অনলাইন ডেস্ক
৫জি চিপ তৈরির জন্য কোয়ালকমের সঙ্গে অ্যাপলের চুক্তির মেয়াদ বেড়েছে। এখন ২০২৬ সাল পর্যন্ত কোয়ালকম অ্যাপলের চিপ তৈরি করবে। এ জন্য গত মঙ্গলবার দুই কোম্পানির মধ্যে চুক্তি হয়েছে।
বার্তা সংস্থা রয়টার্স এক প্রতিবেদনে বলেছে, এই চুক্তি এমন এক সময়ে হলো, যখন চীনে উৎপাদনের বাঁধার মুখে পড়ছে অ্যাপল। পণ্যের সরবরাহ ঠিক রাখতে বিকল্প জায়গা উৎপাদনের উপায় খুঁজছে এই কোম্পানি।
এই চুক্তির ফলে তিন বছরে অ্যাপলকে শত শত কোটি ডলারের চিপ সরবরাহ করবে কোয়ালকম। অ্যাপল এর মধ্যে কম্পিউটারে নিজস্ব ডিজাইনের প্রসেসিং চিপ ব্যবহার শুরু করলেও চুক্তির মধ্য দিয়ে বুঝা যাচ্ছে, কোম্পানি এখনই নিজস্ব মডেম তৈরি করছে না অ্যাপল।
এদিকে চুক্তির খবরে কোয়ালকমের শেয়ারের দাম ৪ শতাংশ বেড়েছে। মডেম চিপ তৈরির নকশায় শীর্ষে আছে এই কোম্পানি। এই মডেমগুলো ফোনকে মোবাইল ডেটার সঙ্গে যুক্ত হতে সাহায্য করে। এদিকে অ্যাপলের শেয়ার শূন্য দশমিক ৫ শতাংশ বেড়েছে।
দীর্ঘ আইনি লড়াইয়ের পর ২০১৯ সালে অ্যাপল ও কোয়ালকম ৫জি চিপ তৈরির চুক্তিতে সই করে। চুক্তিটি এই বছরে শেষ হয়। নতুন আইফোন ১৫ সিরিজই হবে এই চুক্তির আওতায় অ্যাপলের তৈরি শেষ ফোন।
কোয়ালকম বলছে, কোম্পানিটি ২০২৬ সাল পর্যন্ত অ্যাপলের সব ফোনের চিপ সরবরাহ করবে। তবে কোম্পানিটি চুক্তির মূল্য সম্পর্কে কোনো তথ্য প্রকাশ করেনি। এই চুক্তিতে আগের মত ‘একই’ শর্ত রয়েছে। অ্যাপল বিষয়টি নিয়ে কোনো মন্তব্য করেনি।
ইউএসবিএসের বিশ্লেষকরা এক গবেষণাপত্রে বলেন, গত বছর অ্যাপলের কাছে ৭২৬ কোটি ডলারের চিপ বিক্রি করেছে কোয়ালকম।
২০২৩ সালের আইফোন সিরিজ কেমন হবে তা নিয়ে গত বছর ভবিষ্যতবাণী করেন কোয়ালকমের প্রধান আর্থিক কর্মকর্তা আকাশ পালখিওয়ালা। তিনি বলেন, নতুন আইফোনের বেশিরভাগ মডেলে কোয়ালকমের তৈরি মডেম থাকবে।
৫জি চিপ তৈরির জন্য কোয়ালকমের সঙ্গে অ্যাপলের চুক্তির মেয়াদ বেড়েছে। এখন ২০২৬ সাল পর্যন্ত কোয়ালকম অ্যাপলের চিপ তৈরি করবে। এ জন্য গত মঙ্গলবার দুই কোম্পানির মধ্যে চুক্তি হয়েছে।
বার্তা সংস্থা রয়টার্স এক প্রতিবেদনে বলেছে, এই চুক্তি এমন এক সময়ে হলো, যখন চীনে উৎপাদনের বাঁধার মুখে পড়ছে অ্যাপল। পণ্যের সরবরাহ ঠিক রাখতে বিকল্প জায়গা উৎপাদনের উপায় খুঁজছে এই কোম্পানি।
এই চুক্তির ফলে তিন বছরে অ্যাপলকে শত শত কোটি ডলারের চিপ সরবরাহ করবে কোয়ালকম। অ্যাপল এর মধ্যে কম্পিউটারে নিজস্ব ডিজাইনের প্রসেসিং চিপ ব্যবহার শুরু করলেও চুক্তির মধ্য দিয়ে বুঝা যাচ্ছে, কোম্পানি এখনই নিজস্ব মডেম তৈরি করছে না অ্যাপল।
এদিকে চুক্তির খবরে কোয়ালকমের শেয়ারের দাম ৪ শতাংশ বেড়েছে। মডেম চিপ তৈরির নকশায় শীর্ষে আছে এই কোম্পানি। এই মডেমগুলো ফোনকে মোবাইল ডেটার সঙ্গে যুক্ত হতে সাহায্য করে। এদিকে অ্যাপলের শেয়ার শূন্য দশমিক ৫ শতাংশ বেড়েছে।
দীর্ঘ আইনি লড়াইয়ের পর ২০১৯ সালে অ্যাপল ও কোয়ালকম ৫জি চিপ তৈরির চুক্তিতে সই করে। চুক্তিটি এই বছরে শেষ হয়। নতুন আইফোন ১৫ সিরিজই হবে এই চুক্তির আওতায় অ্যাপলের তৈরি শেষ ফোন।
কোয়ালকম বলছে, কোম্পানিটি ২০২৬ সাল পর্যন্ত অ্যাপলের সব ফোনের চিপ সরবরাহ করবে। তবে কোম্পানিটি চুক্তির মূল্য সম্পর্কে কোনো তথ্য প্রকাশ করেনি। এই চুক্তিতে আগের মত ‘একই’ শর্ত রয়েছে। অ্যাপল বিষয়টি নিয়ে কোনো মন্তব্য করেনি।
ইউএসবিএসের বিশ্লেষকরা এক গবেষণাপত্রে বলেন, গত বছর অ্যাপলের কাছে ৭২৬ কোটি ডলারের চিপ বিক্রি করেছে কোয়ালকম।
২০২৩ সালের আইফোন সিরিজ কেমন হবে তা নিয়ে গত বছর ভবিষ্যতবাণী করেন কোয়ালকমের প্রধান আর্থিক কর্মকর্তা আকাশ পালখিওয়ালা। তিনি বলেন, নতুন আইফোনের বেশিরভাগ মডেলে কোয়ালকমের তৈরি মডেম থাকবে।
যখন ডিপসিকের কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা এআই প্রযুক্তি পুরো বিশ্বের নজর কাড়ছে, তখন একটি পুরোনো জাপানি ধারণা আবার আলোচনায় উঠে এসেছে। আর সেটি হলো ‘কাইজেন’। এর অর্থ অবিচ্ছিন্ন উন্নতি। আজকাল কাইজেনের ধারণাটি শুধু জাপান নয়, চীনের জন্যও শক্তিশালী এক কৌশল হিসেবে আত্মপ্রকাশ করেছে। পশ্চিমা বিশ্বের জন্য এটি উদ্বেগ
১৬ ঘণ্টা আগেআগামী ৪ মার্চ নতুন পণ্য উন্মোচনের ঘোষণা দিয়েছে লন্ডন ভিত্তিক স্মার্টফোন প্রস্তুতকারক কোম্পানি নাথিং। সেই ইভেন্টে ‘নাথিং ফোন ৩ এ’ এবং ‘ফোন ৩এ প্রো’ উন্মোচন করা হতে পারে বলে গুঞ্জন রয়েছে। আনুষ্ঠানিকভাবে ফোন দুটি সম্পর্কে কোনো তথ্য না দিলেও কোম্পানিটির সম্ভাব্য মডেলের ছবি অনলাইনে ফাঁস হয়ে গেছে। এই ছবি
২১ ঘণ্টা আগেচীনের ডিপসিকের কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) মডেলগুলো নিয়ে নিজের মতামত প্রকাশ করেছেন অ্যাপলের সিইও টিম কুক। তাঁর মতে, মডেলটি ‘দক্ষতা বৃদ্ধির উদ্ভাবন’ হিসেবে কাজ করবে। গতকাল বৃহস্পতিবার আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করার সময় কুক এই মন্তব্য করে।
১ দিন আগেযুক্তরাষ্ট্রের অন্যতম শীর্ষ কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা গবেষণা প্রতিষ্ঠান ওপেনএআইয়ে ৪০ বিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের জন্য আলোচনা করছে জাপানের অন্যতম শীর্ষ বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠান সফটব্যাংক। নতুন বিনিয়োগের ফলে ওপেনএআই–এর মোট বাজারমূল্য ৩০০ বিলয়ন ডলার হবে। এই আলোচনা সফল হলে, এটি একক ফান্ডিং রাউন্ডে সর্বোচ্চ পরিমাণ অর্থ
১ দিন আগে