মাইক্রোব্লগিং প্ল্যাটফর্ম ‘ব্লুস্কাইয়ের’ পরিচালনা বোর্ড থেকে পদত্যাগ করলেন টুইটারের সহ-প্রতিষ্ঠাতা জ্যাক ডরসি। তিনি এখন ব্লুস্কাইয়ের ব্যবহারকারীদের এক্স (সাবেক টুইটার) প্ল্যাটফর্মটি ব্যবহারে উৎসাহ দিচ্ছেন। ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম দ্য গার্ডিয়ানের প্রতিবেদনে এসব তথ্য জানা যায়।
এক্সের এক ব্যবহারকারীকে ডরসি বলেন, তিনি গত রোববার ব্লুস্কাই থেকে বের হয়ে গেছেন। ঘোষণাটি অপ্রত্যাশিত ছিল। কারণ গত রোববার সন্ধ্যা পর্যন্ত কোম্পানিটির বোর্ডের সদস্য তালিকায় তার নাম দেখা যাচ্ছিল।
২০১৯ সালে ডরসি ব্লুস্কাই প্রতিষ্ঠা করেন। টুইটার যেন একটি ওপেন সোর্স কাঠামোতে পরিবর্তিত হতে পারে, তাই প্ল্যাটফর্মটির অভ্যন্তরীণ দল কাজ করছিল। তবে ২০২২ সাল নাগাদ এই লক্ষ পরিবর্তন হয় ও একটি স্বাধীন কোম্পানি হিসেবে সামনে আসে ব্লুস্কাই।
ডরসি প্রাথমিকভাবে ব্লুস্কাইয়ের একজন সক্রিয় ব্যবহারকারী ছিলেন। মাস্ক টুইটার কেনার পরে প্ল্যাটফর্মটির অনেক ব্যবহারকারী ব্লুস্কাইয়ে অ্যাকাউন্ট খুলে।
গত সেপ্টেম্বরে ব্লুস্কাইয়ে নিজের অ্যাকাউন্ট ডিলেট করে দেন ডরসি। গত শনিবার তিনি ক্রিপ্টো ভিত্তিক সামাজিক নেটওয়ার্ক ‘নস্ট্র’–তে ৫০ লাখ ডলার ও ‘স্টার্টস্মল’ দাতব্য সংস্থাকে ২ কোটি ১০ লাখ ডলার অনুদান দেওয়ার ঘোষণা দেন।
এ ছাড়া তিনি এডওয়ার্ড স্নোডেন, উইকিলিকসের প্রতিষ্ঠাতা জুলিয়ানের স্ত্রী স্টেলা অ্যাসাঞ্জ ও মাস্কের অ্যাকাউন্ট ছাড়া সবগুলো অ্যাকাউন্ট আনফলো করেন।
এক টুইটে ডরসি বলেন, ‘নিজের অধিকার প্রতিষ্ঠা করার জন্য কোনো করপোরেশনের ওপর নির্ভর করবেন না। ডরসি টুইট স্বাধীন প্রযুক্তি ব্যবহার করে নিজেকে রক্ষা করুন।’
ডরসি যে সাইট প্রতিষ্ঠা করেছিলেন তা ভিন্ন মত প্রচার করলেও তিনি প্রকাশ্যে মাস্কের প্রশংসা করেন। ২০২২ সালে ডরসি বলেন, টুইটারের ভবিষ্যতের জন্য মাস্কই ‘একক সমাধান’। তবে ‘বেপরোয়া’ পদক্ষেপের জন্য তার এক বছর পরই মাস্কের সমালোচনা করেন ডরসি।
টুইটার থেকে বের হয়ে যাওয়ার পর নিজের আরেক কোম্পানি ‘ব্লকের’ ওপর মনোযোগ দেন ডরসি।
মাইক্রোব্লগিং প্ল্যাটফর্ম ‘ব্লুস্কাইয়ের’ পরিচালনা বোর্ড থেকে পদত্যাগ করলেন টুইটারের সহ-প্রতিষ্ঠাতা জ্যাক ডরসি। তিনি এখন ব্লুস্কাইয়ের ব্যবহারকারীদের এক্স (সাবেক টুইটার) প্ল্যাটফর্মটি ব্যবহারে উৎসাহ দিচ্ছেন। ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম দ্য গার্ডিয়ানের প্রতিবেদনে এসব তথ্য জানা যায়।
এক্সের এক ব্যবহারকারীকে ডরসি বলেন, তিনি গত রোববার ব্লুস্কাই থেকে বের হয়ে গেছেন। ঘোষণাটি অপ্রত্যাশিত ছিল। কারণ গত রোববার সন্ধ্যা পর্যন্ত কোম্পানিটির বোর্ডের সদস্য তালিকায় তার নাম দেখা যাচ্ছিল।
২০১৯ সালে ডরসি ব্লুস্কাই প্রতিষ্ঠা করেন। টুইটার যেন একটি ওপেন সোর্স কাঠামোতে পরিবর্তিত হতে পারে, তাই প্ল্যাটফর্মটির অভ্যন্তরীণ দল কাজ করছিল। তবে ২০২২ সাল নাগাদ এই লক্ষ পরিবর্তন হয় ও একটি স্বাধীন কোম্পানি হিসেবে সামনে আসে ব্লুস্কাই।
ডরসি প্রাথমিকভাবে ব্লুস্কাইয়ের একজন সক্রিয় ব্যবহারকারী ছিলেন। মাস্ক টুইটার কেনার পরে প্ল্যাটফর্মটির অনেক ব্যবহারকারী ব্লুস্কাইয়ে অ্যাকাউন্ট খুলে।
গত সেপ্টেম্বরে ব্লুস্কাইয়ে নিজের অ্যাকাউন্ট ডিলেট করে দেন ডরসি। গত শনিবার তিনি ক্রিপ্টো ভিত্তিক সামাজিক নেটওয়ার্ক ‘নস্ট্র’–তে ৫০ লাখ ডলার ও ‘স্টার্টস্মল’ দাতব্য সংস্থাকে ২ কোটি ১০ লাখ ডলার অনুদান দেওয়ার ঘোষণা দেন।
এ ছাড়া তিনি এডওয়ার্ড স্নোডেন, উইকিলিকসের প্রতিষ্ঠাতা জুলিয়ানের স্ত্রী স্টেলা অ্যাসাঞ্জ ও মাস্কের অ্যাকাউন্ট ছাড়া সবগুলো অ্যাকাউন্ট আনফলো করেন।
এক টুইটে ডরসি বলেন, ‘নিজের অধিকার প্রতিষ্ঠা করার জন্য কোনো করপোরেশনের ওপর নির্ভর করবেন না। ডরসি টুইট স্বাধীন প্রযুক্তি ব্যবহার করে নিজেকে রক্ষা করুন।’
ডরসি যে সাইট প্রতিষ্ঠা করেছিলেন তা ভিন্ন মত প্রচার করলেও তিনি প্রকাশ্যে মাস্কের প্রশংসা করেন। ২০২২ সালে ডরসি বলেন, টুইটারের ভবিষ্যতের জন্য মাস্কই ‘একক সমাধান’। তবে ‘বেপরোয়া’ পদক্ষেপের জন্য তার এক বছর পরই মাস্কের সমালোচনা করেন ডরসি।
টুইটার থেকে বের হয়ে যাওয়ার পর নিজের আরেক কোম্পানি ‘ব্লকের’ ওপর মনোযোগ দেন ডরসি।
ঐতিহাসিক জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস পালনের অংশ হিসেবে আজ শুক্রবার দেশের সব মোবাইল ফোন গ্রাহক বিনা মূল্যে ১ জিবি ইন্টারনেট ডেটা পাচ্ছেন। অন্তর্বর্তী সরকারের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন (বিটিআরসি) গত বুধবার সব অপারেটরকে এই নির্দেশনা দেয়।
১ দিন আগেমহাকাশ প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠান স্পেসএক্সের সহযোগী প্রতিষ্ঠান স্টারলিংকের ব্যবসা পরিচালনা বিভাগের ভাইস প্রেসিডেন্ট লরেন ড্রেয়ারের নেতৃত্বে একটি উচ্চপর্যায়ের প্রতিনিধিদল শুক্রবার ঢাকায় আসছে।
২ দিন আগেতবে সমঝোতার নির্দিষ্ট শর্তাবলি আদালতে প্রকাশ করা হয়নি। বিচারকের সামনে বিবাদীপক্ষের আইনজীবীরাও কোনো বক্তব্য দেননি। বিচারক ম্যাককরমিক যখন মামলার দ্বিতীয় দিনের শুনানির প্রস্তুতি নিচ্ছিলেন, তখনই হঠাৎ তিনি মামলাটি মুলতবি ঘোষণা করেন এবং উভয় পক্ষকে অভিনন্দন জানান।
২ দিন আগেবিশ্বজুড়ে ভাষা ও সংস্কৃতির ওপর বড় ধরনের প্রভাব ফেলছে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই)। বিশেষ করে চ্যাটজিপিটির মতো বড় ভাষা মডেল (এলএলএম) মানুষের দৈনন্দিন কথাবার্তার ধরন বদলে দিচ্ছে এবং একঘেয়ে করে তুলছে বলে সতর্ক করেছে জার্মানির এক গবেষক দল।
৩ দিন আগে