নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
যে নাটকীয়তায় আগের ম্যাচে বিদায় নিল শিরোপা প্রত্যাশি ব্রাজিল। সেই নাককীয়তার টাইব্রেকে সেমিতে উঠলো লিওনেল মেসির আর্জেন্টিনা। কোয়ার্টার ফাইনালে নেদারল্যান্ডসকে ৪-৩ গোলে হারিয়েছে তারা। প্রথম সেমিতে তাদের প্রতিপক্ষ ক্রোয়েশিয়া।
দুই দলের একাদশেই ছিল পাঁচজন করে ডিফেন্ডার। যেন গোল করতে না পারি, হজম করব না—এই পণ করেই মাঠে নেমেছিল দুই দল। সেন্টারব্যাক তিনজন আর দুজন করে উইংব্যাক। নেদারল্যান্ডসের একাদশ রীতিমতো আগের ম্যাচের মতোই। ফর্মেশনও। কিন্তু প্রথমবারের মতো আর্জেন্টিনার একাদশে তিন সেন্টারব্যাক, রোমেরো, মার্তিনেজ ও ওতামেন্দিকে নিয়ে একাদশ সাজান লিওনেল স্কালোনি।
দুই দলই বলের দখল নিয়ে গুছিয়ে আক্রমণের চেষ্টা করছিল ক্ষণে ক্ষণে। ম্যাচের প্রথম সুযোগটা আসে পাঁচ মিনিটে। ডাচ ফরোয়ার্ড মেমফিস দিপাইয়ের লুস বল কেড়ে নেয় আর্জেন্টাইন রাইটব্যাক মলিনা। ডান প্রান্ত থেকে উঠে যান ডি-বক্সের দিকে। রদ্রিগো দি পলকে বাড়ানো বল অবশ্য রুখে দেন ডাচ ডিফেন্ডার নাথানিয়ান আকে।
প্রথমার্ধের সবচেয়ে উজ্জ্বল মুহূর্তটি আসে ৩৬ মিনিটে। বক্সের কিছু দূর সামনে বল পেয়ে যান লিওনেল মেসি। নাথানিয়েন আকেকে অতিক্রম করে বক্সের ভেতর ঢুকে গেলে তাঁকে ধরে ফেলে আরও দুই ডিফেন্ডার। তাদের বোকা বানিয়ে বল বাড়িয়ে দেন সামনে থাকা রাইটব্যাক মলিনার দিকে। আর দারুণ ফিনিশিংয়ে আর্জেন্টিনাকে ১-০তে এগিয়ে নিয়ে যান তিনি।
৪০ মিনিটেও গোলের দেখা পেতে পারতেন আলভারেজ। মেসির থেকে পাওয়া বল আলভারেজের দুর্বল শট গিয়ে পড়ে ডাচ গোলরক্ষক নোপার্টের হাতে।
৪৫ মিনিটে আর্জেন্টাইন বক্সের বাঁ প্রান্তে রোমেরো হ্যান্ডবল করলে ফ্রি-কিক পায় নেদারল্যান্ডস। কোডি গাকপোর ফ্রি কিক আর্জেন্টাইন গোলরক্ষক এমিলিয়ানো মার্তিনেজ রক্ষা করেন।
৭১ মিনিটে বক্সের মধ্যে লেফটব্যাক আকুনাকে ফাউল করায় পেনাল্টি পায় আর্জেন্টিনা। এবার আর কোনো ভুল করেননি মেসি। ২-০ গোলে এগিয়ে যায় আর্জেন্টিনা।
৮৩ মিনিটে ম্যাচে নিজেদের প্রথম গোলের দেখা পায় নেদারল্যান্ডস। ডান প্রান্ত থেকে লম্বা করে বক্সে ফেলা স্টিভেন বের্রহোইসের শটে মাথা ছুঁয়ে বল জালে জড়ান ভাউট ভেগহোর্স্ট।
নেদারল্যান্ডসের গোলের পর ম্যাচে উত্তেজনা বাড়তে থাকে। কিছুক্ষণ পর পর দেখা যায় হলুদ কার্ডের ছড়াছড়ি। একবার হাতাহাতিও হয়। নেদারল্যান্ডস যেন খোলস ছেড়ে বেরিয়ে আসে। দেখা যায় নতুন এক বিধ্বংসী ডাচ দলকে। সেই ডাচরাই নির্ধারিত সময়ের শেষ মুহূর্তে করলেন সমতাসূচক গোল। টন কমপাইনার্সের ফ্রি-কিক থেকে দলের ও নিজের দ্বিতীয় গোলটি করেন ভাউট ভেগহোর্স্ট।
অতিরিক্ত ৩০ মিনিটে একাধিক গোলের সুযোগ হারিয়েছে দুই দলই। আর তার খেসারত দিতে হলো টাইব্রেকারে। আর্জেন্টাইন গোলরক্ষক এমিলিয়ানো মার্তিনেজ ডাচদের প্রথম দুই শট ঠেকিয়ে আবারও নায়ক বনে গেলেন। প্রথম দুই শট ফিরিয়ে দেওয়ায় ৪-৩ গোলের জয় নিয়ে মাঠ ছাড়ে আর্জেন্টিনা।
যে নাটকীয়তায় আগের ম্যাচে বিদায় নিল শিরোপা প্রত্যাশি ব্রাজিল। সেই নাককীয়তার টাইব্রেকে সেমিতে উঠলো লিওনেল মেসির আর্জেন্টিনা। কোয়ার্টার ফাইনালে নেদারল্যান্ডসকে ৪-৩ গোলে হারিয়েছে তারা। প্রথম সেমিতে তাদের প্রতিপক্ষ ক্রোয়েশিয়া।
দুই দলের একাদশেই ছিল পাঁচজন করে ডিফেন্ডার। যেন গোল করতে না পারি, হজম করব না—এই পণ করেই মাঠে নেমেছিল দুই দল। সেন্টারব্যাক তিনজন আর দুজন করে উইংব্যাক। নেদারল্যান্ডসের একাদশ রীতিমতো আগের ম্যাচের মতোই। ফর্মেশনও। কিন্তু প্রথমবারের মতো আর্জেন্টিনার একাদশে তিন সেন্টারব্যাক, রোমেরো, মার্তিনেজ ও ওতামেন্দিকে নিয়ে একাদশ সাজান লিওনেল স্কালোনি।
দুই দলই বলের দখল নিয়ে গুছিয়ে আক্রমণের চেষ্টা করছিল ক্ষণে ক্ষণে। ম্যাচের প্রথম সুযোগটা আসে পাঁচ মিনিটে। ডাচ ফরোয়ার্ড মেমফিস দিপাইয়ের লুস বল কেড়ে নেয় আর্জেন্টাইন রাইটব্যাক মলিনা। ডান প্রান্ত থেকে উঠে যান ডি-বক্সের দিকে। রদ্রিগো দি পলকে বাড়ানো বল অবশ্য রুখে দেন ডাচ ডিফেন্ডার নাথানিয়ান আকে।
প্রথমার্ধের সবচেয়ে উজ্জ্বল মুহূর্তটি আসে ৩৬ মিনিটে। বক্সের কিছু দূর সামনে বল পেয়ে যান লিওনেল মেসি। নাথানিয়েন আকেকে অতিক্রম করে বক্সের ভেতর ঢুকে গেলে তাঁকে ধরে ফেলে আরও দুই ডিফেন্ডার। তাদের বোকা বানিয়ে বল বাড়িয়ে দেন সামনে থাকা রাইটব্যাক মলিনার দিকে। আর দারুণ ফিনিশিংয়ে আর্জেন্টিনাকে ১-০তে এগিয়ে নিয়ে যান তিনি।
৪০ মিনিটেও গোলের দেখা পেতে পারতেন আলভারেজ। মেসির থেকে পাওয়া বল আলভারেজের দুর্বল শট গিয়ে পড়ে ডাচ গোলরক্ষক নোপার্টের হাতে।
৪৫ মিনিটে আর্জেন্টাইন বক্সের বাঁ প্রান্তে রোমেরো হ্যান্ডবল করলে ফ্রি-কিক পায় নেদারল্যান্ডস। কোডি গাকপোর ফ্রি কিক আর্জেন্টাইন গোলরক্ষক এমিলিয়ানো মার্তিনেজ রক্ষা করেন।
৭১ মিনিটে বক্সের মধ্যে লেফটব্যাক আকুনাকে ফাউল করায় পেনাল্টি পায় আর্জেন্টিনা। এবার আর কোনো ভুল করেননি মেসি। ২-০ গোলে এগিয়ে যায় আর্জেন্টিনা।
৮৩ মিনিটে ম্যাচে নিজেদের প্রথম গোলের দেখা পায় নেদারল্যান্ডস। ডান প্রান্ত থেকে লম্বা করে বক্সে ফেলা স্টিভেন বের্রহোইসের শটে মাথা ছুঁয়ে বল জালে জড়ান ভাউট ভেগহোর্স্ট।
নেদারল্যান্ডসের গোলের পর ম্যাচে উত্তেজনা বাড়তে থাকে। কিছুক্ষণ পর পর দেখা যায় হলুদ কার্ডের ছড়াছড়ি। একবার হাতাহাতিও হয়। নেদারল্যান্ডস যেন খোলস ছেড়ে বেরিয়ে আসে। দেখা যায় নতুন এক বিধ্বংসী ডাচ দলকে। সেই ডাচরাই নির্ধারিত সময়ের শেষ মুহূর্তে করলেন সমতাসূচক গোল। টন কমপাইনার্সের ফ্রি-কিক থেকে দলের ও নিজের দ্বিতীয় গোলটি করেন ভাউট ভেগহোর্স্ট।
অতিরিক্ত ৩০ মিনিটে একাধিক গোলের সুযোগ হারিয়েছে দুই দলই। আর তার খেসারত দিতে হলো টাইব্রেকারে। আর্জেন্টাইন গোলরক্ষক এমিলিয়ানো মার্তিনেজ ডাচদের প্রথম দুই শট ঠেকিয়ে আবারও নায়ক বনে গেলেন। প্রথম দুই শট ফিরিয়ে দেওয়ায় ৪-৩ গোলের জয় নিয়ে মাঠ ছাড়ে আর্জেন্টিনা।
অবশেষে ফুরোলো অপেক্ষা। ২৩ বছর পর লিগ চ্যাম্পিয়ন হলো মোহামেডান স্পোর্টিং ক্লাব। যদিও আজ মাঠে নামেনি তারা। তবে নিজেদের কাজটা সেরে রেখেছিল গতকালই। আজ আবাহনী লিমিটেডের হারে তিন ম্যাচ হাতে রেখেই শিরোপা নিশ্চিত হয়েছে সাদা-কালোদের।
৪০ মিনিট আগেএক মাসের ব্যবধানে ফের বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডে (বিসিবি) হাজির হলো দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) একটি চার সদস্যের অনুসন্ধান দল। এবার তাদের নজরে রয়েছে বিসিবির গঠনতন্ত্র সংশোধন, তৃতীয় বিভাগ ক্রিকেট লিগের দল বাছাই প্রক্রিয়া এবং বোর্ডের ফিক্সড ডিপোজিট (এফডিআর) ভেঙে অর্থ স্থানান্তরের স্বচ্ছতা।
১ ঘণ্টা আগেআর কিছু সময় ব্যাটিং করতে পারলে ম্যাচ হতো ড্র। কিন্তু আদিত্য অশোক ও জায়ডেন লেনক্সের দুর্দান্ত ঘূর্ণি জাদুর সামনে খেই হারায় বাংলাদেশের ব্যাটিং অর্ডার। সিলেটে চার দিনের প্রথম ম্যাচে নিউজিল্যান্ডের কাছে ৭০ রানে হেরে গেছে বাংলাদেশ ‘এ’ দল। দুই ম্যাচের সিরিজে ১-০ ব্যবধানে এগিয়ে গেল সফরকারীরা।
১ ঘণ্টা আগেভুটানে মেয়েদের লিগ সময়মতো হলে হয়তো প্রস্তুতি আরও জোরালো হতো। দেরিতে শুরু হওয়ার কারণে এক ম্যাচ খেলেই ঢাকায় ফিরতে হয়েছে। জর্ডান ও ইন্দোনেশিয়ার বিপক্ষে খেলার জন্য জাতীয় দলের ক্যাম্পে যোগ দেবেন পাঁচ ফুটবলার—ঋতুপর্ণা চাকমা, মারিয়া মান্দা, রুপনা চাকমা, মনিকা চাকমা ও শামসুন্নাহার সিনিয়র।
২ ঘণ্টা আগে