নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
মাদকের রাজ্য বলে কুখ্যাতি আছে যশোরের বেনাপোল ইউনিয়নের। সেই এলাকা থেকে উঠে এসে ফুটবলের সৌরভ ছড়াচ্ছে বেনাপোল মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ফুটবলাররা। উঠেছে বাফুফে জাতীয় স্কুল চ্যাম্পিয়নশিপের ফাইনালেও।
পল্টন আউটার স্টেডিয়ামে আগামীকাল বিকেলে নীলফামারী ছমির উদ্দিন হাইস্কুলের মুখোমুখি হবে বেনাপোলের খুদে ফুটবলাররা। দারুণ খেলে ফাইনালে উঠে আসা বেনাপোলের অধিনায়ক সাইদুর রহমানের বিশ্বাস আগামীকাল ফাইনালের জয় পেলে সেটা হবে মাদকের বিরুদ্ধে তাঁর দলের বড় বিজয়। আজ সংবাদ সম্মেলনে সাইদুর বলল, ‘এখানে আসতে পেরে আমি ভাগ্যবান। যেহেতু অনেক বাধা অতিক্রম করে এখানে এসেছি। তাই আমরা চ্যাম্পিয়ন হতে চাই।’
ছাত্রের কথার সুর বেনাপোল কোচ সাব্বির আহমেদ পলাশের কণ্ঠেও, ‘মাদকের এলাকা থেকে আমি উঠে এসেছি। শুধু ফুটবল ভালোবেসে যশোর শহরে না থেকে আট বছর বেনাপোলে কাটিয়ে দিলাম। বেনাপোলে যাওয়ার পর অনেক আঘাত পেয়েছি। কিন্তু সব ছাত্রকে বেনাপোল হাইস্কুলে দিয়েছি ফুটবল খেলানোর জন্য। এরা ঈদের দিনও অনুশীলন করে। আমরা চ্যাম্পিয়ন হতে চাই। আমার ছেলেরা যদি পরিকল্পনা মতো খেলে তাহলে আমরা চ্যাম্পিয়ন হব।’
স্কুল ফুটবলে এর আগে চারবার সেমিফাইনাল খেললেও এইবারই প্রথম ফাইনালে উঠেছে নীলফামারী ছমির উদ্দিন হাইস্কুল। ফাইনালে আসার পথে একটা ম্যাচই হেরেছে দলটি, এই বেনাপোলের বিপক্ষেই ৪-০ ব্যবধানে। ফাইনালকে তাই প্রতিশোধের ম্যাচ হিসেবেই দেখছেন নীলফামারী স্কুলের কোচ আবদুল ওয়াহাব। সংবাদ সম্মেলনে বললেন, ‘চারবার সেমিফাইনালে উঠেছি আমরা। প্রথমবার ফাইনালে উঠলাম। আমরা কাল জেতার জন্য খেলব। আগের বার যে ভুল করেছি সেটা ভুলে ট্রফিতে চোখ আমাদের। আমরা আগের হারের প্রতিশোধ নিতে চাই।’ দুই হ্যাটট্রিকসহ ৭ গোল করা অধিনায়ক নাঈম ইসলামও বলল সেই কথা, ‘আমরা ভালো খেলেছি। এক ম্যাচ ছাড়া। শেষ ম্যাচেও জিততে চাই। আমি ফাইনালে গোল করে দলকে চ্যাম্পিয়ন করতে চাই।’
মাদকের রাজ্য বলে কুখ্যাতি আছে যশোরের বেনাপোল ইউনিয়নের। সেই এলাকা থেকে উঠে এসে ফুটবলের সৌরভ ছড়াচ্ছে বেনাপোল মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ফুটবলাররা। উঠেছে বাফুফে জাতীয় স্কুল চ্যাম্পিয়নশিপের ফাইনালেও।
পল্টন আউটার স্টেডিয়ামে আগামীকাল বিকেলে নীলফামারী ছমির উদ্দিন হাইস্কুলের মুখোমুখি হবে বেনাপোলের খুদে ফুটবলাররা। দারুণ খেলে ফাইনালে উঠে আসা বেনাপোলের অধিনায়ক সাইদুর রহমানের বিশ্বাস আগামীকাল ফাইনালের জয় পেলে সেটা হবে মাদকের বিরুদ্ধে তাঁর দলের বড় বিজয়। আজ সংবাদ সম্মেলনে সাইদুর বলল, ‘এখানে আসতে পেরে আমি ভাগ্যবান। যেহেতু অনেক বাধা অতিক্রম করে এখানে এসেছি। তাই আমরা চ্যাম্পিয়ন হতে চাই।’
ছাত্রের কথার সুর বেনাপোল কোচ সাব্বির আহমেদ পলাশের কণ্ঠেও, ‘মাদকের এলাকা থেকে আমি উঠে এসেছি। শুধু ফুটবল ভালোবেসে যশোর শহরে না থেকে আট বছর বেনাপোলে কাটিয়ে দিলাম। বেনাপোলে যাওয়ার পর অনেক আঘাত পেয়েছি। কিন্তু সব ছাত্রকে বেনাপোল হাইস্কুলে দিয়েছি ফুটবল খেলানোর জন্য। এরা ঈদের দিনও অনুশীলন করে। আমরা চ্যাম্পিয়ন হতে চাই। আমার ছেলেরা যদি পরিকল্পনা মতো খেলে তাহলে আমরা চ্যাম্পিয়ন হব।’
স্কুল ফুটবলে এর আগে চারবার সেমিফাইনাল খেললেও এইবারই প্রথম ফাইনালে উঠেছে নীলফামারী ছমির উদ্দিন হাইস্কুল। ফাইনালে আসার পথে একটা ম্যাচই হেরেছে দলটি, এই বেনাপোলের বিপক্ষেই ৪-০ ব্যবধানে। ফাইনালকে তাই প্রতিশোধের ম্যাচ হিসেবেই দেখছেন নীলফামারী স্কুলের কোচ আবদুল ওয়াহাব। সংবাদ সম্মেলনে বললেন, ‘চারবার সেমিফাইনালে উঠেছি আমরা। প্রথমবার ফাইনালে উঠলাম। আমরা কাল জেতার জন্য খেলব। আগের বার যে ভুল করেছি সেটা ভুলে ট্রফিতে চোখ আমাদের। আমরা আগের হারের প্রতিশোধ নিতে চাই।’ দুই হ্যাটট্রিকসহ ৭ গোল করা অধিনায়ক নাঈম ইসলামও বলল সেই কথা, ‘আমরা ভালো খেলেছি। এক ম্যাচ ছাড়া। শেষ ম্যাচেও জিততে চাই। আমি ফাইনালে গোল করে দলকে চ্যাম্পিয়ন করতে চাই।’
তৃতীয় দিন শেষে সিলেট টেস্ট বেশ জমেই উঠেছে। প্রথম ইনিংসে বাংলাদেশকে ১৯১ রানে গুটিয়ে ২৭৩ রান করে ৮২ রানের লিড নিয়ে নিয়েছিল জিম্বাবুয়ে। তবে দ্বিতীয় ইনিংসে ঘুরে দাঁড়িয়ে ৪ উইকেটে ১৯৪ তুলে এরই মধ্যে ১১২ রানের লিড নিয়েছে বাংলাদেশ। হাতে এখনো ৬ উইকেট। একটা চ্যালেঞ্জিং লক্ষ্য দেওয়ার সম্ভাবনা জাগিয়ে রেখেছে
৩৩ মিনিট আগেঅতিরিক্ত সময়ের প্রথমার্ধ শেষ হওয়ার বাঁশি বাজালেন রেফারি। ১০ জনের দলে পরিণত হওয়া বসুন্ধরা কিংসের কোচ ভালেরিউ তিতাকে তখন বেশ উত্তপ্ত দেখা যায়। সে জন্য হলুদ কার্ডও হজম করতে হয় তাঁকে। তারপর রেফারি বাকি অংশের খেলা চালানোর সিদ্ধান্ত নেবেন বলেই মনে হচ্ছিল। কিন্তু দুই দলের সঙ্গে আলোচনা করে আলোকস্বল্পতার কার
২ ঘণ্টা আগেটেস্টে টানা ১২ ইনিংসে ফিফটিতে পৌঁছাতে পারেননি মুশফিকুর রহিম। বাংলাদেশ দলের সবচেয়ে অভিজ্ঞ এ ব্যাটারের শেষ ৪ টেস্ট ইনিংস এক অঙ্কের ঘরে। ওয়ানডে ও টি-টোয়েন্টি সংস্করণকে বিদায় বলা মুশফিকের ফোকাস শুধু এখন টেস্টে। তাঁর সিরিয়াসনেস ও প্রস্তুতি নিয়ে কোনো প্রশ্ন থাকে না। কিন্তু বেশ লম্বা সময় ছন্দহীন
২ ঘণ্টা আগেকালবৈশাখীর পর শঙ্কা নিয়েই শুরু হয় দ্বিতীয়ার্ধের খেলা। ম্যাচ অতিরিক্ত সময়ে গেলে খেলা চালাতে পারবেন তো রেফারি। সেই শঙ্কাই সত্যি হলো শেষ পর্যন্ত। অতিরিক্ত সময়ের ১০৫ মিনিটের পর আলোকস্বল্পতার কারণে আর খেলা মাঠে গড়াতে পারেনি। স্থগিত ঘোষণা করা হয় ফেডারেশন কাপের ফাইনালে বসুন্ধরা কিংস ও আবাহনী লিমিটেডের
৩ ঘণ্টা আগে