জিতলেই সেমিফাইনালের ফাড়া কাটাতে পারত আর্জেন্টিনা অনূর্ধ্ব-১৭ দল। কিন্তু আগের পাঁচবারের মতোই আটকে গেছে আলবিসেলেস্তারা। ষষ্ঠবারের মতো শেষ চারে খেলেও বিশ্বকাপের ফাইনালে ওঠা হলো না তাদের।
জাভার সুরাকার্তা স্টেডিয়ামে আজ আবার ‘যমদের’ কাছেই হেরেছে আর্জেন্টিনা। ছোট-বড় সব টুর্নামেন্টেই সবচেয়ে বেশিবার কাঁদিয়েছে জার্মানিরা। বড়দের ২০০৬ থেকে ২০১৪ টানা তিন বিশ্বকাপে প্রতিপক্ষের কাছে হেরে বিদায় নিয়েছেন লিওনেল মেসি-আনহেল দি মারিয়ারা। সবচেয়ে বেশি যন্ত্রণা দিয়েছে ২০১৪ বিশ্বকাপ। মেসুত ওজিল-থমাস মুলারদের কাছে ফাইনালে হেরে যান তাঁরা।
এবার আর্জেন্টিনার অনূর্ধ্ব-১৭ দলকেও যন্ত্রণাটা দিল জার্মানির অনূর্ধ্ব-১৭ দল। সেমিতে আর্জেন্টিনাকে টাইব্রেকারে ৪-২ গোলে হারিয়ে দ্বিতীয়বারের মতো যুবাদের ফাইনালে উঠেছে জার্মানি। প্রথমবার ১৯৮৫ বিশ্বকাপে উঠেছিল তারা।
সুরাকার্তায় দুর্দান্ত এক ম্যাচই উপহার দিয়েছে দুই দল। শুরুর ৯ মিনিটেই এগিয়ে গিয়েছিল জার্মানি। দলকে প্রথম লিড এনে দেন প্যারিস ব্রুনার। তবে প্রথমার্ধেই সেই গোল শোধ দিয়ে এগিয়েও যায় আর্জেন্টিনা। ৩৬ মিনিটে দলকে সমতাসূচক গোল এনে দেওয়ার পর প্রথমার্ধের যোগ করা সময়ে লিডও এনে দেন অগাস্তিন ফ্যাবিয়ান রুবার্তো।
পরে হ্যাটট্রিকও পূর্ণ করেন এই ফরোয়ার্ড। ম্যাচের যোগ করা সময়ের ৯৭ মিনিটে দলকে সমতায় ফেরালেও টাইব্রেকারে দলের পরাজয় এড়াতে পারেননি তিনি। তাঁর সমতাসূচক গোলের আগে জার্মানিকে ৫৮ মিনিটে সমতায় ফিরিয়েছিলেন জোড়া গোল করা ব্রুনার। আর ৬৯ মিনিটে ম্যাক্স মোয়েস্টেড গোল করে তো দলের জয়ই প্রায় নিশ্চিত করেছিলেন। নির্ধারিত সময়ে দলের জয় উদ্যাপন করতে না পারলেও শেষে ঠিকই করেছেন তিনি।
ফিফার নিয়ম অনুযায়ী নির্ধারিত সময়ে ম্যাচ ড্র হলে সরাসরি টাইব্রেকারের বাঁশি বাজান রেফারি। পেনাল্টি শুট আউটে পাঁচ শটের চারটিতে গোল করে জার্মানি। অন্যদিকে প্রথম চার শটে মাত্র ২ গোল করে আর্জেন্টিনা। শুরুর দুই শটেই আটকে দেন জার্মান গোলরক্ষক কনস্টানটাইন হেইডে। এর মধ্যে ব্রাজিলকে বিদায় করার নায়ক ক্লদিও এচেভেরির পেনাল্টি শটও আটকিয়ে দেন তিনি। এতে করে রুবার্তোর হ্যাটট্রিকও বিফলে গেছে।
জিতলেই সেমিফাইনালের ফাড়া কাটাতে পারত আর্জেন্টিনা অনূর্ধ্ব-১৭ দল। কিন্তু আগের পাঁচবারের মতোই আটকে গেছে আলবিসেলেস্তারা। ষষ্ঠবারের মতো শেষ চারে খেলেও বিশ্বকাপের ফাইনালে ওঠা হলো না তাদের।
জাভার সুরাকার্তা স্টেডিয়ামে আজ আবার ‘যমদের’ কাছেই হেরেছে আর্জেন্টিনা। ছোট-বড় সব টুর্নামেন্টেই সবচেয়ে বেশিবার কাঁদিয়েছে জার্মানিরা। বড়দের ২০০৬ থেকে ২০১৪ টানা তিন বিশ্বকাপে প্রতিপক্ষের কাছে হেরে বিদায় নিয়েছেন লিওনেল মেসি-আনহেল দি মারিয়ারা। সবচেয়ে বেশি যন্ত্রণা দিয়েছে ২০১৪ বিশ্বকাপ। মেসুত ওজিল-থমাস মুলারদের কাছে ফাইনালে হেরে যান তাঁরা।
এবার আর্জেন্টিনার অনূর্ধ্ব-১৭ দলকেও যন্ত্রণাটা দিল জার্মানির অনূর্ধ্ব-১৭ দল। সেমিতে আর্জেন্টিনাকে টাইব্রেকারে ৪-২ গোলে হারিয়ে দ্বিতীয়বারের মতো যুবাদের ফাইনালে উঠেছে জার্মানি। প্রথমবার ১৯৮৫ বিশ্বকাপে উঠেছিল তারা।
সুরাকার্তায় দুর্দান্ত এক ম্যাচই উপহার দিয়েছে দুই দল। শুরুর ৯ মিনিটেই এগিয়ে গিয়েছিল জার্মানি। দলকে প্রথম লিড এনে দেন প্যারিস ব্রুনার। তবে প্রথমার্ধেই সেই গোল শোধ দিয়ে এগিয়েও যায় আর্জেন্টিনা। ৩৬ মিনিটে দলকে সমতাসূচক গোল এনে দেওয়ার পর প্রথমার্ধের যোগ করা সময়ে লিডও এনে দেন অগাস্তিন ফ্যাবিয়ান রুবার্তো।
পরে হ্যাটট্রিকও পূর্ণ করেন এই ফরোয়ার্ড। ম্যাচের যোগ করা সময়ের ৯৭ মিনিটে দলকে সমতায় ফেরালেও টাইব্রেকারে দলের পরাজয় এড়াতে পারেননি তিনি। তাঁর সমতাসূচক গোলের আগে জার্মানিকে ৫৮ মিনিটে সমতায় ফিরিয়েছিলেন জোড়া গোল করা ব্রুনার। আর ৬৯ মিনিটে ম্যাক্স মোয়েস্টেড গোল করে তো দলের জয়ই প্রায় নিশ্চিত করেছিলেন। নির্ধারিত সময়ে দলের জয় উদ্যাপন করতে না পারলেও শেষে ঠিকই করেছেন তিনি।
ফিফার নিয়ম অনুযায়ী নির্ধারিত সময়ে ম্যাচ ড্র হলে সরাসরি টাইব্রেকারের বাঁশি বাজান রেফারি। পেনাল্টি শুট আউটে পাঁচ শটের চারটিতে গোল করে জার্মানি। অন্যদিকে প্রথম চার শটে মাত্র ২ গোল করে আর্জেন্টিনা। শুরুর দুই শটেই আটকে দেন জার্মান গোলরক্ষক কনস্টানটাইন হেইডে। এর মধ্যে ব্রাজিলকে বিদায় করার নায়ক ক্লদিও এচেভেরির পেনাল্টি শটও আটকিয়ে দেন তিনি। এতে করে রুবার্তোর হ্যাটট্রিকও বিফলে গেছে।
৪৩ তম জাতীয় ক্রিকেট চ্যাম্পিয়নশিপে প্রথমবারের মতো চ্যাম্পিয়ন হয়েছে কিশোরগঞ্জ জেলা। ৩ দিনের ম্যাচে কুমিল্লা জেলাকে ১৮৪ রানের বড় ব্যবধানে হারিয়ে চ্যাম্পিয়ন হওয়ার গৌরব অর্জন করেছে তারা।
৮ ঘণ্টা আগেভিনিসিয়ুস জুনিয়র-রাফিনিয়া-নেইমারদের নতুন কোচ কে? এই প্রশ্নে শেষ হয়ে আসছে অপেক্ষার পালা। সবকিছু ঠিকঠাক থাকলে আগামী সপ্তাহে নাম ঘোষণা করতে পারে ব্রাজিলিয়ান ফুটবল কনফেডারেশন (সিবিএফ)।
৮ ঘণ্টা আগেপাসপোর্ট হাতে পাওয়ার মাত্র একদিনের ভেতরই ফিফা প্লেয়ার্স স্ট্যাটাস কমিটির অনুমোদন পেয়ে গেলেন সমিত সোম। তাই বাংলাদেশের জার্সিতে খেলতে আর বাধা নেই তাঁর। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন বাফুফের সাধারণ সম্পাদক ইমরান হোসেন তুষার। সবকিছু ঠিক থাকলে আগামী জুনে এএফসি এশিয়া কাপ বাছাইয়ে সিঙ্গাপুরের বিপক্ষে অভিষেক হওয়ার
৯ ঘণ্টা আগেকানাডা সকার অ্যাসোসিয়েশনের ছাড়পত্র পাওয়ার পর বাংলাদেশের পাসপোর্টও হাতে পেয়েছেন সোমিত সোম। বাকি রইল শুধু ফিফার প্লেয়ার্স স্ট্যাটাস কমিটির ছাড়পত্র। সেটি পেলে বাংলাদেশের হয়ে খেলতে আর কোনো বাধা থাকবে না তাঁর। এর মধ্যেই সোমিত পেয়েছেন আরেকটি সুখবর। কানাডিয়ান প্রিমিয়ার লিগের সপ্তাহের সেরা দলে জায়গা করে নিয়
৯ ঘণ্টা আগে