নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
সাফের সাধারণ সম্পাদক আনোয়ারুল হক হেলাল নিজেও একসময় ম্যাচ কমিশনার ছিলেন। শ্রীলঙ্কান ম্যাচ কমিশনার সিলভা জয়সুরিয়া ডিলন গতকাল অনূর্ধ্ব-১৯ নারী সাফের ফাইনালে যে ঘটনা ঘটিয়েছেন, নিজের বর্ণাঢ্য অতীত ঘেঁটে কখনো এমন কাণ্ড খুঁজে পেলেন না হেলাল।
কমলাপুরের বীরশ্রেষ্ঠ শহীদ সিপাহি মোস্তফা কামাল স্টেডিয়ামে লঙ্কান ম্যাচ কমিশনার সিলভা জয়সুরিয়া নজিরবিহীন এক ঘটনাই ঘটিয়েছেন। বাইলজ না জেনে টাইব্রেকার থেকে ডেকে এনে বাংলাদেশ-ভারত অধিনায়ককে টস করিয়েছেন। সেই টসের এতটাই ভয়ংকর প্রভাব ছিল যে বাংলাদেশ-ভারত কূটনৈতিক সম্পর্কে ধসে পড়তে বসেছিল প্রায়। নিজেদের চ্যাম্পিয়ন দাবি করে মাঠে না আসার ব্যাপারে গোঁ ধরে বসেছিল ভারত। যুব ও ক্রীড়ামন্ত্রী নাজমুল হাসান পাপনকেও হস্তক্ষেপ করতে হয়েছে বলে শোনা গেছে। বাইলজ জানার জন্য এএফসির দ্বারস্থ হতে হয়েছে সাফের সাধারণ সম্পাদককে। বাইলজে না থাকার পরও অনেক দেনদরবারের পর শেষ পর্যন্ত ভারতকে রাজি করিয়ে অনূর্ধ্ব-১৯ নারী সাফের যৌথ চ্যাম্পিয়ন ঘোষণা করা হয়েছে বাংলাদেশ ও ভারতকে।
কীভাবে ভারতকে রাজি করানো হলো, সেই বিষয়ে আনোয়ারুল হক হেলাল বললেন, ‘আমরা সমঝোতার জন্য কয়েকটা প্রস্তাব দিয়েছিলাম। এক. ম্যাচটা আমরা পরিত্যক্ত করে দিই এবং আরেকটা ম্যাচ আয়োজন করব। দুই. টাইব্রেকার চালিয়ে নেওয়া এবং তিন. যুগ্ম চ্যাম্পিয়ন ঘোষণা করা। শেষ পর্যন্ত এই আলোচনায় অল ইন্ডিয়া ফুটবল ফেডারেশনের সভাপতি, সাধারণ সম্পাদককে অন্তর্ভুক্ত করেছিলাম। শেষ পর্যন্ত তাঁরা রাজি হয়, যুগ্ম চ্যাম্পিয়ন হওয়ার বিষয়ে।’
ম্যাচ কমিশনারের এমন অজ্ঞতাকে ‘দুর্ভাগ্যজনক’ বলছেন সাফের সাধারণ সম্পাদক। ভবিষ্যতে যেন এমন ভুল আর না হয়, সেদিকে সজাগ থাকার পরামর্শ তাঁর, ‘ভুল তো ভুলই। ভবিষ্যতে এমন ভুল হবে, আমরা তেমনটা মনে করি না। যে রেগুলেশন, সেটা আমরা ম্যাচ কমিশনারকে আগেই পাঠিয়ে দিই। এখন তাঁদের হার্ড কপি রাখতেও বলা হবে। মুখস্থ বিদ্যা নয়, যখনই কোনো সমস্যা হবে, তখন তারা যেন হার্ড কপি দেখে নিতে পারে।’ গতকালের এই ঘটনায় ভারত সাফ থেকে বেরিয়ে যাবে কি না, সেই প্রশ্নের জবাবে হেলালের উদাস উত্তর, ‘এটা ভারতই বলতে পারবে!
সাফের সাধারণ সম্পাদক আনোয়ারুল হক হেলাল নিজেও একসময় ম্যাচ কমিশনার ছিলেন। শ্রীলঙ্কান ম্যাচ কমিশনার সিলভা জয়সুরিয়া ডিলন গতকাল অনূর্ধ্ব-১৯ নারী সাফের ফাইনালে যে ঘটনা ঘটিয়েছেন, নিজের বর্ণাঢ্য অতীত ঘেঁটে কখনো এমন কাণ্ড খুঁজে পেলেন না হেলাল।
কমলাপুরের বীরশ্রেষ্ঠ শহীদ সিপাহি মোস্তফা কামাল স্টেডিয়ামে লঙ্কান ম্যাচ কমিশনার সিলভা জয়সুরিয়া নজিরবিহীন এক ঘটনাই ঘটিয়েছেন। বাইলজ না জেনে টাইব্রেকার থেকে ডেকে এনে বাংলাদেশ-ভারত অধিনায়ককে টস করিয়েছেন। সেই টসের এতটাই ভয়ংকর প্রভাব ছিল যে বাংলাদেশ-ভারত কূটনৈতিক সম্পর্কে ধসে পড়তে বসেছিল প্রায়। নিজেদের চ্যাম্পিয়ন দাবি করে মাঠে না আসার ব্যাপারে গোঁ ধরে বসেছিল ভারত। যুব ও ক্রীড়ামন্ত্রী নাজমুল হাসান পাপনকেও হস্তক্ষেপ করতে হয়েছে বলে শোনা গেছে। বাইলজ জানার জন্য এএফসির দ্বারস্থ হতে হয়েছে সাফের সাধারণ সম্পাদককে। বাইলজে না থাকার পরও অনেক দেনদরবারের পর শেষ পর্যন্ত ভারতকে রাজি করিয়ে অনূর্ধ্ব-১৯ নারী সাফের যৌথ চ্যাম্পিয়ন ঘোষণা করা হয়েছে বাংলাদেশ ও ভারতকে।
কীভাবে ভারতকে রাজি করানো হলো, সেই বিষয়ে আনোয়ারুল হক হেলাল বললেন, ‘আমরা সমঝোতার জন্য কয়েকটা প্রস্তাব দিয়েছিলাম। এক. ম্যাচটা আমরা পরিত্যক্ত করে দিই এবং আরেকটা ম্যাচ আয়োজন করব। দুই. টাইব্রেকার চালিয়ে নেওয়া এবং তিন. যুগ্ম চ্যাম্পিয়ন ঘোষণা করা। শেষ পর্যন্ত এই আলোচনায় অল ইন্ডিয়া ফুটবল ফেডারেশনের সভাপতি, সাধারণ সম্পাদককে অন্তর্ভুক্ত করেছিলাম। শেষ পর্যন্ত তাঁরা রাজি হয়, যুগ্ম চ্যাম্পিয়ন হওয়ার বিষয়ে।’
ম্যাচ কমিশনারের এমন অজ্ঞতাকে ‘দুর্ভাগ্যজনক’ বলছেন সাফের সাধারণ সম্পাদক। ভবিষ্যতে যেন এমন ভুল আর না হয়, সেদিকে সজাগ থাকার পরামর্শ তাঁর, ‘ভুল তো ভুলই। ভবিষ্যতে এমন ভুল হবে, আমরা তেমনটা মনে করি না। যে রেগুলেশন, সেটা আমরা ম্যাচ কমিশনারকে আগেই পাঠিয়ে দিই। এখন তাঁদের হার্ড কপি রাখতেও বলা হবে। মুখস্থ বিদ্যা নয়, যখনই কোনো সমস্যা হবে, তখন তারা যেন হার্ড কপি দেখে নিতে পারে।’ গতকালের এই ঘটনায় ভারত সাফ থেকে বেরিয়ে যাবে কি না, সেই প্রশ্নের জবাবে হেলালের উদাস উত্তর, ‘এটা ভারতই বলতে পারবে!
৪৩ তম জাতীয় ক্রিকেট চ্যাম্পিয়নশিপে প্রথমবারের মতো চ্যাম্পিয়ন হয়েছে কিশোরগঞ্জ জেলা। ৩ দিনের ম্যাচে কুমিল্লা জেলাকে ১৮৪ রানের বড় ব্যবধানে হারিয়ে চ্যাম্পিয়ন হওয়ার গৌরব অর্জন করেছে তারা।
৫ ঘণ্টা আগেভিনিসিয়ুস জুনিয়র-রাফিনিয়া-নেইমারদের নতুন কোচ কে? এই প্রশ্নে শেষ হয়ে আসছে অপেক্ষার পালা। সবকিছু ঠিকঠাক থাকলে আগামী সপ্তাহে নাম ঘোষণা করতে পারে ব্রাজিলিয়ান ফুটবল কনফেডারেশন (সিবিএফ)।
৬ ঘণ্টা আগেপাসপোর্ট হাতে পাওয়ার মাত্র একদিনের ভেতরই ফিফা প্লেয়ার্স স্ট্যাটাস কমিটির অনুমোদন পেয়ে গেলেন সমিত সোম। তাই বাংলাদেশের জার্সিতে খেলতে আর বাধা নেই তাঁর। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন বাফুফের সাধারণ সম্পাদক ইমরান হোসেন তুষার। সবকিছু ঠিক থাকলে আগামী জুনে এএফসি এশিয়া কাপ বাছাইয়ে সিঙ্গাপুরের বিপক্ষে অভিষেক হওয়ার
৬ ঘণ্টা আগেকানাডা সকার অ্যাসোসিয়েশনের ছাড়পত্র পাওয়ার পর বাংলাদেশের পাসপোর্টও হাতে পেয়েছেন সোমিত সোম। বাকি রইল শুধু ফিফার প্লেয়ার্স স্ট্যাটাস কমিটির ছাড়পত্র। সেটি পেলে বাংলাদেশের হয়ে খেলতে আর কোনো বাধা থাকবে না তাঁর। এর মধ্যেই সোমিত পেয়েছেন আরেকটি সুখবর। কানাডিয়ান প্রিমিয়ার লিগের সপ্তাহের সেরা দলে জায়গা করে নিয়
৭ ঘণ্টা আগে