ক্রীড়া ডেস্ক
এবারের উইম্বলডনকে কেউ কেউ বলছেন অঘটনের টুর্নামেন্ট। প্রথম ও দ্বিতীয় রাউন্ডে বিদায় নিয়েছেন ৩৬ বাছাই তারকা। প্রথম দুই রাউন্ডে এত তারকার বিদায় এর আগে দেখেনি কোনো গ্র্যান্ড স্লাম। অঘটনের ধারাবাহিকতা ধরে রেখে মেয়েদের সেমিফাইনালেও অঘটন ঘটিয়ে শীর্ষ বাছাই আরিনা সাবালেঙ্কাকে হারিয়ে ফাইনালে উঠেছেন যুক্তরাষ্ট্রের আমান্ডা অ্যানিসিমোভা।
আজ মেয়েদের এককের ফাইনাল। অ্যানিসিমোভার মুখোমুখি সাবেক নাম্বার ওয়ান ইগা শিয়াতেক। ক্যারিয়ারে এটিই প্রথম ফাইনাল অ্যানিসিমোভার। বিপরীতে শিয়াতেকের এটি ষষ্ঠ ফাইনাল। আগের পাঁচ ফাইনালের পাঁচটিতেই জিতেছেন শিরোপা। তাই আজকের ফাইনালে কে ফেবারিট, তা আর না বললেও চলে।
ফেবারিট হয়েও খুব একটা স্বস্তি বোধ করছেন না শিয়াতেক। আসলে ফাইনালে ওঠা তাঁর কাছে একটা বিস্ময়। আগে পাঁচটি গ্র্যান্ড স্লাম জিতলেও ঘাসের কোর্টের গ্র্যান্ড স্লাম উম্বলডনে শেষ আটের চৌহদ্দি কখনো পেরোনো হয়নি তাঁর। মাত্র একবার ২০২৩ সালে কোয়ার্টার ফাইনালে উঠেছিলেন, কিন্তু সেমিফাইনালে ওঠা হয়নি। এবার ফাইনালে উঠলেন সুইস প্রতিযোগী বেলিন্ডা বেনচিচকে উড়িয়ে দিয়ে। মাত্র ৭১ মিনিটে ৬-২,৬-০ গেমে জয়ের পর নিজের বিস্ময়টা লুকিয়ে রাখেননি পোলিশ তারকা শিয়াতেক, ‘সত্যি বলতে, আমার কল্পনায়ও ছিল না উইম্বলডনের ফাইনাল খেলব। তাই আমি রোমাঞ্চিত এবং নিজেকে নিয়ে গর্বিত। জানি না কেন টেনিস বারবার আমাকে অবাক করে।’
ফাইনালে উঠে কম অবাক হননি অ্যানিসিমোভাও। শীর্ষ বাছাই আরিনা সাবালেঙ্কার বিপক্ষে জয়ের পর বিস্ময়ে কিছুক্ষণ থমকে দাঁড়িয়েছিলেন। ফাইনালে উঠেছেন, শুরুতে বিশ্বাস হচ্ছিল না তাঁর, ‘সত্যি বলতে, ঘোরের মধ্যে রয়েছি। জানি না কীভাবে জিতে গেলাম।’
কিন্তু আজ ফাইনালে কে কাকে অবাক করবে? পেশাদার সার্কিটে দুজনের এটি প্রথম সাক্ষাৎ। শিয়াতেক কাগজে-কলমে এগিয়ে থাকলেও কঠিন একটা চ্যালেঞ্জ আশা করছেন অ্যানিসিমোভার কাছ থেকে, ‘নিশ্চয় ও খুব ভালো খেলে। উইম্বলডনের আগেও সে দারুণ একটা টুর্নামেন্ট (কুইন্স ওপেন) খেলেছে। ঘাসের কোর্টে কীভাবে খেলতে হয়, সেটা ও জানে। ওর খেলার ধরনটা এই কোর্টের সঙ্গে বেশি মানানসই। তাই ওর বিপক্ষে খেলা হবে চ্যালেঞ্জিং।’
শিয়াতেক জিতলে
অ্যানিসিমোভা জিতলে
এবারের উইম্বলডনকে কেউ কেউ বলছেন অঘটনের টুর্নামেন্ট। প্রথম ও দ্বিতীয় রাউন্ডে বিদায় নিয়েছেন ৩৬ বাছাই তারকা। প্রথম দুই রাউন্ডে এত তারকার বিদায় এর আগে দেখেনি কোনো গ্র্যান্ড স্লাম। অঘটনের ধারাবাহিকতা ধরে রেখে মেয়েদের সেমিফাইনালেও অঘটন ঘটিয়ে শীর্ষ বাছাই আরিনা সাবালেঙ্কাকে হারিয়ে ফাইনালে উঠেছেন যুক্তরাষ্ট্রের আমান্ডা অ্যানিসিমোভা।
আজ মেয়েদের এককের ফাইনাল। অ্যানিসিমোভার মুখোমুখি সাবেক নাম্বার ওয়ান ইগা শিয়াতেক। ক্যারিয়ারে এটিই প্রথম ফাইনাল অ্যানিসিমোভার। বিপরীতে শিয়াতেকের এটি ষষ্ঠ ফাইনাল। আগের পাঁচ ফাইনালের পাঁচটিতেই জিতেছেন শিরোপা। তাই আজকের ফাইনালে কে ফেবারিট, তা আর না বললেও চলে।
ফেবারিট হয়েও খুব একটা স্বস্তি বোধ করছেন না শিয়াতেক। আসলে ফাইনালে ওঠা তাঁর কাছে একটা বিস্ময়। আগে পাঁচটি গ্র্যান্ড স্লাম জিতলেও ঘাসের কোর্টের গ্র্যান্ড স্লাম উম্বলডনে শেষ আটের চৌহদ্দি কখনো পেরোনো হয়নি তাঁর। মাত্র একবার ২০২৩ সালে কোয়ার্টার ফাইনালে উঠেছিলেন, কিন্তু সেমিফাইনালে ওঠা হয়নি। এবার ফাইনালে উঠলেন সুইস প্রতিযোগী বেলিন্ডা বেনচিচকে উড়িয়ে দিয়ে। মাত্র ৭১ মিনিটে ৬-২,৬-০ গেমে জয়ের পর নিজের বিস্ময়টা লুকিয়ে রাখেননি পোলিশ তারকা শিয়াতেক, ‘সত্যি বলতে, আমার কল্পনায়ও ছিল না উইম্বলডনের ফাইনাল খেলব। তাই আমি রোমাঞ্চিত এবং নিজেকে নিয়ে গর্বিত। জানি না কেন টেনিস বারবার আমাকে অবাক করে।’
ফাইনালে উঠে কম অবাক হননি অ্যানিসিমোভাও। শীর্ষ বাছাই আরিনা সাবালেঙ্কার বিপক্ষে জয়ের পর বিস্ময়ে কিছুক্ষণ থমকে দাঁড়িয়েছিলেন। ফাইনালে উঠেছেন, শুরুতে বিশ্বাস হচ্ছিল না তাঁর, ‘সত্যি বলতে, ঘোরের মধ্যে রয়েছি। জানি না কীভাবে জিতে গেলাম।’
কিন্তু আজ ফাইনালে কে কাকে অবাক করবে? পেশাদার সার্কিটে দুজনের এটি প্রথম সাক্ষাৎ। শিয়াতেক কাগজে-কলমে এগিয়ে থাকলেও কঠিন একটা চ্যালেঞ্জ আশা করছেন অ্যানিসিমোভার কাছ থেকে, ‘নিশ্চয় ও খুব ভালো খেলে। উইম্বলডনের আগেও সে দারুণ একটা টুর্নামেন্ট (কুইন্স ওপেন) খেলেছে। ঘাসের কোর্টে কীভাবে খেলতে হয়, সেটা ও জানে। ওর খেলার ধরনটা এই কোর্টের সঙ্গে বেশি মানানসই। তাই ওর বিপক্ষে খেলা হবে চ্যালেঞ্জিং।’
শিয়াতেক জিতলে
অ্যানিসিমোভা জিতলে
প্রথম দুই ম্যাচ হেরে ধবলধোলাই হওয়ার খুব কাছাকাছি এসে পড়েছিল বাংলাদেশ। এই অবস্থায় করণীয় ছিল একটাই—নিজেদের নিংড়ে দিয়ে খেলা। কিন্তু বাংলাদেশ দলের বাজে এই সিরিজের শেষটাও হলো বাজেভাবে। কাল ২৯৪ রানের লক্ষ্য তাড়ায় ২৭.১ ওভারে ৯৩ রানে অলআউট হয়ে ২০০ রানে হেরেছে বাংলাদেশ।
২ ঘণ্টা আগেহংকংয়ের বিপক্ষে আজ একমাত্র গোলটি এসেছে রাকিব হোসেনের পা থেকে। গত জুনে সিঙ্গাপুরের বিপক্ষেও গোল করেছিলেন তিনি। দুটো ম্যাচই রাকিবকে শেষ করতে হয়েছে আক্ষেপ নিয়ে। কারণ বাংলাদেশ যে জয়ের স্বাদ পায়নি।
৩ ঘণ্টা আগে২০২৬ বিশ্বকাপ বাছাইপর্বে বাজে সময় পার করছে সুইডেন। সেই বাজে সময়কে আরও দীর্ঘ করে সবশেষ ম্যাচে কসোভোর কাছে ১–০ গোলে হেরেছে সুইডিশরা। এই হারে কপাল পুড়ল দলটির প্রধান কোচ ইয়ন ডাল টমাসনের।
৪ ঘণ্টা আগেরাকিব হোসেন গোল পেয়েই যাবেন, এমন আভাস মিলছিল। হংকং তখন ১০ জন নিয়ে খেলছে। বাংলাদেশের আক্রমণের সামনে কোনোভাবে দাঁড়াতে পারছিল না হংকং। একের পর এক চাপে শেষ পর্যন্ত ভেঙে যায় তাদের রক্ষণ। ৮৫ মিনিটে ফাহামিদুল ইসলামের অ্যাসিস্ট থেকে বল জালে ফেলতে আর কোনো ভুল করেননি রাকিব। বিজ্ঞাপন বোর্ডের ওপর বসে ফাহামিদুলক
৫ ঘণ্টা আগে