
২০২৩ সালে টি-টোয়েন্টি দিয়ে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে অভিষেক তানভীর ইসলামের। এবার শ্রীলঙ্কা সফরে ওয়ানডে অভিষেক। সিরিজের দ্বিতীয় ম্যাচে ৫ উইকেট নিয়ে এসেছেন পাদপ্রদীপের আলোয়। জাতীয় দলে উঠে আসা, বাদ পড়া, আবার ফিরে আসার পেছনের গল্প আজকের পত্রিকার সঙ্গে ভাগাভাগি করে নিয়েছেন বাঁহাতি এই স্পিনার। সাক্ষাৎকার নিয়েছেন আহমেদ রিয়াদ।
আহমেদ রিয়াদ, ঢাকা

প্রশ্ন: ৩৯ রানে ৫ উইকেট, অভিষেক সিরিজের দ্বিতীয় ওয়ানডের এই সাফল্য কতটা আত্মবিশ্বাসী করে তুলেছে আপনাকে?
তানভীর ইসলাম: ভালো খেললে নিজেরই ভালো লাগে। আমার জন্য সবচেয়ে বড় ব্যাপার ছিল, ওয়ানডে সিরিজের তিনটি ম্যাচেই খেলার সুযাগ পেয়েছি। এটা আমার আত্মবিশ্বাস অনেক বাড়িয়েছে।
প্রশ্ন: আগের চেয়ে এখন বলে বেশি টার্ন পাচ্ছেন। টেকনিক্যাল এই পরিবর্তনে কোন বিষয়টা বেশি ভূমিকা রেখেছে?
তানভীর: সালাহ উদ্দীন স্যার (বাংলাদেশ দলের সিনিয়র সহকারী কোচ) সিম সোজা করে বল করার পরামর্শ দিয়েছিলেন। বলেছিলেন তাতে বল স্কিড করবে এবং টার্নও ভালো দেবে। (মেহেদী হাসান) মিরাজ ভাই প্রথম ওয়ানডে ম্যাচে দু-একটা বলে টার্ন পেয়েছিলেন, সব বলে নয়। তবে আমার প্রথম বল থেকেই কিছুটা টার্ন হচ্ছিল। স্যারের কথামতো আমি সিম সোজা রেখে বল করতে শুরু করি। শুরুতে দু-একটা বল টার্ন করে, কিছু আবার করছিল না। এরপর সোজা সিমে বল করার অনুশীলন করি। দ্বিতীয় ওয়ানডেতে ৫ উইকেট পাওয়া সেই অনুশীলনের ফল বলতে পারেন।
প্রশ্ন: আপনার ক্যারিয়ারে কোচ মোহাম্মদ সালাহ উদ্দীনের ভূমিকা বিস্তারিত শুনতে চাই।
তানভীর: বিপিএলে কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ানস দলের হয়ে যখন ভরসা একজন ক্রিকেটারকে অনেক দূর নিয়ে যেতে পারে। যখন যেখানে সুযাগ পেয়েছি, চেষ্টা করেছি ভালো করতে।
প্রশ্ন: এখনো আন্তর্জাতিক ক্যারিয়ার শুরুর দিকে। ক্রিকেট জার্নিটা যদি ফিরে দেখেন, সেখানে কাদের অবদান বেশি?
তানভীর: নারায়ণগঞ্জ থেকে ঢাকায় এসেছিলাম ক্রিকেট কোচিংয়ের জন্য। আমাকে সবকিছু শিখিয়েছেন সাইফুল ভাই। তিনি আমাকে খেলাঘরে খেলার ব্যবস্থা করেন। সে সময় সেই ক্লাবের কোচ ছিলেন তিনি। ভাইয়ের কাছে বোলিং শিখেছি। পরে সিসিএস একাডেমিতে দিপু রায় চৌধুরী স্যারের কাছে যাই। প্রগতির হয়ে থার্ড ডিভিশনে খেলি। প্রথমে জানতাম না ক্রিকেট খেলে টাকা পাওয়া যায়। আমাকে টাকা নেওয়ার জন্য যখন ডেকেছিল, আমি নিতে চাইনি। পরে শিখেছি, ক্রিকেট খেলাটা পেশা হতে পারে।
প্রশ্ন: ক্রিকেটার হওয়ার পেছনে পরিবারের সমর্থন কতটা ছিল?
তানভীর: শুরুতে বাবার সমর্থন ছিল না। তিনি চাইতেন অন্য কিছু করি। কিন্তু আমি মনেপ্রাণে ক্রিকেটার হতে চেয়েছিলাম। এরপর বাবা আমাকে ঢাকায় নিয়ে আসেন, অনুশীলনের সুযোগ করে দেন। আজ তিনি টিভির সামনে বসে আমার খেলা দেখেন, এই অনুভূতি ভাষায় বোঝানো যায় না।
প্রশ্ন: বাদ পড়ার পর জাতীয় দলে আবার ফিরেছেন। মধ্যবর্তী সময়ে কীভাবে নিজেকে তৈরি করেছেন?
তানভীর: আরব আমিরাতের (গত মে মাসে) বিপক্ষে ম্যাচে পারফর্ম করলেও নিজের প্রত্যাশা অনুযায়ী ভালো করতে পারিনি। ৪ ওভার বল করে রান দিয়েছিলাম ৩০-এর বেশি। এরপর পাকিস্তানে একাদশে জায়গা হয়নি। এর মধ্যে বোলিং অ্যাকশনে সামান্য পরিবর্তন। পরে সোহেল স্যারের সঙ্গে মিরপুরে ও চট্টগ্রামে কাজ করে আগের অ্যাকশন ফিরে পেয়েছি। সেখান থেকে ফিরে এসেছি শ্রীলঙ্কা সিরিজে।
প্রশ্ন: অনেকে বলেন, ব্যাটাররা ধারাবাহিক বাজে খেলেও সুযোগ পান; বোলাররা ব্যর্থ হলে বেশি সুযোগ মেলে না। আপনিও কি তা-ই মনে করেন?
তানভীর: দলে বেশি পরিবর্তন হয় মূলত বোলিং বিভাগে। ব্যাটাররা যেভাবে ধারাবাহিক সুযোগ পায়, আমরা সেভাবে পাই না। সিরিজে এক ম্যাচে থাকি তো পরেরটায় বাদ। নাসুম ভাই, তাইজুল ভাই কিংবা আমি কেউই জানি না কখন খেলব, বিশেষ করে সাদা বলের সিরিজে। আমাদের মধ্যে এটা চাপ তৈরি করে। আমি মনে করি, যে বোলাররা পারফর্ম করে, তাদের ধারাবাহিক সুযোগ দেওয়া উচিত।
প্রশ্ন: জাতীয় দলে প্রতিষ্ঠিত হতে ব্যক্তিগতভাবে কোথায় বেশি মনোযোগ দিতে চান?
তানভীর: যেসব সিরিজ সামনে আসবে, সেগুলোয় নিজের সেরাটা দেওয়া। পারফর্ম করলে যেন টিম ম্যানেজমেন্ট আমাদের প্রতি আস্থা রাখে। আমাদেরও সুযোগের প্রয়োজন। কারণ, সুযোগ না পেলে দুর্বলতা কোথায়, সেটি বোঝা যায় না।
প্রশ্ন: ৩৯ রানে ৫ উইকেট, অভিষেক সিরিজের দ্বিতীয় ওয়ানডের এই সাফল্য কতটা আত্মবিশ্বাসী করে তুলেছে আপনাকে?
তানভীর ইসলাম: ভালো খেললে নিজেরই ভালো লাগে। আমার জন্য সবচেয়ে বড় ব্যাপার ছিল, ওয়ানডে সিরিজের তিনটি ম্যাচেই খেলার সুযাগ পেয়েছি। এটা আমার আত্মবিশ্বাস অনেক বাড়িয়েছে।
প্রশ্ন: আগের চেয়ে এখন বলে বেশি টার্ন পাচ্ছেন। টেকনিক্যাল এই পরিবর্তনে কোন বিষয়টা বেশি ভূমিকা রেখেছে?
তানভীর: সালাহ উদ্দীন স্যার (বাংলাদেশ দলের সিনিয়র সহকারী কোচ) সিম সোজা করে বল করার পরামর্শ দিয়েছিলেন। বলেছিলেন তাতে বল স্কিড করবে এবং টার্নও ভালো দেবে। (মেহেদী হাসান) মিরাজ ভাই প্রথম ওয়ানডে ম্যাচে দু-একটা বলে টার্ন পেয়েছিলেন, সব বলে নয়। তবে আমার প্রথম বল থেকেই কিছুটা টার্ন হচ্ছিল। স্যারের কথামতো আমি সিম সোজা রেখে বল করতে শুরু করি। শুরুতে দু-একটা বল টার্ন করে, কিছু আবার করছিল না। এরপর সোজা সিমে বল করার অনুশীলন করি। দ্বিতীয় ওয়ানডেতে ৫ উইকেট পাওয়া সেই অনুশীলনের ফল বলতে পারেন।
প্রশ্ন: আপনার ক্যারিয়ারে কোচ মোহাম্মদ সালাহ উদ্দীনের ভূমিকা বিস্তারিত শুনতে চাই।
তানভীর: বিপিএলে কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ানস দলের হয়ে যখন ভরসা একজন ক্রিকেটারকে অনেক দূর নিয়ে যেতে পারে। যখন যেখানে সুযাগ পেয়েছি, চেষ্টা করেছি ভালো করতে।
প্রশ্ন: এখনো আন্তর্জাতিক ক্যারিয়ার শুরুর দিকে। ক্রিকেট জার্নিটা যদি ফিরে দেখেন, সেখানে কাদের অবদান বেশি?
তানভীর: নারায়ণগঞ্জ থেকে ঢাকায় এসেছিলাম ক্রিকেট কোচিংয়ের জন্য। আমাকে সবকিছু শিখিয়েছেন সাইফুল ভাই। তিনি আমাকে খেলাঘরে খেলার ব্যবস্থা করেন। সে সময় সেই ক্লাবের কোচ ছিলেন তিনি। ভাইয়ের কাছে বোলিং শিখেছি। পরে সিসিএস একাডেমিতে দিপু রায় চৌধুরী স্যারের কাছে যাই। প্রগতির হয়ে থার্ড ডিভিশনে খেলি। প্রথমে জানতাম না ক্রিকেট খেলে টাকা পাওয়া যায়। আমাকে টাকা নেওয়ার জন্য যখন ডেকেছিল, আমি নিতে চাইনি। পরে শিখেছি, ক্রিকেট খেলাটা পেশা হতে পারে।
প্রশ্ন: ক্রিকেটার হওয়ার পেছনে পরিবারের সমর্থন কতটা ছিল?
তানভীর: শুরুতে বাবার সমর্থন ছিল না। তিনি চাইতেন অন্য কিছু করি। কিন্তু আমি মনেপ্রাণে ক্রিকেটার হতে চেয়েছিলাম। এরপর বাবা আমাকে ঢাকায় নিয়ে আসেন, অনুশীলনের সুযোগ করে দেন। আজ তিনি টিভির সামনে বসে আমার খেলা দেখেন, এই অনুভূতি ভাষায় বোঝানো যায় না।
প্রশ্ন: বাদ পড়ার পর জাতীয় দলে আবার ফিরেছেন। মধ্যবর্তী সময়ে কীভাবে নিজেকে তৈরি করেছেন?
তানভীর: আরব আমিরাতের (গত মে মাসে) বিপক্ষে ম্যাচে পারফর্ম করলেও নিজের প্রত্যাশা অনুযায়ী ভালো করতে পারিনি। ৪ ওভার বল করে রান দিয়েছিলাম ৩০-এর বেশি। এরপর পাকিস্তানে একাদশে জায়গা হয়নি। এর মধ্যে বোলিং অ্যাকশনে সামান্য পরিবর্তন। পরে সোহেল স্যারের সঙ্গে মিরপুরে ও চট্টগ্রামে কাজ করে আগের অ্যাকশন ফিরে পেয়েছি। সেখান থেকে ফিরে এসেছি শ্রীলঙ্কা সিরিজে।
প্রশ্ন: অনেকে বলেন, ব্যাটাররা ধারাবাহিক বাজে খেলেও সুযোগ পান; বোলাররা ব্যর্থ হলে বেশি সুযোগ মেলে না। আপনিও কি তা-ই মনে করেন?
তানভীর: দলে বেশি পরিবর্তন হয় মূলত বোলিং বিভাগে। ব্যাটাররা যেভাবে ধারাবাহিক সুযোগ পায়, আমরা সেভাবে পাই না। সিরিজে এক ম্যাচে থাকি তো পরেরটায় বাদ। নাসুম ভাই, তাইজুল ভাই কিংবা আমি কেউই জানি না কখন খেলব, বিশেষ করে সাদা বলের সিরিজে। আমাদের মধ্যে এটা চাপ তৈরি করে। আমি মনে করি, যে বোলাররা পারফর্ম করে, তাদের ধারাবাহিক সুযোগ দেওয়া উচিত।
প্রশ্ন: জাতীয় দলে প্রতিষ্ঠিত হতে ব্যক্তিগতভাবে কোথায় বেশি মনোযোগ দিতে চান?
তানভীর: যেসব সিরিজ সামনে আসবে, সেগুলোয় নিজের সেরাটা দেওয়া। পারফর্ম করলে যেন টিম ম্যানেজমেন্ট আমাদের প্রতি আস্থা রাখে। আমাদেরও সুযোগের প্রয়োজন। কারণ, সুযোগ না পেলে দুর্বলতা কোথায়, সেটি বোঝা যায় না।

২০২৩ সালে টি-টোয়েন্টি দিয়ে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে অভিষেক তানভীর ইসলামের। এবার শ্রীলঙ্কা সফরে ওয়ানডে অভিষেক। সিরিজের দ্বিতীয় ম্যাচে ৫ উইকেট নিয়ে এসেছেন পাদপ্রদীপের আলোয়। জাতীয় দলে উঠে আসা, বাদ পড়া, আবার ফিরে আসার পেছনের গল্প আজকের পত্রিকার সঙ্গে ভাগাভাগি করে নিয়েছেন বাঁহাতি এই স্পিনার। সাক্ষাৎকার নিয়েছেন আহমেদ রিয়াদ।
আহমেদ রিয়াদ, ঢাকা

প্রশ্ন: ৩৯ রানে ৫ উইকেট, অভিষেক সিরিজের দ্বিতীয় ওয়ানডের এই সাফল্য কতটা আত্মবিশ্বাসী করে তুলেছে আপনাকে?
তানভীর ইসলাম: ভালো খেললে নিজেরই ভালো লাগে। আমার জন্য সবচেয়ে বড় ব্যাপার ছিল, ওয়ানডে সিরিজের তিনটি ম্যাচেই খেলার সুযাগ পেয়েছি। এটা আমার আত্মবিশ্বাস অনেক বাড়িয়েছে।
প্রশ্ন: আগের চেয়ে এখন বলে বেশি টার্ন পাচ্ছেন। টেকনিক্যাল এই পরিবর্তনে কোন বিষয়টা বেশি ভূমিকা রেখেছে?
তানভীর: সালাহ উদ্দীন স্যার (বাংলাদেশ দলের সিনিয়র সহকারী কোচ) সিম সোজা করে বল করার পরামর্শ দিয়েছিলেন। বলেছিলেন তাতে বল স্কিড করবে এবং টার্নও ভালো দেবে। (মেহেদী হাসান) মিরাজ ভাই প্রথম ওয়ানডে ম্যাচে দু-একটা বলে টার্ন পেয়েছিলেন, সব বলে নয়। তবে আমার প্রথম বল থেকেই কিছুটা টার্ন হচ্ছিল। স্যারের কথামতো আমি সিম সোজা রেখে বল করতে শুরু করি। শুরুতে দু-একটা বল টার্ন করে, কিছু আবার করছিল না। এরপর সোজা সিমে বল করার অনুশীলন করি। দ্বিতীয় ওয়ানডেতে ৫ উইকেট পাওয়া সেই অনুশীলনের ফল বলতে পারেন।
প্রশ্ন: আপনার ক্যারিয়ারে কোচ মোহাম্মদ সালাহ উদ্দীনের ভূমিকা বিস্তারিত শুনতে চাই।
তানভীর: বিপিএলে কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ানস দলের হয়ে যখন ভরসা একজন ক্রিকেটারকে অনেক দূর নিয়ে যেতে পারে। যখন যেখানে সুযাগ পেয়েছি, চেষ্টা করেছি ভালো করতে।
প্রশ্ন: এখনো আন্তর্জাতিক ক্যারিয়ার শুরুর দিকে। ক্রিকেট জার্নিটা যদি ফিরে দেখেন, সেখানে কাদের অবদান বেশি?
তানভীর: নারায়ণগঞ্জ থেকে ঢাকায় এসেছিলাম ক্রিকেট কোচিংয়ের জন্য। আমাকে সবকিছু শিখিয়েছেন সাইফুল ভাই। তিনি আমাকে খেলাঘরে খেলার ব্যবস্থা করেন। সে সময় সেই ক্লাবের কোচ ছিলেন তিনি। ভাইয়ের কাছে বোলিং শিখেছি। পরে সিসিএস একাডেমিতে দিপু রায় চৌধুরী স্যারের কাছে যাই। প্রগতির হয়ে থার্ড ডিভিশনে খেলি। প্রথমে জানতাম না ক্রিকেট খেলে টাকা পাওয়া যায়। আমাকে টাকা নেওয়ার জন্য যখন ডেকেছিল, আমি নিতে চাইনি। পরে শিখেছি, ক্রিকেট খেলাটা পেশা হতে পারে।
প্রশ্ন: ক্রিকেটার হওয়ার পেছনে পরিবারের সমর্থন কতটা ছিল?
তানভীর: শুরুতে বাবার সমর্থন ছিল না। তিনি চাইতেন অন্য কিছু করি। কিন্তু আমি মনেপ্রাণে ক্রিকেটার হতে চেয়েছিলাম। এরপর বাবা আমাকে ঢাকায় নিয়ে আসেন, অনুশীলনের সুযোগ করে দেন। আজ তিনি টিভির সামনে বসে আমার খেলা দেখেন, এই অনুভূতি ভাষায় বোঝানো যায় না।
প্রশ্ন: বাদ পড়ার পর জাতীয় দলে আবার ফিরেছেন। মধ্যবর্তী সময়ে কীভাবে নিজেকে তৈরি করেছেন?
তানভীর: আরব আমিরাতের (গত মে মাসে) বিপক্ষে ম্যাচে পারফর্ম করলেও নিজের প্রত্যাশা অনুযায়ী ভালো করতে পারিনি। ৪ ওভার বল করে রান দিয়েছিলাম ৩০-এর বেশি। এরপর পাকিস্তানে একাদশে জায়গা হয়নি। এর মধ্যে বোলিং অ্যাকশনে সামান্য পরিবর্তন। পরে সোহেল স্যারের সঙ্গে মিরপুরে ও চট্টগ্রামে কাজ করে আগের অ্যাকশন ফিরে পেয়েছি। সেখান থেকে ফিরে এসেছি শ্রীলঙ্কা সিরিজে।
প্রশ্ন: অনেকে বলেন, ব্যাটাররা ধারাবাহিক বাজে খেলেও সুযোগ পান; বোলাররা ব্যর্থ হলে বেশি সুযোগ মেলে না। আপনিও কি তা-ই মনে করেন?
তানভীর: দলে বেশি পরিবর্তন হয় মূলত বোলিং বিভাগে। ব্যাটাররা যেভাবে ধারাবাহিক সুযোগ পায়, আমরা সেভাবে পাই না। সিরিজে এক ম্যাচে থাকি তো পরেরটায় বাদ। নাসুম ভাই, তাইজুল ভাই কিংবা আমি কেউই জানি না কখন খেলব, বিশেষ করে সাদা বলের সিরিজে। আমাদের মধ্যে এটা চাপ তৈরি করে। আমি মনে করি, যে বোলাররা পারফর্ম করে, তাদের ধারাবাহিক সুযোগ দেওয়া উচিত।
প্রশ্ন: জাতীয় দলে প্রতিষ্ঠিত হতে ব্যক্তিগতভাবে কোথায় বেশি মনোযোগ দিতে চান?
তানভীর: যেসব সিরিজ সামনে আসবে, সেগুলোয় নিজের সেরাটা দেওয়া। পারফর্ম করলে যেন টিম ম্যানেজমেন্ট আমাদের প্রতি আস্থা রাখে। আমাদেরও সুযোগের প্রয়োজন। কারণ, সুযোগ না পেলে দুর্বলতা কোথায়, সেটি বোঝা যায় না।
প্রশ্ন: ৩৯ রানে ৫ উইকেট, অভিষেক সিরিজের দ্বিতীয় ওয়ানডের এই সাফল্য কতটা আত্মবিশ্বাসী করে তুলেছে আপনাকে?
তানভীর ইসলাম: ভালো খেললে নিজেরই ভালো লাগে। আমার জন্য সবচেয়ে বড় ব্যাপার ছিল, ওয়ানডে সিরিজের তিনটি ম্যাচেই খেলার সুযাগ পেয়েছি। এটা আমার আত্মবিশ্বাস অনেক বাড়িয়েছে।
প্রশ্ন: আগের চেয়ে এখন বলে বেশি টার্ন পাচ্ছেন। টেকনিক্যাল এই পরিবর্তনে কোন বিষয়টা বেশি ভূমিকা রেখেছে?
তানভীর: সালাহ উদ্দীন স্যার (বাংলাদেশ দলের সিনিয়র সহকারী কোচ) সিম সোজা করে বল করার পরামর্শ দিয়েছিলেন। বলেছিলেন তাতে বল স্কিড করবে এবং টার্নও ভালো দেবে। (মেহেদী হাসান) মিরাজ ভাই প্রথম ওয়ানডে ম্যাচে দু-একটা বলে টার্ন পেয়েছিলেন, সব বলে নয়। তবে আমার প্রথম বল থেকেই কিছুটা টার্ন হচ্ছিল। স্যারের কথামতো আমি সিম সোজা রেখে বল করতে শুরু করি। শুরুতে দু-একটা বল টার্ন করে, কিছু আবার করছিল না। এরপর সোজা সিমে বল করার অনুশীলন করি। দ্বিতীয় ওয়ানডেতে ৫ উইকেট পাওয়া সেই অনুশীলনের ফল বলতে পারেন।
প্রশ্ন: আপনার ক্যারিয়ারে কোচ মোহাম্মদ সালাহ উদ্দীনের ভূমিকা বিস্তারিত শুনতে চাই।
তানভীর: বিপিএলে কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ানস দলের হয়ে যখন ভরসা একজন ক্রিকেটারকে অনেক দূর নিয়ে যেতে পারে। যখন যেখানে সুযাগ পেয়েছি, চেষ্টা করেছি ভালো করতে।
প্রশ্ন: এখনো আন্তর্জাতিক ক্যারিয়ার শুরুর দিকে। ক্রিকেট জার্নিটা যদি ফিরে দেখেন, সেখানে কাদের অবদান বেশি?
তানভীর: নারায়ণগঞ্জ থেকে ঢাকায় এসেছিলাম ক্রিকেট কোচিংয়ের জন্য। আমাকে সবকিছু শিখিয়েছেন সাইফুল ভাই। তিনি আমাকে খেলাঘরে খেলার ব্যবস্থা করেন। সে সময় সেই ক্লাবের কোচ ছিলেন তিনি। ভাইয়ের কাছে বোলিং শিখেছি। পরে সিসিএস একাডেমিতে দিপু রায় চৌধুরী স্যারের কাছে যাই। প্রগতির হয়ে থার্ড ডিভিশনে খেলি। প্রথমে জানতাম না ক্রিকেট খেলে টাকা পাওয়া যায়। আমাকে টাকা নেওয়ার জন্য যখন ডেকেছিল, আমি নিতে চাইনি। পরে শিখেছি, ক্রিকেট খেলাটা পেশা হতে পারে।
প্রশ্ন: ক্রিকেটার হওয়ার পেছনে পরিবারের সমর্থন কতটা ছিল?
তানভীর: শুরুতে বাবার সমর্থন ছিল না। তিনি চাইতেন অন্য কিছু করি। কিন্তু আমি মনেপ্রাণে ক্রিকেটার হতে চেয়েছিলাম। এরপর বাবা আমাকে ঢাকায় নিয়ে আসেন, অনুশীলনের সুযোগ করে দেন। আজ তিনি টিভির সামনে বসে আমার খেলা দেখেন, এই অনুভূতি ভাষায় বোঝানো যায় না।
প্রশ্ন: বাদ পড়ার পর জাতীয় দলে আবার ফিরেছেন। মধ্যবর্তী সময়ে কীভাবে নিজেকে তৈরি করেছেন?
তানভীর: আরব আমিরাতের (গত মে মাসে) বিপক্ষে ম্যাচে পারফর্ম করলেও নিজের প্রত্যাশা অনুযায়ী ভালো করতে পারিনি। ৪ ওভার বল করে রান দিয়েছিলাম ৩০-এর বেশি। এরপর পাকিস্তানে একাদশে জায়গা হয়নি। এর মধ্যে বোলিং অ্যাকশনে সামান্য পরিবর্তন। পরে সোহেল স্যারের সঙ্গে মিরপুরে ও চট্টগ্রামে কাজ করে আগের অ্যাকশন ফিরে পেয়েছি। সেখান থেকে ফিরে এসেছি শ্রীলঙ্কা সিরিজে।
প্রশ্ন: অনেকে বলেন, ব্যাটাররা ধারাবাহিক বাজে খেলেও সুযোগ পান; বোলাররা ব্যর্থ হলে বেশি সুযোগ মেলে না। আপনিও কি তা-ই মনে করেন?
তানভীর: দলে বেশি পরিবর্তন হয় মূলত বোলিং বিভাগে। ব্যাটাররা যেভাবে ধারাবাহিক সুযোগ পায়, আমরা সেভাবে পাই না। সিরিজে এক ম্যাচে থাকি তো পরেরটায় বাদ। নাসুম ভাই, তাইজুল ভাই কিংবা আমি কেউই জানি না কখন খেলব, বিশেষ করে সাদা বলের সিরিজে। আমাদের মধ্যে এটা চাপ তৈরি করে। আমি মনে করি, যে বোলাররা পারফর্ম করে, তাদের ধারাবাহিক সুযোগ দেওয়া উচিত।
প্রশ্ন: জাতীয় দলে প্রতিষ্ঠিত হতে ব্যক্তিগতভাবে কোথায় বেশি মনোযোগ দিতে চান?
তানভীর: যেসব সিরিজ সামনে আসবে, সেগুলোয় নিজের সেরাটা দেওয়া। পারফর্ম করলে যেন টিম ম্যানেজমেন্ট আমাদের প্রতি আস্থা রাখে। আমাদেরও সুযোগের প্রয়োজন। কারণ, সুযোগ না পেলে দুর্বলতা কোথায়, সেটি বোঝা যায় না।

ভারতের রাঁচিতে আজ থেকে শুরু হয়েছে চতুর্থ সাউথ এশিয়ান সিনিয়র অ্যাথলেটিকস চ্যাম্পিয়নশিপ। প্রথম দিনে হতাশাই উপহার দিয়েছেন বাংলাদেশের অ্যাথলেটরা। পদকের ধারে কাছেও যেতে পারেননি কেউ।
৭ ঘণ্টা আগে
বিগ ব্যাশ লিগে (বিবিএল) খেলার সুযোগ পাচ্ছেন পাকিস্তানি ক্রিকেটাররা। বিদেশি লিগে ক্রিকেটারদের অংশগ্রহণের ওপর যে নিষেধাজ্ঞা দেওয়া হয়েছিল সেটা তুলে নিয়েছে পাকিস্তান ক্রিকেট বোর্ড (পিসিবি)। প্রতিবেদনে এমনটাই জানিয়েছে একাধিক ভারতীয় গণমাধ্যম।
৮ ঘণ্টা আগে
প্রথমবারের মতো জাতীয় ক্রিকেট লিগে (এনসিএল) দল পেয়েছে ময়মনসিংহ বিভাগ। এই অঞ্চল থেকে যে কয়েকজন ক্রিকেটার বাংলাদেশ জাতীয় দলের প্রতিনিধিত্ব করেছেন তাঁদের মধ্যে মোসাদ্দেক হোসেন সৈকত অন্যতম। মাহমুদউল্লাহ রিয়াদের পর ময়মনসিংহের সেরা ক্রিকেটার মানা হয় এই ব্যাটিং অলরাউন্ডারকে।
৮ ঘণ্টা আগে
ভারত ও পাকিস্তানের কথা ভেবে হাইব্রিড মডেলে এশিয়া কাপ ও টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ অনুষ্ঠিত হয়েছে। রাজনৈতিক বিরোধের জেরে তারা একে অন্যের দেশে যেতে রাজি না হওয়ায় বাধ্য হয়ে এ পথে হেঁটেছে আইসিসি ও এসিসির মতো সংস্থা। তবে হকিতে সে সুবিধা না পাওয়ায় কঠিন সিদ্ধান্ত নিল পাকিস্তান।
৯ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

ভারতের রাঁচিতে আজ থেকে শুরু হয়েছে চতুর্থ সাউথ এশিয়ান সিনিয়র অ্যাথলেটিকস চ্যাম্পিয়নশিপ। প্রথম দিনে হতাশাই উপহার দিয়েছেন বাংলাদেশের অ্যাথলেটরা। পদকের ধারে কাছেও যেতে পারেননি কেউ।
ছেলেদের ১০০ মিটার স্প্রিন্টে পঞ্চম ও ষষ্ঠ হয়েছেন বাংলাদেশের আব্দুল মোতালেব ও মোহাম্মদ ইসমাইল। দুজনের টাইমিং ছিল ১০.৮৪ সেকেন্ড। মেয়েদের ১০০ মিটার স্প্রিন্টে ১২.৩৫ সেকেন্ড নিয়ে ষষ্ঠ হয়েছেন সুমাইয়া দেওয়ান। শিরিন আক্তার বাদ পড়েন হিটেই।
গত আগস্টে ঢাকায় অনুষ্ঠিত সামার অ্যাথলেটিকসে দূরপাল্লার দৌড়ে আলো ছড়ান রিনকী বিশ্বাস। কিন্তু রাঁচিতে ৫০০০ মিটারে সবার শেষে দৌড় শেষ করেন তিনি। ছেলেদের ৫ মিটার দৌড়ে আল আমিনও তেমন কিছু করতে পারেননি।
৪ গুণিতক ৪০০ মিটার মিক্সড রিলেতে ৩ মিনিট ৩৮.৩১ সেকেন্ড নিয়ে চতুর্থ হয় বাংলাদেশ।

ভারতের রাঁচিতে আজ থেকে শুরু হয়েছে চতুর্থ সাউথ এশিয়ান সিনিয়র অ্যাথলেটিকস চ্যাম্পিয়নশিপ। প্রথম দিনে হতাশাই উপহার দিয়েছেন বাংলাদেশের অ্যাথলেটরা। পদকের ধারে কাছেও যেতে পারেননি কেউ।
ছেলেদের ১০০ মিটার স্প্রিন্টে পঞ্চম ও ষষ্ঠ হয়েছেন বাংলাদেশের আব্দুল মোতালেব ও মোহাম্মদ ইসমাইল। দুজনের টাইমিং ছিল ১০.৮৪ সেকেন্ড। মেয়েদের ১০০ মিটার স্প্রিন্টে ১২.৩৫ সেকেন্ড নিয়ে ষষ্ঠ হয়েছেন সুমাইয়া দেওয়ান। শিরিন আক্তার বাদ পড়েন হিটেই।
গত আগস্টে ঢাকায় অনুষ্ঠিত সামার অ্যাথলেটিকসে দূরপাল্লার দৌড়ে আলো ছড়ান রিনকী বিশ্বাস। কিন্তু রাঁচিতে ৫০০০ মিটারে সবার শেষে দৌড় শেষ করেন তিনি। ছেলেদের ৫ মিটার দৌড়ে আল আমিনও তেমন কিছু করতে পারেননি।
৪ গুণিতক ৪০০ মিটার মিক্সড রিলেতে ৩ মিনিট ৩৮.৩১ সেকেন্ড নিয়ে চতুর্থ হয় বাংলাদেশ।

২০২৩ সালে টি-টোয়েন্টি দিয়ে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে অভিষেক তানভীর ইসলামের। এবার শ্রীলঙ্কা সফরে ওয়ানডে অভিষেক। সিরিজের দ্বিতীয় ম্যাচে ৫ উইকেট নিয়ে এসেছেন পাদপ্রদীপের আলোয়।
১২ জুলাই ২০২৫
বিগ ব্যাশ লিগে (বিবিএল) খেলার সুযোগ পাচ্ছেন পাকিস্তানি ক্রিকেটাররা। বিদেশি লিগে ক্রিকেটারদের অংশগ্রহণের ওপর যে নিষেধাজ্ঞা দেওয়া হয়েছিল সেটা তুলে নিয়েছে পাকিস্তান ক্রিকেট বোর্ড (পিসিবি)। প্রতিবেদনে এমনটাই জানিয়েছে একাধিক ভারতীয় গণমাধ্যম।
৮ ঘণ্টা আগে
প্রথমবারের মতো জাতীয় ক্রিকেট লিগে (এনসিএল) দল পেয়েছে ময়মনসিংহ বিভাগ। এই অঞ্চল থেকে যে কয়েকজন ক্রিকেটার বাংলাদেশ জাতীয় দলের প্রতিনিধিত্ব করেছেন তাঁদের মধ্যে মোসাদ্দেক হোসেন সৈকত অন্যতম। মাহমুদউল্লাহ রিয়াদের পর ময়মনসিংহের সেরা ক্রিকেটার মানা হয় এই ব্যাটিং অলরাউন্ডারকে।
৮ ঘণ্টা আগে
ভারত ও পাকিস্তানের কথা ভেবে হাইব্রিড মডেলে এশিয়া কাপ ও টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ অনুষ্ঠিত হয়েছে। রাজনৈতিক বিরোধের জেরে তারা একে অন্যের দেশে যেতে রাজি না হওয়ায় বাধ্য হয়ে এ পথে হেঁটেছে আইসিসি ও এসিসির মতো সংস্থা। তবে হকিতে সে সুবিধা না পাওয়ায় কঠিন সিদ্ধান্ত নিল পাকিস্তান।
৯ ঘণ্টা আগেক্রীড়া ডেস্ক

বিগ ব্যাশ লিগে (বিবিএল) খেলার সুযোগ পাচ্ছেন পাকিস্তানি ক্রিকেটাররা। বিদেশি লিগে ক্রিকেটারদের অংশগ্রহণের ওপর যে নিষেধাজ্ঞা দেওয়া হয়েছিল সেটা তুলে নিয়েছে পাকিস্তান ক্রিকেট বোর্ড (পিসিবি)। প্রতিবেদনে এমনটাই জানিয়েছে একাধিক ভারতীয় গণমাধ্যম।
কয়েক সপ্তাহ আগে বিদেশি লিগের জন্য এনওসি (নো অবজেকশন সার্টিফিকেট) সাময়িকভাবে স্থগিত করেছিল পিসিবি। সে সিদ্ধান্ত থেকে সরে আসতেও বেশি সময় নিল না পাকিস্তান ক্রিকেটের সর্বোচ্চ নিয়ন্ত্রক সংস্থা।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বিগ ব্যাশের নতুন আসরের জন্য সাতজন ক্রিকেটারদের এনওসি দিয়েছে পিসিবি। এরা হলেন বাবর আজম, মোহাম্মদ রিজওয়ান, শাহীন আফ্রিদি, হারিস রউফ, শাদাব খান, হাসান আলী ও হাসান খান। এনওসি নিয়ে নিজেদের অবস্থান সম্পর্কে ইতোমধ্যে ক্রিকেট অস্ট্রেলিয়া (সিএ) এবং খেলোয়াড়দের আনুষ্ঠানিকভাবে জানিয়েছে পিসিবি।
এনওসি পাওয়ায় বিগ ব্যাশে অভিষেকের অপেক্ষায় আছেন বাবর। এই অভিজ্ঞ ব্যাটারকে দলে ভিড়িয়েছে সিডনি সিক্সার্সে। পাকিস্তানের সাবেক অধিনায়কের জন্য ‘বাবারিস্তান’ নামে একটি বিশেষ ফ্যান জোন তৈরি করেছে ফ্র্যাঞ্চাইজিটি। আফ্রিদির ঠিকানা ব্রিসবেন হিট। এছাড়া রউফ মেলবোর্ন স্টার্স, শাদাব সিডনি থান্ডার, হাসান অ্যাডিলেড স্ট্রাইকার্স এছাড়া রিজওয়ান ও হাসান খান মেলবোর্ন রেনেগেডসের হয়ে মাঠ মাতাবেন।
বিগ ব্যাশের ১৫ তম আসরের পর্দা উঠবে আগামী ১৪ ডিসেম্বর। ২০২৬ সালের ২৫ জানুয়ারী ফাইনাল দিয়ে টুর্নামেন্টির পর্দা নামবে। আসন্ন আসরে মাঠে গড়াবে ৪৪টি ম্যাচ।

বিগ ব্যাশ লিগে (বিবিএল) খেলার সুযোগ পাচ্ছেন পাকিস্তানি ক্রিকেটাররা। বিদেশি লিগে ক্রিকেটারদের অংশগ্রহণের ওপর যে নিষেধাজ্ঞা দেওয়া হয়েছিল সেটা তুলে নিয়েছে পাকিস্তান ক্রিকেট বোর্ড (পিসিবি)। প্রতিবেদনে এমনটাই জানিয়েছে একাধিক ভারতীয় গণমাধ্যম।
কয়েক সপ্তাহ আগে বিদেশি লিগের জন্য এনওসি (নো অবজেকশন সার্টিফিকেট) সাময়িকভাবে স্থগিত করেছিল পিসিবি। সে সিদ্ধান্ত থেকে সরে আসতেও বেশি সময় নিল না পাকিস্তান ক্রিকেটের সর্বোচ্চ নিয়ন্ত্রক সংস্থা।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বিগ ব্যাশের নতুন আসরের জন্য সাতজন ক্রিকেটারদের এনওসি দিয়েছে পিসিবি। এরা হলেন বাবর আজম, মোহাম্মদ রিজওয়ান, শাহীন আফ্রিদি, হারিস রউফ, শাদাব খান, হাসান আলী ও হাসান খান। এনওসি নিয়ে নিজেদের অবস্থান সম্পর্কে ইতোমধ্যে ক্রিকেট অস্ট্রেলিয়া (সিএ) এবং খেলোয়াড়দের আনুষ্ঠানিকভাবে জানিয়েছে পিসিবি।
এনওসি পাওয়ায় বিগ ব্যাশে অভিষেকের অপেক্ষায় আছেন বাবর। এই অভিজ্ঞ ব্যাটারকে দলে ভিড়িয়েছে সিডনি সিক্সার্সে। পাকিস্তানের সাবেক অধিনায়কের জন্য ‘বাবারিস্তান’ নামে একটি বিশেষ ফ্যান জোন তৈরি করেছে ফ্র্যাঞ্চাইজিটি। আফ্রিদির ঠিকানা ব্রিসবেন হিট। এছাড়া রউফ মেলবোর্ন স্টার্স, শাদাব সিডনি থান্ডার, হাসান অ্যাডিলেড স্ট্রাইকার্স এছাড়া রিজওয়ান ও হাসান খান মেলবোর্ন রেনেগেডসের হয়ে মাঠ মাতাবেন।
বিগ ব্যাশের ১৫ তম আসরের পর্দা উঠবে আগামী ১৪ ডিসেম্বর। ২০২৬ সালের ২৫ জানুয়ারী ফাইনাল দিয়ে টুর্নামেন্টির পর্দা নামবে। আসন্ন আসরে মাঠে গড়াবে ৪৪টি ম্যাচ।

২০২৩ সালে টি-টোয়েন্টি দিয়ে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে অভিষেক তানভীর ইসলামের। এবার শ্রীলঙ্কা সফরে ওয়ানডে অভিষেক। সিরিজের দ্বিতীয় ম্যাচে ৫ উইকেট নিয়ে এসেছেন পাদপ্রদীপের আলোয়।
১২ জুলাই ২০২৫
ভারতের রাঁচিতে আজ থেকে শুরু হয়েছে চতুর্থ সাউথ এশিয়ান সিনিয়র অ্যাথলেটিকস চ্যাম্পিয়নশিপ। প্রথম দিনে হতাশাই উপহার দিয়েছেন বাংলাদেশের অ্যাথলেটরা। পদকের ধারে কাছেও যেতে পারেননি কেউ।
৭ ঘণ্টা আগে
প্রথমবারের মতো জাতীয় ক্রিকেট লিগে (এনসিএল) দল পেয়েছে ময়মনসিংহ বিভাগ। এই অঞ্চল থেকে যে কয়েকজন ক্রিকেটার বাংলাদেশ জাতীয় দলের প্রতিনিধিত্ব করেছেন তাঁদের মধ্যে মোসাদ্দেক হোসেন সৈকত অন্যতম। মাহমুদউল্লাহ রিয়াদের পর ময়মনসিংহের সেরা ক্রিকেটার মানা হয় এই ব্যাটিং অলরাউন্ডারকে।
৮ ঘণ্টা আগে
ভারত ও পাকিস্তানের কথা ভেবে হাইব্রিড মডেলে এশিয়া কাপ ও টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ অনুষ্ঠিত হয়েছে। রাজনৈতিক বিরোধের জেরে তারা একে অন্যের দেশে যেতে রাজি না হওয়ায় বাধ্য হয়ে এ পথে হেঁটেছে আইসিসি ও এসিসির মতো সংস্থা। তবে হকিতে সে সুবিধা না পাওয়ায় কঠিন সিদ্ধান্ত নিল পাকিস্তান।
৯ ঘণ্টা আগেক্রীড়া ডেস্ক

প্রথমবারের মতো জাতীয় ক্রিকেট লিগে (এনসিএল) দল পেয়েছে ময়মনসিংহ বিভাগ। এই অঞ্চল থেকে যে কয়েকজন ক্রিকেটার বাংলাদেশ জাতীয় দলের প্রতিনিধিত্ব করেছেন তাঁদের মধ্যে মোসাদ্দেক হোসেন সৈকত অন্যতম। মাহমুদউল্লাহ রিয়াদের পর ময়মনসিংহের সেরা ক্রিকেটার মানা হয় এই ব্যাটিং অলরাউন্ডারকে।
এরপরও এনসিএলে ময়মনসিংহের মূল স্কোয়াডে নেই মোসাদ্দেকের নাম। যেটা হতাশ করেছে ভক্তদের। কেন মোসাদ্দেককে মূল স্কোয়াডে রাখা হয়নি সেটা নিয়ে কৌতুহল তৈরি হয়েছে সবার মনে। আজকের পত্রিকাকে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিবি) নির্বাচক হাসিবুল হোসেন শান্ত জানিয়েছেন, ব্যক্তিগত কারণে প্রথম রাউন্ডে খেলছেন না এই ক্রিকেটার।
শান্ত বলেন, ‘ব্যক্তিগত কারণে মোসাদ্দেক এনসিএলের প্রথম রাউন্ড থেকে সরে দাঁড়িয়েছেন। আমি যতটুকু জানি সে ঢাকার বাইরে আছেন। দ্বিতীয় রাউন্ডে খেলতে চেয়েছেন। এখন দেখা যাক শেষ পর্যন্ত কী হয়। এখনই নিশ্চিতভাবে কিছু বলা যাচ্ছে না।’
এনসিএলে ময়মনসিংহের নেতৃত্বে থাকছেন শুভাগত হোম। এক সময় জাতীয় দলের নিয়মিত মুখ ছিলেন এই অলরাউন্ডার। সহ–অধিনায়কের দায়িত্বে আছেন ঘরোয়া ক্রিকেটের পরিচিত মুখ আব্দুল মজিদ। এছাড়া দলে আছেন নাঈম শেখ, আবু হায়দার রনি, মারুফ মৃধা, শহিদুল ইসলাম, মাহফিজুল ইসলাম রবিন, আইচ মোল্লা, রাকিবুল হাসানদের মতো ক্রিকেটাররা। নিজেদের প্রথম ম্যাচে আগামীকাল সিলেট আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়ামে স্বাগতিক সিলেটের বিপক্ষে খেলতে নামবে শুভাগতরা।
একনজরে এনসিএলে ময়মনসিংহের স্কোয়াড: শুভাগত হোম চৌধুরী (অধিনায়ক), আবদুল মজিদ (উইকেটকিপার ও সহ-অধিনায়ক), মাহফিজুল ইসলাম রবিন, আইচ মোল্লা, নাঈম শেখ, আরিফুল ইসলাম, আল আমিন হোসেন, আমিনুল ইসলাম বিপ্লব, গাজী মোহাম্মদ তাজিবুল (উইকেটকিপার), রাকিবুল হাসান, আরিফ আহমেদ, আবু হায়দার রনি, মারুফ মৃধা, শহিদুল ইসলাম এবং আসাদুল্লাহ হিল গালিব।
স্ট্যান্ডবাই: মোসাদ্দেক হোসেন সৈকত, শাকিল হোসেন, খালিদ হাসান, ফাহিম হাসান

প্রথমবারের মতো জাতীয় ক্রিকেট লিগে (এনসিএল) দল পেয়েছে ময়মনসিংহ বিভাগ। এই অঞ্চল থেকে যে কয়েকজন ক্রিকেটার বাংলাদেশ জাতীয় দলের প্রতিনিধিত্ব করেছেন তাঁদের মধ্যে মোসাদ্দেক হোসেন সৈকত অন্যতম। মাহমুদউল্লাহ রিয়াদের পর ময়মনসিংহের সেরা ক্রিকেটার মানা হয় এই ব্যাটিং অলরাউন্ডারকে।
এরপরও এনসিএলে ময়মনসিংহের মূল স্কোয়াডে নেই মোসাদ্দেকের নাম। যেটা হতাশ করেছে ভক্তদের। কেন মোসাদ্দেককে মূল স্কোয়াডে রাখা হয়নি সেটা নিয়ে কৌতুহল তৈরি হয়েছে সবার মনে। আজকের পত্রিকাকে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিবি) নির্বাচক হাসিবুল হোসেন শান্ত জানিয়েছেন, ব্যক্তিগত কারণে প্রথম রাউন্ডে খেলছেন না এই ক্রিকেটার।
শান্ত বলেন, ‘ব্যক্তিগত কারণে মোসাদ্দেক এনসিএলের প্রথম রাউন্ড থেকে সরে দাঁড়িয়েছেন। আমি যতটুকু জানি সে ঢাকার বাইরে আছেন। দ্বিতীয় রাউন্ডে খেলতে চেয়েছেন। এখন দেখা যাক শেষ পর্যন্ত কী হয়। এখনই নিশ্চিতভাবে কিছু বলা যাচ্ছে না।’
এনসিএলে ময়মনসিংহের নেতৃত্বে থাকছেন শুভাগত হোম। এক সময় জাতীয় দলের নিয়মিত মুখ ছিলেন এই অলরাউন্ডার। সহ–অধিনায়কের দায়িত্বে আছেন ঘরোয়া ক্রিকেটের পরিচিত মুখ আব্দুল মজিদ। এছাড়া দলে আছেন নাঈম শেখ, আবু হায়দার রনি, মারুফ মৃধা, শহিদুল ইসলাম, মাহফিজুল ইসলাম রবিন, আইচ মোল্লা, রাকিবুল হাসানদের মতো ক্রিকেটাররা। নিজেদের প্রথম ম্যাচে আগামীকাল সিলেট আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়ামে স্বাগতিক সিলেটের বিপক্ষে খেলতে নামবে শুভাগতরা।
একনজরে এনসিএলে ময়মনসিংহের স্কোয়াড: শুভাগত হোম চৌধুরী (অধিনায়ক), আবদুল মজিদ (উইকেটকিপার ও সহ-অধিনায়ক), মাহফিজুল ইসলাম রবিন, আইচ মোল্লা, নাঈম শেখ, আরিফুল ইসলাম, আল আমিন হোসেন, আমিনুল ইসলাম বিপ্লব, গাজী মোহাম্মদ তাজিবুল (উইকেটকিপার), রাকিবুল হাসান, আরিফ আহমেদ, আবু হায়দার রনি, মারুফ মৃধা, শহিদুল ইসলাম এবং আসাদুল্লাহ হিল গালিব।
স্ট্যান্ডবাই: মোসাদ্দেক হোসেন সৈকত, শাকিল হোসেন, খালিদ হাসান, ফাহিম হাসান

২০২৩ সালে টি-টোয়েন্টি দিয়ে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে অভিষেক তানভীর ইসলামের। এবার শ্রীলঙ্কা সফরে ওয়ানডে অভিষেক। সিরিজের দ্বিতীয় ম্যাচে ৫ উইকেট নিয়ে এসেছেন পাদপ্রদীপের আলোয়।
১২ জুলাই ২০২৫
ভারতের রাঁচিতে আজ থেকে শুরু হয়েছে চতুর্থ সাউথ এশিয়ান সিনিয়র অ্যাথলেটিকস চ্যাম্পিয়নশিপ। প্রথম দিনে হতাশাই উপহার দিয়েছেন বাংলাদেশের অ্যাথলেটরা। পদকের ধারে কাছেও যেতে পারেননি কেউ।
৭ ঘণ্টা আগে
বিগ ব্যাশ লিগে (বিবিএল) খেলার সুযোগ পাচ্ছেন পাকিস্তানি ক্রিকেটাররা। বিদেশি লিগে ক্রিকেটারদের অংশগ্রহণের ওপর যে নিষেধাজ্ঞা দেওয়া হয়েছিল সেটা তুলে নিয়েছে পাকিস্তান ক্রিকেট বোর্ড (পিসিবি)। প্রতিবেদনে এমনটাই জানিয়েছে একাধিক ভারতীয় গণমাধ্যম।
৮ ঘণ্টা আগে
ভারত ও পাকিস্তানের কথা ভেবে হাইব্রিড মডেলে এশিয়া কাপ ও টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ অনুষ্ঠিত হয়েছে। রাজনৈতিক বিরোধের জেরে তারা একে অন্যের দেশে যেতে রাজি না হওয়ায় বাধ্য হয়ে এ পথে হেঁটেছে আইসিসি ও এসিসির মতো সংস্থা। তবে হকিতে সে সুবিধা না পাওয়ায় কঠিন সিদ্ধান্ত নিল পাকিস্তান।
৯ ঘণ্টা আগেক্রীড়া ডেস্ক

ভারত ও পাকিস্তানের কথা ভেবে হাইব্রিড মডেলে এশিয়া কাপ ও টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ অনুষ্ঠিত হয়েছে। রাজনৈতিক বিরোধের জেরে তারা একে অন্যের দেশে যেতে রাজি না হওয়ায় বাধ্য হয়ে এ পথে হেঁটেছে আইসিসি ও এসিসির মতো সংস্থা। তবে হকিতে সে সুবিধা না পাওয়ায় কঠিন সিদ্ধান্ত নিল পাকিস্তান।
তামিলনাড়ুতে আগামী ২৮ নভেম্বর জুনিয়র হকি বিশ্বকাপের পর্দা উঠবে। টুর্নামেন্ট শুরুর এক মাস আগে সরে দাঁড়াল পাকিস্তান। আন্তর্জাতিক হকি ফেডারেশন (এফআইএইচ) বিষয়টি নিশ্চিত করেছে। বেশ কিছুদিন ধরে তৈরি হওয়া শঙ্কা শেষ পর্যন্ত সত্যি হলো।
বিশ্বকাপে নিজেদের ম্যাচগুলো নিরপেক্ষ ভেন্যুতে খেলার আবেদন জানিয়েছিল পাকিস্তান, কিন্তু তাদের সে কথা রাখেনি এফআইএইচ। পাকিস্তান সরে দাঁড়ানোয় বিকল্প দলের খোঁজে আছে বিশ্ব হকির নিয়ন্ত্রক সংস্থা।
এফআইএইচ জানিয়েছে, ‘আমরা নিশ্চিত করছি যে, পাকিস্তান হকি ফেডারেশন আন্তর্জাতিক হকি ফেডারেশনকে জানিয়েছে, তারা পুরুষদের জুনিয়র বিশ্বকাপে অংশ নেবে না। এই বিশ্বকাপে খেলার জন্য দলটি যোগ্যতা অর্জন করেছিল। এখন পাকিস্তানের পরিবর্তে আরও একটি দলের নাম জানানো হবে।’
পাকিস্তান হকি ফেডারেশনের সাধারণ সম্পাদক রানা মুজাহিদ বলেন, ‘বিশ্বকাপে আমরা আন্তর্জাতিক হকি ফেডারেশনকে আমাদের ম্যাচগুলো নিরপেক্ষ ভেন্যুতে আয়োজনের জন্য অনুরোধ করেছিলাম। টুর্নামেন্টটি ভারতে হওয়ায় আমরা অংশগ্রহণ করতে পারছি না। এটা আমাদের খেলোয়াড়দের বিকাশের পথে অন্তরায়।’
ভারতের হকি ফেডারেশনের সাধারণ সম্পাদক ভোলানাথ সিং এখনো পাকিস্তানের প্রত্যাহার সম্পর্কে অবগত নন। তিনি বলেন, পাকিস্তানের সরে দাঁড়ানোর বিষয়ে ভারত আন্তর্জাতিক হকি ফেডারেশন থেকে কোনো আনুষ্ঠানিক চিঠি পায়নি। যদি পাকিস্তান অংশগ্রহণ না করে, তাহলে তাদের জায়গায় কোন দল খেলবে, তা ঘোষণা করার দায়িত্ব আন্তর্জাতিক হকি ফেডারেশনের।

ভারত ও পাকিস্তানের কথা ভেবে হাইব্রিড মডেলে এশিয়া কাপ ও টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ অনুষ্ঠিত হয়েছে। রাজনৈতিক বিরোধের জেরে তারা একে অন্যের দেশে যেতে রাজি না হওয়ায় বাধ্য হয়ে এ পথে হেঁটেছে আইসিসি ও এসিসির মতো সংস্থা। তবে হকিতে সে সুবিধা না পাওয়ায় কঠিন সিদ্ধান্ত নিল পাকিস্তান।
তামিলনাড়ুতে আগামী ২৮ নভেম্বর জুনিয়র হকি বিশ্বকাপের পর্দা উঠবে। টুর্নামেন্ট শুরুর এক মাস আগে সরে দাঁড়াল পাকিস্তান। আন্তর্জাতিক হকি ফেডারেশন (এফআইএইচ) বিষয়টি নিশ্চিত করেছে। বেশ কিছুদিন ধরে তৈরি হওয়া শঙ্কা শেষ পর্যন্ত সত্যি হলো।
বিশ্বকাপে নিজেদের ম্যাচগুলো নিরপেক্ষ ভেন্যুতে খেলার আবেদন জানিয়েছিল পাকিস্তান, কিন্তু তাদের সে কথা রাখেনি এফআইএইচ। পাকিস্তান সরে দাঁড়ানোয় বিকল্প দলের খোঁজে আছে বিশ্ব হকির নিয়ন্ত্রক সংস্থা।
এফআইএইচ জানিয়েছে, ‘আমরা নিশ্চিত করছি যে, পাকিস্তান হকি ফেডারেশন আন্তর্জাতিক হকি ফেডারেশনকে জানিয়েছে, তারা পুরুষদের জুনিয়র বিশ্বকাপে অংশ নেবে না। এই বিশ্বকাপে খেলার জন্য দলটি যোগ্যতা অর্জন করেছিল। এখন পাকিস্তানের পরিবর্তে আরও একটি দলের নাম জানানো হবে।’
পাকিস্তান হকি ফেডারেশনের সাধারণ সম্পাদক রানা মুজাহিদ বলেন, ‘বিশ্বকাপে আমরা আন্তর্জাতিক হকি ফেডারেশনকে আমাদের ম্যাচগুলো নিরপেক্ষ ভেন্যুতে আয়োজনের জন্য অনুরোধ করেছিলাম। টুর্নামেন্টটি ভারতে হওয়ায় আমরা অংশগ্রহণ করতে পারছি না। এটা আমাদের খেলোয়াড়দের বিকাশের পথে অন্তরায়।’
ভারতের হকি ফেডারেশনের সাধারণ সম্পাদক ভোলানাথ সিং এখনো পাকিস্তানের প্রত্যাহার সম্পর্কে অবগত নন। তিনি বলেন, পাকিস্তানের সরে দাঁড়ানোর বিষয়ে ভারত আন্তর্জাতিক হকি ফেডারেশন থেকে কোনো আনুষ্ঠানিক চিঠি পায়নি। যদি পাকিস্তান অংশগ্রহণ না করে, তাহলে তাদের জায়গায় কোন দল খেলবে, তা ঘোষণা করার দায়িত্ব আন্তর্জাতিক হকি ফেডারেশনের।

২০২৩ সালে টি-টোয়েন্টি দিয়ে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে অভিষেক তানভীর ইসলামের। এবার শ্রীলঙ্কা সফরে ওয়ানডে অভিষেক। সিরিজের দ্বিতীয় ম্যাচে ৫ উইকেট নিয়ে এসেছেন পাদপ্রদীপের আলোয়।
১২ জুলাই ২০২৫
ভারতের রাঁচিতে আজ থেকে শুরু হয়েছে চতুর্থ সাউথ এশিয়ান সিনিয়র অ্যাথলেটিকস চ্যাম্পিয়নশিপ। প্রথম দিনে হতাশাই উপহার দিয়েছেন বাংলাদেশের অ্যাথলেটরা। পদকের ধারে কাছেও যেতে পারেননি কেউ।
৭ ঘণ্টা আগে
বিগ ব্যাশ লিগে (বিবিএল) খেলার সুযোগ পাচ্ছেন পাকিস্তানি ক্রিকেটাররা। বিদেশি লিগে ক্রিকেটারদের অংশগ্রহণের ওপর যে নিষেধাজ্ঞা দেওয়া হয়েছিল সেটা তুলে নিয়েছে পাকিস্তান ক্রিকেট বোর্ড (পিসিবি)। প্রতিবেদনে এমনটাই জানিয়েছে একাধিক ভারতীয় গণমাধ্যম।
৮ ঘণ্টা আগে
প্রথমবারের মতো জাতীয় ক্রিকেট লিগে (এনসিএল) দল পেয়েছে ময়মনসিংহ বিভাগ। এই অঞ্চল থেকে যে কয়েকজন ক্রিকেটার বাংলাদেশ জাতীয় দলের প্রতিনিধিত্ব করেছেন তাঁদের মধ্যে মোসাদ্দেক হোসেন সৈকত অন্যতম। মাহমুদউল্লাহ রিয়াদের পর ময়মনসিংহের সেরা ক্রিকেটার মানা হয় এই ব্যাটিং অলরাউন্ডারকে।
৮ ঘণ্টা আগে