ওয়েস্ট ইন্ডিজের মাঠে প্রথমবারের মতো ওয়েস্ট ইন্ডিজকে ধবলধোলাই করেছে বাংলাদেশ। তাতে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রেখে সিরিজসেরার পুরস্কার জিতেছেন শেখ মেহেদী হাসান। নিজের ৬ বছরের আন্তর্জাতিক ক্যারিয়ারে এটাই প্রথম সিরিজসেরার পুরস্কার পাওয়া তাঁর। গত পরশু সেন্ট ভিনসেন্ট থেকে ফোনে মেহেদী বললেন সিরিজে ব্যক্তিগত ও দলীয় সাফল্য নিয়ে। ফোনে তাঁর সাক্ষাৎকার নিয়েছেন রানা আব্বাস।
রানা আব্বাস, ঢাকা
প্রশ্ন: আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে প্রথমবারের মতো সিরিজসেরা হলেন। সেই সিরিজে দলও পেয়েছে ভালো সাফল্য। সব মিলিয়ে আপনার কাছে তৃপ্তির?
শেখ মেহেদী হাসান: প্রথমবারের মতো সিরিজসেরার পুরস্কার পেয়েছি। সিরিজসেরার চেয়ে বড় বিষয়, ওদের মাঠেই ওদের হোয়াইটওয়াশ করেছি, এটাই সবচেয়ে আনন্দের। দলের এই স্বাদ পেতে আমার কিছুটা অবদান আছে, এটা ভেবে খুব ভালো লাগছে। এই অনুভূতি ভাষায় প্রকাশ করা যায় না।
প্রশ্ন: যে ওয়ানডেতে বাংলাদেশ সবচেয়ে বেশি ধারাবাহিক, সেটিতে ধবলধোলাই হওয়ার পরই টি-টোয়েন্টি সিরিজে শুধু ঘুরে দাঁড়ানোই নয়, ওদের রীতিমতো উড়িয়ে দেওয়া। দুই সিরিজের মাঝে কীভাবে বদলে যাওয়া আপনাদের?
মেহেদী: পরিবর্তন বলতে, ওয়ানডে সিরিজে আমরা অনেক রান করে হেরে গিয়েছিলাম। ওদের হারাতে সবার ভেতরে একটা ক্ষুধা কাজ করছিল। হতে পারে টি-টোয়েন্টিতে ওরা সেরা দল, আমরা এই ফরম্যাটে অতটা ভালো নয়। সবার মধ্যে ওই বিশ্বাসটা ছিল যে আমরাও ওদের খুব ভালোভাবে হারাতে পারি।
প্রশ্ন: সেন্ট ভিনসেন্টে গত জুনেও খেলেছেন। টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ থেকেই উইকেট-কন্ডিশন চেনাজানা থাকা কতটা কাজে দিয়েছে আপনাদের?
মেহেদী: সহায়তা তো করেছেই। যেহেতু বিশ্বকাপেও আমরা এখানে তিনটা ম্যাচ খেলেছি। তবে বিশ্বকাপের উইকেট আর এবারের উইকেট এক নয়। এবার বরং আমরা ফ্রেশ উইকেট পেয়েছি। শুরুতে আমরা ভেবেছিলাম, ২০০ রানের উইকেট হবে। পরে উইকেটের আচরণ পরিবর্তন হয়েছে। নিজেদের শেষ ম্যাচে দেখবেন, আমরা ১৯০ (১৮৯) রান করে ফেলেছি। এখানে হুটহাট বৃষ্টি হয়। আমার মনে হয়, ভালো উইকেট পরিচর্যায় যেটা প্রয়োজন, সেটা করতে সমস্যা হয় এখানকার মাঠকর্মীদের।
প্রশ্ন: টি-টোয়েন্টি সিরিজে যে ৮ উইকেট পেয়েছেন, ৬টিই এসেছে পাওয়ার প্লেতে। যে সময় ফিল্ডারদের ৩০ গজের মধ্যে থাকার বাধ্যবাধকতায় ব্যাটাররা আক্রমণাত্মক হওয়ার চেষ্টা করেন, ওই সময়ে অফ স্পিনে সফল হচ্ছেন। এ চ্যালেঞ্জ উতরে যাওয়ার সূত্র কী?
মেহেদী: এটা তো করতে করতে অভ্যাস হয়ে গেছে। অভ্যাসের সঙ্গে সাহসও প্রয়োজন। যুদ্ধক্ষেত্রে গেলে প্রতিপক্ষের ১০ সৈন্যের সঙ্গে আপনার লড়াই। সে লড়াইয়ে নিজেকে বাঁচাতে অনেক টেকনিক কাজে লাগাবেন। আমিও ওটাই কাজে লাগিয়েছি। দল আমার ওপর ভরসা করছে, আল্লাহ যেন এই ভরসা রাখার সুযোগটা দীর্ঘদিন আমাকে দেন।
প্রশ্ন: টি-টোয়েন্টিতে যতটা নিয়মিত, বাকি দুই সংস্করণে নন। এই দুটি সংস্করণে নিয়মিত হতে আপনার বড় প্রতিদ্বন্দ্বিতা মেহেদী হাসান মিরাজের সঙ্গে। কীভাবে দেখেন?
মেহেদী: (জায়গা পেতে) অনেক প্রতিদ্বন্দ্বিতা (টেস্ট ও ওয়ানডে দলে)। প্রতিদ্বন্দ্বিতা বলব না, এটা বাংলাদেশ দলের জন্যই ভালো। আমি বিকল্প হিসেবে থাকি। ওখানে মিরাজ গত দুই-তিন বছর দুর্দান্ত ব্যাটিং করছে। পরিস্থিতি ও সমন্বয়ের কারণে থাকি না দলে। আমার ইচ্ছার ওপর কিছুই নির্ভর করে না। এটা নির্বাচকদের ব্যাপার।
প্রশ্ন: দলের বর্তমান সাফল্যে ব্যাটিং কোচ সালাহ উদ্দিনের অনেক প্রশংসা হচ্ছে। কোচিং স্টাফে মোহাম্মদ সালাহ উদ্দিনের যোগ হওয়ায় আপনারা কী পার্থক্য অনুভব করছেন?
মেহেদী: নতুন যেটা যোগ হয়েছে, সালাহ উদ্দিন স্যারের সঙ্গে বেশির ভাগ খেলোয়াড়ই কাজ করেছে। প্রিমিয়ার লিগ কিংবা বিপিএল বলুন, বেশির ভাগ খেলোয়াড় তাঁর সঙ্গে কাজ করেছে। খেলোয়াড়দের সম্পর্কে তাঁর ধারণা খুব পরিষ্কার। দলে কাজ করতে স্যারকে এটি অনেক এগিয়ে দিয়েছে। কোচ হিসেবে থাকে না? খুব বন্ধুত্বপূর্ণ, সবকিছু শেয়ার করা যায়। খারাপ-ভালো সময়ে একজন অভিভাবক হিসেবে যেভাবে যত্ন নিতে হয়, স্যারের মধ্যে সব আছে। পারফরম্যান্স সবার চেষ্টার মাধ্যমে হয়। তবে ড্রেসিংরুমে, মাঠে কোন সময়ে কী প্রয়োজন, স্যারের সঙ্গে শেয়ার করা যায়। দীর্ঘদিন ধরে স্যার আমাদের যেভাবে জানেন, একজন বিদেশি কোচ সেভাবে জানেন না। এই পার্থক্য সবচেয়ে বেশি মনে হয়। একজন খেলোয়াড়কে ভালোভাবে বুঝতে বিদেশি কোচের যতটা সময় লাগে, দেশি কোচের তা লাগে না।
প্রশ্ন: আপনি, জাকের আলী, শামীম পাটোয়ারি, হাসান মাহমুদ, রিশাদ হোসেনদের নিয়ে গড়া যে টি-টোয়েন্টি দলটা এবার ভালো করল, সে ক্ষেত্রে কি বলা যায় সাকিব-তামিম-মুশফিক-মাহমুদউল্লাহদের যুগ পেরিয়ে বাংলাদেশ তাদের ভবিষ্যতের টি-টোয়েন্টি দল পেয়ে গেছে?
মেহেদী: বলতে পারেন, গত ১০ দিনে এই সমন্বয়টা হয়েছে। তবে উন্নতির আরও অনেক জায়গা থেকে গেছে। আমাদের পারফরম্যান্সের ওঠানামা হতে পারে। আপনি দেখুন, (তাওহীদ) হৃদয়ের মতো খেলোয়াড় চোটে পড়ায় দলের বাইরে। যেভাবে ক্রিকেট খেলছি, এই মানসিকতা নিয়ে খেলতে পারলে সামনে আরও ভালো দল হয়ে উঠতে পারব। তবে সময় দিতে হবে। আরও বড় বড় দলকে যখন নিয়মিত হারাতে পারি, তবে বুঝতে পারব যে টি-টোয়েন্টিতে আমাদের স্কিলে উন্নতি হয়েছে।
প্রশ্ন: টি-টোয়েন্টি সিরিজে ওয়েস্ট ইন্ডিজের মাঠে ওয়েস্ট ইন্ডিজকে হোয়াইটওয়াশ, অবশ্যই বড় অর্জন। এর সঙ্গে আর কী প্রাপ্তি আছে, যেটা বাংলাদেশ দল এই সিরিজ থেকে পেয়েছে?
মেহেদী: যেটা পাওয়া গেছে, আমাদের মানসিকতা। মানসিকতা এমন একটা বিষয়, আপনি যদি ইতিবাচকভাবে চিন্তা করেন, আল্লাহ আপনাকে সেভাবেই ফিডব্যাক দেবেন। আপনার ভেতর যদি দ্বিধা কিংবা সংকোচ কাজ করে, পারফরম্যান্সের ওপর সেটা প্রভাব পড়বে। এই সিরিজে মানসিকভাবে শক্তিশালী ছিলাম আমরা। বড় দলের বিপক্ষে এই মানসিকতায় খেলা উচিত। ওয়েস্ট ইন্ডিজ দলের খেলোয়াড়েরা আইপিএলে দক্ষতা অর্জন করেছে। ওদের বিপক্ষে আমাদের এ রকম পারফরম্যান্স হয়েছে মানসিকভাবে শক্তিশালী থাকার কারণে।
প্রশ্ন: আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে প্রথমবারের মতো সিরিজসেরা হলেন। সেই সিরিজে দলও পেয়েছে ভালো সাফল্য। সব মিলিয়ে আপনার কাছে তৃপ্তির?
শেখ মেহেদী হাসান: প্রথমবারের মতো সিরিজসেরার পুরস্কার পেয়েছি। সিরিজসেরার চেয়ে বড় বিষয়, ওদের মাঠেই ওদের হোয়াইটওয়াশ করেছি, এটাই সবচেয়ে আনন্দের। দলের এই স্বাদ পেতে আমার কিছুটা অবদান আছে, এটা ভেবে খুব ভালো লাগছে। এই অনুভূতি ভাষায় প্রকাশ করা যায় না।
প্রশ্ন: যে ওয়ানডেতে বাংলাদেশ সবচেয়ে বেশি ধারাবাহিক, সেটিতে ধবলধোলাই হওয়ার পরই টি-টোয়েন্টি সিরিজে শুধু ঘুরে দাঁড়ানোই নয়, ওদের রীতিমতো উড়িয়ে দেওয়া। দুই সিরিজের মাঝে কীভাবে বদলে যাওয়া আপনাদের?
মেহেদী: পরিবর্তন বলতে, ওয়ানডে সিরিজে আমরা অনেক রান করে হেরে গিয়েছিলাম। ওদের হারাতে সবার ভেতরে একটা ক্ষুধা কাজ করছিল। হতে পারে টি-টোয়েন্টিতে ওরা সেরা দল, আমরা এই ফরম্যাটে অতটা ভালো নয়। সবার মধ্যে ওই বিশ্বাসটা ছিল যে আমরাও ওদের খুব ভালোভাবে হারাতে পারি।
প্রশ্ন: সেন্ট ভিনসেন্টে গত জুনেও খেলেছেন। টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ থেকেই উইকেট-কন্ডিশন চেনাজানা থাকা কতটা কাজে দিয়েছে আপনাদের?
মেহেদী: সহায়তা তো করেছেই। যেহেতু বিশ্বকাপেও আমরা এখানে তিনটা ম্যাচ খেলেছি। তবে বিশ্বকাপের উইকেট আর এবারের উইকেট এক নয়। এবার বরং আমরা ফ্রেশ উইকেট পেয়েছি। শুরুতে আমরা ভেবেছিলাম, ২০০ রানের উইকেট হবে। পরে উইকেটের আচরণ পরিবর্তন হয়েছে। নিজেদের শেষ ম্যাচে দেখবেন, আমরা ১৯০ (১৮৯) রান করে ফেলেছি। এখানে হুটহাট বৃষ্টি হয়। আমার মনে হয়, ভালো উইকেট পরিচর্যায় যেটা প্রয়োজন, সেটা করতে সমস্যা হয় এখানকার মাঠকর্মীদের।
প্রশ্ন: টি-টোয়েন্টি সিরিজে যে ৮ উইকেট পেয়েছেন, ৬টিই এসেছে পাওয়ার প্লেতে। যে সময় ফিল্ডারদের ৩০ গজের মধ্যে থাকার বাধ্যবাধকতায় ব্যাটাররা আক্রমণাত্মক হওয়ার চেষ্টা করেন, ওই সময়ে অফ স্পিনে সফল হচ্ছেন। এ চ্যালেঞ্জ উতরে যাওয়ার সূত্র কী?
মেহেদী: এটা তো করতে করতে অভ্যাস হয়ে গেছে। অভ্যাসের সঙ্গে সাহসও প্রয়োজন। যুদ্ধক্ষেত্রে গেলে প্রতিপক্ষের ১০ সৈন্যের সঙ্গে আপনার লড়াই। সে লড়াইয়ে নিজেকে বাঁচাতে অনেক টেকনিক কাজে লাগাবেন। আমিও ওটাই কাজে লাগিয়েছি। দল আমার ওপর ভরসা করছে, আল্লাহ যেন এই ভরসা রাখার সুযোগটা দীর্ঘদিন আমাকে দেন।
প্রশ্ন: টি-টোয়েন্টিতে যতটা নিয়মিত, বাকি দুই সংস্করণে নন। এই দুটি সংস্করণে নিয়মিত হতে আপনার বড় প্রতিদ্বন্দ্বিতা মেহেদী হাসান মিরাজের সঙ্গে। কীভাবে দেখেন?
মেহেদী: (জায়গা পেতে) অনেক প্রতিদ্বন্দ্বিতা (টেস্ট ও ওয়ানডে দলে)। প্রতিদ্বন্দ্বিতা বলব না, এটা বাংলাদেশ দলের জন্যই ভালো। আমি বিকল্প হিসেবে থাকি। ওখানে মিরাজ গত দুই-তিন বছর দুর্দান্ত ব্যাটিং করছে। পরিস্থিতি ও সমন্বয়ের কারণে থাকি না দলে। আমার ইচ্ছার ওপর কিছুই নির্ভর করে না। এটা নির্বাচকদের ব্যাপার।
প্রশ্ন: দলের বর্তমান সাফল্যে ব্যাটিং কোচ সালাহ উদ্দিনের অনেক প্রশংসা হচ্ছে। কোচিং স্টাফে মোহাম্মদ সালাহ উদ্দিনের যোগ হওয়ায় আপনারা কী পার্থক্য অনুভব করছেন?
মেহেদী: নতুন যেটা যোগ হয়েছে, সালাহ উদ্দিন স্যারের সঙ্গে বেশির ভাগ খেলোয়াড়ই কাজ করেছে। প্রিমিয়ার লিগ কিংবা বিপিএল বলুন, বেশির ভাগ খেলোয়াড় তাঁর সঙ্গে কাজ করেছে। খেলোয়াড়দের সম্পর্কে তাঁর ধারণা খুব পরিষ্কার। দলে কাজ করতে স্যারকে এটি অনেক এগিয়ে দিয়েছে। কোচ হিসেবে থাকে না? খুব বন্ধুত্বপূর্ণ, সবকিছু শেয়ার করা যায়। খারাপ-ভালো সময়ে একজন অভিভাবক হিসেবে যেভাবে যত্ন নিতে হয়, স্যারের মধ্যে সব আছে। পারফরম্যান্স সবার চেষ্টার মাধ্যমে হয়। তবে ড্রেসিংরুমে, মাঠে কোন সময়ে কী প্রয়োজন, স্যারের সঙ্গে শেয়ার করা যায়। দীর্ঘদিন ধরে স্যার আমাদের যেভাবে জানেন, একজন বিদেশি কোচ সেভাবে জানেন না। এই পার্থক্য সবচেয়ে বেশি মনে হয়। একজন খেলোয়াড়কে ভালোভাবে বুঝতে বিদেশি কোচের যতটা সময় লাগে, দেশি কোচের তা লাগে না।
প্রশ্ন: আপনি, জাকের আলী, শামীম পাটোয়ারি, হাসান মাহমুদ, রিশাদ হোসেনদের নিয়ে গড়া যে টি-টোয়েন্টি দলটা এবার ভালো করল, সে ক্ষেত্রে কি বলা যায় সাকিব-তামিম-মুশফিক-মাহমুদউল্লাহদের যুগ পেরিয়ে বাংলাদেশ তাদের ভবিষ্যতের টি-টোয়েন্টি দল পেয়ে গেছে?
মেহেদী: বলতে পারেন, গত ১০ দিনে এই সমন্বয়টা হয়েছে। তবে উন্নতির আরও অনেক জায়গা থেকে গেছে। আমাদের পারফরম্যান্সের ওঠানামা হতে পারে। আপনি দেখুন, (তাওহীদ) হৃদয়ের মতো খেলোয়াড় চোটে পড়ায় দলের বাইরে। যেভাবে ক্রিকেট খেলছি, এই মানসিকতা নিয়ে খেলতে পারলে সামনে আরও ভালো দল হয়ে উঠতে পারব। তবে সময় দিতে হবে। আরও বড় বড় দলকে যখন নিয়মিত হারাতে পারি, তবে বুঝতে পারব যে টি-টোয়েন্টিতে আমাদের স্কিলে উন্নতি হয়েছে।
প্রশ্ন: টি-টোয়েন্টি সিরিজে ওয়েস্ট ইন্ডিজের মাঠে ওয়েস্ট ইন্ডিজকে হোয়াইটওয়াশ, অবশ্যই বড় অর্জন। এর সঙ্গে আর কী প্রাপ্তি আছে, যেটা বাংলাদেশ দল এই সিরিজ থেকে পেয়েছে?
মেহেদী: যেটা পাওয়া গেছে, আমাদের মানসিকতা। মানসিকতা এমন একটা বিষয়, আপনি যদি ইতিবাচকভাবে চিন্তা করেন, আল্লাহ আপনাকে সেভাবেই ফিডব্যাক দেবেন। আপনার ভেতর যদি দ্বিধা কিংবা সংকোচ কাজ করে, পারফরম্যান্সের ওপর সেটা প্রভাব পড়বে। এই সিরিজে মানসিকভাবে শক্তিশালী ছিলাম আমরা। বড় দলের বিপক্ষে এই মানসিকতায় খেলা উচিত। ওয়েস্ট ইন্ডিজ দলের খেলোয়াড়েরা আইপিএলে দক্ষতা অর্জন করেছে। ওদের বিপক্ষে আমাদের এ রকম পারফরম্যান্স হয়েছে মানসিকভাবে শক্তিশালী থাকার কারণে।
গলে আজ তৃতীয় দিনে খেলেছে শুধু বৃষ্টি। এতটাই বৃষ্টির দাপট ছিল যে শ্রীলঙ্কা-অস্ট্রেলিয়া প্রথম টেস্টের তৃতীয় দিনে খেলা হয়েছে কেবল ২৭ ওভার। তবে অস্ট্রেলিয়া এক ইনিংসে যে রানের পাহাড় গড়ছে, তাতেই লঙ্কানদের হিমশিম খাওয়ার মতো অবস্থা।
১৯ মিনিট আগেঅনূর্ধ্ব-১৯ নারী টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ফাইনাল খেলা ভারত এক অভ্যাসে পরিণত করেছে। টুর্নামেন্টের ইতিহাসে প্রথম দুইবারই ফাইনালে উঠল ভারতীয় নারী ক্রিকেট দল। নিকি প্রসাদের নেতৃত্বাধীন দলটির ফাইনালে প্রতিপক্ষ দক্ষিণ আফ্রিকা।
১ ঘণ্টা আগেনিত্যনতুন রেকর্ডে নাম লেখানো যেন ক্রিস্টিয়ানো রোনালদো দারুণ এক অভ্যাসে পরিণত করেছেন। গোলের রেকর্ডের পাশাপাশি অন্যান্য রেকর্ডেও উঠে যায় তাঁর নাম। এবার যে রেকর্ড পর্তুগিজ ফুটবলার গড়েছেন তাতে আছেন শুধু নিজেই।
২ ঘণ্টা আগেব্যাটারদের এক চুলও ছাড় না দেওয়ার মানসিকতায় বোলিং করেন তানজিম সাকিব। ব্যাটারদের সঙ্গে লেগে যাওয়ার ঘটনাও তাঁর কাছে নতুন নয়। এতে আইসিসির শাস্তিও পেয়েছেন। অতিরিক্ত আক্রমণাত্মক হওয়ায় এবার বিসিবিরও শাস্তি পেলেন। বিপিএলে সর্বোচ্চ ৪ ডিমেরিট পয়েন্ট পেলেন জুনিয়র সাকিব। তাঁর দল সিলেট স্ট্রাইকার্স এবার বিদায়
৩ ঘণ্টা আগে