ঢাকা: গ্রুপ পর্বের নিজেদের শেষ ম্যাচে ৪-১ গোলে বলিভিয়াকে উড়িয়ে দিয়েছে আর্জেন্টিনা। এই জয়ে টানা ১৭ ম্যাচে অপরাজিত আকাশি-নীলরা। সর্বশেষ ১৪ ম্যাচে কমপক্ষে একবার প্রতিপক্ষের জালে বল জড়িয়েছে তারা। এ ম্যাচ দিয়ে লিওনেল মেসি আর্জেন্টিনার হয়ে সবচেয়ে বেশি আন্তর্জাতিক ম্যাচ খেলার রেকর্ডও গড়েছেন।
নকআউট পর্বের আগে নিয়মিত কিছু খেলোয়াড়কে বিশ্রাম দিয়ে একাদশ সাজিয়েছিলেন লিওনেল স্কালোনি। এদিন ৪-৩-২-১ ফরমেশন নিয়ে শুরু করে আর্জেন্টিনা। ম্যাচে বলিভিয়া কিছু বুঝে ওঠার আগেই এগিয়ে যায় আর্জেন্টিনা। ৬ মিনিটে ডি-বক্সে মেসির বাড়ানো বলে পাপু গোমেজের দুর্দান্ত ফিনিশ।
প্রথম গোলের পর নিচের দিক থেকে আক্রমণগুলো তৈরির চেষ্টা করে আর্জেন্টিনা। গোছানো ফুটবলে জায়গা করে নিয়ে নিজেদের মধ্যে বল দেওয়া-নেওয়া করে স্কালোনির দল। আর্জেন্টিনা এতে বল পজিশনে দাপট ধরে রাখে। বলিভিয়া গোল করবে কি, নিজেদের রক্ষণ সামলাতেই তখন বেশি ব্যস্ত!
বল দখলে আধিপত্য দেখিয়ে মাঝমাঠ নিজেদের নিয়ন্ত্রণে নেয় আর্জেন্টিনা। ব্যবধান বাড়াতে আরও উন্মুখ মেসি-আগুয়েরোরা। ম্যাচের ৩০ মিনিটে আর্জেন্টিনার এমনই এক প্রচেষ্টায় দিয়েগো তেহেরানো ডি-বক্সের মধ্যে গোমেজকে ফাউল করলে পেনাল্টির বাঁশি বাজান রেফারি। স্পট কিক থেকে দারুণ প্লেসমেন্টে ব্যবধান দ্বিগুণ করেন মেসি।
প্রথমার্ধে আর্জেন্টিনার রক্ষণকে কোনো পরীক্ষায় ফেলতে পারেনি বলিভিয়ার আক্রমণ ভাগ। ৩৮ মিনিটে ডি-বক্সের বাইরে থেকে জেসন চুরার শট ঠেকাতেও ফ্রাংকো আরমানিকে খুব একটা বেগ পেতে হয়নি।
আবারও আক্রমণে ওঠে আর্জেন্টিনা। ৪২ মিনিটে মাঝমাঠ থেকে আগুয়েরোর বাড়িয়ে দেওয়া বলে বলিভিয়ার গোলরক্ষক কার্লোস লাম্পের মাথার ওপর দিয়ে মেসির ঠান্ডা মাথার চিপ। বল বলিভিয়ার জালে। ৩-০ গোলে এগিয়ে যায় আর্জেন্টিনা। প্রথমার্ধ শেষ হওয়ার আগমুহূর্তে আগুয়েরো আবারও বলিভিয়ার রক্ষণে কাঁপন ধরান। তবে শেষ পর্যন্ত তিন গোলে এগিয়ে থেকে বিরতিতে যায় আর্জেন্টিনা।
দ্বিতীয়ার্ধের শুরু থেকে কিছুটা আক্রমণাত্মক বলিভিয়া। তবে বল নিজেদের পায়ে বেশিক্ষণ রাখতে পারছিল না তারা। শুরুতে কিছুটা সময় নিলেও দ্রুতই আর্জেন্টিনা খেলা নিজেদের নিয়ন্ত্রণে নেয়। ৫৪ মিনিটে আগুয়েরো গোলের সুযোগ তৈরি করেন। কার্লোস লাম্পে সময়মতো পোস্ট থেকে বেরিয়ে এসে দলকে বিপন্মুক্ত করেন।
আর্জেন্টিনা ম্যাচের নিয়ন্ত্রণ নিলেও কিছুটা গা ছাড়া ভাব দেখায়। আর সেই সুযোগেই ৬০ মিনিটে লিওনেল হুস্টিয়ানোর ক্রসে এভেন সেভেদ্রার লক্ষ্যভেদ।
দ্বিতীয়ার্ধে দুই দলই বেশ কিছু পরিবর্তন আনে একাদশে। আক্রমণের ধার বাড়াতে আগুয়েরোর জায়গায় আসা লাওতারো মার্তিনেজকে নামান স্কালোনি। নেমেই গোল করেন এই ফরোয়ার্ড, ৪-১ গোলে বলিভিয়াকে ম্যাচ থেকে ছিটকে দেয় আর্জেন্টিনা। ৫৯ মিনিটে আবারও ডি-বক্সের জটলা থেকে শট নেন মার্তিনেজ। তাঁর নিশ্চিত গোল ঠেকিয়ে দেন বলিভিয়ার গোলরক্ষক লাম্পে।
৭৬ মিনিটে আরও একবার ত্রাতা কার্লোস লাম্পে। ডি-বক্সের বাইরে থেকে মেসির জোরালো শট বাঁ দিকে ঝাঁপিয়ে ঠেকিয়ে দেন। ম্যাচের যোগ করা সময়ে আবারও কার্লোস লাম্পের দুর্দান্ত সেভে হ্যাটট্রিক বঞ্চিত হন মেসি।
আর্জেন্টিনার হয়ে ১৪৮তম ম্যাচ খেলতে নেমে হাভিয়ের মাচেরানোকে ছাড়িয়ে যাওয়া মেসি-জাদুতেই বলিভিয়াকে ৪–১ গোলে হারিয়ে গ্রুপ চ্যাম্পিয়ন হয়ে কোপা আমেরিকার কোয়ার্টার ফাইনালে উঠেছে আর্জেন্টিনা।
অন্য ম্যাচে প্যারাগুয়েকে ১-০ গোলে হারিয়েছে উরুগুয়ে। গোল পেয়েছেন এডিনসন কাভানি। এই জয়ে পয়েন্ট টেবিলের দুইয়ে থেকে গ্রুপ পর্ব শেষ করল উরুগুয়ে।
ঢাকা: গ্রুপ পর্বের নিজেদের শেষ ম্যাচে ৪-১ গোলে বলিভিয়াকে উড়িয়ে দিয়েছে আর্জেন্টিনা। এই জয়ে টানা ১৭ ম্যাচে অপরাজিত আকাশি-নীলরা। সর্বশেষ ১৪ ম্যাচে কমপক্ষে একবার প্রতিপক্ষের জালে বল জড়িয়েছে তারা। এ ম্যাচ দিয়ে লিওনেল মেসি আর্জেন্টিনার হয়ে সবচেয়ে বেশি আন্তর্জাতিক ম্যাচ খেলার রেকর্ডও গড়েছেন।
নকআউট পর্বের আগে নিয়মিত কিছু খেলোয়াড়কে বিশ্রাম দিয়ে একাদশ সাজিয়েছিলেন লিওনেল স্কালোনি। এদিন ৪-৩-২-১ ফরমেশন নিয়ে শুরু করে আর্জেন্টিনা। ম্যাচে বলিভিয়া কিছু বুঝে ওঠার আগেই এগিয়ে যায় আর্জেন্টিনা। ৬ মিনিটে ডি-বক্সে মেসির বাড়ানো বলে পাপু গোমেজের দুর্দান্ত ফিনিশ।
প্রথম গোলের পর নিচের দিক থেকে আক্রমণগুলো তৈরির চেষ্টা করে আর্জেন্টিনা। গোছানো ফুটবলে জায়গা করে নিয়ে নিজেদের মধ্যে বল দেওয়া-নেওয়া করে স্কালোনির দল। আর্জেন্টিনা এতে বল পজিশনে দাপট ধরে রাখে। বলিভিয়া গোল করবে কি, নিজেদের রক্ষণ সামলাতেই তখন বেশি ব্যস্ত!
বল দখলে আধিপত্য দেখিয়ে মাঝমাঠ নিজেদের নিয়ন্ত্রণে নেয় আর্জেন্টিনা। ব্যবধান বাড়াতে আরও উন্মুখ মেসি-আগুয়েরোরা। ম্যাচের ৩০ মিনিটে আর্জেন্টিনার এমনই এক প্রচেষ্টায় দিয়েগো তেহেরানো ডি-বক্সের মধ্যে গোমেজকে ফাউল করলে পেনাল্টির বাঁশি বাজান রেফারি। স্পট কিক থেকে দারুণ প্লেসমেন্টে ব্যবধান দ্বিগুণ করেন মেসি।
প্রথমার্ধে আর্জেন্টিনার রক্ষণকে কোনো পরীক্ষায় ফেলতে পারেনি বলিভিয়ার আক্রমণ ভাগ। ৩৮ মিনিটে ডি-বক্সের বাইরে থেকে জেসন চুরার শট ঠেকাতেও ফ্রাংকো আরমানিকে খুব একটা বেগ পেতে হয়নি।
আবারও আক্রমণে ওঠে আর্জেন্টিনা। ৪২ মিনিটে মাঝমাঠ থেকে আগুয়েরোর বাড়িয়ে দেওয়া বলে বলিভিয়ার গোলরক্ষক কার্লোস লাম্পের মাথার ওপর দিয়ে মেসির ঠান্ডা মাথার চিপ। বল বলিভিয়ার জালে। ৩-০ গোলে এগিয়ে যায় আর্জেন্টিনা। প্রথমার্ধ শেষ হওয়ার আগমুহূর্তে আগুয়েরো আবারও বলিভিয়ার রক্ষণে কাঁপন ধরান। তবে শেষ পর্যন্ত তিন গোলে এগিয়ে থেকে বিরতিতে যায় আর্জেন্টিনা।
দ্বিতীয়ার্ধের শুরু থেকে কিছুটা আক্রমণাত্মক বলিভিয়া। তবে বল নিজেদের পায়ে বেশিক্ষণ রাখতে পারছিল না তারা। শুরুতে কিছুটা সময় নিলেও দ্রুতই আর্জেন্টিনা খেলা নিজেদের নিয়ন্ত্রণে নেয়। ৫৪ মিনিটে আগুয়েরো গোলের সুযোগ তৈরি করেন। কার্লোস লাম্পে সময়মতো পোস্ট থেকে বেরিয়ে এসে দলকে বিপন্মুক্ত করেন।
আর্জেন্টিনা ম্যাচের নিয়ন্ত্রণ নিলেও কিছুটা গা ছাড়া ভাব দেখায়। আর সেই সুযোগেই ৬০ মিনিটে লিওনেল হুস্টিয়ানোর ক্রসে এভেন সেভেদ্রার লক্ষ্যভেদ।
দ্বিতীয়ার্ধে দুই দলই বেশ কিছু পরিবর্তন আনে একাদশে। আক্রমণের ধার বাড়াতে আগুয়েরোর জায়গায় আসা লাওতারো মার্তিনেজকে নামান স্কালোনি। নেমেই গোল করেন এই ফরোয়ার্ড, ৪-১ গোলে বলিভিয়াকে ম্যাচ থেকে ছিটকে দেয় আর্জেন্টিনা। ৫৯ মিনিটে আবারও ডি-বক্সের জটলা থেকে শট নেন মার্তিনেজ। তাঁর নিশ্চিত গোল ঠেকিয়ে দেন বলিভিয়ার গোলরক্ষক লাম্পে।
৭৬ মিনিটে আরও একবার ত্রাতা কার্লোস লাম্পে। ডি-বক্সের বাইরে থেকে মেসির জোরালো শট বাঁ দিকে ঝাঁপিয়ে ঠেকিয়ে দেন। ম্যাচের যোগ করা সময়ে আবারও কার্লোস লাম্পের দুর্দান্ত সেভে হ্যাটট্রিক বঞ্চিত হন মেসি।
আর্জেন্টিনার হয়ে ১৪৮তম ম্যাচ খেলতে নেমে হাভিয়ের মাচেরানোকে ছাড়িয়ে যাওয়া মেসি-জাদুতেই বলিভিয়াকে ৪–১ গোলে হারিয়ে গ্রুপ চ্যাম্পিয়ন হয়ে কোপা আমেরিকার কোয়ার্টার ফাইনালে উঠেছে আর্জেন্টিনা।
অন্য ম্যাচে প্যারাগুয়েকে ১-০ গোলে হারিয়েছে উরুগুয়ে। গোল পেয়েছেন এডিনসন কাভানি। এই জয়ে পয়েন্ট টেবিলের দুইয়ে থেকে গ্রুপ পর্ব শেষ করল উরুগুয়ে।
৪৩ তম জাতীয় ক্রিকেট চ্যাম্পিয়নশিপে প্রথমবারের মতো চ্যাম্পিয়ন হয়েছে কিশোরগঞ্জ জেলা। ৩ দিনের ম্যাচে কুমিল্লা জেলাকে ১৮৪ রানের বড় ব্যবধানে হারিয়ে চ্যাম্পিয়ন হওয়ার গৌরব অর্জন করেছে তারা।
৯ ঘণ্টা আগেভিনিসিয়ুস জুনিয়র-রাফিনিয়া-নেইমারদের নতুন কোচ কে? এই প্রশ্নে শেষ হয়ে আসছে অপেক্ষার পালা। সবকিছু ঠিকঠাক থাকলে আগামী সপ্তাহে নাম ঘোষণা করতে পারে ব্রাজিলিয়ান ফুটবল কনফেডারেশন (সিবিএফ)।
৯ ঘণ্টা আগেপাসপোর্ট হাতে পাওয়ার মাত্র একদিনের ভেতরই ফিফা প্লেয়ার্স স্ট্যাটাস কমিটির অনুমোদন পেয়ে গেলেন সমিত সোম। তাই বাংলাদেশের জার্সিতে খেলতে আর বাধা নেই তাঁর। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন বাফুফের সাধারণ সম্পাদক ইমরান হোসেন তুষার। সবকিছু ঠিক থাকলে আগামী জুনে এএফসি এশিয়া কাপ বাছাইয়ে সিঙ্গাপুরের বিপক্ষে অভিষেক হওয়ার
১০ ঘণ্টা আগেকানাডা সকার অ্যাসোসিয়েশনের ছাড়পত্র পাওয়ার পর বাংলাদেশের পাসপোর্টও হাতে পেয়েছেন সোমিত সোম। বাকি রইল শুধু ফিফার প্লেয়ার্স স্ট্যাটাস কমিটির ছাড়পত্র। সেটি পেলে বাংলাদেশের হয়ে খেলতে আর কোনো বাধা থাকবে না তাঁর। এর মধ্যেই সোমিত পেয়েছেন আরেকটি সুখবর। কানাডিয়ান প্রিমিয়ার লিগের সপ্তাহের সেরা দলে জায়গা করে নিয়
১০ ঘণ্টা আগে