শৈশব থেকেই মনে-প্রাণে ইসলাম ধর্মের শিক্ষা মেনে চলেন সাদিও মানে। দক্ষিণ সেনেগালের ছোট্ট গ্রাম বামবিলে এক মসজিদের ইমামের ঘরে তাঁর জন্ম। তাই ইসলাম ধর্মের প্রতি তাঁর ভালোবাসাটা একদমই ছোটবেলা থেকে। ইসলাম ধর্মের প্রতি অটুট অনুশাসনের জন্য অনেকবারই শিরোনাম হয়েছেন তিনি। আবারও আলোচনায় এলেন বায়ার্ন মিউনিখের ফটোসেশনে। শুধু তিনিই নন, মরক্কোর ডিফেন্ডার নুসাইর মাজরাউই ফটোসেশনে মদের গ্লাস হাতে না নেওয়ায় প্রশংসায় ভাসছেন মুসলমানদের কাছে।
এ মৌসুমে লিভারপুল থেকে বায়ার্নে যোগ দিয়েছেন মানে। দলের হয়ে দুর্দান্ত ছন্দেও আছেন তিনি। আর মাঠের বাইরে ধর্মীয় কারণে মুসলমানদের প্রশংসায় ভাসছেন তিনি। জার্মানদের একটি ঐতিহ্যবাহী উৎসব হচ্ছে ‘অক্টোবর ফেস্ট’। এ উৎসব মূলত বিয়ার পানের উৎসব। বহু বছর ধরেই সেপ্টেম্বর মাসে এটি পালন করে আসছে বাভারিয়ানরা। অনুষ্ঠানটির প্রধান শহর হচ্ছে মিউনিখ। আবার শহরটির ঘরের ক্লাব হচ্ছে বায়ার্ন মিউনিখ। ফলে উৎসবের আমেজ থেকে বাদ যাননি ক্লাবের ফুটবলারও।
বায়ার্নের সঙ্গে চুক্তি করা পৃষ্ঠপোষকদের একটি হচ্ছে বিয়ার কোম্পানি পাউলানার। তাই চুক্তির শর্ত অনুযায়ী ক্লাবের সব ফুটবলারকে ফটোসেশনে অংশ নিতে হয়েছিল। ফটোসেশনে শুধু মানে ও তাঁর ক্লাব সতীর্থ নুসাইর মাজরাউই বাদে সবাইকে মদের গ্লাস হাতে নিয়ে হাসিমুখে উদ্যাপনের ভঙ্গিতে দেখা যায়। হাসিমুখে দুই হাত হাঁটুর মাঝে রেখে মানে বসে আছেন সতীর্থদের সঙ্গে। আর অন্য মুসলিম সতীর্থ দুই হাত পেছনে রেখে দাঁড়িয়ে আছেন। পরে ছবিটি নিজেদের সামাজিক মাধ্যমে শেয়ার করে বুন্দেসলিগার চ্যাম্পিয়নরা। এটা দেখে তাঁকে ও তাঁর সতীর্থকে প্রশংসায় ভাসাচ্ছেন নেটিজেনরা।
ইসলাম ধর্মে মদ নিষিদ্ধ বলেই এমনটা করেছেন মানে। এর আগে লিভারপুলের হয়ে কারাবাও কাপ শিরোপা জয় উদ্যাপনের সময়ও শিরোনামে এসেছিলেন ৩০ বছর বয়সী তারকা ফুটবলার। তিনি দলের সঙ্গে থাকা অবস্থায় যেন সতীর্থরা শ্যাম্পেইন না ছিটায় এমন অনুরোধ করেছিলেন মানে।
লিভারপুল ছেড়ে বায়ার্নে এসে পুরোনো ছন্দকেও ধরে রেখেছেন মানে। গতকাল রাতে লিগ কাপের ম্যাচে ভিক্টোরিয়া কোলনকে ৫-০ গোলে উড়িয়ে দিয়েছে বায়ার্ন। ম্যাচে ৫৩ মিনিটে তৃতীয় গোলটি করেছেন মানে।
শৈশব থেকেই মনে-প্রাণে ইসলাম ধর্মের শিক্ষা মেনে চলেন সাদিও মানে। দক্ষিণ সেনেগালের ছোট্ট গ্রাম বামবিলে এক মসজিদের ইমামের ঘরে তাঁর জন্ম। তাই ইসলাম ধর্মের প্রতি তাঁর ভালোবাসাটা একদমই ছোটবেলা থেকে। ইসলাম ধর্মের প্রতি অটুট অনুশাসনের জন্য অনেকবারই শিরোনাম হয়েছেন তিনি। আবারও আলোচনায় এলেন বায়ার্ন মিউনিখের ফটোসেশনে। শুধু তিনিই নন, মরক্কোর ডিফেন্ডার নুসাইর মাজরাউই ফটোসেশনে মদের গ্লাস হাতে না নেওয়ায় প্রশংসায় ভাসছেন মুসলমানদের কাছে।
এ মৌসুমে লিভারপুল থেকে বায়ার্নে যোগ দিয়েছেন মানে। দলের হয়ে দুর্দান্ত ছন্দেও আছেন তিনি। আর মাঠের বাইরে ধর্মীয় কারণে মুসলমানদের প্রশংসায় ভাসছেন তিনি। জার্মানদের একটি ঐতিহ্যবাহী উৎসব হচ্ছে ‘অক্টোবর ফেস্ট’। এ উৎসব মূলত বিয়ার পানের উৎসব। বহু বছর ধরেই সেপ্টেম্বর মাসে এটি পালন করে আসছে বাভারিয়ানরা। অনুষ্ঠানটির প্রধান শহর হচ্ছে মিউনিখ। আবার শহরটির ঘরের ক্লাব হচ্ছে বায়ার্ন মিউনিখ। ফলে উৎসবের আমেজ থেকে বাদ যাননি ক্লাবের ফুটবলারও।
বায়ার্নের সঙ্গে চুক্তি করা পৃষ্ঠপোষকদের একটি হচ্ছে বিয়ার কোম্পানি পাউলানার। তাই চুক্তির শর্ত অনুযায়ী ক্লাবের সব ফুটবলারকে ফটোসেশনে অংশ নিতে হয়েছিল। ফটোসেশনে শুধু মানে ও তাঁর ক্লাব সতীর্থ নুসাইর মাজরাউই বাদে সবাইকে মদের গ্লাস হাতে নিয়ে হাসিমুখে উদ্যাপনের ভঙ্গিতে দেখা যায়। হাসিমুখে দুই হাত হাঁটুর মাঝে রেখে মানে বসে আছেন সতীর্থদের সঙ্গে। আর অন্য মুসলিম সতীর্থ দুই হাত পেছনে রেখে দাঁড়িয়ে আছেন। পরে ছবিটি নিজেদের সামাজিক মাধ্যমে শেয়ার করে বুন্দেসলিগার চ্যাম্পিয়নরা। এটা দেখে তাঁকে ও তাঁর সতীর্থকে প্রশংসায় ভাসাচ্ছেন নেটিজেনরা।
ইসলাম ধর্মে মদ নিষিদ্ধ বলেই এমনটা করেছেন মানে। এর আগে লিভারপুলের হয়ে কারাবাও কাপ শিরোপা জয় উদ্যাপনের সময়ও শিরোনামে এসেছিলেন ৩০ বছর বয়সী তারকা ফুটবলার। তিনি দলের সঙ্গে থাকা অবস্থায় যেন সতীর্থরা শ্যাম্পেইন না ছিটায় এমন অনুরোধ করেছিলেন মানে।
লিভারপুল ছেড়ে বায়ার্নে এসে পুরোনো ছন্দকেও ধরে রেখেছেন মানে। গতকাল রাতে লিগ কাপের ম্যাচে ভিক্টোরিয়া কোলনকে ৫-০ গোলে উড়িয়ে দিয়েছে বায়ার্ন। ম্যাচে ৫৩ মিনিটে তৃতীয় গোলটি করেছেন মানে।
৪৩ তম জাতীয় ক্রিকেট চ্যাম্পিয়নশিপে প্রথমবারের মতো চ্যাম্পিয়ন হয়েছে কিশোরগঞ্জ জেলা। ৩ দিনের ম্যাচে কুমিল্লা জেলাকে ১৮৪ রানের বড় ব্যবধানে হারিয়ে চ্যাম্পিয়ন হওয়ার গৌরব অর্জন করেছে তারা।
২ ঘণ্টা আগেভিনিসিয়ুস জুনিয়র-রাফিনিয়া-নেইমারদের নতুন কোচ কে? এই প্রশ্নে শেষ হয়ে আসছে অপেক্ষার পালা। সবকিছু ঠিকঠাক থাকলে আগামী সপ্তাহে নাম ঘোষণা করতে পারে ব্রাজিলিয়ান ফুটবল কনফেডারেশন (সিবিএফ)।
২ ঘণ্টা আগেপাসপোর্ট হাতে পাওয়ার মাত্র একদিনের ভেতরই ফিফা প্লেয়ার্স স্ট্যাটাস কমিটির অনুমোদন পেয়ে গেলেন সমিত সোম। তাই বাংলাদেশের জার্সিতে খেলতে আর বাধা নেই তাঁর। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন বাফুফের সাধারণ সম্পাদক ইমরান হোসেন তুষার। সবকিছু ঠিক থাকলে আগামী জুনে এএফসি এশিয়া কাপ বাছাইয়ে সিঙ্গাপুরের বিপক্ষে অভিষেক হওয়ার
৩ ঘণ্টা আগেকানাডা সকার অ্যাসোসিয়েশনের ছাড়পত্র পাওয়ার পর বাংলাদেশের পাসপোর্টও হাতে পেয়েছেন সোমিত সোম। বাকি রইল শুধু ফিফার প্লেয়ার্স স্ট্যাটাস কমিটির ছাড়পত্র। সেটি পেলে বাংলাদেশের হয়ে খেলতে আর কোনো বাধা থাকবে না তাঁর। এর মধ্যেই সোমিত পেয়েছেন আরেকটি সুখবর। কানাডিয়ান প্রিমিয়ার লিগের সপ্তাহের সেরা দলে জায়গা করে নিয়
৩ ঘণ্টা আগে