নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
দুই বছর আগের স্মৃতিটা হয়তো এখনো তরতাজা মিরাজুল ইসলামের। অনূর্ধ্ব-২০ সাফ চ্যাম্পিয়নশিপের ফাইনালে কী অসহায় আত্মসমর্পণই না করতে হয়েছিল তাঁদের। এগিয়ে যাওয়ার পরও ভারতের কলিঙ্গ স্টেডিয়ামে স্বাগতিকদের বিপক্ষে অতিরিক্ত সময়ে বাংলাদেশ হেরেছিল ৫-২ গোলে।
২০২২ সালের আগস্টের সেই দুঃখটা যুবারা ভুলেছেন এই আগস্টে। ভারতকে টাইব্রেকারে হারিয়ে আবারও ফাইনালে উঠেছে বাংলাদেশ। বয়সভিত্তিক সাফের এই সংস্করণের শিরোপা কি এবার ধরা দেবে মারুফুল হকের শিষ্যদের হাতে? নেপালের ললিতপুরের আনফা কমপ্লেক্সে আজ ফাইনালে অবশ্য আবারও বাংলাদেশের বাধা আরেক স্বাগতিক। এবার নেপালকে হারিয়ে শিরোপা উদ্যাপনে কি মেতে উঠতে পারবেন মিরাজুলরা?
অনূর্ধ্ব-২০ সাফের দ্বিতীয় সংস্করণের দুটিতেই ফাইনালে ওঠা বাংলাদেশের ম্যাচটি অবশ্য প্রতিশোধেরও। সপ্তাহখানেক আগে গ্রুপসেরা হওয়ার দৌড়ে নেপালের কাছে হেরেছিলেন মারুফুলের শিষ্যরা। সেই হারে শেষ চারে ভারতকে পেয়েছিল বাংলাদেশ। প্রতিপক্ষ শক্তিশালী হলেও আত্মবিশ্বাসী বাংলাদেশ সেই কঠিন বাধা টপকে জায়গা করে নিয়েছে ফাইনালে।
প্রতিপক্ষকে সমীহ করলেও এবার শিরোপা নিয়ে ঘরে ফেরার ব্যাপারেও আত্মবিশ্বাসী মারুফুল। বাংলাদেশ যুবাদের কোচ গতকাল বলেছেন, ‘প্রথম দিন থেকে আজ পর্যন্ত মনে করি, আমরা ঠিক পথে আছি। একটা কঠিন কিছু অর্জনের জন্য যে যাত্রাটা থাকে, সেটাতে অনেক উত্থান-পতন থাকে। সেই উত্থান-পতন পার হয়ে আমরা আগামীকাল (আজ) ফাইনালে খেলব। প্রতিপক্ষ নেপালের প্রতি আমার অনেক শ্রদ্ধা আছে। তাদের দলটা ভালো। তারা এই মাঠে খেলে বড় হয়েছে। তাদের উইঙ্গাররা বেশ দ্রুতগতির। আমাদের খেলোয়াড়দের যদি সম্পূর্ণ ফিট অবস্থায় মাঠে রাখতে পারি এবং পরিকল্পনা অনুযায়ী খেলতে পারি, তবে ট্রফি নিয়ে দেশে ফিরতে পারব। ভালো খেলে আমরা যাতে চ্যাম্পিয়নশিপ ট্রফি নিয়ে দেশে আসতে পারি, সে জন্য সবাই দোয়া করবেন।’
নেপালের বিপক্ষে গ্রুপ পর্বের শেষ ম্যাচে বাংলাদেশ প্রথম গোলটি হজম করেছিল অধিনায়ক মেহেদী হাসান শ্রাবণের ভুলে। ফাইনালে অবশ্য তাঁকে পাচ্ছে না বাংলাদেশ। পরশু ভারতের বিপক্ষে দ্বিতীয়ার্ধে আক্রমণ ঠেকাতে গিয়ে চোটে পড়ে স্ট্রেচারে মাঠ ছাড়তে হয় এই গোলরক্ষককে। তাঁর পরিবর্তে মাঠে নেমেই বাজিমাত করেন মোহাম্মদ আসিফ। টাইব্রেকারে দুটি শট ঠেকিয়ে দলকে এনে দেন ফাইনালের টিকিট। চাপের মুখে কীভাবে নায়ক হয়ে উঠলেন, সেটি নিয়ে তিনি বলেন, ‘আগেও যেহেতু অনেক আন্তর্জাতিক ম্যাচ খেলেছি, মাঠে নামার পরে চেয়েছি কঠিন পরিস্থিতিতে মাথা ঠান্ডা রাখতে। যেকোনোভাবে জিততে হবে—এটাই চিন্তায় ছিল।’
শ্রাবণ না থাকায় ফাইনালে বাংলাদেশকে মাঠে নেতৃত্ব দেবেন আশরাফুল হক আসিফ। তিনিও গোলপোস্টের নিচে আস্থা রাখছেন আসিফের ওপর, ‘শেষ ম্যাচে আমাদের অধিনায়ক-গোলরক্ষক শ্রাবণ চোটে পড়েছে। তার শূন্যতা পূরণ করতে আমাদের কষ্ট হবে। তবে আসিফ আছে।’
দুই বছর আগের স্মৃতিটা হয়তো এখনো তরতাজা মিরাজুল ইসলামের। অনূর্ধ্ব-২০ সাফ চ্যাম্পিয়নশিপের ফাইনালে কী অসহায় আত্মসমর্পণই না করতে হয়েছিল তাঁদের। এগিয়ে যাওয়ার পরও ভারতের কলিঙ্গ স্টেডিয়ামে স্বাগতিকদের বিপক্ষে অতিরিক্ত সময়ে বাংলাদেশ হেরেছিল ৫-২ গোলে।
২০২২ সালের আগস্টের সেই দুঃখটা যুবারা ভুলেছেন এই আগস্টে। ভারতকে টাইব্রেকারে হারিয়ে আবারও ফাইনালে উঠেছে বাংলাদেশ। বয়সভিত্তিক সাফের এই সংস্করণের শিরোপা কি এবার ধরা দেবে মারুফুল হকের শিষ্যদের হাতে? নেপালের ললিতপুরের আনফা কমপ্লেক্সে আজ ফাইনালে অবশ্য আবারও বাংলাদেশের বাধা আরেক স্বাগতিক। এবার নেপালকে হারিয়ে শিরোপা উদ্যাপনে কি মেতে উঠতে পারবেন মিরাজুলরা?
অনূর্ধ্ব-২০ সাফের দ্বিতীয় সংস্করণের দুটিতেই ফাইনালে ওঠা বাংলাদেশের ম্যাচটি অবশ্য প্রতিশোধেরও। সপ্তাহখানেক আগে গ্রুপসেরা হওয়ার দৌড়ে নেপালের কাছে হেরেছিলেন মারুফুলের শিষ্যরা। সেই হারে শেষ চারে ভারতকে পেয়েছিল বাংলাদেশ। প্রতিপক্ষ শক্তিশালী হলেও আত্মবিশ্বাসী বাংলাদেশ সেই কঠিন বাধা টপকে জায়গা করে নিয়েছে ফাইনালে।
প্রতিপক্ষকে সমীহ করলেও এবার শিরোপা নিয়ে ঘরে ফেরার ব্যাপারেও আত্মবিশ্বাসী মারুফুল। বাংলাদেশ যুবাদের কোচ গতকাল বলেছেন, ‘প্রথম দিন থেকে আজ পর্যন্ত মনে করি, আমরা ঠিক পথে আছি। একটা কঠিন কিছু অর্জনের জন্য যে যাত্রাটা থাকে, সেটাতে অনেক উত্থান-পতন থাকে। সেই উত্থান-পতন পার হয়ে আমরা আগামীকাল (আজ) ফাইনালে খেলব। প্রতিপক্ষ নেপালের প্রতি আমার অনেক শ্রদ্ধা আছে। তাদের দলটা ভালো। তারা এই মাঠে খেলে বড় হয়েছে। তাদের উইঙ্গাররা বেশ দ্রুতগতির। আমাদের খেলোয়াড়দের যদি সম্পূর্ণ ফিট অবস্থায় মাঠে রাখতে পারি এবং পরিকল্পনা অনুযায়ী খেলতে পারি, তবে ট্রফি নিয়ে দেশে ফিরতে পারব। ভালো খেলে আমরা যাতে চ্যাম্পিয়নশিপ ট্রফি নিয়ে দেশে আসতে পারি, সে জন্য সবাই দোয়া করবেন।’
নেপালের বিপক্ষে গ্রুপ পর্বের শেষ ম্যাচে বাংলাদেশ প্রথম গোলটি হজম করেছিল অধিনায়ক মেহেদী হাসান শ্রাবণের ভুলে। ফাইনালে অবশ্য তাঁকে পাচ্ছে না বাংলাদেশ। পরশু ভারতের বিপক্ষে দ্বিতীয়ার্ধে আক্রমণ ঠেকাতে গিয়ে চোটে পড়ে স্ট্রেচারে মাঠ ছাড়তে হয় এই গোলরক্ষককে। তাঁর পরিবর্তে মাঠে নেমেই বাজিমাত করেন মোহাম্মদ আসিফ। টাইব্রেকারে দুটি শট ঠেকিয়ে দলকে এনে দেন ফাইনালের টিকিট। চাপের মুখে কীভাবে নায়ক হয়ে উঠলেন, সেটি নিয়ে তিনি বলেন, ‘আগেও যেহেতু অনেক আন্তর্জাতিক ম্যাচ খেলেছি, মাঠে নামার পরে চেয়েছি কঠিন পরিস্থিতিতে মাথা ঠান্ডা রাখতে। যেকোনোভাবে জিততে হবে—এটাই চিন্তায় ছিল।’
শ্রাবণ না থাকায় ফাইনালে বাংলাদেশকে মাঠে নেতৃত্ব দেবেন আশরাফুল হক আসিফ। তিনিও গোলপোস্টের নিচে আস্থা রাখছেন আসিফের ওপর, ‘শেষ ম্যাচে আমাদের অধিনায়ক-গোলরক্ষক শ্রাবণ চোটে পড়েছে। তার শূন্যতা পূরণ করতে আমাদের কষ্ট হবে। তবে আসিফ আছে।’
ক্রিকেটের বিশ্বায়নের ব্যাপারে আন্তর্জাতিক ক্রিকেট সংস্থার (আইসিসি) কার্যক্রম নিয়ে প্রায়ই চলে সমালোচনা। যদিও টি-টোয়েন্টির কারণে ইউরোপের অনেক দল ক্রিকেটে আগ্রহী হচ্ছে, তবে তাদের খুব একটা নিয়মিত দেখা যাচ্ছে না। আর রাজস্ব বণ্টনের ক্ষেত্রে আইসিসি মাঝেমধ্যে নির্দিষ্ট কোনো বোর্ডকে বেশি প্রাধান্য দিয়ে থাকে।
১০ মিনিট আগেআন্তর্জাতিক ক্রিকেটে এখনো কোনো ম্যাচ খেলেননি মিচেল ওয়েন। অস্ট্রেলিয়ার জার্সি পরার আগেই নিজেকে চিনিয়েছেন ওয়েন। স্বীকৃত টি-টোয়েন্টিতে বিধ্বংসী ব্যাটিংয়ে নজর কেড়েছেন তিনি। ক্রিকেটের সংক্ষিপ্ত সংস্করণে এরই মধ্যে দুটি সেঞ্চুরি করেছেন অজি এই ব্যাটার।
১ ঘণ্টা আগেসাফ অনূর্ধ্ব-১৭ চ্যাম্পিয়নশিপে ‘এ’ গ্রুপে পড়েছে বাংলাদেশ। স্বাগতিক শ্রীলঙ্কার সঙ্গে বয়সভিত্তিক এই টুর্নামেন্টে নেপালের বিপক্ষে গ্রুপ পর্বে খেলবে বাংলাদেশ। অপর গ্রুপে রয়েছে দুই চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী ভারত ও পাকিস্তান। এই গ্রুপে তাদের অপর দুই প্রতিপক্ষ মালদ্বীপ ও ভুটান।
৩ ঘণ্টা আগেরাজনৈতিক বৈরিতায় যখন দুই চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী ভারত-পাকিস্তানের নিয়মিত দেখা হয় না, তখন কালেভদ্রে যা খেলা হয় ভক্ত-সমর্থকদের সেটা নিয়ে সন্তুষ্ট থাকতে হয়। এজবাস্টনের মঞ্চ আজ প্রস্তুত ছিল ভারত-পাকিস্তান লড়াই দেখতে। কিন্তু শেষ মুহূর্তে সবকিছু পণ্ড হয়ে যায়।
৩ ঘণ্টা আগে