বর্তমানে বাংলাদেশের সেরা ফরোয়ার্ড কে—এমন প্রশ্নে সবার আগে রাকিব হোসেনের নাম নেবেন কোচ হাভিয়ের ক্যাবরেরা। সদ্যসমাপ্ত প্রিমিয়ার লিগে কোচের সেই আস্থার প্রতিদান দিয়েছেন রাকিব। বসুন্ধরা কিংসের হয়ে লিগে ১৭ ম্যাচে পেয়েছেন ১১ গোলের দেখা। স্থানীয় ফুটবলারদের মধ্যে তাঁর চেয়ে বেশি গোল করেননি আর কেউ। তবে তাঁর চোখ এখন ভুটান ও সিঙ্গাপুর ম্যাচের দিকে। আজকের পত্রিকাকে পরশু দেওয়া সাক্ষাৎকারে শোনালেন নিজের লক্ষ্যের কথা। সাক্ষাৎকার নিয়েছেন আনোয়ার সোহাগ।
আনোয়ার সোহাগ, ঢাকা
প্রশ্ন: প্রিমিয়ার লিগে ১১ গোল করে টানা দ্বিতীয়বার স্থানীয় ফুটবলারদের মধ্যে সর্বোচ্চ গোলদাতা আপনি। নিজের পারফরম্যান্সকে কীভাবে মূল্যায়ন করবেন?
রাকিব হোসেন: লিগ জিততে না পেরে খুব খারাপ লাগছে। বসুন্ধরা কিংস সব সময় লিগ শিরোপার লক্ষ্য নিয়ে মাঠে নামে। লিগ জিততে পারলে ভালো লাগত। আমি আমার পারফরম্যান্সে খুশি নই কারণ, আরও ভালো করতে পারতাম।
প্রশ্ন: ফরোয়ার্ড হয়েও গত দুই বছরে আপনাকে সেভাবে চোটে পড়তে দেখা যায়নি। ফিটনেস ধরে রাখার রহস্য কী?
রাকিব: আলহামদুলিল্লাহ, আল্লাহ আমাকে সুস্থ রাখছেন। ক্লাবের বাইরে আমি নিজ থেকেও ফিটনেস নিয়ে কাজ করি। আল্লাহর প্রতি শুকরিয়া খুব বেশি চোটে না পড়ায়।
প্রশ্ন: স্থানীয়দের আবারও দাপট ধরে রেখেছেন...
রাকিব: আসলে তেমন কিছু না। অনেকেই কিন্তু ভালো খেলেছে। শাহরিয়ার ইমন, ফাহিম, আরিফ, আল আমিন, সুমন রেজারা ভালো খেলেছে। তবে ঘরোয়া লিগ যদি আরও প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণ হয়, তখন আরও ভালো খেলোয়াড় উঠে আসবে। নিজেরও উন্নতি করার সুযোগ থাকে। তাই ঘরোয়া লিগ আরও জমজমাট করা উচিত।
প্রশ্ন: এখন তো পুরো ব্যস্ততা জাতীয় দলকে ঘিরে...
রাকিব: আমাদের দল এখন অনেক শক্তিশালী। এখন আর পেছনে ফিরে তাকানোর সুযোগ নেই। সামনে দুটো ম্যাচ আছে, দুটোই আমাদের জিততে হবে।
প্রশ্ন: কোচ আপনাকে খুব পছন্দ করার কারণ কী?
রাকিব: আমি যখন মাঠে খেলি, সব সময় পরিশ্রম করি। তবে সব সময় হয়তো এর ফল আসে না। দেশের জন্য যখন খেলি তখন নিজের সবটুকু দিয়ে চেষ্টা করি। এ কারণেই হয়তো আমাকে পছন্দ করেন কি না, আমি জানি না। তবে আমি যখন খেলতে নামি, তখন শতভাগ দেওয়ার চেষ্টা করি।
প্রশ্ন: সমর্থকদের মধ্যে এমন উন্মাদনা দেখে কেমন লাগছে?
রাকিব: খুব ভালো লাগছে। কারণ মানুষ ফুটবলের প্রতি যে ভালোবাসা দেখাচ্ছে এখন, আমরা যদি এ দুই ম্যাচে জয় উপহার দিতে পারি, তখন ফুটবলের প্রতি মানুষের আরও আগ্রহ বাড়বে। গ্যালারিতে জায়গাও দিতে পারবে না। তাই তারা যেভাবে আমাদের সমর্থন করে যাচ্ছে, আমরা তাদের হতাশ করব না ইনশা আল্লাহ।
প্রশ্ন: জেতার লক্ষ্য নিয়ে মাঠে নামবেন নিশ্চয়ই?
রাকিব: ম্যাচটা আমরা জেতার জন্য খেলব। কারণ ঘরের মাঠে খেলা। সেখানে যদি আমরা ৩ পয়েন্ট পাই, তাহলে অনেকটা এগিয়ে যাব। কারণ আমাদের গ্রুপে সবারই এখন সমান পয়েন্ট। আমরা ভারতের বিপক্ষে অ্যাওয়ে ম্যাচে এক পয়েন্ট পেয়েছি। আমরা চাইব তিন পয়েন্ট নিয়ে অনেক ভালো অবস্থানে থাকতে।
প্রশ্ন: হামজা চৌধুরীর পর শমিত শোমও আসছেন। এতে আপনাদের মনোবল কতটা বাড়বে?
রাকিব: হামজার পর শমিত আসাতে আমাদের মিডফিল্ড কিন্তু এখন অনেক শক্তিশালী হয়েছে। তাদের যে অভিজ্ঞতা, সেটা যদি আমাদের সঙ্গে ভাগাভাগি করে নিতে পারে, তাহলে আমরা উপকৃত হব, দলও উপকৃত হবে। তারা দুজনে উচ্চমানের লিগে খেলে। এটা বেশ বড় ব্যাপার। দুজনেই বাংলাদেশের হয়ে খেলতে আসছে। আমি মনে করি এতে আমরা খুব সৌভাগ্যবান। চেষ্টা করবে তাদের কাছ থেকে ভালো দিকগুলো শেখার।
প্রশ্ন: জিততে হলে গোলের দরকার। সিঙ্গাপুর ম্যাচে ব্যক্তিগত লক্ষ্য কী থাকবে?
রাকিব: নিজের ব্যক্তিগত লক্ষ্য হলো দলের জয়ে অবদান রাখা। গোল কিংবা অ্যাসিস্ট করার চেষ্টা করব। আমরা জিতব ইনশা আল্লাহ।
প্রশ্ন: প্রিমিয়ার লিগে ১১ গোল করে টানা দ্বিতীয়বার স্থানীয় ফুটবলারদের মধ্যে সর্বোচ্চ গোলদাতা আপনি। নিজের পারফরম্যান্সকে কীভাবে মূল্যায়ন করবেন?
রাকিব হোসেন: লিগ জিততে না পেরে খুব খারাপ লাগছে। বসুন্ধরা কিংস সব সময় লিগ শিরোপার লক্ষ্য নিয়ে মাঠে নামে। লিগ জিততে পারলে ভালো লাগত। আমি আমার পারফরম্যান্সে খুশি নই কারণ, আরও ভালো করতে পারতাম।
প্রশ্ন: ফরোয়ার্ড হয়েও গত দুই বছরে আপনাকে সেভাবে চোটে পড়তে দেখা যায়নি। ফিটনেস ধরে রাখার রহস্য কী?
রাকিব: আলহামদুলিল্লাহ, আল্লাহ আমাকে সুস্থ রাখছেন। ক্লাবের বাইরে আমি নিজ থেকেও ফিটনেস নিয়ে কাজ করি। আল্লাহর প্রতি শুকরিয়া খুব বেশি চোটে না পড়ায়।
প্রশ্ন: স্থানীয়দের আবারও দাপট ধরে রেখেছেন...
রাকিব: আসলে তেমন কিছু না। অনেকেই কিন্তু ভালো খেলেছে। শাহরিয়ার ইমন, ফাহিম, আরিফ, আল আমিন, সুমন রেজারা ভালো খেলেছে। তবে ঘরোয়া লিগ যদি আরও প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণ হয়, তখন আরও ভালো খেলোয়াড় উঠে আসবে। নিজেরও উন্নতি করার সুযোগ থাকে। তাই ঘরোয়া লিগ আরও জমজমাট করা উচিত।
প্রশ্ন: এখন তো পুরো ব্যস্ততা জাতীয় দলকে ঘিরে...
রাকিব: আমাদের দল এখন অনেক শক্তিশালী। এখন আর পেছনে ফিরে তাকানোর সুযোগ নেই। সামনে দুটো ম্যাচ আছে, দুটোই আমাদের জিততে হবে।
প্রশ্ন: কোচ আপনাকে খুব পছন্দ করার কারণ কী?
রাকিব: আমি যখন মাঠে খেলি, সব সময় পরিশ্রম করি। তবে সব সময় হয়তো এর ফল আসে না। দেশের জন্য যখন খেলি তখন নিজের সবটুকু দিয়ে চেষ্টা করি। এ কারণেই হয়তো আমাকে পছন্দ করেন কি না, আমি জানি না। তবে আমি যখন খেলতে নামি, তখন শতভাগ দেওয়ার চেষ্টা করি।
প্রশ্ন: সমর্থকদের মধ্যে এমন উন্মাদনা দেখে কেমন লাগছে?
রাকিব: খুব ভালো লাগছে। কারণ মানুষ ফুটবলের প্রতি যে ভালোবাসা দেখাচ্ছে এখন, আমরা যদি এ দুই ম্যাচে জয় উপহার দিতে পারি, তখন ফুটবলের প্রতি মানুষের আরও আগ্রহ বাড়বে। গ্যালারিতে জায়গাও দিতে পারবে না। তাই তারা যেভাবে আমাদের সমর্থন করে যাচ্ছে, আমরা তাদের হতাশ করব না ইনশা আল্লাহ।
প্রশ্ন: জেতার লক্ষ্য নিয়ে মাঠে নামবেন নিশ্চয়ই?
রাকিব: ম্যাচটা আমরা জেতার জন্য খেলব। কারণ ঘরের মাঠে খেলা। সেখানে যদি আমরা ৩ পয়েন্ট পাই, তাহলে অনেকটা এগিয়ে যাব। কারণ আমাদের গ্রুপে সবারই এখন সমান পয়েন্ট। আমরা ভারতের বিপক্ষে অ্যাওয়ে ম্যাচে এক পয়েন্ট পেয়েছি। আমরা চাইব তিন পয়েন্ট নিয়ে অনেক ভালো অবস্থানে থাকতে।
প্রশ্ন: হামজা চৌধুরীর পর শমিত শোমও আসছেন। এতে আপনাদের মনোবল কতটা বাড়বে?
রাকিব: হামজার পর শমিত আসাতে আমাদের মিডফিল্ড কিন্তু এখন অনেক শক্তিশালী হয়েছে। তাদের যে অভিজ্ঞতা, সেটা যদি আমাদের সঙ্গে ভাগাভাগি করে নিতে পারে, তাহলে আমরা উপকৃত হব, দলও উপকৃত হবে। তারা দুজনে উচ্চমানের লিগে খেলে। এটা বেশ বড় ব্যাপার। দুজনেই বাংলাদেশের হয়ে খেলতে আসছে। আমি মনে করি এতে আমরা খুব সৌভাগ্যবান। চেষ্টা করবে তাদের কাছ থেকে ভালো দিকগুলো শেখার।
প্রশ্ন: জিততে হলে গোলের দরকার। সিঙ্গাপুর ম্যাচে ব্যক্তিগত লক্ষ্য কী থাকবে?
রাকিব: নিজের ব্যক্তিগত লক্ষ্য হলো দলের জয়ে অবদান রাখা। গোল কিংবা অ্যাসিস্ট করার চেষ্টা করব। আমরা জিতব ইনশা আল্লাহ।
গত জুনে এএফসি এশিয়ান কাপ বাছাইয়ে সিঙ্গাপুরের বিপক্ষে বাংলাদেশের ম্যাচটির দ্বিতীয়ার্ধ দেরিতে শুরু হওয়ায় শাস্তির মুখে পড়েছে বাফুফে। তাদের ১৫০০ ডলার (প্রায় দুই লাখ টাকা) জরিমানা করেছে এশিয়ান ফুটবল কনফেডারেশন (এএফসি)।
১ ঘণ্টা আগে১১০ রানে অলআউট হয়ে কার্যত ম্যাচের প্রথমার্ধেই ব্যাকফুটে চলে গিয়েছিল পাকিস্তান। মিরপুর শেরেবাংলার উইকেটে নিজেদের মেলে ধরতে ব্যর্থ সফরকারী ব্যাটাররা। ম্যাচ হারের পর তাই সফরকারী দলের যত ক্ষোভ উইকেট নিয়ে। পাকিস্তান অধিনায়ক তো বলেই দিলেন, বাংলাদেশে এসে ভালো উইকেট আশা করা যায় না!
২ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশ-পাকিস্তান টি-টোয়েন্টি সিরিজের প্রথম ম্যাচ দেখতে আজ মিরপুর শেরেবাংলার গ্যালারিতে হাজির হয়েছিলেন অনেক নামীদামি ব্যক্তি। তাঁদের মধ্যে ছিলেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরও।
২ ঘণ্টা আগেদুর্দান্ত বোলিংয়ে পাকিস্তানকে অল্প রানে আটকে রেখে জয়ের অর্ধেক কাজ সেরে রেখেছিলেন বোলাররা। ব্যাটাররাও নিজেদের কাজ সারলেন দারুণভাবে। পারভেজ হোসেন ইমনের ফিফটি আর তাওহীদ হৃদয়ের কার্যকর এক ইনিংসের সৌজন্যে ২৭ বল হাতে রেখে ৭ উইকেটে বড় জয় পেল বাংলাদেশ। ৯ বছর বেশি সময় পর পাকিস্তানের বিপক্ষে কুড়ি ওভারের ম্যাচ
৪ ঘণ্টা আগে