আনোয়ার সোহাগ, ঢাকা
‘২৪ ঘণ্টা আগেও ক্রিকেট নিয়ে ইতালিয়ানদের ধারণা ছিল প্রায় শূন্যের কোটায়। এখন কিছু লোক জানতে শুরু করেছে’—ঠিক এভাবেই বলছিলেন ইতালি ক্রিকেট ফেডারেশনের প্রথম চেয়ারম্যান ও আজীবনের সভাপতি সিমোন গাম্বোনি। ১৫ বছর বয়সে যে স্বপ্নটা তিনি দেখেছিলেন, তা পূর্ণতায় রূপ নিয়েছে গতকাল। ইউরোপিয়ান বাছাই থেকে নেদারল্যান্ডসের সঙ্গে প্রথমবারের মতো টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে জায়গা করে নিয়েছে ইতালি। ৪ ম্যাচে ৫ পয়েন্ট নিয়ে টেবিলের দুইয়ে থেকে নেদারল্যান্ডসে অনুষ্ঠিত বাছাই শেষ করে তারা। যা এনে দেয় আগামী বছরে ভারত-শ্রীলঙ্কায় অনুষ্ঠেয় টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের টিকিট।
ইতালির সঙ্গে ক্রিকেটকে সেভাবে মেলানো না গেলেও খেলাটির সঙ্গে দেশটি পরিচিত হয় ১৮০০ শতাব্দীর শেষের দিকের কথা। সামরিক, বাণিজ্যিক ও কূটনৈতিক কার্যক্রমকে মসৃণ করে তুলতে ভূমধ্যসাগরে ইতালির বন্দরগুলো খুব গুরুত্বপূর্ণ হয়ে ওঠে ব্রিটিশ নৌবাহিনীর জন্য। ব্রিটিশরা যেখানে যাবে সেখানে নিজেদের সংস্কৃতি ছড়িয়ে দেবে না, তা কী করে হয়!
নেপলস তখনো আর্জেন্টাইন কিংবদন্তি দিয়েগো ম্যারাডোনার শহর হয়ে ওঠেনি। হওয়ার কথাও নয়। ১৭৯৩ সালে ম্যারাডোনার শহরে প্রথম ক্রিকেট ম্যাচের আয়োজন করেন ব্রিটিশ অ্যাডমিরাল হোরাটিও নেলসন। ব্রিটিশদের মাধ্যমে ইতালিয়ানরাও পরিচিত হতে শুরু করে ক্রিকেটের সঙ্গে। ১৮২০ সালে গঠিত হয় হয় রোম ক্রিকেট ক্লাব। ইংল্যান্ডে নটিংহাম থেকে আসা হার্বাট কিলপিন ১৮৯৯ সালে প্রতিষ্ঠা করে মিলান ফুটবল ও ক্রিকেট ক্লাব। ক্লাবটিকে সবাই চেনে এসি মিলান নামে, যেখানে ক্রিকেটের নামগন্ধও নেই এখন।
বিংশ শতাব্দীর শুরুর দিকে ক্রিকেটের সঙ্গে ইতালির মেলবন্ধন জমে উঠেছিল বেশ ভালোভাবে। কিন্তু বিশ্বযুদ্ধের পর থেকে ব্রিটিশ আনাগোনা কমায় ক্রিকেটও হারিয়ে যেতে থাকে ইতালি থেকে। ফ্যাসিবাদের উত্থান ফুটবল বাদে ইংরেজ সংস্কৃতির সবকিছুই মাটিতে মিশিয়ে দেয়।
ক্রিকেটকে আবার ফিরিয়ে আনতে ১৯৭৯ সাল থেকে সিমোন শুরু করেন ‘দ্য ইতালিয়ান জব’। আজকের পত্রিকার সঙ্গে আলাপে ৬৫ বছর বয়সী এই সংগঠক বলেন, ‘দাদাকে দেখে ক্রিকেটের প্রতি ভালো লাগা কাজ করে আমার। ক্রিকেট পুনরুজ্জীবিত করার শুরুটা করেছি স্থানীয় খেলোয়াড়দের নিয়ে। সেই ধারা টিকে ছিল ১৫ বছর। আমি যথেষ্ট ভাগ্যবান ছিলাম, যখন খেলোয়াড়ের সংখ্যা কমে আসছিল, তখনই উপমহাদেশীয় অভিবাসী এবং অস্ট্রেলিয়া ও দক্ষিণ আফ্রিকা থেকে ইতালীয় বংশোদ্ভূতদের আগমন শুরু হয়।’
ইতালির দল এখন ‘প্রবাসীদের মেলা’ই বলা যায়। অস্ট্রেলিয়ার হয়ে ২৩ টেস্ট ও ৬ ওয়ানডে খেলা জো বার্নস নেতৃত্ব দিচ্ছেন দলকে। দুই ভাই হ্যারি মানেন্তি ও ব্যাড মানেন্তির আছে বিগব্যাশে খেলার অভিজ্ঞতা। গত বছর আইপিএলের নিলামে নাম দিয়ে চমক দেন পেসার থমাস দ্রাকা। দলটিতে আছে বাংলাদেশের ছোঁয়াও। ২০১৯ সালে ইতালির হয়ে ৮টি টি-টোয়েন্টি খেলেন বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত রাকিবুল হাসান। যুব পর্যায়ে আরও অনেকে আছেন বলে জানান সিমোন।
আদ্রিয়াটিক সাগরের উপকূলঘেঁষা মনফালকোনে শহরে ৯০ দশকের মাঝামাঝি থেকে বসবাস করে আসছেন বাংলাদেশি অভিবাসী শ্রমিকেরা। পারিবারিক পুনর্মিলনী নীতির ফলে শ্রমিকদের পরিবারও থাকতে পারছে সেখানে। বাংলাদেশিদের জীবনধারার অংশ হলেও শহরটিতে নিষিদ্ধ করা হয়েছে ক্রিকেট। এমনকি ধরা পড়লে ১০০ ইউরো পর্যন্ত জরিমানা করা হবে। শহরের মেয়র আন্না মারিয়া চিসিন্ত বলেন, ‘তারা এ শহরকে কিছু দেয় না, আমাদের জনগোষ্ঠীকে কিছু দেয় না। ফল শূন্য।’ স্থানীয় এক দলের অধিনায়ক বিবিসিকে মিয়া বাপ্পি বলেন, ‘ক্রিকেট নাকি ইতালির জন্য নয়। কিন্তু সত্যি কথা হলো আমরা বিদেশি বলেই এই নিষেধাজ্ঞা দেওয়া হয়েছে।’
সিমোনের দাবি অবশ্য ভিন্ন, ‘১০ বছর আগে যখন আমি চেয়ারম্যান ছিলাম, তখন সেসময়কার মেয়রের সঙ্গে আমরা বাংলাদেশি কমিউনিটিকে একটি সুন্দর মাঠ দেওয়ার প্রস্তাব দিয়েছিলাম যাতে তারা ক্রিকেট খেলতে পারে। শর্ত ছিল, তাদের ফেডারেশনে (বোর্ডে) নাম নিবন্ধন করতে হবে। কিন্তু তারা সেই প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করে, কারণ তারা ইতালির আনুষ্ঠানিক ক্রিকেট কাঠামোর অংশ হতে আগ্রহী ছিল না। সময়ের সঙ্গে সঙ্গে এই বিভাজন আরও বেড়েছে। দুঃখজনকভাবে, বাংলাদেশি কমিউনিটি স্থানীয়দের থেকে নিজেদের ভিন্নতা রাজনৈতিকভাবে প্রকাশের জন্য ভুলভাবে ক্রিকেটকে ব্যবহার করছে। খেলার প্রতি তাদের আসল আগ্রহ নেই, এটা সত্যিই দুর্ভাগ্যজনক।’
স্বপ্নপূরণের দিনে আক্ষেপের কথাও শোনালেন সিমোন, ‘আমাদের এখানে ঘাসের কোনো মাঠ নেই। যে মাঠগুলো আছে তা আকারে ছোট। আমরা স্কুল পর্যায়ে ক্রিকেট ছড়িয়ে দিতে চাই, যা এক চ্যালেঞ্জের বটে। ফুটবল না হলেও বাস্কেটবল রাগবির সমপর্যায়ে যেতে চাই।’
অবকাঠামোগত দিক থেকে পিছিয়ে থাকলেও ইতালি এবার স্বপ্ন দেখছে নিয়মিত ওয়ানডে খেলার।
‘২৪ ঘণ্টা আগেও ক্রিকেট নিয়ে ইতালিয়ানদের ধারণা ছিল প্রায় শূন্যের কোটায়। এখন কিছু লোক জানতে শুরু করেছে’—ঠিক এভাবেই বলছিলেন ইতালি ক্রিকেট ফেডারেশনের প্রথম চেয়ারম্যান ও আজীবনের সভাপতি সিমোন গাম্বোনি। ১৫ বছর বয়সে যে স্বপ্নটা তিনি দেখেছিলেন, তা পূর্ণতায় রূপ নিয়েছে গতকাল। ইউরোপিয়ান বাছাই থেকে নেদারল্যান্ডসের সঙ্গে প্রথমবারের মতো টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে জায়গা করে নিয়েছে ইতালি। ৪ ম্যাচে ৫ পয়েন্ট নিয়ে টেবিলের দুইয়ে থেকে নেদারল্যান্ডসে অনুষ্ঠিত বাছাই শেষ করে তারা। যা এনে দেয় আগামী বছরে ভারত-শ্রীলঙ্কায় অনুষ্ঠেয় টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের টিকিট।
ইতালির সঙ্গে ক্রিকেটকে সেভাবে মেলানো না গেলেও খেলাটির সঙ্গে দেশটি পরিচিত হয় ১৮০০ শতাব্দীর শেষের দিকের কথা। সামরিক, বাণিজ্যিক ও কূটনৈতিক কার্যক্রমকে মসৃণ করে তুলতে ভূমধ্যসাগরে ইতালির বন্দরগুলো খুব গুরুত্বপূর্ণ হয়ে ওঠে ব্রিটিশ নৌবাহিনীর জন্য। ব্রিটিশরা যেখানে যাবে সেখানে নিজেদের সংস্কৃতি ছড়িয়ে দেবে না, তা কী করে হয়!
নেপলস তখনো আর্জেন্টাইন কিংবদন্তি দিয়েগো ম্যারাডোনার শহর হয়ে ওঠেনি। হওয়ার কথাও নয়। ১৭৯৩ সালে ম্যারাডোনার শহরে প্রথম ক্রিকেট ম্যাচের আয়োজন করেন ব্রিটিশ অ্যাডমিরাল হোরাটিও নেলসন। ব্রিটিশদের মাধ্যমে ইতালিয়ানরাও পরিচিত হতে শুরু করে ক্রিকেটের সঙ্গে। ১৮২০ সালে গঠিত হয় হয় রোম ক্রিকেট ক্লাব। ইংল্যান্ডে নটিংহাম থেকে আসা হার্বাট কিলপিন ১৮৯৯ সালে প্রতিষ্ঠা করে মিলান ফুটবল ও ক্রিকেট ক্লাব। ক্লাবটিকে সবাই চেনে এসি মিলান নামে, যেখানে ক্রিকেটের নামগন্ধও নেই এখন।
বিংশ শতাব্দীর শুরুর দিকে ক্রিকেটের সঙ্গে ইতালির মেলবন্ধন জমে উঠেছিল বেশ ভালোভাবে। কিন্তু বিশ্বযুদ্ধের পর থেকে ব্রিটিশ আনাগোনা কমায় ক্রিকেটও হারিয়ে যেতে থাকে ইতালি থেকে। ফ্যাসিবাদের উত্থান ফুটবল বাদে ইংরেজ সংস্কৃতির সবকিছুই মাটিতে মিশিয়ে দেয়।
ক্রিকেটকে আবার ফিরিয়ে আনতে ১৯৭৯ সাল থেকে সিমোন শুরু করেন ‘দ্য ইতালিয়ান জব’। আজকের পত্রিকার সঙ্গে আলাপে ৬৫ বছর বয়সী এই সংগঠক বলেন, ‘দাদাকে দেখে ক্রিকেটের প্রতি ভালো লাগা কাজ করে আমার। ক্রিকেট পুনরুজ্জীবিত করার শুরুটা করেছি স্থানীয় খেলোয়াড়দের নিয়ে। সেই ধারা টিকে ছিল ১৫ বছর। আমি যথেষ্ট ভাগ্যবান ছিলাম, যখন খেলোয়াড়ের সংখ্যা কমে আসছিল, তখনই উপমহাদেশীয় অভিবাসী এবং অস্ট্রেলিয়া ও দক্ষিণ আফ্রিকা থেকে ইতালীয় বংশোদ্ভূতদের আগমন শুরু হয়।’
ইতালির দল এখন ‘প্রবাসীদের মেলা’ই বলা যায়। অস্ট্রেলিয়ার হয়ে ২৩ টেস্ট ও ৬ ওয়ানডে খেলা জো বার্নস নেতৃত্ব দিচ্ছেন দলকে। দুই ভাই হ্যারি মানেন্তি ও ব্যাড মানেন্তির আছে বিগব্যাশে খেলার অভিজ্ঞতা। গত বছর আইপিএলের নিলামে নাম দিয়ে চমক দেন পেসার থমাস দ্রাকা। দলটিতে আছে বাংলাদেশের ছোঁয়াও। ২০১৯ সালে ইতালির হয়ে ৮টি টি-টোয়েন্টি খেলেন বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত রাকিবুল হাসান। যুব পর্যায়ে আরও অনেকে আছেন বলে জানান সিমোন।
আদ্রিয়াটিক সাগরের উপকূলঘেঁষা মনফালকোনে শহরে ৯০ দশকের মাঝামাঝি থেকে বসবাস করে আসছেন বাংলাদেশি অভিবাসী শ্রমিকেরা। পারিবারিক পুনর্মিলনী নীতির ফলে শ্রমিকদের পরিবারও থাকতে পারছে সেখানে। বাংলাদেশিদের জীবনধারার অংশ হলেও শহরটিতে নিষিদ্ধ করা হয়েছে ক্রিকেট। এমনকি ধরা পড়লে ১০০ ইউরো পর্যন্ত জরিমানা করা হবে। শহরের মেয়র আন্না মারিয়া চিসিন্ত বলেন, ‘তারা এ শহরকে কিছু দেয় না, আমাদের জনগোষ্ঠীকে কিছু দেয় না। ফল শূন্য।’ স্থানীয় এক দলের অধিনায়ক বিবিসিকে মিয়া বাপ্পি বলেন, ‘ক্রিকেট নাকি ইতালির জন্য নয়। কিন্তু সত্যি কথা হলো আমরা বিদেশি বলেই এই নিষেধাজ্ঞা দেওয়া হয়েছে।’
সিমোনের দাবি অবশ্য ভিন্ন, ‘১০ বছর আগে যখন আমি চেয়ারম্যান ছিলাম, তখন সেসময়কার মেয়রের সঙ্গে আমরা বাংলাদেশি কমিউনিটিকে একটি সুন্দর মাঠ দেওয়ার প্রস্তাব দিয়েছিলাম যাতে তারা ক্রিকেট খেলতে পারে। শর্ত ছিল, তাদের ফেডারেশনে (বোর্ডে) নাম নিবন্ধন করতে হবে। কিন্তু তারা সেই প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করে, কারণ তারা ইতালির আনুষ্ঠানিক ক্রিকেট কাঠামোর অংশ হতে আগ্রহী ছিল না। সময়ের সঙ্গে সঙ্গে এই বিভাজন আরও বেড়েছে। দুঃখজনকভাবে, বাংলাদেশি কমিউনিটি স্থানীয়দের থেকে নিজেদের ভিন্নতা রাজনৈতিকভাবে প্রকাশের জন্য ভুলভাবে ক্রিকেটকে ব্যবহার করছে। খেলার প্রতি তাদের আসল আগ্রহ নেই, এটা সত্যিই দুর্ভাগ্যজনক।’
স্বপ্নপূরণের দিনে আক্ষেপের কথাও শোনালেন সিমোন, ‘আমাদের এখানে ঘাসের কোনো মাঠ নেই। যে মাঠগুলো আছে তা আকারে ছোট। আমরা স্কুল পর্যায়ে ক্রিকেট ছড়িয়ে দিতে চাই, যা এক চ্যালেঞ্জের বটে। ফুটবল না হলেও বাস্কেটবল রাগবির সমপর্যায়ে যেতে চাই।’
অবকাঠামোগত দিক থেকে পিছিয়ে থাকলেও ইতালি এবার স্বপ্ন দেখছে নিয়মিত ওয়ানডে খেলার।
গ্র্যান্ড স্লাম ফাইনাল হারের নজির নেই তাঁর। আগের পাঁচবারের পাঁচটিতেই পেয়েছেন শিরোপার দেখা। ষষ্ঠবারে এসেও রেকর্ড অক্ষুণ্ন রাখলেন ইগা শিয়াতেক৷ যুক্তরাষ্ট্রের অ্যামান্ডা অ্যানিসিমোভাকে ৬-০, ৬-০ গেমে হারিয়ে পেলেন উইম্বলডনের নতুন রানির মুকুট।
৮ ঘণ্টা আগেঅধিনায়ক সামনে থেকে দলকে নেতৃত্ব দিতে পারছেন না। বাংলাদেশ টি-টোয়েন্টি অধিনায়ক লিটন দাস ওয়ানডে দলেই একাদশে জায়গা পাচ্ছেন না। শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে সিরিজের প্রথম টি-টোয়েন্টিতেও ব্যর্থ হয়েছেন তিনি। লিটনকে নিয়ে চিন্তিত বাংলাদেশ কোচও। ফিল সিমন্স লিটনের আত্মবিশ্বাসে যথেষ্ট ঘাটতি দেখছেন।
১১ ঘণ্টা আগেপ্রায় আড়াই ঘণ্টার বৈঠকে আসেনি কোনো সিদ্ধান্ত। হয়েছে শুধুই আলোচনা। সিদ্ধান্তে আসতে জাতীয় দল কমিটি চার-পাঁচদিন পর বসবে আবারও। ফর্টিসে আজকের এজেন্ডা ছিল জাতীয় দলের প্রীতি ম্যাচ ও অনূর্ধ্ব-২৩ দলের ক্যাম্প নিয়ে।
১১ ঘণ্টা আগেএশিয়ান ক্রিকেট কাউন্সিলের (এসিসি) নির্বাহী কমিটির সভা আগামী ২৪ জুলাই ঢাকায় হতে যাচ্ছে। এ সভা সামনে রেখে বিসিবি সব প্রস্তুতি নিচ্ছে বলে জানিয়েছেন বিসিবির মিডিয়া কমিটির চেয়ারম্যান ইফতেখার আহমেদ মিঠু।
১৩ ঘণ্টা আগে