অনলাইন ডেস্ক
যুক্তরাষ্ট্রের বিচার বিভাগ চীনের সঙ্গে কোম্পানির সম্পর্ককে ভুলভাবে বর্ণনা করেছে বলে দাবি টিকটকের। গত বৃহস্পতিবার যুক্তরাষ্ট্রের একটি ফেডারেল আপিল আদালতে এ দাবি জানিয়েছে কোম্পানিটি। সেই সঙ্গে আদালতকে চীনভিত্তিক কোম্পানি বাইটড্যান্সকে টিকটকের যুক্তরাষ্ট্রের ব্যবসা বিক্রি বা নিষেধাজ্ঞার মুখোমুখি করার আইনটি বাতিল করার আহ্বান জানিয়েছে। সংবাদ সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদনে এসব তথ্য জানা যায়।
মামলায় টিকটক বলছে, বিচার বিভাগের মামলায় তথ্যগত ভুল রয়েছে। গত মাসে বিচার বিভাগের আইনজীবীরা বলেন, চীনের সরকারকে যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিকদের ডেটা সংগ্রহ করার অনুমতি দেয় অ্যাপটি এবং তারা কী কনটেন্ট দেখছে, তার ওপর গোপনে প্রভাব বিস্তার করে জাতীয় নিরাপত্তা ঝুঁকি তৈরি করেছে।
টিকটক বলছে, অ্যাপের কনটেন্ট রেকোমেন্ডেশন ইঞ্জিন ও ব্যবহারকারীর ডেটা যুক্তরাষ্ট্রের কোম্পানি ওরাকল পরিচালিত ক্লাউড সার্ভারে সংরক্ষণ করা হয়। সেই সঙ্গে মার্কিন ব্যবহারকারীদের প্রভাবিত করে এমন কনটেন্ট নিয়ন্ত্রণের সিদ্ধান্তগুলো মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে নেওয়া হয়।
টিকটক নিষিদ্ধের বিলে স্বাক্ষর করে গত ১৪ এপ্রিল বিলটিকে আইনে পরিণত করে প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন। আইন অনুযায়ী বাইটড্যান্সকে ১৯ জানুয়ারি পর্যন্ত সময় বেঁধে দেওয়া হয়েছে। এর মধ্যে চীনের কোম্পানিটিকে টিকটকের যুক্তরাষ্ট্রের অংশটুকু বিক্রি করে দিতে হবে। এই সময়ের মধ্যে বিক্রি না করলে টিকটক যুক্তরাষ্ট্রে নিষিদ্ধ হবে।
আপিল আদালত আগামী ১৬ সেপ্টেম্বর আইনি চ্যালেঞ্জের ওপর মৌখিক যুক্তি শুনবে। যুক্তরাষ্ট্রে টিকটকের ভবিষ্যত কী হবে, তার চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নভেম্বরের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের পর নেওয়া হবে।
অন্যদিকে রিপাবলিকান প্রেসিডেন্ট পদপ্রার্থী ডোনাল্ড ট্রাম্প টিকটকে অ্যাকাউন্ট খুলেছেন। গত জুনে ট্রাম্প বলেন, তিনি কখনোই টিকটকের নিষেধাজ্ঞা সমর্থন করবেন না। ডেমোক্রেটিক প্রেসিডেন্ট পদপ্রার্থী ভাইস প্রেসিডেন্ট কমলা হ্যারিস জুলাই মাসে টিকটকে যুক্ত হন। প্রচারণা কৌশলের অংশ হিসেবে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমের দিকে ঝুঁকেছেন তিনি।
তবে মামলায় যুক্তরাষ্ট্রের বিচার বিভাগ বলেছিল, অ্যাপের কনটেন্ট নির্বাচনের সিদ্ধান্তগুলো ‘বিদেশি ব্যক্তিদের’ হাতে এবং তাই ‘যুক্তরাষ্টের সংবিধান’ দিয়ে সুরক্ষিত নয়। এই দাবির বিরুদ্ধে যুক্তি দিয়ে টিকটক বলে, আইনটি বাক্স্বাধীনতার অধিকার কোম্পানি থেকে ছিনিয়ে নেবে।
কোম্পানিটি আরও বলে, সরকারে এই যুক্তি অনুসারে, যেসব গণমাধ্যম বিদেশি গণমাধ্যমের কনটেন্ট পুনরায় ছাপায়, তাদের কনটেন্টগুলোও ‘যুক্তরাষ্ট্রের সংবিধান’ দিয়ে সুরক্ষিত থাকবে না।
টিকটক বাইটড্যান্স থেকে আলাদা না হলে আইন অনুযায়ী অ্যাপল ও গুগলের প্লে স্টোরে অ্যাপটি রাখা যাবে না এবং ইন্টারনেট সেবাগুলোকে টিকটক সমর্থন দিতে বাধা দেবে।
চীন যুক্তরাষ্ট্রের তথ্য হাতিয়ে নিতে পারে বা অ্যাপের মাধ্যমে তাদের ওপর গুপ্তচরবৃত্তি করতে পারে বলে মার্কিন আইনপ্রণেতারা উদ্বিগ্ন।
যুক্তরাষ্ট্রের বিচার বিভাগ চীনের সঙ্গে কোম্পানির সম্পর্ককে ভুলভাবে বর্ণনা করেছে বলে দাবি টিকটকের। গত বৃহস্পতিবার যুক্তরাষ্ট্রের একটি ফেডারেল আপিল আদালতে এ দাবি জানিয়েছে কোম্পানিটি। সেই সঙ্গে আদালতকে চীনভিত্তিক কোম্পানি বাইটড্যান্সকে টিকটকের যুক্তরাষ্ট্রের ব্যবসা বিক্রি বা নিষেধাজ্ঞার মুখোমুখি করার আইনটি বাতিল করার আহ্বান জানিয়েছে। সংবাদ সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদনে এসব তথ্য জানা যায়।
মামলায় টিকটক বলছে, বিচার বিভাগের মামলায় তথ্যগত ভুল রয়েছে। গত মাসে বিচার বিভাগের আইনজীবীরা বলেন, চীনের সরকারকে যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিকদের ডেটা সংগ্রহ করার অনুমতি দেয় অ্যাপটি এবং তারা কী কনটেন্ট দেখছে, তার ওপর গোপনে প্রভাব বিস্তার করে জাতীয় নিরাপত্তা ঝুঁকি তৈরি করেছে।
টিকটক বলছে, অ্যাপের কনটেন্ট রেকোমেন্ডেশন ইঞ্জিন ও ব্যবহারকারীর ডেটা যুক্তরাষ্ট্রের কোম্পানি ওরাকল পরিচালিত ক্লাউড সার্ভারে সংরক্ষণ করা হয়। সেই সঙ্গে মার্কিন ব্যবহারকারীদের প্রভাবিত করে এমন কনটেন্ট নিয়ন্ত্রণের সিদ্ধান্তগুলো মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে নেওয়া হয়।
টিকটক নিষিদ্ধের বিলে স্বাক্ষর করে গত ১৪ এপ্রিল বিলটিকে আইনে পরিণত করে প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন। আইন অনুযায়ী বাইটড্যান্সকে ১৯ জানুয়ারি পর্যন্ত সময় বেঁধে দেওয়া হয়েছে। এর মধ্যে চীনের কোম্পানিটিকে টিকটকের যুক্তরাষ্ট্রের অংশটুকু বিক্রি করে দিতে হবে। এই সময়ের মধ্যে বিক্রি না করলে টিকটক যুক্তরাষ্ট্রে নিষিদ্ধ হবে।
আপিল আদালত আগামী ১৬ সেপ্টেম্বর আইনি চ্যালেঞ্জের ওপর মৌখিক যুক্তি শুনবে। যুক্তরাষ্ট্রে টিকটকের ভবিষ্যত কী হবে, তার চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নভেম্বরের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের পর নেওয়া হবে।
অন্যদিকে রিপাবলিকান প্রেসিডেন্ট পদপ্রার্থী ডোনাল্ড ট্রাম্প টিকটকে অ্যাকাউন্ট খুলেছেন। গত জুনে ট্রাম্প বলেন, তিনি কখনোই টিকটকের নিষেধাজ্ঞা সমর্থন করবেন না। ডেমোক্রেটিক প্রেসিডেন্ট পদপ্রার্থী ভাইস প্রেসিডেন্ট কমলা হ্যারিস জুলাই মাসে টিকটকে যুক্ত হন। প্রচারণা কৌশলের অংশ হিসেবে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমের দিকে ঝুঁকেছেন তিনি।
তবে মামলায় যুক্তরাষ্ট্রের বিচার বিভাগ বলেছিল, অ্যাপের কনটেন্ট নির্বাচনের সিদ্ধান্তগুলো ‘বিদেশি ব্যক্তিদের’ হাতে এবং তাই ‘যুক্তরাষ্টের সংবিধান’ দিয়ে সুরক্ষিত নয়। এই দাবির বিরুদ্ধে যুক্তি দিয়ে টিকটক বলে, আইনটি বাক্স্বাধীনতার অধিকার কোম্পানি থেকে ছিনিয়ে নেবে।
কোম্পানিটি আরও বলে, সরকারে এই যুক্তি অনুসারে, যেসব গণমাধ্যম বিদেশি গণমাধ্যমের কনটেন্ট পুনরায় ছাপায়, তাদের কনটেন্টগুলোও ‘যুক্তরাষ্ট্রের সংবিধান’ দিয়ে সুরক্ষিত থাকবে না।
টিকটক বাইটড্যান্স থেকে আলাদা না হলে আইন অনুযায়ী অ্যাপল ও গুগলের প্লে স্টোরে অ্যাপটি রাখা যাবে না এবং ইন্টারনেট সেবাগুলোকে টিকটক সমর্থন দিতে বাধা দেবে।
চীন যুক্তরাষ্ট্রের তথ্য হাতিয়ে নিতে পারে বা অ্যাপের মাধ্যমে তাদের ওপর গুপ্তচরবৃত্তি করতে পারে বলে মার্কিন আইনপ্রণেতারা উদ্বিগ্ন।
যখন ডিপসিকের কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা এআই প্রযুক্তি পুরো বিশ্বের নজর কাড়ছে, তখন একটি পুরোনো জাপানি ধারণা আবার আলোচনায় উঠে এসেছে। আর সেটি হলো ‘কাইজেন’। এর অর্থ অবিচ্ছিন্ন উন্নতি। আজকাল কাইজেনের ধারণাটি শুধু জাপান নয়, চীনের জন্যও শক্তিশালী এক কৌশল হিসেবে আত্মপ্রকাশ করেছে। পশ্চিমা বিশ্বের জন্য এটি উদ্বেগ
১০ ঘণ্টা আগেআগামী ৪ মার্চ নতুন পণ্য উন্মোচনের ঘোষণা দিয়েছে লন্ডন ভিত্তিক স্মার্টফোন প্রস্তুতকারক কোম্পানি নাথিং। সেই ইভেন্টে ‘নাথিং ফোন ৩ এ’ এবং ‘ফোন ৩এ প্রো’ উন্মোচন করা হতে পারে বলে গুঞ্জন রয়েছে। আনুষ্ঠানিকভাবে ফোন দুটি সম্পর্কে কোনো তথ্য না দিলেও কোম্পানিটির সম্ভাব্য মডেলের ছবি অনলাইনে ফাঁস হয়ে গেছে। এই ছবি
১৫ ঘণ্টা আগেচীনের ডিপসিকের কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) মডেলগুলো নিয়ে নিজের মতামত প্রকাশ করেছেন অ্যাপলের সিইও টিম কুক। তাঁর মতে, মডেলটি ‘দক্ষতা বৃদ্ধির উদ্ভাবন’ হিসেবে কাজ করবে। গতকাল বৃহস্পতিবার আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করার সময় কুক এই মন্তব্য করে।
১৭ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের অন্যতম শীর্ষ কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা গবেষণা প্রতিষ্ঠান ওপেনএআইয়ে ৪০ বিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের জন্য আলোচনা করছে জাপানের অন্যতম শীর্ষ বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠান সফটব্যাংক। নতুন বিনিয়োগের ফলে ওপেনএআই–এর মোট বাজারমূল্য ৩০০ বিলয়ন ডলার হবে। এই আলোচনা সফল হলে, এটি একক ফান্ডিং রাউন্ডে সর্বোচ্চ পরিমাণ অর্থ
১৭ ঘণ্টা আগে