমাধানের চেষ্টায় রয়েছেন বিশেষজ্ঞরা।
চ্যাটবটের মতো এআইভিত্তিক টুল ব্যবহার বাড়ার ফলে ইন্টারনেট সার্চ কমে গেছে এবং গ্রাহকসেবা ও কলসেন্টারে কর্মসংস্থান কমে গেছে। এসব মডেল ব্যবসার অন্যান্য উপাদান ও পরিষেবার সঙ্গে যুক্ত হলে নিরাপত্তার ঝুঁকি তৈরি করবে বলে এনসিএসসি সতর্ক করেছে।
চ্যাটবটগুলিকে ভুল নির্দেশনা দিয়ে টুলটির নিজস্ব সিস্টেমকে বোকা বানানোর উপায় খুঁজে পেয়েছে গবেষকেরা। উদাহরণস্বরূপ, ব্যাংকে কোনো এআই চ্যাটবট যুক্ত হলে হ্যাকার যথাযথ কাঠামোতে প্রশ্ন করে বিভ্রান্ত করে অননুমোদিত লেনদেন করতে পারবে।
পরীক্ষামূলক সফটওয়্যার চালুর কথা উল্লেখ করে এনসিএসসি বলছে, যেসব প্রতিষ্ঠানে এলএলএম মডেলভিত্তিক এআই ব্যবহার করে পরিষেবা দেওয়া হয় তাদের সতর্ক থাকতে হবে। যেমন–বেটা ভার্সনে কোনো পণ্য বা লাইব্রেরি কোড ব্যবহারে সতর্কতা অবলম্বন করা হয়। এই টুলের ওপর পুরোপুরি ভরসা করা ঠিক হবে না। এই টুলটি যেন অননুমোদিত লেনদেন না করতে পারে সে বিষয়ে সতর্ক থাকতে হবে।
বিশ্বজুড়ে সাইবার নিরাপত্তায় নিয়োজিত কর্তৃপক্ষ এলএলএমের উত্থানের সঙ্গে লড়াই করছে। যেমন ওপেন আইয়ের চ্যাটজিপিটি সেলস ও কাস্টমার কেয়ারের পরিষেবা দিতে বিভিন্ন ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে যুক্ত হচ্ছে। এআইয়েরএ ধরনের ব্যবহার নিরাপত্তার বিষয়টিকে সামনে আনছে।
যুক্তরাষ্ট্র ও কানাডার কর্তৃপক্ষ বলছে, হ্যাকাররা এ ধরনের প্রযুক্তিকে সাদরে গ্রহণ করছে।
বিশ্বজুড়ে জনপ্রিয়তা পেয়েছে এআই চলচ্চিত্র। পিছিয়ে নেই বাংলাদেশও। যুগের সঙ্গে তাল মিলিয়ে দেশের বিজ্ঞানভিত্তিক এডুটেক প্ল্যাটফর্ম বিজ্ঞানপ্রিয় নিয়ে এসেছে এআই নির্মিত স্বল্পদৈর্ঘ্য বাংলা চলচ্চিত্র কিংবা শর্টফিল্ম ‘টাইম ট্রাভেল’।
১ ঘণ্টা আগেগতকাল সোমবার জেড ডট এআই জানিয়েছে, তাদের নতুন মডেল জেএলএম–৪.৫ ব্যবহার করতে ডিপসিকের চেয়েও কম খরচ হবে। আর এই মডেলটি ‘এজেন্টিক এআই’ ভিত্তিতে তৈরি। অর্থাৎ মডেলটি কোনো কাজ পেলে তা নিজেই ছোট ছোট কাজে ভাগ করে নিয়ে আরও নির্ভুলভাবে নির্দেশ সম্পন্ন করতে পারে।
১ ঘণ্টা আগেএকটা সময় ছিল, যখন রূপকথায় বা হলিউড সিনেমায় দেখা যেত, একই গাড়ি পানিতে চলছে, আবার ডাঙায়ও দৌড়াচ্ছে। অনেকে ভাবতেন, এসব শুধুই কল্পনা। কিন্তু প্রযুক্তির অগ্রগতিতে এমন কল্পনাই আজ বাস্তবে রূপ নিচ্ছে।
১ ঘণ্টা আগেইউটিউব কনটেন্ট তৈরি করা যতটা গুরুত্বপূর্ণ, তা সঠিক সময়ে দর্শকদের সামনে উপস্থাপন করাও ততটা জরুরি। বিশেষ করে যাঁরা নিয়মিত ভিডিও বানান বা পেশাদার কনটেন্ট ক্রিয়েটর হিসেবে ইউটিউবে কাজ করছেন, তাঁদের জন্য সময় ব্যবস্থাপনা ও ধারাবাহিকতা বজায় রাখা অত্যন্ত প্রয়োজনীয়। আর এই কাজ সহজ করে তোলে ইউটিউবের...
৩ ঘণ্টা আগে