নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
এমন প্রত্যাবর্তনই তো চেয়েছিলেন নাবিব নেওয়াজ জীবন। অফফর্ম, জাতীয় দল থেকে দূরে সরে যাওয়া, এরপর চোটের সঙ্গে লড়াই করে আবার মাঠে ফিরে ঝলক দেখানো—এর চেয়ে ভালো পারফর্ম আর কী হতে পারে! জীবনও চান এভাবেই ছুটে জাতীয় দলের গন্তব্যে আরও একবার নোঙর করতে।
চলমান মৌসুমে লিগ ও ফেডারেশন কাপ মিলিয়ে এরই মধ্যে ৬ ম্যাচে সাত গোল করেছেন রহমতগঞ্জের এই ফরোয়ার্ড। এমন সাফল্যে জীবন নিজেও বেশ উচ্ছ্বসিত। তবে বেশি সময় মাঠে থাকার কারণেই নিয়মিত গোল পাচ্ছেন বলে অভিমত তাঁর। গতকাল এ নিয়ে তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমি গতবার আবাহনীতে ছিলাম, সেখানে ম্যাচ টাইম অনেক কম ছিল। এবার প্রতি ম্যাচেই আমি খেলার জন্য অনেক সময় পাচ্ছি; যে কারণে গোলের সুযোগগুলোও কাজে লাগাতে পারছি। বিদেশি খেলোয়াড়েরা কিন্তু প্লেয়িং টাইম অনেক বেশি পায়; সে যে মানের খেলোয়াড়ই হোক না কেন। তা ছাড়া স্ট্রাইকিং পজিশনে বেশির ভাগ দলেই থাকেন বিদেশি খেলোয়াড়। তারা আশি থেকে নব্বই মিনিট খেলে। আর এই সময় পর্যন্ত খেললে এমনিতেই চার-পাঁচটা ভালো সুযোগ চলে আসে, আর সেটা থেকে দু-একটা গোল করাই যায়।’ গোল না করলেও একাদশে জায়গা ধরে রাখার চিন্তা থাকে না তাঁদের। জীবন বলে গেলেন, ‘কিন্তু স্থানীয়দের বেলায় ব্যতিক্রম। তারা ভালো না করলে নানান কথা শুনতে হয়। সে জন্য অনেকেই হতাশ হয়ে পড়ে। এরপর আর গোলও আসে না।’
রহমতগঞ্জ এবার দারুণ ছন্দে। লিগের টেবিলে এই মুহূর্তে দুইয়ে তারা। ফেডারেশন কাপেও এগিয়ে যাচ্ছে। জীবনও বললেন বাকিটা পথ এভাবেই এগোতে চান তিনি, ‘আমাদের টিম এবার অনেক ভালো। আগের বছরের চেয়ে এবার শক্তিশালী। সে জন্যই ভালো করছে। আমার দিক থেকে সর্বোচ্চ চেষ্টা থাকবে এই ধারাবাহিকতা ধরে রাখার। পরবর্তী ম্যাচ ওয়ান্ডারার্সের সঙ্গে। আমি ব্যক্তিগতভাবে চাইব গোল করতে।’
এদিকে জীবন সবশেষ দেশের হয়ে খেলেছিলেন ২০২২ সালের মার্চে মঙ্গোলিয়ার বিপক্ষে। তবে এবারের মৌসুমে নিজেকে আরও একবার প্রমাণ করে ফিরতে চান জাতীয় দলে, ‘জাতীয় দল সবার জন্যই স্বপ্নের। আমারও ইচ্ছা আবার জাতীয় দলে ফেরার। এভাবে এগিয়ে যেতে পারলে আশা করি সেই সুযোগটা আবার মিলবে।’
এমন প্রত্যাবর্তনই তো চেয়েছিলেন নাবিব নেওয়াজ জীবন। অফফর্ম, জাতীয় দল থেকে দূরে সরে যাওয়া, এরপর চোটের সঙ্গে লড়াই করে আবার মাঠে ফিরে ঝলক দেখানো—এর চেয়ে ভালো পারফর্ম আর কী হতে পারে! জীবনও চান এভাবেই ছুটে জাতীয় দলের গন্তব্যে আরও একবার নোঙর করতে।
চলমান মৌসুমে লিগ ও ফেডারেশন কাপ মিলিয়ে এরই মধ্যে ৬ ম্যাচে সাত গোল করেছেন রহমতগঞ্জের এই ফরোয়ার্ড। এমন সাফল্যে জীবন নিজেও বেশ উচ্ছ্বসিত। তবে বেশি সময় মাঠে থাকার কারণেই নিয়মিত গোল পাচ্ছেন বলে অভিমত তাঁর। গতকাল এ নিয়ে তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমি গতবার আবাহনীতে ছিলাম, সেখানে ম্যাচ টাইম অনেক কম ছিল। এবার প্রতি ম্যাচেই আমি খেলার জন্য অনেক সময় পাচ্ছি; যে কারণে গোলের সুযোগগুলোও কাজে লাগাতে পারছি। বিদেশি খেলোয়াড়েরা কিন্তু প্লেয়িং টাইম অনেক বেশি পায়; সে যে মানের খেলোয়াড়ই হোক না কেন। তা ছাড়া স্ট্রাইকিং পজিশনে বেশির ভাগ দলেই থাকেন বিদেশি খেলোয়াড়। তারা আশি থেকে নব্বই মিনিট খেলে। আর এই সময় পর্যন্ত খেললে এমনিতেই চার-পাঁচটা ভালো সুযোগ চলে আসে, আর সেটা থেকে দু-একটা গোল করাই যায়।’ গোল না করলেও একাদশে জায়গা ধরে রাখার চিন্তা থাকে না তাঁদের। জীবন বলে গেলেন, ‘কিন্তু স্থানীয়দের বেলায় ব্যতিক্রম। তারা ভালো না করলে নানান কথা শুনতে হয়। সে জন্য অনেকেই হতাশ হয়ে পড়ে। এরপর আর গোলও আসে না।’
রহমতগঞ্জ এবার দারুণ ছন্দে। লিগের টেবিলে এই মুহূর্তে দুইয়ে তারা। ফেডারেশন কাপেও এগিয়ে যাচ্ছে। জীবনও বললেন বাকিটা পথ এভাবেই এগোতে চান তিনি, ‘আমাদের টিম এবার অনেক ভালো। আগের বছরের চেয়ে এবার শক্তিশালী। সে জন্যই ভালো করছে। আমার দিক থেকে সর্বোচ্চ চেষ্টা থাকবে এই ধারাবাহিকতা ধরে রাখার। পরবর্তী ম্যাচ ওয়ান্ডারার্সের সঙ্গে। আমি ব্যক্তিগতভাবে চাইব গোল করতে।’
এদিকে জীবন সবশেষ দেশের হয়ে খেলেছিলেন ২০২২ সালের মার্চে মঙ্গোলিয়ার বিপক্ষে। তবে এবারের মৌসুমে নিজেকে আরও একবার প্রমাণ করে ফিরতে চান জাতীয় দলে, ‘জাতীয় দল সবার জন্যই স্বপ্নের। আমারও ইচ্ছা আবার জাতীয় দলে ফেরার। এভাবে এগিয়ে যেতে পারলে আশা করি সেই সুযোগটা আবার মিলবে।’
২০২৫ আইসিসি চ্যাম্পিয়নস ট্রফির দল ঘোষণা করেছে আয়োজক পাকিস্তান। তবে শেষ মুহূর্তে সাইম আইয়ুবকে ছাড়াই ১৫ সদস্যের দল ঘোষণা করেছে পাকিস্তান ক্রিকেট বোর্ড (পিসিবি)। আইসিসির নির্দেশনা অনুযায়ী টুর্নামেন্টের চূড়ান্ত স্কোয়াড ১১ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত পরিবর্তন করার সুযোগ রয়েছে।
৩ ঘণ্টা আগেগলে আজ তৃতীয় দিনে খেলেছে শুধু বৃষ্টি। এতটাই বৃষ্টির দাপট ছিল যে শ্রীলঙ্কা-অস্ট্রেলিয়া প্রথম টেস্টের তৃতীয় দিনে খেলা হয়েছে কেবল ২৭ ওভার। তবে অস্ট্রেলিয়া এক ইনিংসে যে রানের পাহাড় গড়ছে, তাতেই লঙ্কানদের হিমশিম খাওয়ার মতো অবস্থা।
৬ ঘণ্টা আগেঅনূর্ধ্ব-১৯ নারী টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ফাইনাল খেলা ভারত এক অভ্যাসে পরিণত করেছে। টুর্নামেন্টের ইতিহাসে প্রথম দুইবারই ফাইনালে উঠল ভারতীয় নারী ক্রিকেট দল। নিকি প্রসাদের নেতৃত্বাধীন দলটির ফাইনালে প্রতিপক্ষ দক্ষিণ আফ্রিকা।
৭ ঘণ্টা আগেনিত্যনতুন রেকর্ডে নাম লেখানো যেন ক্রিস্টিয়ানো রোনালদো দারুণ এক অভ্যাসে পরিণত করেছেন। গোলের রেকর্ডের পাশাপাশি অন্যান্য রেকর্ডেও উঠে যায় তাঁর নাম। এবার যে রেকর্ড পর্তুগিজ ফুটবলার গড়েছেন তাতে আছেন শুধু নিজেই।
৮ ঘণ্টা আগে