গুগলের অনলাইন সার্চ সম্পর্কিত মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের অ্যান্টিট্রাস্ট মামলা নতুন মোড় নিতে যাচ্ছে। প্রতিবছর গুগল থেকে বিলিয়ন ডলার উপার্জন করে অ্যাপল। এ জন্য আইফোন নির্মাতা ঘোষণা করেছেন যে, কোম্পানিটি গুগলের পক্ষ থেকে এই মামলায় অংশ নিতে চায়। সংবাদ সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদনে এসব তথ্য জানা যায়।
এই সিদ্ধান্ত বিশেষভাবে গুগল ও অ্যাপলের মধ্যে বিদ্যমান চুক্তির সঙ্গে সম্পর্কিত। এই চুক্তি অনুযায়ী, আইফোনের সাফারি ব্রাউজারে গুগলকে ডিফল্ট সার্চ ইঞ্জিন হিসেবে রাখা হয়। এ জন্য অ্যাপলের সঙ্গে সার্চ ইঞ্জিনের বিজ্ঞাপন আয় ভাগ করে গুগল। ২০২২ সালে সাফারি ব্রাউজারে গুগলের সার্চ ইঞ্জিনটি ডিফল্ট হিসেবে রাখতে অ্যাপলকে ২০ বিলিয়ন ডলার পরিশোধ করেছে কোম্পানিটি।
তবে অ্যাপল দাবি করছে, আয় ভাগাভাগির চুক্তিটি আদালতে সঠিকভাবে প্রতিরক্ষা করতে সক্ষম নয় গুগল।
এই চুক্তি অ্যাপলের জন্য যথেষ্ট লাভজনক। কারণ অ্যাপলকে শুধু পৃথিবীর সবচেয়ে জনপ্রিয় সার্চ ইঞ্জিনটিকে ব্রাউজারের ডিফল্ট হিসেবে সেট করতে হয়। অন্যদিকে, এই সুবিধা পাওয়ার জন্য বিপুল পরিমাণ অর্থ দিতে হয় গুগলকে। তবে এই বড় বিনিয়োগ গুগলকে দীর্ঘ মেয়াদে লাভবান করছে। প্রসিকিউটররা এই চুক্তি এবং গুগলের অন্যান্য ব্যবসায়িক পদ্ধতিকে প্রতিযোগিতাবিরোধী হিসেবে আখ্যায়িত করেছেন। তাদের মতে, গুগলের এ ধরনের চুক্তি ও কৌশলগুলো বাজারে প্রতিযোগিতা কমিয়ে ফেলে এবং গুগলকে একটি অস্বাভাবিক সুবিধা দেয়।
গত সোমবার ওয়াশিংটনে আদালতে জমা দেওয়া নথিতে অ্যাপলের আইনজীবীরা বলেন, কোম্পানিটি নিজস্ব সার্চ ইঞ্জিন তৈরি করার পরিকল্পনা করছে না। কারণ এটি তৈরিতে অনেক বিনিয়োগের প্রয়োজন এবং প্রচুর সময় ব্যয় করতে হয়। গুগলের পেমেন্টগুলো না পেলেও নিজস্ব সার্চ ইঞ্জিন তৈরির কোনো লক্ষ্য নেই অ্যাপলের।
গত এপ্রিল মাসে শুরু হতে যাওয়া একটি মামলায় সাক্ষী হাজির করার পরিকল্পনা করেছে অ্যাপল। প্রসিকিউটররা এই মামলায় প্রমাণ করার চেষ্টা করবেন যে, অনলাইন সার্চে প্রতিযোগিতা পুনঃস্থাপনের জন্য একাধিক পদক্ষেপ গ্রহণ করতে হবে গুগলকে। এসব পদক্ষেপের মধ্যে রয়েছে—গুগলের ক্রোম ব্রাউজার এবং তাদের অ্যান্ড্রয়েড অপারেটিং সিস্টেম বিক্রি করা।
অ্যাপল জানিয়েছে, ‘গুগল আর অ্যাপলের স্বার্থ যথাযথভাবে প্রতিরক্ষা করতে সক্ষম নয়। গুগলকে এখন তার ব্যবসার ইউনিটগুলো ভাঙার ব্যাপারে একটি ব্যাপক প্রচেষ্টার বিরুদ্ধে প্রতিরক্ষা করতে হবে।’
গুগলের বিরুদ্ধে মার্কিন বিচার বিভাগ কর্তৃক পরিচালিত মামলা একটি ঐতিহাসিক মামলা, যা অনলাইনে তথ্য খোঁজার পদ্ধতিকে পরিবর্তন করতে পারে। এই মামলার গুগল ব্রাউজার ডেভেলপার, মোবাইল ডিভাইস নির্মাতা এবং ওয়্যারলেস ক্যারিয়ারদের সঙ্গে চুক্তিগুলো শিথিল করার প্রস্তাব দিয়েছে। এই ডিফল্ট চুক্তি হলো—বিভিন্ন স্মার্টফোনের ব্রাউজারে গুগল সার্চ ইঞ্জিনকে ডিফল্ট হিসেবে রাখতে হয়। তবে গুগল তাদের সার্চ ইঞ্জিন ব্যবহার করার জন্য বিজ্ঞাপন আয় ভাগের চুক্তি বজায় রাখবে।
দুই কোম্পানির মধ্যে সুসম্পর্কের কারণে অ্যাপলের গুগলের পক্ষে নেওয়ার সিদ্ধান্ত নেয়নি। আসলে, এই চুক্তি ভেঙে ফেলার হলে
অ্যাপল অনেক কিছু হারাতে পারে। কারণ নিজেদের সার্চ ইঞ্জিন না থাকায় এটি স্বাভাবিকভাবেই গুগলকে ডিফল্ট সার্চ ইঞ্জিন হিসেবে রাখবে। আর এ জন্য অতিরিক্ত কোনো অর্থও আর পাবে না।
গুগলের অনলাইন সার্চ সম্পর্কিত মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের অ্যান্টিট্রাস্ট মামলা নতুন মোড় নিতে যাচ্ছে। প্রতিবছর গুগল থেকে বিলিয়ন ডলার উপার্জন করে অ্যাপল। এ জন্য আইফোন নির্মাতা ঘোষণা করেছেন যে, কোম্পানিটি গুগলের পক্ষ থেকে এই মামলায় অংশ নিতে চায়। সংবাদ সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদনে এসব তথ্য জানা যায়।
এই সিদ্ধান্ত বিশেষভাবে গুগল ও অ্যাপলের মধ্যে বিদ্যমান চুক্তির সঙ্গে সম্পর্কিত। এই চুক্তি অনুযায়ী, আইফোনের সাফারি ব্রাউজারে গুগলকে ডিফল্ট সার্চ ইঞ্জিন হিসেবে রাখা হয়। এ জন্য অ্যাপলের সঙ্গে সার্চ ইঞ্জিনের বিজ্ঞাপন আয় ভাগ করে গুগল। ২০২২ সালে সাফারি ব্রাউজারে গুগলের সার্চ ইঞ্জিনটি ডিফল্ট হিসেবে রাখতে অ্যাপলকে ২০ বিলিয়ন ডলার পরিশোধ করেছে কোম্পানিটি।
তবে অ্যাপল দাবি করছে, আয় ভাগাভাগির চুক্তিটি আদালতে সঠিকভাবে প্রতিরক্ষা করতে সক্ষম নয় গুগল।
এই চুক্তি অ্যাপলের জন্য যথেষ্ট লাভজনক। কারণ অ্যাপলকে শুধু পৃথিবীর সবচেয়ে জনপ্রিয় সার্চ ইঞ্জিনটিকে ব্রাউজারের ডিফল্ট হিসেবে সেট করতে হয়। অন্যদিকে, এই সুবিধা পাওয়ার জন্য বিপুল পরিমাণ অর্থ দিতে হয় গুগলকে। তবে এই বড় বিনিয়োগ গুগলকে দীর্ঘ মেয়াদে লাভবান করছে। প্রসিকিউটররা এই চুক্তি এবং গুগলের অন্যান্য ব্যবসায়িক পদ্ধতিকে প্রতিযোগিতাবিরোধী হিসেবে আখ্যায়িত করেছেন। তাদের মতে, গুগলের এ ধরনের চুক্তি ও কৌশলগুলো বাজারে প্রতিযোগিতা কমিয়ে ফেলে এবং গুগলকে একটি অস্বাভাবিক সুবিধা দেয়।
গত সোমবার ওয়াশিংটনে আদালতে জমা দেওয়া নথিতে অ্যাপলের আইনজীবীরা বলেন, কোম্পানিটি নিজস্ব সার্চ ইঞ্জিন তৈরি করার পরিকল্পনা করছে না। কারণ এটি তৈরিতে অনেক বিনিয়োগের প্রয়োজন এবং প্রচুর সময় ব্যয় করতে হয়। গুগলের পেমেন্টগুলো না পেলেও নিজস্ব সার্চ ইঞ্জিন তৈরির কোনো লক্ষ্য নেই অ্যাপলের।
গত এপ্রিল মাসে শুরু হতে যাওয়া একটি মামলায় সাক্ষী হাজির করার পরিকল্পনা করেছে অ্যাপল। প্রসিকিউটররা এই মামলায় প্রমাণ করার চেষ্টা করবেন যে, অনলাইন সার্চে প্রতিযোগিতা পুনঃস্থাপনের জন্য একাধিক পদক্ষেপ গ্রহণ করতে হবে গুগলকে। এসব পদক্ষেপের মধ্যে রয়েছে—গুগলের ক্রোম ব্রাউজার এবং তাদের অ্যান্ড্রয়েড অপারেটিং সিস্টেম বিক্রি করা।
অ্যাপল জানিয়েছে, ‘গুগল আর অ্যাপলের স্বার্থ যথাযথভাবে প্রতিরক্ষা করতে সক্ষম নয়। গুগলকে এখন তার ব্যবসার ইউনিটগুলো ভাঙার ব্যাপারে একটি ব্যাপক প্রচেষ্টার বিরুদ্ধে প্রতিরক্ষা করতে হবে।’
গুগলের বিরুদ্ধে মার্কিন বিচার বিভাগ কর্তৃক পরিচালিত মামলা একটি ঐতিহাসিক মামলা, যা অনলাইনে তথ্য খোঁজার পদ্ধতিকে পরিবর্তন করতে পারে। এই মামলার গুগল ব্রাউজার ডেভেলপার, মোবাইল ডিভাইস নির্মাতা এবং ওয়্যারলেস ক্যারিয়ারদের সঙ্গে চুক্তিগুলো শিথিল করার প্রস্তাব দিয়েছে। এই ডিফল্ট চুক্তি হলো—বিভিন্ন স্মার্টফোনের ব্রাউজারে গুগল সার্চ ইঞ্জিনকে ডিফল্ট হিসেবে রাখতে হয়। তবে গুগল তাদের সার্চ ইঞ্জিন ব্যবহার করার জন্য বিজ্ঞাপন আয় ভাগের চুক্তি বজায় রাখবে।
দুই কোম্পানির মধ্যে সুসম্পর্কের কারণে অ্যাপলের গুগলের পক্ষে নেওয়ার সিদ্ধান্ত নেয়নি। আসলে, এই চুক্তি ভেঙে ফেলার হলে
অ্যাপল অনেক কিছু হারাতে পারে। কারণ নিজেদের সার্চ ইঞ্জিন না থাকায় এটি স্বাভাবিকভাবেই গুগলকে ডিফল্ট সার্চ ইঞ্জিন হিসেবে রাখবে। আর এ জন্য অতিরিক্ত কোনো অর্থও আর পাবে না।
দেশের শীর্ষস্থানীয় মোবাইল অপারেটর গ্রামীণফোন আজ বুধবার বিকেলে অস্থায়ী নেটওয়ার্ক বিপর্যয়ের মুখে পড়েছিল, যার প্রভাবে ফোর-জি সেবায় বিঘ্ন ঘটে। দেশজুড়ে প্রতিষ্ঠানটির ৮ কোটি ৪৯ লাখের বেশি গ্রাহক থাকায় সারাদেশে এই সমস্যার প্রভাব দেখা যায়।
৬ ঘণ্টা আগেতরুণদের পছন্দের প্রযুক্তি ব্র্যান্ড রিয়েলমি সম্প্রতি বাংলাদেশে উন্মোচন করেছে তাদের নতুন দুটি ‘পাওয়ার হাউস’ স্মার্টফোন—রিয়েলমি ১৪ ৫-জি ও রিয়েলমি ১৪টি ৫-জি। যাঁরা নির্বিঘ্ন ডিজিটাল লাইফস্টাইল উপভোগ করতে চান এবং পারফরম্যান্সে কোনো ছাড় দিতে নারাজ, তাঁদের জন্য মোবাইল দুটি ডিজাইন করা হয়েছে। সর্বাধুনিক
১১ ঘণ্টা আগেরসায়ন ও প্রযুক্তির ইতিহাসে একটি গুরুত্বপূর্ণ আবিষ্কার ছিল রসায়নবিদ আলেসান্দ্রো ভোল্টার উদ্ভাবিত রাসায়নিক ব্যাটারি। ১৮০০ সালে এ ব্যাটারির আবিষ্কার ছাড়া আধুনিক বৈদ্যুতিক যন্ত্রপাতি ও ইলেকট্রনিকসের অগ্রগতি ভাবা দুষ্কর। সময়ের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে গবেষণা চলছে নতুন ধরনের ব্যাটারি উদ্ভাবনে। তবে এখন পর্যন্ত সব
১৫ ঘণ্টা আগেযদি আপনি ইউটিউবে নিয়মিত ভিডিও দেখেন, তবে আপনার সামনে মুভি বা টিভি সিরিজের ভুয়া ট্রেইলার চোখে পড়ার কথা। এসব ভুয়া ট্রেইলার বানানো হয় আসল সিনেমার কিছু ক্লিপের সঙ্গে এআইভিত্তিক কণ্ঠস্বর ও ভিডিও মিশিয়ে ফলে অনেক দর্শকই বিভ্রান্ত হন, ধরে নেন এটা কোনো আসন্ন সিনেমার অফিশিয়াল ট্রেইলার। সাম্প্রতিক সময়ে এই ধরনে
১৬ ঘণ্টা আগে