প্রথম ম্যাচে ফ্রান্সের কাছে বড় ব্যবধানের হার দিয়ে বিশ্বকাপ মিশন শুরু করে অস্ট্রেলিয়া। সেই হারের শোক কাটিয়ে আজ তিউনিশিয়ার বিপক্ষে ১-০ গোলের জয় পেয়েছে সকারুজরা। দলের একমাত্র গোলটি করেছেন মিচেল ডিউক।
২০১০ সালের পর বিশ্বকাপে প্রথম জয় পেল অস্ট্রেলিয়া। সময়ের হিসেবে এক যুগ পর। এ জয়ে পরের রাউন্ডে যাওয়ার সুযোগ বাঁচিয়ে রাখল দলটি। গ্রুপের শেষ ম্যাচে ডেনমার্ককে হারাতে পারলেই রাউন্ড ১৬ এ খেলবে দলটি।
শুরু থেকেই ভুল পাসে খেলতে থাকেন দুই দলের ফুটবলাররা। তবে ভুল পাসের ছড়াছড়ির মাঝে ১৯ মিনিটের এক পাল্টা আক্রমণে গোলের সুযোগ তৈরি করে তিউনিশিয়া। কিন্তু সুযোগটি কাজে লাগতে পারেননি ফরোয়ার্ড ইউসেফ এমসাকনি। প্রতিপক্ষ সুযোগের সদ্ব্যবহার করতে না পারলেও ২৩ মিনিটে ঠিকই কাজে লাগিয়েছে অস্ট্রেলিয়া। বাম প্রান্ত থেকে ক্রেইগ গুডউইনের দুর্দান্ত ক্রসটিতে মাথা ছুঁইয়ে অস্ট্রেলিয়াকে লিড এনে দেন মিচেল ডিউক। গোলটি থামানোর কোনো সুযোগই পাননি তিউনিশিয়ার গোলরক্ষক আইমেন দাহমেন। ৪৪ মিনিটে আরও একটি সুযোগ তৈরি করেছিলেন গুডউইন ও ডিউক জুটি। তবে এবার গোল স্কোরার ডিউকের নেওয়া বাঁকানো শটটিতে ঠিকমতো মাথা লাগাতে পারেননি অ্যাসিস্টকারী গুডউইন। আর বিরতিতে যাওয়ার আগে শেষ সুযোগটি পেয়েছিল তিউনিশিয়া। অতিরিক্ত সময়ে বক্সের মধ্যে ইসাম জেবালির পাসটিকে গোলপোস্টে রাখতে পারেননি অধিনায়ক এমসাকনি।
দ্বিতীয়ার্ধের শুরু থেকেই গোল শোধ দেওয়ার চেষ্টা করে তিউনিশিয়া। বেশ কিছু আক্রমণ করলেও অস্ট্রেলিয়ার রক্ষণভাগ ভাঙতে পারেননি এমসাকনি-জেবালিরা। উল্টো ৭১ মিনিটে আরেকটি গোল হজম করতে পারত দলটি। গোলস্কোরার ডিউকের পরিবর্তে মাঠে নামা জেমি ম্যাকলারেনের বাম প্রান্ত থেকে বাড়ানো পাসটিতে পা লাগাতে পারেননি ম্যাথু লেকি। অস্ট্রেলিয়ার আক্রমণের পরের মিনিটেই সুযোগ পায় তিউনিশিয়াও। দুইবার শট নিয়েও ম্যাথু রায়ানকে পরাস্ত করতে পারেননি এমসাকনি। এরপর আরও কয়েকটি সুযোগ পেলেও বারের ওপর দিয়ে শট মারেন এই স্ট্রাইকার। ৮৮ মিনিটে গোল শোধের শেষ সুযোগ পেয়েছিলেন ওয়াহবি খাজরি। কিন্তু তাঁর শটটি সরাসরি গোলরক্ষক রায়ানের হাতে চলে যায়। এতে করে অস্ট্রেলিয়ার কাছে ১-০ গোলে হেরে মাঠ ছাড়তে হয় তিউনিশিয়াকে।
প্রথম ম্যাচে ফ্রান্সের কাছে বড় ব্যবধানের হার দিয়ে বিশ্বকাপ মিশন শুরু করে অস্ট্রেলিয়া। সেই হারের শোক কাটিয়ে আজ তিউনিশিয়ার বিপক্ষে ১-০ গোলের জয় পেয়েছে সকারুজরা। দলের একমাত্র গোলটি করেছেন মিচেল ডিউক।
২০১০ সালের পর বিশ্বকাপে প্রথম জয় পেল অস্ট্রেলিয়া। সময়ের হিসেবে এক যুগ পর। এ জয়ে পরের রাউন্ডে যাওয়ার সুযোগ বাঁচিয়ে রাখল দলটি। গ্রুপের শেষ ম্যাচে ডেনমার্ককে হারাতে পারলেই রাউন্ড ১৬ এ খেলবে দলটি।
শুরু থেকেই ভুল পাসে খেলতে থাকেন দুই দলের ফুটবলাররা। তবে ভুল পাসের ছড়াছড়ির মাঝে ১৯ মিনিটের এক পাল্টা আক্রমণে গোলের সুযোগ তৈরি করে তিউনিশিয়া। কিন্তু সুযোগটি কাজে লাগতে পারেননি ফরোয়ার্ড ইউসেফ এমসাকনি। প্রতিপক্ষ সুযোগের সদ্ব্যবহার করতে না পারলেও ২৩ মিনিটে ঠিকই কাজে লাগিয়েছে অস্ট্রেলিয়া। বাম প্রান্ত থেকে ক্রেইগ গুডউইনের দুর্দান্ত ক্রসটিতে মাথা ছুঁইয়ে অস্ট্রেলিয়াকে লিড এনে দেন মিচেল ডিউক। গোলটি থামানোর কোনো সুযোগই পাননি তিউনিশিয়ার গোলরক্ষক আইমেন দাহমেন। ৪৪ মিনিটে আরও একটি সুযোগ তৈরি করেছিলেন গুডউইন ও ডিউক জুটি। তবে এবার গোল স্কোরার ডিউকের নেওয়া বাঁকানো শটটিতে ঠিকমতো মাথা লাগাতে পারেননি অ্যাসিস্টকারী গুডউইন। আর বিরতিতে যাওয়ার আগে শেষ সুযোগটি পেয়েছিল তিউনিশিয়া। অতিরিক্ত সময়ে বক্সের মধ্যে ইসাম জেবালির পাসটিকে গোলপোস্টে রাখতে পারেননি অধিনায়ক এমসাকনি।
দ্বিতীয়ার্ধের শুরু থেকেই গোল শোধ দেওয়ার চেষ্টা করে তিউনিশিয়া। বেশ কিছু আক্রমণ করলেও অস্ট্রেলিয়ার রক্ষণভাগ ভাঙতে পারেননি এমসাকনি-জেবালিরা। উল্টো ৭১ মিনিটে আরেকটি গোল হজম করতে পারত দলটি। গোলস্কোরার ডিউকের পরিবর্তে মাঠে নামা জেমি ম্যাকলারেনের বাম প্রান্ত থেকে বাড়ানো পাসটিতে পা লাগাতে পারেননি ম্যাথু লেকি। অস্ট্রেলিয়ার আক্রমণের পরের মিনিটেই সুযোগ পায় তিউনিশিয়াও। দুইবার শট নিয়েও ম্যাথু রায়ানকে পরাস্ত করতে পারেননি এমসাকনি। এরপর আরও কয়েকটি সুযোগ পেলেও বারের ওপর দিয়ে শট মারেন এই স্ট্রাইকার। ৮৮ মিনিটে গোল শোধের শেষ সুযোগ পেয়েছিলেন ওয়াহবি খাজরি। কিন্তু তাঁর শটটি সরাসরি গোলরক্ষক রায়ানের হাতে চলে যায়। এতে করে অস্ট্রেলিয়ার কাছে ১-০ গোলে হেরে মাঠ ছাড়তে হয় তিউনিশিয়াকে।
মিরপুরে দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টিতে পাকিস্তানকে ৮ রানে হারিয়ে সিরিজ জিতল বাংলাদেশ। কুড়ি ওভারের একাধিক ম্যাচের দ্বিপক্ষীয় সিরিজে পাকিস্তানের বিপক্ষে এটি তাদের প্রথম সিরিজ জয়। টেস্ট খেলুড়ে হিসেবে নবমতম দলের বিপক্ষে সিরিজ জয়। শোকের দিনে এল বাংলাদেশ দলের সিরিজ জয়ের সাফল্য। অধিনায়ক লিটন দাস এই জয় উৎসর্গ করলেন
৩ ঘণ্টা আগেসহজে জয়ের ইঙ্গিত দিয়েও ফাহিম আশরাফের তাণ্ডবে কঠিন হয়ে ওঠে ম্যাচ। তবে ১৯তম ওভারের শেষ বলে ফাহিমকে বোল্ড করে জয়ের সম্ভাবনা উজ্জ্বল করেন রিশাদ হোসেন। শেষ ওভারে জিততে পাকিস্তানের প্রয়োজন ছিল ১৩, বাংলাদেশের ১ উইকেট। মোস্তাফিজুর রহমানের করা প্রথম বলেই মিড অফ দিয়ে দারুণ এক চারে ম্যাচ আরও জমিয়ে তোলেন
৩ ঘণ্টা আগেবাড়িতে টিভি ছিল না। গত বছর অনূর্ধ্ব-১৯ নারী সাফ চ্যাম্পিয়নশিপে সেরা খেলোয়াড় হওয়ায় মোসাম্মৎ সাগরিকার ঘরে পৌঁছে যায় দুটি টিভি। তবু গ্যালারিতে বসে মেয়ের খেলা দেখার আনন্দই অন্য রকম। সাগরিকার বাবা লিটন আলীও চেয়েছিলেন তা। কিন্তু জটিলতার কারণে ঠাকুরগাঁও থেকে ঢাকায় আসতে পারেননি তিনি।
৪ ঘণ্টা আগে১৩৪ রানের লক্ষ্য তাড়ায় নেমে শরীফুল-সাকিবদের অগ্নিঝরা বোলিংয়ে রীতিমতো পুড়ছে পাকিস্তানের ব্যাটিং অর্ডার। ৫ ওভারে ১৫ রানে ৫ উইকেট হারিয়ে ফেলেছে সফরকারীরা। তানজিম হাসান সাকিব ও শরীফুল ইসলাম দুজনই ২টি করে উইকেট নিয়েছেন।
৪ ঘণ্টা আগে