বিশ্বকাপজয়ী গোলরক্ষক এমিলিয়ানো মার্তিনেজ বাংলাদেশে আসবেন—তাঁকে দেখতে অপেক্ষায় ছিলেন দেশের আর্জেন্টাইন সমর্থকেরা। কিন্তু প্রায় ১১ ঘণ্টার সফরে ঢাকা ঘুরে গেলেও সাধারণ ফুটবল সমর্থকদের কেউ তাঁর দেখা পেলেন না। নিরাপত্তাবেষ্টনীর ভেতর দিয়ে যেভাবে এলেন, চলেও গেলেন সেভাবে।
এমনকি মার্তিনেজের সঙ্গে দেখা করতে দেওয়া হয়নি জামাল ভূঁইয়াদেরও। সাফ চ্যাম্পিয়নশিপে ১৪ বছর পর সেমিফাইনালে খেলে আজ সোমবার দুপুরে দেশে ফেরেন বাংলাদেশ জাতীয় দলের ফুটবলাররা। কিন্তু তাঁদের বরণ করে নেওয়ার জন্য ছিলেন না বাফুফের কেউ। জামালরা যখন বিমানবন্দরের ভিআইপি এরিয়া থেকে বেরিয়ে আসছিলেন, তখন মার্তিনেজ ফিরে যাচ্ছিলেন ঢাকা ছেড়ে।
মার্তিনেজ বিমানবন্দরে আছেন শোনে জামাল তাঁকে দেখার জন্য অপেক্ষা করছিলেন ভিআইপি গেটে। আর্জেন্টাইন গোলরক্ষক তখনো গাড়িতে বসা। কিন্তু সঙ্গে থাকা কর্মকর্তারা জামালের সঙ্গে দেখা করার বিষয়টি জানাননি মার্তিনেজকে। তিনি যখন গাড়ি থেকে বেরিয়ে বিমানবন্দরে প্রবেশ করছিলেন, তখন অনেকে জামালের অপেক্ষার কথা চিৎকার করে বলছিলেন তাঁকে। বাংলাদেশ অধিনায়ককে দেখা গেল, জটলার পাশে অনাহূত কোনো ব্যক্তির মতো দাঁড়িয়ে থাকতে।
এমন ঘটনায় মনঃক্ষুণ্ন হওয়া স্বাভাবিক জামালের। এ ব্যাপারে পরে তিনি গণমাধ্যমে বলেছেন, ‘শুধু ওর (মার্তিনেজ) চেহারা দেখতে চাইছি। আর কিছু না। আমি অনেক বড় ফ্যান। যারা প্রিমিয়ার লিগ খেলে সবাইকে ফলো করি। তিনি বিশ্বচ্যাম্পিয়ন, সবাই আমরা ফলো করি।’
মার্তিনেজের সঙ্গে দেখা না হওয়ায় হতাশ হয়েছেন আনিসুর রহমান জিকোও। সাফে দুর্দান্ত খেলেছেন বাংলাদেশ দলের গোলরক্ষক। প্রতি ম্যাচে দুর্দান্ত সেভ দিয়ে বাংলাদেশকে শেষ চারের টিকিট এনে দিয়েছিলেন তিনি। কুয়েতের বিপক্ষে সেমিতেও ছিলেন দেয়াল হয়ে। স্বাভাবিকভাবে চেয়েছিলেন কাতার বিশ্বকাপের ফাইনালের নায়ক গোলরক্ষক মার্তিনেজের সঙ্গে দেখা করতে। কিন্তু সেটি আর হলো কই! বিশ্বজয়ী গোলরক্ষকের সঙ্গে দেখা না হওয়ার হতাশায় ঝরে পড়ল জিকোর মুখে, ‘দেখা হলো ভালো হতো। কিছু টিপস নিতে পারতাম। নিতে পারিনি, এটা দুঃখজনক। দেখা হলে অনেক ভালো হতো। যেহেতু বাংলাদেশে এসেছে, দেখা হলে আমার জন্য অনেক বড় পাওয়া হতো। ভবিষ্যতে দেখা হবে কি না জানি না।’
মার্তিনেজ ঢাকা ঘুরে গেলেও তাঁকে দেখতে না পারায় হতাশা ও ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন দেশের সাধারণ ফুটবল সমর্থকেরা। যাঁরা তাঁকে দেশে এনেছেন, তাঁদের প্রতিও ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন তাঁরা। বাংলাদেশ দলকে মার্তিনজের সঙ্গে দেখা করতে না দেওয়ার বিষয়টি ভালোভাবে নেননি জাহিদ হাসান এমিলিও। কেন আর্জেন্টাইন তারকাকে সাধারণ মানুষ থেকে দেশের ফুটবলারদের দেখা করতে দেওয়া হলো না—এমন প্রশ্নে বাংলাদেশ জাতীয় দলের সাবেক ফরোয়ার্ড আজকের পত্রিকাকে বলেছেন, ‘আপনাদের যে প্রশ্ন, সে একই প্রশ্ন আসলে আমারও। কিন্তু বলার কিছুই নাই। বর্তমান খেলোয়াড়েরা বিমানবন্দরে দেখা করতে গিয়েও দেখা করতে পারেনি। এটা খুবই দুঃখজনক। আমি দেখলাম, ওরা যখন বিমানবন্দরে এসেছে তখন এমি যাচ্ছে। গাড়ির সামনেই জামালরা নাকি দাঁড়িয়ে ছিল একটু দেখা করার জন্য। সেটাও নাকি করতে দেয়নি। সত্যি কথা, ওর সময় খুব কম ছিল। কিন্তু কমপক্ষে একটু দেখা করানোর দরকার ছিল, যেহেতু সে ফুটবলার, ফুটবলের কোনো লোকই ছিল না তার সঙ্গে। সবচেয়ে বড় ব্যাপার হলো, আর্জেন্টিনার যে এত ক্রেজ আছে বাংলাদেশে সেটা তো দেখলই না সে। ওরা (জামালরা) বিমানবন্দরে ভিআইপি লাউঞ্জের সামনে দাঁড়িয়েছিল, আমি শুনলাম ওদের সঙ্গে দেখা করায় নাই।’
বিশ্বকাপজয়ী গোলরক্ষক এমিলিয়ানো মার্তিনেজ বাংলাদেশে আসবেন—তাঁকে দেখতে অপেক্ষায় ছিলেন দেশের আর্জেন্টাইন সমর্থকেরা। কিন্তু প্রায় ১১ ঘণ্টার সফরে ঢাকা ঘুরে গেলেও সাধারণ ফুটবল সমর্থকদের কেউ তাঁর দেখা পেলেন না। নিরাপত্তাবেষ্টনীর ভেতর দিয়ে যেভাবে এলেন, চলেও গেলেন সেভাবে।
এমনকি মার্তিনেজের সঙ্গে দেখা করতে দেওয়া হয়নি জামাল ভূঁইয়াদেরও। সাফ চ্যাম্পিয়নশিপে ১৪ বছর পর সেমিফাইনালে খেলে আজ সোমবার দুপুরে দেশে ফেরেন বাংলাদেশ জাতীয় দলের ফুটবলাররা। কিন্তু তাঁদের বরণ করে নেওয়ার জন্য ছিলেন না বাফুফের কেউ। জামালরা যখন বিমানবন্দরের ভিআইপি এরিয়া থেকে বেরিয়ে আসছিলেন, তখন মার্তিনেজ ফিরে যাচ্ছিলেন ঢাকা ছেড়ে।
মার্তিনেজ বিমানবন্দরে আছেন শোনে জামাল তাঁকে দেখার জন্য অপেক্ষা করছিলেন ভিআইপি গেটে। আর্জেন্টাইন গোলরক্ষক তখনো গাড়িতে বসা। কিন্তু সঙ্গে থাকা কর্মকর্তারা জামালের সঙ্গে দেখা করার বিষয়টি জানাননি মার্তিনেজকে। তিনি যখন গাড়ি থেকে বেরিয়ে বিমানবন্দরে প্রবেশ করছিলেন, তখন অনেকে জামালের অপেক্ষার কথা চিৎকার করে বলছিলেন তাঁকে। বাংলাদেশ অধিনায়ককে দেখা গেল, জটলার পাশে অনাহূত কোনো ব্যক্তির মতো দাঁড়িয়ে থাকতে।
এমন ঘটনায় মনঃক্ষুণ্ন হওয়া স্বাভাবিক জামালের। এ ব্যাপারে পরে তিনি গণমাধ্যমে বলেছেন, ‘শুধু ওর (মার্তিনেজ) চেহারা দেখতে চাইছি। আর কিছু না। আমি অনেক বড় ফ্যান। যারা প্রিমিয়ার লিগ খেলে সবাইকে ফলো করি। তিনি বিশ্বচ্যাম্পিয়ন, সবাই আমরা ফলো করি।’
মার্তিনেজের সঙ্গে দেখা না হওয়ায় হতাশ হয়েছেন আনিসুর রহমান জিকোও। সাফে দুর্দান্ত খেলেছেন বাংলাদেশ দলের গোলরক্ষক। প্রতি ম্যাচে দুর্দান্ত সেভ দিয়ে বাংলাদেশকে শেষ চারের টিকিট এনে দিয়েছিলেন তিনি। কুয়েতের বিপক্ষে সেমিতেও ছিলেন দেয়াল হয়ে। স্বাভাবিকভাবে চেয়েছিলেন কাতার বিশ্বকাপের ফাইনালের নায়ক গোলরক্ষক মার্তিনেজের সঙ্গে দেখা করতে। কিন্তু সেটি আর হলো কই! বিশ্বজয়ী গোলরক্ষকের সঙ্গে দেখা না হওয়ার হতাশায় ঝরে পড়ল জিকোর মুখে, ‘দেখা হলো ভালো হতো। কিছু টিপস নিতে পারতাম। নিতে পারিনি, এটা দুঃখজনক। দেখা হলে অনেক ভালো হতো। যেহেতু বাংলাদেশে এসেছে, দেখা হলে আমার জন্য অনেক বড় পাওয়া হতো। ভবিষ্যতে দেখা হবে কি না জানি না।’
মার্তিনেজ ঢাকা ঘুরে গেলেও তাঁকে দেখতে না পারায় হতাশা ও ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন দেশের সাধারণ ফুটবল সমর্থকেরা। যাঁরা তাঁকে দেশে এনেছেন, তাঁদের প্রতিও ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন তাঁরা। বাংলাদেশ দলকে মার্তিনজের সঙ্গে দেখা করতে না দেওয়ার বিষয়টি ভালোভাবে নেননি জাহিদ হাসান এমিলিও। কেন আর্জেন্টাইন তারকাকে সাধারণ মানুষ থেকে দেশের ফুটবলারদের দেখা করতে দেওয়া হলো না—এমন প্রশ্নে বাংলাদেশ জাতীয় দলের সাবেক ফরোয়ার্ড আজকের পত্রিকাকে বলেছেন, ‘আপনাদের যে প্রশ্ন, সে একই প্রশ্ন আসলে আমারও। কিন্তু বলার কিছুই নাই। বর্তমান খেলোয়াড়েরা বিমানবন্দরে দেখা করতে গিয়েও দেখা করতে পারেনি। এটা খুবই দুঃখজনক। আমি দেখলাম, ওরা যখন বিমানবন্দরে এসেছে তখন এমি যাচ্ছে। গাড়ির সামনেই জামালরা নাকি দাঁড়িয়ে ছিল একটু দেখা করার জন্য। সেটাও নাকি করতে দেয়নি। সত্যি কথা, ওর সময় খুব কম ছিল। কিন্তু কমপক্ষে একটু দেখা করানোর দরকার ছিল, যেহেতু সে ফুটবলার, ফুটবলের কোনো লোকই ছিল না তার সঙ্গে। সবচেয়ে বড় ব্যাপার হলো, আর্জেন্টিনার যে এত ক্রেজ আছে বাংলাদেশে সেটা তো দেখলই না সে। ওরা (জামালরা) বিমানবন্দরে ভিআইপি লাউঞ্জের সামনে দাঁড়িয়েছিল, আমি শুনলাম ওদের সঙ্গে দেখা করায় নাই।’
দুজন একে অপরের চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী। খেলা বাদে একসঙ্গে খুব একটা দেখাও যায় না। তবে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক না থাকলেও পরস্পরের প্রতি শ্রদ্ধা দেখিয়ে এসেছেন বরাবর। লিওনেল মেসিকে ভালো লাগার এটাই কারণ বলে জানিয়েছেন ক্রিস্টিয়ানো রোনালদো।
২ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশের কাছে গত মাসে প্রথম ম্যাচ হেরেও টি-টোয়েন্টি সিরিজ জেতে সংযুক্ত আরব আমিরাত। ঐতিহাসিক এই জয়ে মুহাম্মদ ওয়াসিম ছিলেন। ‘ক্যাপ্টেন লিডিং ফ্রম দ্য ফ্রন্ট’। দুর্দান্ত পারফরম্যান্সে আন্তর্জাতিক ক্রিকেট সংস্থার (আইসিসি) পুরস্কার পেলেন আমিরাত অধিনায়ক।
৩ ঘণ্টা আগে২০২৪-২৫ মৌসুমটা রাফিনিয়া কাটিয়েছেন মনে রাখার মতো। স্প্যানিশ সুপার কাপ, লা লিগা, কোপা দেল রে—বার্সেলোনার তিনটি মেজর শিরোপা জয়ে সামনে থেকে নেতৃত্ব দিয়েছেন তিনি। দুর্দান্ত পারফরম্যান্সের পুরস্কার পেলেন ব্রাজিলের এই ফরোয়ার্ড।
৩ ঘণ্টা আগেগত বছর জিততে পারেননি একটি গ্র্যান্ড স্ল্যামও। এবারও পথটা এরকমই মনে হচ্ছে। তবে কি নোভাক জোকোভিচের দাপট শেষ হতে চলল। অস্ট্রেলিয়ান ওপেনের পর ফ্রেঞ্চ ওপেন থেকেও গতকাল সেমিফাইনাল থেকে বিদায় নিয়েছেন রেকর্ড ২৪ গ্র্যান্ড স্ল্যামজয়ী এই তারকা। ইতালির ইয়ানিক সিনারের কাছে ৬-৪,৭-৫, ৭-৬ (৭-৩) গেমে হারেন তিনি।
৪ ঘণ্টা আগে